জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কমিটিতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ডেপুটি সিভিল সার্জন, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার, জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালের পরিচালকের প্রতিনিধি রয়েছে।
জানা যায়, খুমেক হাসপাতালের লিফটম্যান পদে কর্মরত নওশাদ টাকার বিনিময়ে নগরীর বিকে রায় ক্রস রোডের তানিয়া বেগমকে নমুনা আইডি কেএমসি-২০০২৩ ও পশ্চিম বানিয়াখামার এলাকার শামীম আহমেদকে নমুনা আইডি কেএমসি-১৯০৩১ তে নেগেটিভ সার্টিফিকেট দিয়েছে। কিন্তু প্রকৃত নমুনা পরীক্ষায় তারা দুজনই করোনা পজিটিভ।
এছাড়া কেএমসি-১৯০৩১ ও কেএমসি-২০০২৩ নমুনা আইডি নম্বর দুটোই ভুয়া। একই সাথে সরকারি প্রণোদনার সুবিধা নিতে একজনের নমুনার রিপোর্ট অন্যজনের নামে প্রদানেরও অভিযোগ রয়েছে।
তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইউসুপ আলী বলেন, সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। অভিযুক্তদের সবাই নিম্ন শ্রেণির কর্মচারী।