যান চলাচল
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা সেনানিবাসে যানবাহন চলাচল সীমিত করা হয়েছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে স্টাফ রোড পর্যন্ত মূল সড়কে সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা এবং দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সীমিত আকারে প্রবেশাধিকার থাকবে।
এ সময় শুধু সেনানিবাসের বাসিন্দা ও আমন্ত্রিত অতিথিদের বহনকারী যানবাহন চলাচল করতে পারবে। দিনের অনুষ্ঠানগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন নিশ্চিত করতে অন্যান্য সব ধরনের যানবাহনকে উল্লেখিত সময়ে এলাকাটি এড়িয়ে চলার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
সশস্ত্র বাহিনীকে সম্মাননা প্রদান
দেশের সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটি ও বিমান বাহিনী স্থাপনার মসজিদসমূহে জাতীয় সমৃদ্ধি, সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি এবং ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী মুক্তিযোদ্ধাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে দিবসটি শুরু হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক বাণীতে সশস্ত্র বাহিনীর অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তারা ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এরপর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
সারা দেশে উদযাপন
ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বীরত্বসূচক পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও তাদের পরিবারকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানে বিচার বিভাগের সদস্য, ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, বিদেশি কূটনীতিক এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য, স্মারক উপহার বিতরণ এবং মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হবে।
পরে বিকালে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে আনুষ্ঠানিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করবে।
বরিশাল, কক্সবাজার, বগুড়া, সিলেট, ঘাটাইল, চট্টগ্রাম, যশোর, রংপুর ও খুলনা সেনানিবাসেও অনুরূপ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।
ঢাকা, খুলনা, চাঁদপুর, বরিশাল ও চট্টগ্রামে বিশেষভাবে সজ্জিত নৌবাহিনীর জাহাজগুলো ২১ নভেম্বর বেলা ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত জনসাধারণের প্রদর্শনের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
এছাড়া সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীর পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে জাতীয় পত্রিকাগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।
সশস্ত্র বাহিনী দিবস সারা বাংলাদেশ জুড়ে উৎসাহ ও শ্রদ্ধার সঙ্গে উদযাপিত হয়। এর মাধ্যমে সামরিক বাহিনী জাতির গর্ব হিসেবে ফুটে উঠে।
১ দিন আগে
মার্চেই কালুরঘাট সেতুতে যান চলাচল শুরু হবে: রেলমন্ত্রী
রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, মার্চের মাঝামাঝিতে চট্টগ্রামের পুরোনো কালুরঘাট সেতুতে যান চলাচল শুরু হবে।
তিনি বলেন, এ লক্ষ্যে সেতু মেরামত করা হচ্ছে।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের রেস্ট হাউসে রেলওয়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, নতুন কালুরঘাট সেতু নির্মাণ করতে ৪ থেকে
