ছুটির দিন
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে পঞ্চম
গত কয়েকদিন ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর। শুক্রবার (২৮ মার্চ) সকালেও সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে। সকাল ৯টায় ঢাকার বাতাস ১৭৪ একিউআই স্কোর নিয়ে সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ হয়েছে।
বায়ুদূষণে ঢাকা যেখানে সবসময় বিশ্বে এক কিংবা দুই নম্বরে থাকে, সেখানে আজ (শুক্রবার) পঞ্চম স্থানে রয়েছে। যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকির কারণ।
আইকিউএয়ারের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ২১৭ একিউআই স্কোর নিয়ে আজ (শুক্রবার) বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু।
এছাড়া ২১০ একিউআই স্কোর নিয়ে তার পরেই অবস্থান ইরাকের বাগদাদ, আর ২০২ নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকে, তখন তাকে ‘ভালো’ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এরপর একিউআই সূচক ৫১ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে ‘মাঝারি’ এবং ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
সূচক ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে তৃতীয় দূষিত শহর ঢাকা, ঝুঁকিতে মানবস্বাস্থ্য
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এখানকার বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে বেশি অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণের ফলে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
১ দিন আগে
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর, দূষণে পঞ্চম
গত কয়েকদিন ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর হয়ে চলেছে। শুক্রবার (২১ মার্চ) সকালেও সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে। সকাল ৮টায় ঢাকার বাতাস ১৭৫ একিউআই স্কোর নিয়ে সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ হয়েছে।
বায়ুদূষণে ঢাকা যেখানে সবসময় বিশ্বে এক কিংবা দুই নম্বরে থাকে, সেখানে আজ (শুক্রবার) পঞ্চম স্থানে।
আরও পড়ুন: ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর, দূষণে দশম
আইকিউএয়ারের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ২৩৩ একিউআই স্কোর নিয়ে আজ বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয়, ২০৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তার পরেই অবস্থান পাকিস্তানের লাহোরের, আর ১৯০ নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকে, তখন তাকে ‘ভালো’ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এরপর একিউআই সূচক ৫১ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে ‘মাঝারি’ এবং ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
সূচক ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
আরও পড়ুন: বুধবার সকালে ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এখানকার বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে বেশি অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণের ফলে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
৮ দিন আগে
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর, দূষণে দশম
গত কয়েকদিন ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর হয়ে চলেছে। শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকালেও সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে। সকাল ৯টায় ঢাকার বাতাস ১৫২ একিউআই স্কোর নিয়ে সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ হয়েছে।
বায়ুদূষণে ঢাকা যেখানে সবসময় বিশ্বে এক কিংবা দুই নম্বরে থাকে, সেখানে আজ (শুক্রবার) দশম স্থানে।
আইকিউএয়ারের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ১৬৮ একিউআই স্কোর নিয়ে আজ বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর, ২৬৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তার পরেই অবস্থান ভারতের দিল্লির, আর ১৬৪ নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ শহরগুলো।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকে, তখন তাকে ‘ভালো’ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এরপর একিউআই সূচক ৫১ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে ‘মাঝারি’ এবং ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
সূচক ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: বুধবার সকালে ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এখানকার বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে বেশি অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণের ফলে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
১৫ দিন আগে
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর, দূষণে তৃতীয়
গত কয়েকদিন ধরে ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর হয়ে চলেছে। শুক্রবার (৭ মার্চ) সকালেও সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার সকাল ৯টায় ঢাকার ঢাকার বাতাস ১৬৩ একিউআই স্কোর নিয়ে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ হয়েছে।
বায়ুদূষণে ঢাকা যেখানে সবসময় বিশ্বে এক কিংবা দুই নম্বরে থাকে, সেখানে আজ (শুক্রবার) তৃতীয় স্থানে।
