সকাল থেকে ১৪টি ফেরির পাশাপাশি ৪৫০টি স্পিডবোট ও ৮৭টি লঞ্চ চলছে।
এদিকে সকল নৌযান চালু হলেও চালু হয়নি গণপরিবহন। তাই যাত্রীদের ভোগান্তি রয়েই গেছে।
যাত্রীরা গাদাগাদি করে ব্যক্তিগত গাড়ি, অটোরিকশা, সিএনজি করে গন্তব্যে রওনা দিচ্ছে। এতে তাদের বেশি ভাড়া গুণতে হচ্ছে। কেউ কেউ আবার ঘাটে কোনো যানবাহন না পেয়ে হেঁটেই রওনা দিয়েছেন ।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল করছে জানিয়ে শিমুলিয়া লঞ্চ মালিক সমিতির সমন্বয়কারী ইকবাল হোসেন বলেন, যাত্রী ওঠানোর আগে এবং যাত্রী নামানোর পরে জীবাণুনাশক দ্বারা পুরো লঞ্চ ও স্পিডবোটে স্প্রে করা হচ্ছে। লঞ্চের ভেতরে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। পর্যাপ্ত পানি, সাবান, স্যাভলন রাখা আছে। লঞ্চ ও স্পিডবোটে যাত্রী ওঠার আগে পন্টুন থেকেই সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ওঠানো হচ্ছে। চালক-কর্মচারী ও যাত্রীরা বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহার করছে। সরকারি নির্দেশনা মত স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকাল থেকে লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির সহকারী ম্যানেজার মো. ফয়সাল জানান, ১৪টি ফেরি দিয়ে যাত্রী ও যান পার করা হচ্ছে। লঞ্চ ও স্পিডবোট চলার কারণে ফেরিতে মানুষেরে চাপ কমছে। কিন্তু ফেরিগুলো এখনও গাড়িতে ভর্তি হয়ে শিমুলিয়ায় আসছে।
তিনি জানান, ফেরিগুলোতে যাত্রী ও ছোট গাড়ির পাশাপাশি জরুরি অ্যাম্বুলেন্স ও পণ্যবাহী ট্রাক পার করা হচ্ছে।