শনিবার বিকালে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মোহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম গাজী পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হুমায়ন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার রিফাত শরীফ হত্যার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন মামলার ৪ নম্বর আসামি চন্দন ও ৯ নম্বর আসামি মো. হাসান। এছাড়া ১ জুলাই আসামি অলি ও তানভীর জবানবন্দি দেন।
মামলায় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ১০ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। প্রধান আসামি নয়ন বন্ড মঙ্গলবার ভোররাতে পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন।
দ্বিতীয় আসামি রিফাত ফরাজীকে বুধবার রাতে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। তিনি সাত দিনের রিমান্ডে আছেন।
গত ২৬ জুন জেলা শহরে প্রকাশ্য দিবালোকে স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির সামনে রিফাতকে (২২) কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। হত্যার ঘটনা ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন স্থানীয়রা। ভিডিও ভাইরাল হলে দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি হয়।