অগ্নিকাণ্ড
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড
রাজধানীর মহাখালীর কড়াইল বস্তিতে আগুন লেগেছে।
বুধবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে বস্তিতে আগুনের সূত্রপাত হয় এবং দ্রুত তা ছড়িয়ে পড়ে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর আনোয়ারুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে স্পিনিং মিলে অগ্নিকাণ্ড
তবে তাৎক্ষণিকভাবে আগুনের সূত্রপাত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জে স্পিনিং মিলে অগ্নিকাণ্ড
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে সুতা তৈরির কারখানায জাহিন স্পিনিং মিলে অগ্নিকাণ্ড হয়েছে।
সোমবার(১৬ ডিসেম্বর) রাত ১০টা ৮ মিনিটে উপজেলার ঝাউগড়া এলাকার মিলটিতে আগুনের সূত্রপাত হয়।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।
আরও পড়ুন: মৌলভীবাজার অগ্নিকাণ্ডে দুই নারীর মৃত্যু
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর আনোয়ারুল ইসলাম জানান, আগুন লাগার কারণ এখনো জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরও ১ জনের মৃত্যু
১ দিন আগে
মৌলভীবাজার অগ্নিকাণ্ডে দুই নারীর মৃত্যু
মৌলভীবাজার শহরতলীর মোস্তফাপুর গ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা শেখ রুমেল আহমেদের বাড়িতে অগ্নিকাণ্ডে দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে।
এ সময় ঘরের ভেতর ঘুমিয়ে থাকা রুমেল আহমেদের মা মেহেরুন্নেসা (৬৫) ও চাচি ফুলেছা বেগম (৬০) মারা যান।
শনিবার (৭ ডিসেম্ভর) দিনগত রাত আড়াইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরও ১ জনের মৃত্যু
ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার যীশু তালুকদার জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা রাতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় মেহেরুন্নেসা ও ফুলেছা বেগমকে একটি কক্ষে আগুনের ধোঁয়ায় অজ্ঞান হয়ে পড়ে থাকতে দেখেন তারা। পরে তাদের উদ্ধার করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি জানান, ডুপলেক্স বাড়িটি বিভিন্ন জাতের বোর্ড দিয়ে ডেকোরেশন করা ছিল। বৈঠক খানায় আগুনের সূত্রপাত হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে এ আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
আরও পড়ুন: অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতে নারায়ণগঞ্জের বাণিজ্যিক কেন্দ্র নয়ামাটি
১ সপ্তাহ আগে
ময়মনসিংহে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরও ১ জনের মৃত্যু
ময়মনসিংহর রহমতপুর বাইপাসে আজাহার ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দগ্ধ তোফাজ্জল হোসেন (৪৫) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।
এ নিয়ে এই ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হলো। অন্য দুইজন হলেন- উপজেলার কিসমত গ্রামের হিমেল আহমেদ (২৭) ও রহমতপুরের আব্দুল কুদ্দুস (৮৫)।
সোমবার (৪ নভেম্বর) ময়মনসিংহ মেডিকেল থেকে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে সিএনজি পাম্পে আগুন: দগ্ধ ২ জনের মৃত্যু
তোফাজ্জল রহমতপুর এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে।
এছাড়া সোমবার রাতে অন্য দগ্ধদের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়।
দগ্ধরা হলেন- স্থানীয় খাবার হোটেল ব্যবসায়ী কামরুল হাসান (৩৫) ও তার স্ত্রী সুমি আক্তার (৩০), ফিলিং স্টেশনের ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনিয়ার তোফাজ্জল হোসেন (৪২) ও চায়ের দোকানদার আব্দুল মালেক (৫০)।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম খান।
