মৃত
বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সোমবার পর্যন্ত আরও আটজনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে ১১ জেলায় সাম্প্রতিক বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জনে দাঁড়িয়েছে।
নতুন করে নিহতদের মধ্যে ফেনী ও কুমিল্লায় তিনজন করে এবং নোয়াখালীতে দুজন মারা গেছেন।
এ পর্যন্ত ফেনীতে ২৬ জন, কুমিল্লায় ১৭ জন, চট্টগ্রামে ৬ জন, নোয়াখালীতে ১১ জন, কক্সবাজারে ৩ জন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া, খাগড়াছড়ি, মৌলভীবাজার ও লক্ষ্মীপুরে ১ জন করে মারা গেছেন।
আরও পড়ুন: বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৫৯, ক্ষতিগ্রস্ত ৫৪ লাখেরও বেশি মানুষ
এর মধ্যে ৪২ জন পুরুষ, ৭ জন নারী ও ১৮ শিশু রয়েছে।
এছাড়া ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজারসহ ১১টি জেলার ৬৮টি উপজেলায় ৬ লাখ ৫ হাজার ৭৬৭টি পরিবার এখনও আটকা পড়ে আছে।
এছাড়া ১১টি জেলার ৫০৪টি পৌরসভা বা ইউনিয়নে আক্রান্ত হয়েছেন ৫১ লাখ ৮ হাজার ২০২ জন।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, হবিগঞ্জ, সিলেট, কক্সবাজার ও খাগড়াছড়ি জেলার বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে। মৌলভীবাজারে এর উন্নতি হয়েছে এবং কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলার অবস্থাও উন্নতির দিকে।
এরই মধ্যে ৩ হাজার ৬১৫টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৩ লাখ ৬ হাজার ৭৪১ জন। এছাড়াও ৩২ হাজার ৮৩০টি গৃহপালিত পশু রাখা হয়েছে।
বন্যাকবলিত এলাকায় মোট ৪৭২টি মেডিকেল টিম চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে।
বন্যাকবলিত জেলাগুলোতে এ পর্যন্ত ৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা বরাদ্দ, ২০ হাজার ৬৫০ টন চাল, ১৫ হাজার পিস শুকনো খাবার বা অন্যান্য খাবার এবং শিশু খাদ্য ও গো-খাদ্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৩৫ লাখ টাকা করে।
বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় তাদের বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানরত মানুষরা।
আরও পড়ুন: বন্যার্তদের জন্য তিন মাসব্যাপী বিশেষ ওএমএস কর্মসূচি গ্রহণ
বন্যার্তদের সহায়তা ও পুনর্বাসনে ১০ কোটি টাকা দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া-কানাডা
৩ মাস আগে
দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, আক্রান্ত ৩৩
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ জনে।
শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৩ জন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৭০
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৭ জন। আর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৬ জন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৭৫
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারা দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৪৫১ জন রোগী। এর মধ্যে ঢাকায় ২৩০ জন এবং ২২১ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৩২৩ জন।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার ডেঙ্গুতে ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬০
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরেছেন ৫৬৬ জন।
১১ মাস আগে
বাবাকে মৃত দেখিয়ে জমি বিক্রির অভিযোগ মেয়েদের বিরুদ্ধে
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে এক বাবাকে মৃত দেখিয়ে জমি বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার মেয়েদের বিরুদ্ধে।
উপজেলার ভাঙ্গামোড় ইউনিয়নের খোচাবাডি় গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটেছে।
রবিবার (২৬ নভেম্বর) সংবাদকর্মীদের কাছে এ অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী বাবা আবুল কাশেম।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী আবুল কাশেম (৭০) কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও ফুলবাড়ী থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে জানা যায়, মো. আবুল কাশেম পৈতৃক সূত্রে পাওয়া তার ৮৯ শতক জমিতে দীর্ঘ দিন ধরে চাষাবাদ করে আসছেন। কৃষি কাজ করেই জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। তিনি পাঁচ মেয়ে। মেয়েদের বিয়েও দিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: যশোরে সোনা চোরাচালান মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
জানা যায়, ফুলবাড়ী সাব রেজিস্ট্রার অফিসের এক দলিল লেখকের মাধ্যমে বাবাকে মৃত দেখিয়ে তার মেয়ে শেফালী বেগম, শাহিনা বেগম, রোশনা বেগম, সেলিনা বেগম ও জোসনা বেগম ৯ শতক জমি প্রায় ৫ বছর আগে মাহমুদ নামে এক প্রতিবেশীর কাছে বিক্রি করে দেন।
আবুল কাশেম বলেন, আমি আমার জীবদ্দশায় স্ত্রী ও মেয়েদের কোনো জমি হস্তান্তর করিনি। প্রতিবেশী দলিল লেখক ফজলুল হক ও আমার মেয়েরা আমাকে মৃত দেখিয়ে ৯ শতক জমি বিক্রি করেছে মাহমুদ নামে একজনের কাছে।
তিনি বলেন, আমি এর সুষ্ঠু বিচারের জন্যে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েছি। আমি এর বিচার চাই।
বিষয়টি জানতে কাশেম আলীর মেয়েদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