আইকিউএয়ারের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ২৩৮ একিউআই স্কোর নিয়ে আজ বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর, ২৩১ একিউআই স্কোর নিয়ে তার পরেই অবস্থান ভারতের দিল্লির, আর ১৬৩ নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের মুম্বাই।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকে, তখন তাকে ‘ভালো’ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এরপর একিউআই সূচক ৫১ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে ‘মাঝারি’ এবং ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
সূচক ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: আজ ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে ষষ্ঠ
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এখানকার বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে বেশি অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণের ফলে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
২২ দিন আগে
ছুটির দিনেও পঞ্চম স্থান নিয়ে ঢাকার বাতাস ’অস্বাস্থ্যকর’
ছুটির দিনেও ঢাকা শহরের বাতাস ’অস্বাস্থ্যকর’ পরিস্থিতিতে চলে এসেছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে ১৮১ একিউআই স্কোর নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরগুলোর তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
যেখানে কর্ম ব্যস্ততার শেষ দিনে বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) বায়ুদূষণের শহরগুলোর তালিকায় ঢাকার স্থান ছিল দ্বিতীয়।
এদিকে একিউআই স্কোর ৩৫৮, ২০৩ ও ১৯৮ নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে দিল্লির ভারত, চীনের উহান ও উগান্ডার কাম্পালা।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে ’মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ’সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ’অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ’খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে ’বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণে কারণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
৫৭ দিন আগে
ছুটির দিনের সকালে ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বিশ্বের শীর্ষ দূষিত শহরের তালিকায় বাংলাদেশের নাম থেকেই যাচ্ছে। এটা যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছেন। বিগত দিনের মতো আজও ঢাকার বাতাস একিউআই মানদণ্ডে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় একিউআই স্কোর ২১৯ নিয়ে ‘চতুর্থ’ অবস্থানে উঠে আসে শহরটি। মারাত্মক স্বাস্থ্য হুমকির কথা উল্লেখ করে একিউআই সূচকে বলা হয়েছে, আজকের বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’।
মিশরের কায়রো, দিল্লি ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ৩৫২, ২৪২ ও ২৩১ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে 'মাঝারি' বলে বিবেচনা করা হয়। সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে 'বিপজ্জনক' হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
আরও পড়ুন: অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে বিশ্বের ষষ্ঠ দূষিত শহর ঢাকা
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
৭৮ দিন আগে
ছুটির দিন শনিবারেও চালু থাকবে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নানা ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থবিরতা দেখা দিয়েছিল চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের শুল্কায়ন-সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজে।
এ অবস্থায় কাজে আবারও গতি ফিরিয়ে আনতে সরকারি ছুটির দিন শনিবারেও চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আমদানি ও রপ্তানিকারকদের সুবিধার্থে ছুটির দিন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে কাস্টমস সূত্র জানায়।
আরও পড়ুন: পোশাক শিল্পের রপ্তানি-আমদানিতে কাস্টমস হাউজের সহযোগিতার আহ্বান বিজিএমইএর
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনারের পক্ষে ডেপুটি কমিশনার ইমাম গাজ্জালীর সই করা অফিস আদেশে শনিবার (১৭ আগস্ট) অফিস খোলা রেখে দাপ্তরিক কার্যক্রম সচল রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাংক খোলা না রেখে কাস্টমস হাউজ খোলা রাখলে বিশেষ কোনো সুবিধা পাওয়া যাবে না। তাদের মতে, সব ধরনের শুল্ক ব্যাংকে জমা দিতে হয় ও ডকুমেন্টেশনের কাজ হয় কাস্টমস হাউজে।
তাই শনিবার খোলা থাকলে শুধু কাস্টমসের শুল্কায়নের কিছু কাগজপত্রের কাজ এগিয়ে নেওয়া যাবে বলেও জানান সংশ্লিষ্টরা।
এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম কাস্টমস এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু বলেন, ‘শনিবার চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস খোলা থাকলেও ব্যাংক খোলা থাকবে কি না জানা যায়নি। ব্যাংক খোলা না থাকলে কাস্টমস হাউজ খোলা রাখার বিশেষ কোনো সুবিধা মিলবে না।’
আরও পড়ুন: বেনাপোল কাস্টমস হাউসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২১৬ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায়
বেনাপোল কাস্টমসে রাজস্ব ফাঁকি রোধে ব্যাপক কড়াকড়ি
২২৫ দিন আগে
প্রায় ফাঁকা ঢাকার রাস্তাঘাট, মানুষের চলাচলও কম
করোনা ভাইরাস রোধকল্পে সরকার আরোপিত ‘কঠোর লকডাউন’ এর দ্বিতীয় দিন শুক্রবার ঢাকার রাস্তার প্রায় ফাঁকা ছিল। মানুষের চলাচলও কম ছিল।
লকডাউন সফল করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির প্রচেষ্টার কারণেই জনগণ রাস্তায় বের হতে পারিনি। এছাড়া ছুটির দিন তার ওপর বৃষ্টি থাকায় রাজধানীর রাস্তাগুলোর চেহারা অনেকটা জনমানবশূণ্য ছিল।