ওসি শফিকুল ইসলাম খান ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির এক চিকিৎসকের বরাত দিয়ে জানান, গতরাতে ময়মনসিংহ থেকে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ পাঁচজনকে আনা হয়েছিল। আনার পরে তোফাজ্জল হোসেন নামে একজনের মৃত্যু হয়। চারজনের মধ্যে কামরুল হাসান ১০০ শতাংশ, সুমি আক্তার ৩২ শতাংশ, তোফাজ্জল হোসেন ১০০ শতাংশ এবং আব্দুল মালেককে ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদের সবাইকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছে। সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, সোমবার আজাহার ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। এসময় ঘটনাস্থলে হিমেল আহমেদ ও সন্ধ্যার পর ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল কুদ্দুসের মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু, শিশুসহ আহত ৪
১ মাস আগে
অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতে নারায়ণগঞ্জের বাণিজ্যিক কেন্দ্র নয়ামাটি
নারায়ণগঞ্জ শহরের অন্যতম বাণিজ্যিক এলাকা নয়ামাটির অলি-গলি দিয়ে কখনো চার চাকার গাড়ি প্রবেশ করতে পারে না। অথচ এখানে বছরে শতশত কোটি টাকার হোসিয়ারি পণ্য বেচাকেনা হয়। এখানকার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিতেও।
সরেজমিনে দেখা যায়, পুরো এলাকা বৈদ্যুতিক তারের জঞ্জালে মোড়ানো। কিছুকিছু জায়গায় তারের জঞ্জালের কারণে আকাশও দেখা যায় না। বিশাল এলাকাজুড়ে থাকা এই বাণিজ্যিক এলাকার প্রায় প্রতিটি ভবন কাপড়, কেমিক্যাল আর সুতায় ঠাসা। অন্যদিকে ফায়ার সার্ভিসের গাড়িও প্রবেশ করতে পারে না। সেখানে বড় ধরনের আগুন লাগলে কীভাবে নেভানো হবে সেই প্রশ্নের উত্তর নেই কারো কাছে।
গত ৭ অক্টোবর রাত ১১টায় নারায়ণগঞ্জ শহরের কালীরবাজারে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগ্নিকাণ্ডে ৪০ দোকান পুড়ে যায়। এরপর থেকে নয়ামাটির হোসিয়ারি ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের মাঝে বিরাজ করছে ভয় আর আতঙ্ক।
আরও পড়ুন: জাহাজে অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
বাংলাদেশ হোসিয়ারি অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, নারায়ণগঞ্জে ৮ হাজারের মতো হোসিয়ারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার অধিকাংশ এই নয়ামাটি ও এর আশাপাশের এলাকায় অবস্থিত। অথচ নয়ামাটি অগ্নিকাণ্ডের ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
নয়ামাটির হোসিয়ারি ব্যবসায়ী আব্দুস সেলিম বলেন, ‘এখানে যত মার্কেট আর বাড়ি দেখেন সব জায়গায় কোটি কোটি টাকার খেলা। কিন্তু জীবনের নিরাপত্তা নেই। আপনি ঠিকমতো খুঁজে দেখেন কোথাও আগুন নেভানোর যন্ত্র নেই। পানির রিজার্ভ নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে যেহেতু আগুন লাগলে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ঢুকতে পারবে না, সেই কথা মাথায় রেখেই ব্যবসা করা উচিৎ। তবে সেটা নিয়ে কারো চিন্তা ভাবনা নেই। এর পেছনে সিটি করপোরেশন, ফায়ার সার্ভিসসহ অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানও দায়ী বলে আমি মনে করি।’
রহমান হোসিয়ারির নারী শ্রমিক আবেদা পারভীন বলেন, ‘যেই রাস্তা দিয়ে ঢুকেছেন সেখানে তারের মধ্যে প্রায়ই আগুন লাগে। তখন বিল্ডিং থেকে পানি বালু দিয়া আগুন নেভানো হয়। আমরা এমন এক জায়গায় কাজ করি তা আর কী বলব। ৫-৬ তলার উপরে কারখানায় শ্রমিকেরা থাকে। নিচে আগুন লাগলে আমরাদের সবার মরা ছাড়া উপায় নেই। গার্মেন্ট আর হোসিয়ারিতে অনেক তফাত। গার্মেন্টে দুইটা সিঁড়ি থাকে আগুন নেভানোর মেশিন থাকে। নয়ামাটির হোসিয়ারিতে এগুলো নেই।’
তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘আমাদের মালিকেরা টাকা কম কামায় নাকি? তাদেরটা ধরা পড়ে না। সরকারের উচিত এখানে নজর দেওয়া, না হলে আমাদের আগুনে জ্বলে মরতে হবে।’ নয়ামাটির কয়েকজন ব্যবসায়ীর অভিযোগ, এলাকাটি ভয়াবহ অগ্নিঝুঁকির মধ্যে থাকলেও ফায়ার সার্ভিসের নজর খুব কম এখানে। নয়ামাটির নিরাপদ বাণিজ্যিক পরিবেশ তৈরিতে এই সরকারি প্রতিষ্ঠান তেমন কোনো উদ্যোগ নেয় না।
তবে এ বিষয়ে কথা বলতে নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক ফখরউদ্দীন আহমেদকে ফোন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমাকে অফিস টাইমে ফোন দেবেন। আমি এখন অসুস্থ।’
আরও পড়ুন: ধানমন্ডিতে আবাসিক ভবনে অগ্নিকাণ্ডে আহত ৩
২ মাস আগে