৫ বছর সময় লাগবে। কালুরঘাট সেতু নিয়ে সমীক্ষা হয়েছে। অর্থায়ন নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্থা অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহযোগিতা তহবিলের (ইডিসিএফ) সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: মালবাহী ট্রেনের লোকোমাস্টার সিগন্যাল অমান্য করায় দুর্ঘটনা: রেলমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, আশা করছি ৪-৫ বছরের মধ্যে কালুরঘাট সেতু নির্মাণ হবে।
রেলমন্ত্রী আরও বলেন, রেল এক সময় বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। রেললাইন উপড়ে ফেলা হচ্ছে। ট্রেনে আগুন দেওয়া হচ্ছে। এরপরেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলকে ঢেলে সাজাচ্ছেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলা রেল যোগাযোগের আওতায় নিয়ে আসার কাজ করছেন। গ্রামীণ কৃষকদের উৎপাদিত ফসল যাতে ট্রেন যোগে শহর পর্যন্ত চলে আসে, প্রান্তিক কৃষক যেন যথাযথ মূল্যে ফলফলাদি ও সবজি বিক্রি করতে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করছি৷
রেলমন্ত্রী বলেন, রেলকে সচল করার চেষ্টা করব। অনেক স্থানে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। সেগুলো স্বাভাবিক করার পরিকল্পনা রয়েছে। কক্সবাজার রুটে আগামী দুই মাসের মধ্যে একটি কমিউটার ট্রেন চালু করা হবে। আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা সেটা হলো লোকো মাস্টার সমস্যা। লোকো মাস্টার নিয়োগ হলে আমরা খুব শিগগিরই এ রুটে আরও কিছু ট্রেন চালু করব।
তিনি আরও বলেন, রেলকে নতুনভাবে ঢেলে সাজাতে পাঁচ হাজারের উপরে লোকবল নিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। অনেকগুলো ইঞ্জিন ও কোচ আমদানি করা হচ্ছে। কিছু আমদানি হয়েছে। এসব ইঞ্জিন রেল বহরে যুক্ত হলে রেলে ইঞ্জিন সংকট দূর হবে।
আরও পড়ুন: বিএনপির হরতাল-অবরোধে রেলে আক্রমণ বেড়েছে: রেলমন্ত্রী
বিএনপির ভোট চাওয়ার মুখ নেই: রেলমন্ত্রী
৯ মাস আগে
৪৮ ঘণ্টার অবরোধ আজ সকালে যান চলাচলের মধ্য দিয়ে শুরু
বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলো তাদের এক দফা দাবি আদায়ে চাপ সৃষ্টি করতে আরও ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ আজ রবিবার (১২ নভেম্বর) সকালে সড়কে যান চলাচলের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে।
সকাল ৬টায় শুরু হওয়া অবরোধ শেষ হবে মঙ্গলবার সকাল ৬টায়।
উত্তেজনা ও সহিংসতার আশঙ্কা সত্ত্বেও ঢাকার রাস্তায় গণপরিবহন ও যাত্রীদের উপস্থিতি আগের অবরোধের তুলনায় বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, গুলিস্তান, গাবতলী, নটরডেম কলেজের কাছে, রূপনগর, সূত্রাপুর ও মিরপুরে ৪৮ ঘণ্টার অবরোধকে সামনে রেখে গতকাল রাত ৮টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত সাতটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
একই সময়ে গাজীপুর ও বরিশালে একটি পিকআপ ভ্যান ও একটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা।
আরও পড়ুন: ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ শুরুর আগেই ঢাকায় দুটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন
এরই মধ্যে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হওয়ায় আজ সকালে অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের নিয়ে নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটে যেতে দেখা গেছে।
ঢাকার রাস্তায় অধিক সংখ্যক রিকশা এবং অল্প সংখ্যক ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। সড়কে গণপরিবহনের সংখ্যা বেড়েছে।
শনিবার এক ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিংয়ে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অবরোধ সফল করার জন্য দেশবাসী ও বিএনপি সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সংবাদপত্র বা গণমাধ্যমের যানবাহন, অ্যাম্বুলেন্স এবং অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ওষুধ বহনকারী যানবাহন এই অবরোধের আওতাবহির্ভূত থাকবে।
