রবিবার দুপুরে ওই ছাত্রী জাজিরা থানায় মাসুদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ওই ছাত্রী জাজিরা উপজেলা সদরের একটি ক্লিনিকে খণ্ডকালিন কাজ করতেন। শনিবার বিকাল ৫টার দিকে ওই ছাত্রী ক্লিনিকের ডিউটি শেষ করে ক্লিনিক থেকে চলে যান। পরে রাতে মাসুদ ওই ছাত্রীকে তাদের উপজেলা শহরের কাছে নির্মাণাধীন বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে। এক সময় জাজিরা থানা পুলিশের কাছে পৌর মেয়রের ছেলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মাধ্যমে ধর্ষণের খবর আসতে থাকে। তখন পুলিশ তাকে আটক করে।
এর আগে মাসুদের পরিবার ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দিতে ভিকটিম ও তার পরিবারকে ভয়ভীতি ও গোপনে সমঝোতার চেষ্টা চালায় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘এলাকায় ধর্ষণের ঘটনা জানাজানি হলে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে আমার কাছে ফোন আসতে থাকে। পরে রাত আড়াইটার দিকে মাসুদকে তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।’