বৃহস্পতিবার সকালে কার্যকর হওয়া কঠোর লকডাউন ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুন: করোনা: খুলনায় অক্সিজেন সিলিন্ডারের তীব্র সংকট
ট্রাফিক পরিদর্শক আসাদুজ্জামান (মহাখালী) বলেন, একে তো শুক্রবার। তার ওপর সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে, তাই রাস্তায় কম যানবাহন দেখা যায়। তাছাড়া চেকপোস্টে আটকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অতি প্রয়োজনে যারা বের হয়েছেন শুধু তাদের যানবাহনই যেতে দিচ্ছি। যৌক্তিক কারণ ছাড়া বাসা থেকে বেরুলে মামলা দেয়া হচ্ছে।
এদিন রাজধানীর রাস্তায় সেনা সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে। সরকার করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকার বৃহস্পতিবার থেকে কঠোর লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেয়। গতকালকের তূলনায় প্রধান সড়কগুলিতে বেসরকারি ও বাণিজ্যিক যানবাহন কম থাকলেও, মানুষের শেষ ভরসা রিকশা অনেক জায়গায় চলাচল করতে দেখা গেছে।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপনের পর পুলিশ ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সদস্যদের যানবাহন ও লোকজনের চলাচল পর্যবেক্ষণ করতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে গরু পাচারকারীদের তৎপরতায় করোনা সংক্রমণের আতঙ্ক
নগরীর বিভিন্ন স্থানে কাঁচা বাজার বসেছিল। সরকার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাঁচা বাজার বসার অনুমতি দিয়েছে। তবে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
কঠোর লকডাউনের প্রথম দিন বৃহস্পতিবার বিধিনিষধ লঙ্ঘনের জন্য প্রায় ৫৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) অধ্যাদেশে মামলা হয়েছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত উপ কমিশনার ইফতেখায়রুল ইসলাম জানান, রমনায় ৯৯ জন, লালবাগে ৬০ জন, মতিঝিলে ৮৫ জন, ওয়ারীতে ১১৭ জন, তেজগাঁওয়ে ১০০ জন, গুলশানে ৮৭ জন এবং উত্তরায় ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় মোট মৃত্যু প্রায় ৪০ লাখ
এদিকে এই সময়ের মধ্যে ২৭৪টি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হয়েছে এবং ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৫০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এছাড়াও, ভ্রাম্যমাণ আদালত ‘কঠোর লকডাউন’ এর প্রথম দিনেই আটজনকে সাজা এবং বহু ব্যক্তি ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে।
লকডাউন বিধি
সরকারি, বেসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত অফিসগুলি আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। লকডাউন চলাকালে রাস্তায় গণপরিবহন, নৌযান চলাচল, অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল বন্ধ থাকবে। দেশের সব শপিংমল এবং মার্কেটগুলিও বন্ধ থাকবে।
১৩৬৬ দিন আগে
ছুটির দিনেও খোলা ছিল বেনাপোল কাস্টম হাউস
করোনা ঝুঁকির মধ্যে সরকারি ছুটির দিনেও আজ শনিবার খোলা ছিল বেনাপোল কাস্টম হাউস। দুই দেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য সচল থাকলেও ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি ছিল খুব কম। বেনাপোল বন্দর থেকে কিছু মালামাল খালাস হয়েছে। তবে তেমন একটা আশানুরূপ ফল আসেনি রাজস্ব আদায়ে।
কাস্টমস সুত্র বলছে, জুন ক্লোজিংয়ে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়াতে সরকারি ছুটির দিনেও বেনাপোল কাস্টমস হাউস ও স্থল বন্দর খোলা রাখার নির্দেশনা দেন কাস্টমস কমিশনার মো: আজিজুর রহমান। কাস্টমস কর্মকর্তারা অফিস খোলা রেখে সারাদিন তাদের দপ্তরে সামান্য কিছু বিল অফ এনট্রির কাজ করেছেন। কাস্টমস হাউসে পণ্যের শুল্কায়ন ও মালামাল কায়িক পরীক্ষা হয়েছে যথাসামান্য। বন্দর থকে অল্প পরিমাণ মালামাল খালাস হলেও ভারত থেকে ২১৮ ট্রাক মালামাল আমদানি হয়েছে। ভারতে রপ্তানি হয়েছে ১৪২ ট্রাক মালামাল।
আরও পড়ুন: বেনাপোলে আন্তর্জাতিক কিডনি পাচারকারী চক্রের সদস্য আটক
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ২০২০-২১ অর্থ বছরে ৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেন বেনাপোল কাস্টমস হাউসের জন্য। ভয়াবহ করোনার মধ্যেও বেনাপোল কাস্টমস হাউস ৪ হাজার ২০০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করেছে আজ শনিবার পর্যন্ত। যার প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৫৭% ।
বেনাপোল কাস্টমস’র অতিরিক্ত কমিশনার ড. নেয়ামুল ইসলাম বলেন, সরকারি ছুটির দিনেও কাস্টমস ও বন্দর খোলা রাখা হয়েছে রাজস্ব আয়ের স্বার্থে। ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। তবে দুই দুদেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য ছিল আশানুরূপ। দেশের স্বার্থে ছুটির দিনেও কাস্টমস ও বন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বেনাপোলে ভায়াগ্রার চালান আটক
বেনাপোল কাস্টম হাউসের কমিশনার মো: আজিজুর রহমান জানান, করোনার ঝুকির মধ্যেও সরকারি ছুটির দিনে কাস্টমস হাউস ও বন্দর খোলা রাখা হয়েছে শুধু মাত্র রাজস্ব আয় বাড়াতে। আজ শনিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ২ কোটি ৩০ লাখ টাকার আয় হয়েছে। ২১৮ ট্রাক পণ্য আমদানি হয়েছে ও রপ্তানি হয়েছে ১৪২ ট্রাক পণ্য।
১৩৭২ দিন আগে
ছুটির দিনে ব্যাংকে লেনদেনের সময় বাড়ল ১ ঘণ্টা
করোনাভাইরাস রোধে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত চলমান সাধারণ ছুটির দিনগুলোতে ব্যাংকে লেনদেনের সময় এক ঘণ্টা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১৮২২ দিন আগে