কারাভোগ
৬ মাস কারাভোগের পর দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল জামিনে মুক্ত
নয়া দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও প্রভাবশালী বিরোধী দলীয় নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল জামিন পেয়েছেন। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভারতের সর্বোচ্চ আদালত তাকে জামিন দেন।
কেজরিওয়াল প্রায় ছয় মাস আগে জাতীয় নির্বাচনের আগে একজন মদ বিতরণকারীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতি উজ্জ্বল ভুঁইয়া তাকে জামিন দেন।
নয়া দিল্লির ক্ষমতাসীন দল আম আদমি পার্টি বা কমন ম্যানস পার্টির নেতা কেজরিওয়াল। তিনি গত এক দশকের মধ্যে ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের একজন এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তীব্র সমালোচক।
জাতীয় নির্বাচনের কয়েক সপ্তাহ আগে মার্চ মাসে কেজরিওয়ালকে প্রথম গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি তার বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগগুলোকে অস্বীকার করেছেন এবং সেগুলোকে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বলেছেন।
বিরোধী দলগুলোর একটি বিস্তৃত জোট ‘ইন্ডিয়া’র অংশ তার দল। জোটটি গত জুন মাসে শেষ হওয়া নির্বাচনে মোদির হিন্দু জাতীয়তাবাদী ভারতীয় জনতা পার্টির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল।
কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তারকে মোদি সরকারের বিরোধীদের দমনের একটি পদক্ষেপ হিসেবে ব্যাপকভাবে নিন্দা করেছিল বিরোধী দলগুলো। তারা সরকারকে তার রাজনৈতিক বিরোধীদের হয়রানি ও দুর্বল করার জন্য ফেডারেল তদন্ত সংস্থাগুলোর অপব্যবহারের অভিযোগ করেছে। নির্বাচনের কয়েক মাস আগে প্রধান বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক অভিযান, গ্রেপ্তার ও দুর্নীতির তদন্তের দিকে ইঙ্গিত করেছিল বিরোধী দলের নেতারা।
গত ২ জুন কারাগারে ফেরার আগে নির্বাচনে প্রচারণার জন্য কেজরিওয়ালকে মে মাসে অস্থায়ীভাবে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। জুলাই মাসে সুপ্রিম কোর্ট তাকে অন্তর্বর্তী জামিন দিলেও অন্য একটি সরকারি সংস্থা আরেকটি মামলায় তাকে ফের গ্রেপ্তার করে তার মুক্তিকে আটকে দেয়। শুক্রবার ওই মামলায় তার জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।
আরও পড়ুন: ভারতের উত্তরাখণ্ডে ভূমিধসে ৫ তীর্থযাত্রী নিহত
সরকারি সংস্থাগুলোর অভিযোগ, কেজরিওয়ালের দল ও মন্ত্রীরা প্রায় দুই বছর আগে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে আরও বেশি লাভের সুযোগ করে দিতে নয়া দিল্লিতে মদ বিক্রয় নীতি সংশোধনের বিনিময়ে এক মদ বিতরণকারীর কাছ থেকে ১০০ কোটি রুপি (১ কোটি ২০ লাখ ডলার) ঘুষ নিয়েছেন।
কেজরিওয়ালের মুক্তি তার দলকে চাঙ্গা করবে এবং দলটি আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে নয়া দিল্লিতে নতুন নির্বাচনে অংশ নেবে।
ভারতীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থা ও প্রশাসনকে দুর্নীতি ও অদক্ষতা থেকে মুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রাক্তন সরকারি কর্মকর্তা কেজরিওয়াল ২০১২ সালে আম আদমি পার্টি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
দলটির প্রতীক ‘একটি ঝাড়ু’। প্রশাসনকে দুর্নীতিমুক্ত করতে কেজরিওয়ালের প্রতিশ্রুতি নয়া দিল্লির বাসিন্দাদের মনে আলোড়ন তুলে। লাগামহীন মুদ্রাস্ফীতি ও ধীর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বিরক্ত ছিল দিল্লিবাসী
আরও পড়ুন: ভারতে পালানোর সময় সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলসহ গ্রেপ্তার ৫
১ মাস আগে
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১৩ বাংলাদেশি
ভারতে পাচার হওয়া নারী ও শিশুসহ ১৩ বাংলাদেশি কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন।
বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে রবিবার (২৩ জুন) রাত ১০টায় বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়।