আরও পড়ুন: দীর্ঘ অবরোধে দেশের অর্থনীতিতে মন্দা
বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলের তৃতীয় সপ্তাহের অবরোধ শুরু রবিবার
১ বছর আগে
সড়কে নিয়মিত যান চলাচলের মধ্য দিয়ে চলছে ৪৮ ঘণ্টা অবরোধের দ্বিতীয় দিন
বিএনপি, জামায়াতসহ সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে।
চলমান অবরোধ আগামীকাল (১০ নভেম্বর) সকাল ৬টায় শেষ হবে।
উত্তেজনা ও সহিংসতার আশঙ্কা সত্ত্বেও ঢাকার রাস্তায় গণপরিবহনের উপস্থিতি স্বাভাবিক বলে মনে হচ্ছে।
অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চূড়ান্ত পরীক্ষা শুরু হওয়ায় অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের নিরাপদে নিজ নিজ স্কুলে নিয়ে যেতে দেখা গেছে।
ঢাকার রাস্তায় রিকশার আধিক্য দেখা গেছে এবং কিছু ব্যক্তিগত গাড়িও চলাচল করতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: অবরোধ: দুই জেলায় দু’টি গাড়িতে আগুন
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সকালে চুয়াডাঙ্গা-ঝিনাইদহ সড়কের রেলবাজার এলাকায় অবরোধের সমর্থনে মিছিল বের করেন।
তারা ওই এলাকার মধ্য দিয়ে যাওয়া কয়েকটি যানবাহনকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।
৪৮ ঘণ্টার সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের প্রথম দিন বুধবার সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারা দেশে অগ্নিসংযোগের একাধিক ঘটনা ঘটেছে।
৬ নভেম্বর বিএনপি, জামায়াতসহ সমমনা বিরোধী দলগুলো বুধবার সকাল থেকে সারা দেশে সর্বশেষ অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে।
আরও পড়ুন: অবরোধ: তাঁতিবাজারে বাসে আগুন
গাজীপুরে বাসে আগুন দিয়েছে অবরোধকারীরা
১ বছর আগে
হরতালের কারণে প্রথম দিনে বঙ্গবন্ধু টানেলে যান চলাচল কম
যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল।
রবিবার (২৯ অক্টোবর) ভোর ৬টা থেকে টানেলটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। তবে যান চলাচলের প্রথম দিনেই বিরোধী দলগুলোর ডাকা হরতালের কারণে কম গাড়ি চলাচল করছে।
জানা গেছে, টানেল অতিক্রম করার জন্য ভোর থেকে অপেক্ষা করতে থাকে বেশ কিছু যান। ৬টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে পতেঙ্গা প্রান্তে টোল দেন দুলাল সিকদার।
২৫০ টাকা টোল দিয়ে প্রথম টানেলে মাইক্রোবাস নিয়ে প্রবেশ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: সড়ক যোগাযোগে নতুন যুগের সূচনায় বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রথম যাত্রীবাহী বাস হিসেবে টোল দেয় বিডি বাস লাভার গ্রুপের একটি বাস। আনোয়ারা প্রান্তে ভোর ৬টায় প্রথম যাত্রী হিসেবে টোল দেন মুন্সিগঞ্জের ব্যবসায়ী জুয়েল রানা। এরপর টোল দেন সাতকানিয়ার চালক শফিক আলম।
টানেলে প্রবেশের জন্য উভয় প্রান্তে অপেক্ষায় ছিল প্রায় শতাধিক গাড়ি। তবে পতেঙ্গা প্রান্তের চেয়ে আনোয়ারা প্রান্তে গাড়ির চাপ বেশি বলে জানা গেছে।
টোল আদায়ে আনোয়ারা প্রান্তে ১৪টি বক্স বসানো হয়েছে। টানেলে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চলতে পারবে। সেতু বিভাগের মতে, চালুর পর প্রথম বছরে প্রতিদিন এই টানেল পার হতে পারবে ১৭ হাজার ৩৭৪টি গাড়ি। যার মধ্যে ৩ হাজার ২১৮টি ভারী যান। ২০২৫ সালে প্রতিদিন পার হওয়া যানবাহনের সংখ্যা দাঁড়াবে ২৮ হাজার ৩০৫টিতে।
বঙ্গবন্ধু টানেলে চলতে পারবে ১২ ক্যাটাগরির যানবাহন। এজন্য সর্বনিম্ন টোল ২০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা পর্যন্ত। তবে চলাচল করতে পারবে না মোটরসাইকেল বা তিন চাকার যান।