ফুলবাড়ী উপজেলার দলিল লেখক ফজলুল হক বলেন, কাশেম আলী ২০১৫ সালে তার জমি মেয়েদের লিখে দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, মেয়েরা সেই জমি বিক্রি করেছে। সব ডকুমেন্টস আমার কাছে রয়েছে। অযথা হয়রানি করার জন্য তিনি এসব অভিযোগ বিভিন্ন স্থানে দিচ্ছেন।
ফুলবাড়ী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রাণ কৃষ্ণ দেবনাথ জানান, এরকম একটি অভিযোগ পেয়েছি। যেহেতু বিষয়টি জমিজমা সংক্রান্ত আমি তাকে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছি।
আরও পড়ুন: যশোরে ছুরিকাঘাতে দোকান কর্মচারীকে খুন, ২ যুবক আটক
যশোরে ১৬৫ রাউন্ড গুলি-অস্ত্র-মাদক জব্দ, গ্রেপ্তার ২
১ বছর আগে
মহাখালীর আগুন নিয়ন্ত্রণে, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২
রাজধানীর মহাখালীতে একটি বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৬৩ বছর বয়সী আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুইজনে।
বৃহস্পতিবার বিকালে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর বাচ্চু মিয়া জানান, নিহত রফিকুল ইসলাম (৬৩) মিরপুর-১ এর শাহ আলী বাগ এলাকার শফিউদ্দিনের ছেলে। এর আগে আগুন থেকে বাঁচতে গিয়ে পড়ে মারা যান হাসনা হেনা (২৭)।
ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার রাফি আল ফারুক জানান, ১৪ তলা ভবনের ১৩ তলার আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট কাজ করছে।
আরও পড়ুন: মহাখালীতে বহুতল ভবনে আগুন
এ পর্যন্ত ওই ভবন থেকে আটজনকে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী, নৌবাহিনী ও বিজিবির সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে অভিযানে অংশ নিয়েছে বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।
বহুতল ভবনটির আগুন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
অগ্নিকাণ্ডের কারণে মহাখালীর আমতলী থেকে গুলশান-১ পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
এছাড়া মহাখালী এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মহাখালীর খাজা টাওয়ারের আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি
১ বছর আগে
ডেঙ্গুতে ১৩ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৪২৫
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১২২ জনে।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ২ হাজার ৪২৫ জন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৬৬০
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৭৯ জন। আর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৮৪৬ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারা দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৮ হাজার ৬৪৭ জন রোগী। এর মধ্যে ২ হাজার ৬৯০ জন ঢাকায় এবং ৫ হাজার ৯৫৭ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ২ লাখ ৩১ হাজার ২৪০ জন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ২ লাখ ২১ হাজার ৪৩৫ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
আরও পড়ুন: বরিশালে ডেঙ্গুতে ৫ মৃত্যু, শনাক্ত ৩০৭
ডেঙ্গুতে ১৩ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৫৫৫
১ বছর আগে
ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৬৬০
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৯৬ জনে।
সোমবার (৯ অক্টোবর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ২ হাজার ৬৬০ জন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে ১৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২১৫৮
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৪৯ জন। আর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ১১ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারা দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৮ হাজার ৮২০ জন রোগী। এর মধ্যে ২ হাজার ৭৫৬ জন ঢাকায় এবং ৬ হাজার ৬৪ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ২ লাখ ২৬ হাজার ২২৪ জন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ২ লাখ ১৬ হাজার ৩০৮ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে ৭ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৭৪২
ফরিদপুরে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ নারীর মৃত্যু, আক্রান্ত ৩২৬
১ বছর আগে
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৯৬০
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৩৭ জনে।
শনিবার (২৬ আগস্ট) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১ হাজার ৯৬০ জন।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২২০১
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৩৩ জন। আর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১২৭ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৮ হাজার ২৩৬ জন রোগী।
এর মধ্যে ৩ হাজার ৮৪৬ জন ঢাকায় এবং ৪ হাজার ৩৯০ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ১ লাখ ১২ হাজার ১৮৪ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ১ লাখ ৩ হাজার ৪১১ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ১৪ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৫৯৪
চট্টগ্রামে এক স্কুলেই ১০৭ শিক্ষার্থী ডেঙ্গু আক্রান্ত!
