তিনি বলেন, ‘সমীক্ষা শেষে সিদ্ধান্ত হলে বাঁধের উচ্চতা ১৮ ফুট করা হবে।’
শুক্রবার সকালে ভোলা সদেরর ইলিশা বেড়িবাঁধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্প পরিদর্শনকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জাহিদ ফারুক বলেন, ‘উপকূলীয় এলাকায় ৬০ ও ৮০র দশকে বাঁধ ছিল ১২ ফুট উচ্চতায়। আমরা ফনি, বুলবুল, আম্পানের সময় দেখেছি জলোচ্ছ্বাস অনেক ওপর দিয়ে যায়। এজন্য প্রকল্প রিভাইজ করা হচ্ছে। উচ্চতা বাড়ানোর জন্য সমীক্ষা চলছে। সমীক্ষা শেষ হলে সিদ্ধান্ত হলে উচ্চতা বাড়ানো হবে।’
তিনি জানান, একটি নদীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট একেক রকম। আমাদের টেকনিক্যাল টিম এসে দেখে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে। শুষ্ক মৌসুমে নদীর কি ধরনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট আবার বর্ষা মৌসুমের কি অবস্থা হয় তা দেখে একটি প্রকল্প তৈরি করা হয়।
পরে প্রতিমন্ত্রী দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, লালমোহন, তজুমদ্দিন ও চরফ্যাশন উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের চলমান প্রকল্প ও নদী ভাঙন প্রবণএলাকা পরিদর্শন করেন।
এ সময় ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুল, ভোলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, ভোলা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহমুদুর রহমান, জেলা প্রশাসক মো. মাসুদ আলম সিদ্দিক, পুলিশ সুপার সরকার মো. কায়সার, জেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম নকিবসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।