উল্লেখ্য, শনিবার (২৮ অক্টোবর) বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর বহরে ছিল ২১টি গাড়ি। এর মধ্যে নিজের গাড়ির জন্য ২০০ টাকা এবং বহরের ২০টি গাড়ির জন্য ৪ হাজার টাকা টোল দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বঙ্গবন্ধু টানেল চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থেকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে আনোয়ারা উপজেলাকে যুক্ত করেছে। ফলে দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে সাগর উপকূল ঘিরে শিল্পের নতুন সম্ভাবনা আশা জাগাচ্ছে।
বেলায়েত হোসেন নামে এক টোল ম্যানেজার জানান, সকাল থেকে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয় টানেল। প্রথম এক ঘণ্টায় একটু বেশি যানবাহন ছিল। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যান চলাচল বাড়তে পারে। তবে হরতাল না থাকলে আরও বেশি যানবাহন হতো হলে তিনি জানান।
টানেল পারাপারের জন্য টোল নির্ধারণ করে দেয় সরকার। সেতু বিভাগের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, জিপ বা পিকআপের জন্য ২০০ টাকা এবং মাইক্রোবাসের জন্য টোল ২৫০ টাকা। বাসের ৩১ আসন বা এর কম হলে টোল ৩০০ টাকা, ৩২ আসন বা তার বেশি হলে ৪০০ টাকা এবং ৩-এক্সেল বাসের জন্য টোল ৫০০ টাকা। ট্রাক-৫ টন পর্যন্ত ৪০০ টাকা, ৮ টন পর্যন্ত ৫০০ টাকা এবং ৮ থেকে ১১ টনের ট্রাকের টোল ৬০০ টাকা। মালবাহী ৩ এক্সেল ট্রেলারের টোল ৮০০ টাকা, ৪ এক্সেল ট্রেলারে ১ হাজার টাকা এবং ৪ এক্সেলের বেশি প্রতি এক্সেলের জন্য ১ হাজারের সঙ্গে ২০০ টাকা যোগ করে টোল দিতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
টানেল প্রকল্পের উপপ্রকল্প পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ভোর ৬টায় যান চলাচলের জন্য টানেল খুলে দিয়েছি। এখন থেকে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা টানেল চালু থাকবে। গভীর রাতে যান চলাচল কমে গেলে টোলের লেন কমিয়ে আনা হবে।
আরও পড়ুন: কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল: যা জানা দরকার
১ বছর আগে
যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর-ফার্মগেটের ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার অংশ রবিবার সকাল ৬টায় খুলে দেওয়া হলে বেশ কয়েকটি যানবাহনকে দেখা গেছে।
ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে কাওলা থেকে ফার্মগেট পৌঁছাতে প্রায় ১০ মিনিট সময় লাগে।
২ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার গাড়িবহরের ২৫টি গাড়ির জন্য ২ হাজার টাকা টোল পরিশোধ করে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর-ফার্মগেট অংশের উদ্বোধন করেন।
বিদেশি বিনিয়োগে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) আওতায় পরিবহন খাতে এটিই প্রথম প্রকল্প।
প্রকল্প কর্মকর্তারা বলেছেন, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ শেষ হলে প্রতিদিন প্রায় ৮০ হাজার যানবাহন চলাচল করতে পারবে।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ সম্পূর্ণ শেষ হলে রাজধানীর কাওলা থেকে কুড়িল-বনানী-মহাখালী-তেজগাঁও-মগবাজার-কমলাপুর-সায়েদাবাদ-যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী এলাকা পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুন: আরেকটি স্বপ্ন পূরণ হলো: দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করার জন্য যানবাহনগুলোকে টোল দিতে হবে। চারটি ক্যাটাগরিতে টোল আদায় করা হবে।
প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস (১৬ আসনের কম) এবং মিনি-ট্রাক (৩ টনের কম) ৮০ টাকা, মাঝারি আকারের ট্রাক (৬ চাকা পর্যন্ত) এবং ৬ চাকার বেশি বড় ট্রাক যথাক্রমে ৩২০ টাকা এবং ৪০০ টাকা দিতে হবে।
