এসময় অপ্রাপ্ত বয়সের দুইজন জেলেকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে আদালত।
জব্দ করা এক লাখ মিটার কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। উদ্ধারকৃত ৪০ কেজি ইলিশ মাছ স্থানীয় এতিমখানায় দিয়ে দেয়া হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক শিবালয় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেন এই দণ্ডাদেশ দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মো. উজ্জল শেখ, মো. শামিম খা, মো. হায়দার শেখ, মো. শফিক মোল্লা, মো. তালেব মোল্লা, মো. মিলন মন্ডল, মো. আলতাফ, মো. হাবু শেখ, মো. একাব্বর শেখ, মো. আব্দুল, আহম্মদ, মো. রমজান শেখ, মো. আকতার হোসেন, মো. হাফিজ উদ্দিন ও মো. লতিফ শেখ।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, সোমবার ভোর থেকে উপজেলা প্রশাসন, মৎস্য বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসন যৌথভাবে দুপুর ১২টা পর্যন্ত শিবালয় উপজেলার পদ্মা ও যমুনা নদীতে অভিযান চালায়।
এসময় সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে ইলিশ ধরার অপরাধে ১৭ জেলেকে আটক, এক লাখ মিটার কারেন্ট জাল জব্দ ও ৪০ কেজি ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়।
পরে শিবালয় উপজেলা প্রাঙ্গণে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ১৫ জনের এক বছর করে কারাদণ্ড এবং অপ্রাপ্ত বয়সের দুজনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় বলে জানান তিনি।
আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।