২০০৪ সালে ৬ লাখ ৯৭ হাজার টাকা ব্যয়ে আনা হয়েছিল অ্যানালগ মডেলের এক্স-রে মেশিনটি।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, চার বছর বাক্সবন্দি থাকার পর ২০০৮ সালে এটি এক্স-রে কক্ষে স্থাপন করা হয়। কিন্তু জনবল সংকটের কারণে মেশিনটি ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না।
উপজেলায় প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার ভরসাস্থল এ হাসপাতালে একমাত্র এক্স-রে মেশিনটি ব্যবহারের জন্য টেকনিশিয়ান ১১ বছর ধরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চাওয়া হচ্ছে। কিন্তু কবে একজন টেকনিশিয়ান দেওয়া হবে, তা নিশ্চিত করে বলতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. গোলাম মোস্তফা জানান, এক্স-রে মেশিনটি ২০০৮ সাল থেকে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। মেশিনটি ভালো আছে কিনা তাও না চালিয়ে বলা মুশকিল।
তিনি আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রায় বেশ কয়েকবার মেশিনটি চালানোর জন্য দক্ষ লোক চেয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে চিঠি ও জোর তাগিদ দেওয়া হলেও এ পর্যন্ত কোনো লোক পাওয়া যায়নি।