এদিকে, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাওলা-ফার্মগেট অংশে ১৬বা তার বেশি আসন বিশিষ্ট সব বাস ও মিনিবাসকে দিতে হবে ১৬০ টাকা।
এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল, সাইকেল ও থ্রি-হুইলার চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে না।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি ২০১১ সালে হাতে নেওয়া হয়েছিল।
২০১৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ প্রকল্পের বিনিয়োগকারী কোম্পানি ফার্স্ট ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কোম্পানি লিমিটেডের সাথে একটি সংশোধিত চুক্তি সই করে।
আরও পড়ুন: ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে কত টাকা টোল দিয়ে চলবে গাড়ি
এটি থাইল্যান্ড ভিত্তিক ইতালিয় থাই ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি লিমিটেড (৫১ শতাংশ), চায়না শানডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কোঅপারেশন গ্রুপ (৩৪ শতাংশ) এবং সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেড (১৫ শতাংশ) এর অংশীদারিত্বে নির্মিত হচ্ছে।
প্রকল্পটি তিন ধাপে শেষ হচ্ছে। বনানী পর্যন্ত প্রথম অংশের ৯৮ শতাংশ এবং বনানী থেকে মগবাজার পর্যন্ত ৫৪ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকার উত্তর থেকে দক্ষিণে বিকল্প সড়ক হিসেবে কাজ করবে। এটি হেমায়েতপুর-কদমতলী-নিমতলী-সিরাজদিখান-মদনগঞ্জ-ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক-মদনপুরকে সরাসরি সংযুক্ত করবে।
আরও পড়ুন: ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করতে পারবে যে সকল যানবাহন
১ বছর আগে
স্বল্প সংখ্যায় যান চলাচলের মধ্যে ঢাকার বাতাসের মান রবিবার সকালেও ‘মধ্যম’
ঈদের ছুটিতে রাজধানীতে যান চলাচল কম থাকায় রবিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’ পর্যায়ে রয়েছে। এদিন সকাল ৮টা ২৫ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৬৮ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত শহরের তালিকার ২৯তম স্থানে ছিল।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর এবং চীনের বেইজিং যথাক্রমে ১৩৭, ১৩৩ এবং ১১৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থানে রয়েছে।
০ থেকে ৫০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর ‘ভালো’ হিসেবে বিবেচিত হয়, তবে ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে স্কোর থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, প্লাবিত হচ্ছে নিম্নাঞ্চল
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়ে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
১ বছর আগে
মধুমতি সেতুতে যান চলাচল শুরুর পর কালনাঘাট এলাকায় নেই পূর্বের ব্যস্ততা
নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলার মধুমতি নদীর কালনাঘাট ছিল জাঁকজমকপূর্ণ এবং হাঁকডাকে মুখর থাকতো পারঘাটা, সঙ্গে যশোর-খুলনাগামী বাস স্ট্যান্ডও।
প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ পারাপার হতো এই ঘাট দিয়ে। কিন্তু কালনা ঘাটে মধুমতি সেতু নির্মানের পর এখন সেখানে শুনশান নীরবতা। স্বপ্নের কালনা সেতুতে যান চলাচল শুরু হওয়ার পর থেকে হারিয়ে গেছে ঘাটের চিরচেনা সেই রূপ। বাস টার্মিনালে বা খেয়াঘাটের কোথাও নেই যাত্রীদের পদচারণা। নেই লঞ্চ চালক ও বাসের হেলপারের ডাকাডাকি। ফেরিঘাট এলাকায় এখন আর কোনো বাস স্ট্যান্ড নেই। নেই কোনো পারাপারের খেয়া নৌকা। ফেরি পার হতে আসে না কোনো যানবাহন। ঘাটের ফেরিগুলো অলস পড়ে আছে। এক কথায় বলা যায়- মুখ থুবড়ে পড়েছে অর্ধশত বছরের ব্যস্ততম সেই ঘাট।