কেনিয়ায় স্কুলে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ শিক্ষার্থীর মৃত্যু, আহত ১৩
কেনিয়া, ৬ সেপ্টেম্বর (ইউএনবি)- কেনিয়ার একটি স্কুলের ছাত্রাবাসে আগুন লেগে অন্তত ১৭ শিক্ষার্থী নিহত ও ১৩ জন গুরুতর আহত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে (৫ সেপ্টেম্বর) নাইয়েরি কাউন্টির হিলসাইড এন্দারাশা প্রাইমারি একাডেমিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ন্যাশনাল পুলিশ সার্ভিসের মুখপাত্র রেসিলা ওনিয়াঙ্গো বলেন, ১৪ শিক্ষার্থীকে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তির পর একজনের মৃত্যু হয়।
ওনিয়াঙ্গো টেলিফোনে বলেন, এখন পর্যন্ত ১৭ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের কারণ তদন্ত এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ছাত্রাবাসের একটি অংশ ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে কাজ করছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ।
৩ মাস আগে
ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৫ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই, দগ্ধ ১০
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ থেকে ১০ দগ্ধ হয়েছেন।
শুক্রবার (২ আগস্ট) সকালে ফরিদগঞ্জ উপজেলা সদরের কাছিয়াড়া গ্রামের আল মদিনা হাসপাতালের সামনে একটি টিনশেড মার্কেটে আগুন লাগে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, হারুন পাঠানের অটোরিকশার গ্যারেজ, সাহাবুদ্দিনের ফার্নিচারের দোকান, আবুল কালাম আজাদের ভ্যারাইটিজ স্টোর, স্বপনের সেলুন ও মাইনুদ্দিন পাটওয়ারীর ভ্যারাইটিজ স্টোর।
আরও পড়ুন: উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন, দোকানসহ ৫ শতাধিক ঘর পুড়ে ছাই
অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সকালে দোকান খুলতে এসে দেখি হারুন পাঠানের অটোরিকশার গ্যারেজে আগুনের ধোঁয়া উড়ছে। মুহূর্তের মধ্যে আমার দোকানসহ আগুন দ্রুত আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা এসে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।’
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী হারুন পাঠান ও সাহাবুদ্দিন বলেন, কয়েক মিনিটের ব্যবধানে আগুন আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।’
ফরিদগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস স্টেশন ম্যানেজার কামরুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত।’
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ থাকলে তাহলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে আগুনে পুড়ে ছাই ১৮টি বাড়ি-ঘর, ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি
গাজীপুরে আগুনে পুড়ে ছাই অর্ধশতাধিক ঘর
৪ মাস আগে
মেঘনা টোল প্লাজায় মাইক্রোবাসে অগ্নিকাণ্ডে ৫ যাত্রী দগ্ধ
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে একটি যাত্রীবাহী মাইক্রোবাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচ যাত্রী দগ্ধ হয়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোনারগাঁওয়ে মেঘনা টোলপ্লাজা এলাকার বুধবার (১০ জুলাই) চট্টগ্রামমুখী লেনে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: কর্ণফুলীতে মাছ ধরার নৌকায় আগুনে দগ্ধ ৫
তবে তাৎক্ষণিক দগ্ধদের নাম পরিচয় জানা যায়নি। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার পরিদর্শক (টিআই) আবু নাইম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, সকাল ১০টার দিকে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামমুখী একটি মাইক্রোবাস (ঢাকা মেট্রো-চ -১৩২২১৩) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মেঘনা টোল প্লাজার সামনে সড়ক বিভাজনের সঙ্গে ধাক্কা লাগে।
এতে করে সঙ্গে সঙ্গে মাইক্রোবাসটিতে আগুন ধরে যায়। পরে যাত্রীদের চিৎকারে টোল প্লাজার কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয়রা মাইক্রোবাসটির জানালা ভেঙে তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে যায়।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হক বলেন, ‘খবর শুনেই ঘটনাস্থলে যাই। এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে।’