ফেরত আসা বাংলাদেশিরা হলেন- বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ উপজেলার আমজাদ তালুকদারের ছেলে রফিক তালুকদার (৫৩) ও তার ছেলে মামুন তালুকদার (২৫), একই জেলার মোল্লাহাট উপজেলার সালেক শিকদারের ছেলে নাজমুল শিকদার (৩৮), খুলনা জেলার রুপসার আক্কাস ভূঁইয়ার ছেলে রাজু ভূঁইয়া (২৫), একই থানার আব্দুল আজিমের মেয়ে আফসানা আক্তার (২৩), তার ছেলে আমিন (৬), মেয়ে ফাতিমা (৪); একই থানার নজরুল শেখের ছেলে ওমর ফারুক শেখ (২৬), খুলনা সদরের আল আমিন হাওলাদারের মেয়ে মরিয়ম আক্তার (২৩), নড়াইল জেলার কালিয়া থানার আফজাল মোল্লার ছেলে আব্দুন সাত্তার (৫০), খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙার শামছুর শেখের মেয়ে ফাতেমা (২৮), পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়ার আল আমিন হাওলাদারের ছেলে ফাহিম হাওলাদার (২) ও মাহীম হাওলাদার (৪)।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম জানান, ভালো কাজের আশায় দালালচক্রের মাধ্যমে দেড় থেকে দুই বছর আগে ১৩ বাংলাদেশিকে সীমান্তপথে ভারতে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাভোগের পর ভারতের মানবাধিকার সংস্থা রেসকিউ ফাউন্ডেশন তাদের গ্রহণ করে নিজেদের আশ্রয়কেন্দ্রে রাখে। এরপর ভারত সরকারের বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে রবিবার রাতে ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে তাদের হস্তান্তর করা হয়। সেখান থেকে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামের একটি মানবাধিকার সংস্থা তাদের গ্রহণ করে নিজ নিজ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।
যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মুহিত হোসেন জানান, ফেরত আসাদের বেনাপোল পোর্ট থানা থেকে গ্রহণ করে রবিবার রাতেই তাদের নিজ নিজ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
৪ মাস আগে
বাংলাদেশে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৪ ভারতীয় নাগরিক
বাংলাদেশে তিন বছর কারাভোগ শেষে দেশে ফিরে গেলেন চার ভারতীয় নাগরিক।
রবিবার দুপুর ২টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ।
আরও পড়ুন: নাগরিকদের মানবাধিকার রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপকে আরও কাজ করতে হবে: হাছান মাহমুদ
ভারতীয় নাগরিকরা হলেন- সামন্তপুর জেলার বসরাঘাট থানার বেগুছড়া এলাকার বর্মাজি নানার ছেলে সুনীল কুমার সানি, পিলিবিট জেলার গেজের আউলা থানার রামনগরিয়া গ্রামের কালু পালের ছেলে রাম পাল, পশ্চিমবঙ্গ জেলা সদরের পালরি গ্রামের বিক্রম পাঞ্জাবির ছেলে রাজকুমার ও বিহার রাজ্যের পূর্ব চ্যাম্পারান জেলার মুসা ঘরোয়া এলাকার জগন্নাথ দাসের ছেলে মাহেন্দ্র দাস।
ইমিগ্রেশন পুলিশ জানায়, ২০২১ সালে অবৈধভাবে মহেষপুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় তারা বিজিবির হাতে আটক হন। ওই সময় বিজিবি তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে মহেষপুর থানায় সোপর্দ করে। পরে পুলিশ তাদের আদালতে পাঠালে আদালত তাদের তিন বছর কারাদণ্ড দেন।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক মজুমদার বলেন, অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের দায়ে চার ভারতীয় নাগরিক তিন বছর কারাভোগ করেন। এরপর ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে রবিবার দুপুরে তাদের নিজ দেশে ফেরত দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় মিয়ানমারের নাগরিকসহ আটক ৪
সরকার-নাগরিকের অংশীদারিত্ব তৈরি হলে সমস্যা সমাধান সহজ হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
৪ মাস আগে
ভারতে ১৮ মাস কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩ বাংলাদেশি নারী
কাজের সন্ধানে ভারতে গিয়ে আটক হওয়ার পর দীর্ঘ ১৮ মাস কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন তিন বাংলাদেশি নারী।
শনিবার (২৫ মে) সন্ধ্যায় বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন তারা।
ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করেন।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