বৃহস্পতিবার সকালে কালনা ঘাট এলাকায় গিয়ে এমন চিত্রই দেখা গেছে। এতো দিন মধুমতি নদীতে দাপিয়ে বেড়াতো শতাধিক পারের নৌকা ও যানবাহন পারাপারের চারটা ফেরি। ঘাটের দোকানগুলো অধিকাংশই বন্ধ হয়ে গেছে। ফাঁকা পড়ে আছে সারি সারি খাবারের দোকান। কেউ কেউ মহাসড়কের পাশেই অস্থায়ীভাবে ঝালমুড়ি বা ফুচকা-চটপটির দোকান দিয়েছে। যে কোনো সময়ে তা উচ্ছেদ হয়ে যেতে পারে। তবে মধুমতি সেতু চালু হওয়ায় খুশি ঘাট সংশ্লিষ্ট সবাই। কালনা ঘাটের খেয়া নৌকার মাঝি আনোয়ার হোসেন জানান, গত ১০ অক্টোবর মধুমতি সেতু চালু হওয়াতে মনটা আনন্দে ভরে গেছে, আমরা অনেক খুশি হয়েছি। বহু বছর ধরে যাত্রীদের নানা ভোগান্তি চোখের সামনেই দেখেছি। যাত্রীরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফেরি পারাপারের জন্য অপেক্ষা করেছে, সে ভোগান্তি এখন আর নেই।
তিনি আরও বলেন, আনন্দের পাশাপাশি আমাদের বোবা কান্নাও আছে। কেননা এখন ঘাটে যাত্রী নেই, আমাদের জীবিকার কোনো ব্যবস্থাও নেই। এতো বছর এই ঘাটে নৌকায় যাত্রী পারাপার করেছি, সেই মায়ায় এখনও ঘাটে আসি। কিন্তু সেতু উদ্বোধনের পরদিন অর্থ্যাৎ যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার পর থেকে এখন আর কেউ নৌকায় পার হতে আসে না। এখন সেতু দিয়ে যানবাহনের সঙ্গে পায়ে হেঁটেও মানুষ চলাচল করছে। সেতু চালু হওয়ার পর থেকে সেতু দর্শণার্থীরা ছাড়া পার হতে কেউ আর ঘাটে আসছে না। বর্তমানে আমরা আমাদের জীবিকা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছি। তবে আমি সরকারের কাছে দাবি জানাই আমাদের জীবিকার যেন কোনো ব্যবস্থা করে দেয়া হয়।
উল্লেখ্য স্বাধীনতা পূর্বকালে কালনাঘাট বর্তমান স্থান থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার উত্তরে ছিল। স্বাধীনতার পর লোহাগড়া থেকে কালনা ঘাট পর্যন্ত সড়ক নির্মানের ফলে কালনাঘাট বর্তমান স্থানে স্থানান্তর করা হয় এবং কালনায় ফেরিঘাট স্থাপন করা হয়। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ পারাপার হতো এই ঘাট দিয়ে। মধুমতি সেতু চালু হওয়ার পর এ ঘাটের নৌকাগুলির অধিকাংশই অন্যত্র চলে গেছে। যশোর খুলনাগামী বাস গুলি সেতু পার হয়ে ভাটিয়াপাড়া মোড় থেকে ছেড়ে আসছে। অর্থ্যাৎ সেতুতে যান চলাচল শুরু হওয়ার পর থেকে হারিয়ে গেছে কালনা ঘাটের চিরচেনা সেই রূপ।
আরও পড়ুন: কালনা সেতুর নাম এখন মধুমতি সেতু: সেতুমন্ত্রী
১ বছর আগে
পদ্মা সেতু যান চলাচলের জন্য ২৬ জুন থেকে খুলে দেয়া হবে: ওবায়দুল কাদের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধনের একদিন পর ২৬ জুন সকাল ৬টায় যান চলাচলের জন্য পদ্মা সেতু খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
রবিবার পদ্মা সেতু সার্ভিস এরিয়া ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ ঘোষণা দেন।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুর উদ্বোধন: ২৫ জুনের এসএসসি পরীক্ষা ২৪ জুন
২ বছর আগে
যান চলাচলের জন্য পদ্মা সেতু খুলে দেয়া হবে জুনে
দীর্ঘদিনের লালিত পদ্মা সেতু চলতি বছরের জুনে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, মূল সেতুর ৯৭ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে, যার মধ্যে ৯০ দশমিক ৫০ শতাংশ নদী ব্যবস্থাপনার কাজ শেষ হয়েছে।রবিবার মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়া যাওয়ার পথে পদ্মা সেতু পরিদর্শন কূটনীতিকদেরতিনি বলেন, প্রকল্পের কাজের সার্বিক অগ্রগতি ৯২ শতাংশ এবং রাস্তার কার্পেটিং এর অগ্রগতি ৬৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ হয়েছে।মন্ত্রী আরও বলেন, গ্যাস পাইপলাইন ও ৪০০ কেভিএ পাওয়ার লাইন বসানোর কাজের অগ্রগতি হয়েছে যথাক্রমে ৯৯ ও ৭৯ শতাংশ।
২ বছর আগে