এ ঘটনায় করোনা ওয়ার্ড গেটে পুলিশ মোতায়েনের জন্য লিখিত আবেদন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন জানান, গত ৪ এপ্রিল বিকালে জ্বর, গলাব্যাথা ও কাশি নিয়ে করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি হন ৬৫ বছর বয়স্ক নুরুল ইসলাম। তার বাড়ি ভোলা সদর উপজেলার চন্দ্রপ্রসাদ গ্রামে। তাকে ৭ এপ্রিল বেলা ১১টার পর আর খুঁজে পায়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
অপরদিকে, ৫ এপ্রিল দুপুরে জ্বর, গলাব্যাথা ও কাশি নিয়ে করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি হনবরগুনা সদর উপজেলার ছোট লবণগোলা গ্রামের নাদিরা (৩৫)। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ৬ এপ্রিল থেকে তাকে পাচ্ছে না।
এমন ঘটনা রোধে নিরাপত্তার জন্য ২৪ ঘণ্টায় তিন শিফটে মোট ছয়জন পুলিশ করোনা ওয়ার্ড গেটে মোতায়েনের জন্য কোতোয়ালি মডেল থানায় আবেদন করা হয়েছে।
বরিশাল মহানগর পুলিশের কমিশনার মো. শাহবুদ্দিন খান বলেন, ‘রোগীদের বাড়ির ঠিকানা অনুসারে সংশ্লিষ্ট থানার ওসি ও এসপিকে বিষয়গুলো জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে যথাযথ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।’