ফেরত আসা তিন বাংলাদেশি নারী হলেন- তামান্না আক্তার (২১), মাহমুদা আক্তার (২২) ও মৌসুমী দাস (২৪)। তারা দেশের ময়মনসিংহ, ঢাকা ও খুলনা জেলার বাসিন্দা।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম বলেন, তারা পাসপোর্ট ভিসা ছাড়াই সীমান্ত পথে ভারতে গিয়ে হায়দ্রাবাদ শহরের বিভিন্ন বাসা বাড়িতে অবৈধভাবে কাজ করার সময় সে দেশের পুলিশের কাছে আটক হন। এরপর আদালতের মাধ্যমে তারা জেলখানায় যান। পরে একটি বেসরকারি এনজিও সংস্থা তাদের ছাড়িয়ে নিজেদের শেল্টার হোমে রাখে। তারা সেখানে ১৮ মাস জেলে থাকার পর ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে শনিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন। ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে এদের বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ফেরত আসাদের জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামে একটি বেসরকারি এনজিও সংস্থা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করার জন্য বেনাপোল পোর্ট থানা থেকে নিজ হেফাজতে নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ভারতীয় নাগরিক
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ২৫ বাংলাদেশি
৫ মাস আগে
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ভারতীয় নাগরিক
মাদক নিয়ে বাংলাদেশে আটকা পড়েছিলেন মো. দিদারুল ইসলাম নামে এক ভারতের নাগরিক। এক বছর কারাভোগ শেষে শনিবার দুপুর ২টায় দিনাজপুরের হিলি সীমান্তের চেকপোস্ট গেট দিয়ে তাকে ভারতে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
দিদারুল ইসলামকে ভারতের হিলি অভিবাসন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন বাংলাদেশের হিলি অভিবাসন পুলিশ। এসময় সেখানে বিজিবি ও বিএসএফ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দিদারুল ভারতের পশ্চিবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি থানার খারুন (ভীম) গ্রামের শামসুল আলমের ছেলে।
আরও পড়ুন: ২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
বাংলাদেশের হিলি অভিবাসন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আশরাফুল জানান, ভারতীয় নাগরিক দিদারুল সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। এসময় বিজিবি সদস্যরা তাকে মাদকসহ আটক করে। এই ঘটনায় বিজিবি বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে বিরামপুর থানায় মাদক মামলা দায়ের করলে পুলিশ তাকে দিনাজপুর জেল হাজতে পাঠায়।
ওসি আরও জানান, মামলার সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত দিদারুলকে অনুপ্রবেশের দায়ে এক বছর ও মাদক মামলায় এক বছর সাজা দেন। একই সঙ্গে দুই মামলার সাজা চলায় এক বছরেই তার সাজার মেয়াদ শেষ হয়। পরে দুই দেশের মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ায় শনিবার দুপুরে তাকে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এদিকে ভারতের হিলি অভিবাসন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দিলীপ কুমার জানান, বাংলাদেশের হিলি অভিবাসন পুলিশ দিদারুলকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেন। এরপর আমরা আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ২৫ বাংলাদেশি
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
৮ মাস আগে
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ২৫ বাংলাদেশি
ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ২৫ বাংলাদেশি নারী-পুরুষ ও শিশু বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন।
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে এসব নারী-পুরুষ ও শিশুকে বাংলাদেশে আনা হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন এবং পশ্চিমবঙ্গের নারী শিশু পাচার রোধ বিষয়ক টাস্কফোর্সের সমন্বিত প্রচেষ্টায় তাদের ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