আরও পড়ুন: রূপগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দম্পতি দগ্ধ
ভাষানটেকে আগুনে একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ
৫ মাস আগে
দক্ষিণ কোরিয়াতে ব্যাটারির কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু
দক্ষিণ কোরিয়ায় একটি লিথিয়াম ব্যাটারি তৈরির কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও ছয়জন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক ব্রিফিংয়ে দমকল কর্মকর্তা কিম জিন-ইয়ং জানান, দেশটির রাজধানী সিউলের দক্ষিণে হোয়াসিয়ং শহরের ওই কারখানায় উদ্ধার কার্যক্রম চালিয়ে মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।
নিখোঁজদের বেশিরভাগই চীনাসহ বিদেশি নাগরিক বলে জানান কিম।
তিনি আরও জানান, নিখোঁজদের মোবাইল ফোনের সিগন্যাল ট্র্যাক করে তাদের অবস্থান কারখানার দ্বিতীয় তলায় ছিল বলে জানা গেছে।
যাদের মৃতদেহ পাওয়া গেছে তারা সম্ভবত সিঁড়ি দিয়ে নেমে নিরাপদ স্থানে যেতে চেষ্টা করছিলেন বলে উল্লেখ করেন কিম।
আরও পড়ুন: হজের সময় মারা গেছেন ১৩০০ জনেরও বেশি মানুষ, অধিকাংশ মৃত্যুই প্রচণ্ড গরমে
কিমের বরাতে আরও জানা যায়, শ্রমিকরা ব্যাটারি পরীক্ষা ও প্যাকেজিং করার সময় বিস্ফোরণ হয়ে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে একজন প্রত্যক্ষদর্শী কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।
অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ জানতে তদন্ত করা হবে বলে জানান কিম। এছাড়া কারখানাটিতে অগ্নিকাণ্ডের সময় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কাজ করেছে কি না তদন্ত করবেন কর্মকর্তারা।
এ ঘটনায় জীবিতদের সন্ধানে সব ধরনের কর্মী ও সরঞ্জাম মোতায়েন করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওল।
কারখানাটিতে ১০২ জন শ্রমিক কর্মরত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে সন্ত্রাসী হামলায় ১৫ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
৫ মাস আগে
চট্টগ্রামে গার্মেন্টসের গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট
চট্টগ্রাম মহানগরীর আকবর শাহ থানার সিটি গেট-সংলগ্ন ‘গার্টেক্স গার্মেন্টস লিমিটেড’ নামের একটি পোশাক কারখানার গুদামে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
বুধবার (১২ জুন) সকাল পৌনে ১১টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে ধারণা করছেন গার্মেন্টস সংশ্লিষ্টরা।
চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. আবদুল্লাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আগুন লাগার সংবাদ আমরা পেয়েছি। আমাদের আগ্রাবাদ অফিস থেকে দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গেছে। প্রয়োজন হলে আরও ইউনিট পাঠানো হবে।’
আরও পড়ুন: সিলেটে আগুনে পুড়ে গেছে ৯ দোকান ও ৪ অটোরিকশা
স্থানীয়রা জানান, সকালে গার্মেন্টসের গুদাম থেকে বের হওয়া ধোঁয়া পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এসময় গার্মেন্টস থেকে বের হয়ে শ্রমিকরা আশপাশে ভিড় জমায়।
সরেজামিনে দেখা যায়, পুরুষ কর্মীরা আগুন নেভানোর চেষ্টায় ব্যস্ত। কর্মী ও স্থানীয়দের চোখেমুখে আতঙ্কের ছাপ। পাশেই অবস্থিত মোস্তফা হাকিম কিন্ডার গার্টেন স্কুলে ছুটির ঘণ্টা বাজানো হয়।
গার্মেন্টসের নিরাপত্তা কর্মী বিশ্বেন্দ্র দাশ বলেন, ‘গার্মেন্টসের গুদামে আগুন লাগার পর ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়েছে। আমাদের লোকজন ও স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে। ধারণা করা হচ্ছে, কারেন্টের (বৈদ্যুতিক) শর্ট সার্কিট থেকে আগুনটা লেগেছে। গুদামে সব ইন্টেক (নতুন) কাপড় বাইরে পাঠানোর আগে রাখা হয়। গুদামভর্তি সব কাপড় পুড়ে গেছে।’
আরও পড়ুন: উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন নেভানোর কাজে যোগ দিয়েছে বিজিবি
৬ মাস আগে