ফেরত আসারা বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল। এরা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সেইফ হোমের হেফাজতে ছিল। পরে তাদের নাগরিকত্ব যাচাইপূর্বক ট্রাভেল পারমিট ইস্যু করে ফিরিয়ে আনা হলো।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের একটি প্রতিনিধি দল বেনাপোল-পেট্রাপোল নোম্যান্সল্যান্ডে স্থানীয় ইউএনও, উপজেলা মহিলা ও শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, বিজিবি ও পুলিশ প্রশাসনের কাছে থেকে উদ্ধার করা এসব নারী-পুরুষ ও শিশুদের হস্তান্তর করেন।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) শফিক আহমেদ জানান, ট্রাভেল পারমিটে ফেরত আসা বাংলাদেশি নারী-পুরুষ ও শিশুদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শেষে পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার সময় বেনাপোল সীমান্তে বিজিবি কর্মকর্তা, স্থানীয় এনজিও কর্মকর্তা এবং ভারতের বিভিন্ন সরকারি সংস্থা ও বিএসএফ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
৮ মাস আগে
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ১২ বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন। আগরতলার বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তারা বাংলাদেশে আসেন।
আরও পড়ুন: ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১৬ বাংলাদেশি
দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশি নাগরিকেরা হলেন- সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার জবা রানী রায় ও তার ছেলে জগদীশ রায়, নেত্রকোনার পূর্বধলার মোসা. বিউটি, চাঁদপুরের নিশ্চিন্তপুরের রিয়াহ হোসেন, যশোরের অভয়নগরের মোসা. বিনা বেগম, মো. শেখ সাদী। নওগাঁর আত্রাই উপজেলার শাহিনা বেগম, জামালপুরের মেলান্দহের দুই ভাই মো. শামিম মিয়া ও মো. সুহান মিয়া। জামালপুরের ইসলামপুর থানার মো. ফারুখ হোসেন ও আসমা বেগম এবং ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার তৃষ্ণা অধিকারী তিশা।
সাজা শেষে তিশা আগড়তলার জওহরলাল নেহেরু বালিকা নিবাসে এবং বাকিরা নরসিংগড় ডিটেনশন সেন্টারে অবস্থান করছিলেন।
পরিবার ও সহকারী হাই কমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১২ জন বাংলাদেশি অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল। পরবর্তীতে তারা ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হন।
আরও পড়ুন: ২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
তিনি আরও জানান, পরে তাদের জেল হাজতে পাঠানোর পর কারাভোগ শেষ করে সেখানে একাধিক সেন্টারে রাখা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ত্রিপুরায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ সাংবাদিকদের বলেন, আজকে আমাদের জন্য খুবই আনন্দের দিন যে আমরা ১২ জন বাংলাদেশিকে প্রত্যাবাসন করতে পারছি। ভবিষ্যতে এ ধরনের মানবপাচার ও অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে জনসচেতনতা আরও জোরদার করতে হবে।
এ সময়ে তাদের প্রয়োজনীয় জরুরি সহায়তা প্রদান করে বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
৮ মাস আগে
২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
ভারতে আড়াই বছর কারাভোগের পর দুই বাংলাদেশি কিশোরকে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে রবিবার সন্ধ্যায় দেশে ফেরত পাঠিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেছে।
ফেরত আসারা কিশোররা হলো- সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা থানার পারুলিয়া গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে কামাল হোসেন (১৬) এবং ঢাকার শ্যামপুর পশ্চিম জুরাইন এলাকার হামিদ ফরাজির ছেলে সুলতান ফরাজি (১৭)।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৫০ কিশোর-কিশোরী
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বিশ্বাস জানান, দেশে ফেরত আসা এই দুই বাংলাদেশি কিশোর আড়াই বছর আগে চোরাইপথে সীমান্ত দিয়ে ভারতে যায়। কলকাতা রেলস্টেশন এলাকায় সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাঘুরির সময় পুলিশ তাদের আটক করে। পরে পুলিশ তাদের কোলকাতা আদালতে পাঠালে আড়াই বছরের সাজা হয় তাদের।
সাজা শেষে কলকাতার লিলুয়া নামের একটি এনজিও সংস্থা তাদের শেল্টার হোমে আশ্রয় দেয় তাদের। ভারত-বাংলাদেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দীর্ঘদিন চিঠি চালাচালির এক পর্যায়ে রবিবার সন্ধ্যায় তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়। পরে ভারত সরকারের দেওয়া বিশেষ ‘রিপেট্রিয়েশন’ পারমিটের মাধ্যমে তাদের দেশে ফেরত আনা হয়।
তিনি আরও জানান, দুই কিশোরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। সেখানে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের নিজ নিজ অভিভাবকের হাতে তুলে দেবেন পুলিশ।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১৬ বাংলাদেশি
৯ মাস আগে
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
বিভিন্ন সময় কাজের প্রলোভনে পড়ে ভারতে পাচার হওয়া ১০ বাংলাদেশিকে কারাভোগ শেষে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
শনিবার (২৫ নভেম্বর) সকালে মেঘালয় রাজ্যের ডাউকি থেকে বাংলাদেশের তামাবিল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশে করেন তারা। গুয়াহাটির বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এদিকে পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে তথ্য পেয়ে ব্র্যাক মাইগ্রেশন তাদের দেশে প্রত্যাবসনের উদ্যোগ নেয় এবং তাদের পরিচয় ও জাতীয়তা নিশ্চিতকরণের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ভারতের হাইকমিশনের সহযোগিতায় অবশেষে তাদের ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম শুরু হয়।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
এদিকে হস্তান্তরের সময় ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের পক্ষ থেকে পাচারের শিকার ব্যক্তিদের জরুরি সহায়তা হিসেবে খাবার, জরুরি কাউন্সেলিং সেবা ও অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়।
দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশিরা হলেন—সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার কামীল আহমেদ, বাহার উদ্দিন, কাওসার আহমেদ, ফয়সাল আলম, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরের মোছা. সবুরা খাতুন, মোছা. হালিমা খাতুন, মোছা. হোসনে আরা খাতুন, খাজা ময়েন উদ্দীন, কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের রাসেল জমাদ্দার ও গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার মো. ইব্রাহিম হাওলাদার।
এদের মধ্যে মোছা. সবুরা খাতুন, মোছা. হালিমা খাতুন, হোসনেআরা খাতুন ও খাজা ময়েন উদ্দীন একই পরিবারের সদস্য।
তারা জানান, চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে বিক্রির উদ্দেশ্যে দালালরা তাদের ভারতে পাচার করে দেয়। তাদের মেঘালয়ের একটি এলাকায় রাখলে পুলিশ আটক করে। এরপর সেখানকার আদালত ভারতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের দায়ে ৯ মাসের কারাদণ্ড দিয়ে জোয়াই জেলা কারাগারে পাঠিয়ে দেয়। পরে সেখানেই চারজন কারাভোগ করেছেন।
টাঙ্গাইলের মোছা. হোসনে আরা বলেন, স্বপন নামের এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক হয়। পরে ২৫ হাজার টাকার চাকরি দেওয়ার লোভ দেখায়। পরে আমি, আমার মা মোছা. সবুরা বেগম, বড় বোন মোছা. হালিমা বেগম, আর ১১ বছর বয়সী ছোট ভাই খাজা ময়েন উদ্দিনকে নিয়ে যায়। গাড়িতে তোলার কিছুক্ষণ পরে আমাদের আটক করা হয়৷
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৮ মাস জেলে ছিলাম আমি, মা আর বড় বোন। ছোট ভাইকে রাখা হয় আলাদা জায়গায়। ফিরে আসতে পেরে আমার খুব ভালো লাগছে। ব্র্যাককে অনেক ধন্যবাদ আমাদের ফেরত আসতে সাহায্য করার জন্য।
আরও পড়ুন: ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১৬ বাংলাদেশি
সিলেটের কাওসার আহম্মদ মেঘালয়ে যান কাজের আশায়। ভালো কাজ দেওয়ার লোভ দেখালেও পরে কাজ করলেও ঠিকমতো টাকা দিত না। দেশে ফিরে আসতে চেষ্টা করলে তাকে আটক করে জেলে পাঠায়।
সহকারী হাইকমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই ১০ জন বাংলাদেশি বিভিন্ন সময়ে ভারতের মেঘালয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের কারণে আটক হন। এরপর আদালতের নির্দেশে তাদের জেলে পাঠানো হয়। পরে তাদের নাগরিকত্ব যাচাই করা হয় এবং স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী যোগাযোগ করে তাদের দেশে ফেরার জন্য ভারত সরকারের অনাপত্তি সংগ্রহ করে মেঘালয় সহকারী হাইকমিশন।
তামাবিল ইমিগ্রেশন পুলিশ চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রনু মিয়া ফেরত আশাদের গ্রহণ করেন।
তিনি বলেন, প্রায় আমরা এই ধরনের ঘটনা দেখতে পাই। এই ধরনের ঘটনা থামাতে আমাদের সচেতনতা প্রয়োজন।
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের জোয়াই ডিস্ট্রিক্ট জেলের ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্ট বাটস্কামেম ননিবারি বলেন, আসলে দুই প্রান্তের দালালদের খপ্পরে পড়ে বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে অনেককে ভারতে অনুপ্রবেশ করে। বৈধ পথে না আসায় আটক হন।
ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম ও ইয়ুথ প্ল্যাটফর্মের অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর শরিফুল হাসান জানান, বাংলাদেশ ও ভারতের স্থল সীমান্ত পৃথিবীর ষষ্ঠ বৃহত্তম সীমান্ত। ৩০ জেলার সঙ্গে ভারত সীমান্ত।
তিনি আরও জানান, ফলে মানব পাচারকারীরা এই সুযোগে নেয়। নানা প্রলোভন দেখিয়ে বা বিদেশে কাজের কথা বলে ভারতে নেয়। এজন্য সচেতনতা জরুরি।
তামাবিল-ডাউকি স্থলবন্দরে তাদের ভারত থেকে গ্রহণ করার সময় উপস্থিত ছিলেন—তামাবিল ইমিগ্রেশন পুলিশ চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রনু মিয়া, মেঘালয় রাজ্যের জোয়াই ডিস্ট্রিক্ট জেলের ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্ট বাটস্কামেম ননিবারি, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের উপব্যাবস্থাপক শায়লা শারমিন ও ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যরা।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৫০ কিশোর-কিশোরী
১১ মাস আগে
ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১৬ বাংলাদেশি
ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন ১৬ বাংলাদেশি। রবিবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটের দিকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
ফেরত আসা যুবকরা হচ্ছেন- বুলবুল আহমেদ, মহসিন শেখ, আবুল হোসেন, মাসুম বিল্লাহ, রেজাউল খান, শাহজালাল, হাসান হালদার, নাজমুল ইসলাম, মাসুদ তালুকদার, জুলহাস শেখ, রাশেদ মোড়ল, রাশেদুল ইসলাম, সাইদুজ্জামান, আবু মুসা, মিজানুর রহমান ও মাহবুল শিকদার। তাদের বাড়ি সাতক্ষীরা, খুলনা ও মাদারীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
আরও পড়ুন: সাজাভোগ শেষে ভারত থেকে দেশে ফিরলেন ৩ বাংলাদেশি নারী
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ কামরুজ্জামান জানান, ভালো কাজের সন্ধানে চোরাই পথে দালালদের মাধ্যমে সাড়ে ৩ বছর আগে ভারতের তামিলনাড়ু গিয়েছিলেন ওই বাংলাদেশিরা। সেখানে বিভিন্ন দোকান ও হোটেলে কাজ করার সময় পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। পরে আদালত তাদের ৩ বছরের সাজা দিয়ে জেলে পাঠায়।
সাজার মেয়াদ শেষে ২ দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হস্থক্ষেপে রবিবার সন্ধ্যায় তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়। ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়। এনজিও সংস্থা জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার তাদের নিজ বাড়িতে পৌছে দেওয়ার জন্য থানা থেকে তাদের গ্রহণ করে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূইয়া বলেন, ফেরত আসা যুবকরা গত সাড়ে তিন বছর আগে চোরাই পথে দালালদের মাধ্যমে ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যে যায়। সেখানে পুলিশ তাদের আটক করে আদালতের সোপর্দ করলে, তাদের ৩ বছর সাজা হয়। রবিবার তাদের বিশেষ ট্রাভেল পারমিট এর মাধ্যেমে বাংলাদেশে ফেরত আনা হয়।
আরও পড়ুন: ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে সাজাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
সুদান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ২৬২ বাংলাদেশি
১ বছর আগে