১ বছর আগে
বগুড়ায় মৃত হাতি উদ্ধার
বগুড়ায় সড়কের ধারে পড়ে থাকা একটি মৃত হাতি উদ্ধার করা হয়েছে।হাতির মালিক বা মাহুতকে না পাওয়ায় হাতিটি কোথা থেকে এসেছে তা স্থানীয়রা বলতে পারছেন না।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) সকালে সদর উপজেলার নামুজা ইউনিয়নের বগারপাড়া ৪ নম্বর ওয়ার্ডের শোলাগাড়ী মোড়ে মৃত হাতিটি পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ‘পাহাড়ের ঢালু থেকে পড়ে’ হাতি শাবকের মৃত্যু
জানা গেছে, স্ত্রী প্রজাতির এই মৃত হাতিটি বান্দরবান এলাকার আজগর নামের এক ব্যক্তির। হাতিটির বয়স প্রায় ৮০ বছর। বগুড়ার নামুজা এলাকার এনামুল নামে এক ব্যক্তি হাতিটির মাহুত হিসেবে কাজ করতেন।
হাতিটি বগুড়াসহ বিভিন্ন জেলায় সার্কাসে ব্যবহার হতো। এ ছাড়াও হাতিটিকে নিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দোকান, যানবাহন ও মানুষের কাছে টাকা তুলতেন মাহুত।
স্থানীয় ইউপি সদস্য রুবেল হোসেন জানান, সকালে দুপচাঁচিয়া সড়কে শোলাগাড়ী মোড়ে স্থানীয়রা হাতিটিকে দেখতে পায়। তাদের কাছে জানতে পেরে ঘটনাস্থলে আসি। পরে পুলিশ, বন বিভাগকে খবর দেয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে রাতের বেলায় গাড়িতে করে নিয়ে এখানে ফেলে রেখেছে।
বগুড়া সদর থানা উপপরিদর্শক (এসআই) নুর জাহিদ সরকার জানায়, হাতির আসল মালিক আসগরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়েছে। পার্বত্য এলাকার কারণে এখনও কথা হয়নি। তবে মহাস্থানগড় এলাকায় মমতাজ নামে আসগরের এক ভাতিজা বসবাস করেন।
হাতিটিকে দক্ষিণাঞ্চলের একটি জেলার অনুষ্ঠানে ভাড়া হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বলে জানা গেছে। এর আগে থেকেই হাতিটি অসুস্থ ছিল। গতকাল সোমবার ট্রাকে করে হাতিটিকে বগুড়ায় নিয়ে আসা হচ্ছিল।
পথে সম্ভবত মারা যাওয়ার কারণে রাতে শোলাগাড়ী এলাকায় নামিয়ে দিয়ে চলে যায়।
এসআই নুর জাহিদ আরও বলেন, হাতিটির বয়স অনেক। অসুস্থও ছিল। হাতির মাহুত ও মালিকের ভাতিজাকে ডাকা হয়েছে। ঘটনাস্থলে বন বিভাগের কর্মকর্তারা আছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে সংরক্ষিত বনে হাতির মৃত্যু
শিগগিরই শেষ হচ্ছে না হাতিরঝিলে চলাচলকারী যাত্রীদের ভোগান্তি
১ বছর আগে
মাউই দাবানল: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮৯
ঐতিহাসিক মাউই শহর বিধ্বংসী দাবানলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮৯ জনে পৌঁছেছে। তবে নিহতদের লাশ অনুসন্ধান এবং শনাক্ত করার প্রচেষ্টা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে বলে শনিবার জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এক শতাব্দীরও বেশি সময়ের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এটি সবচেয়ে মারাত্মক দাবানল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
মাউই পুলিশ প্রধান জন পেলেটিয়ার বলেছেন, কুকুরের অনুসন্ধানী দল ওই অঞ্চলের মাত্র তিন শতাংশ এলাকায় অনুসন্ধান করতে পেরেছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের ৫ বর্গমাইল এলাকায় অনুসন্ধান চালাতে হবে, যেখানে আমাদের প্রিয়জনের কেউ থাকতে পারে। ফলে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। তবে আমাদের কেউই এটির সত্যিকার আকার বা পরিধি জানি না।’
আরও পড়ুন: দ. কোরিয়ার সমুদ্রতীরবর্তী শহরে দাবানল, পালিয়েছে শত শত মানুষ
তিনি বলেন, ফেডারেল জরুরি সেবা কর্মীদের তোলা ছবিতে লাহাইনার ধ্বংসস্তুপের দৃশ্যে ধরা পড়ে। প্রাথমিক অনুসন্ধানে দলগুলো উজ্জ্বল কমলা ক্রস চিহ্ন দিয়ে বাড়ির ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করেছে । যখন তারা মানুষের দেহাবশেষ খুঁজে পেয়েছে তখন ‘এইচআর’ চিহ্ন দিয়েছেন।
পেলেটিয়ার বলেন, মৃতদের শনাক্ত করা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং কারণ যখন কোনো দেহাবশেষ খুঁজে তাদের তুলে নিই, তখন সেগুলোর শরীর বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। অধিকাংশ দেহাবশেষ গলিত ধাতুর মতো অবস্থায় পাওয়া যাচ্চে। এখন পর্যন্ত দুইজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
কুকুরগুলো ধ্বংসস্তূপে কাজ করেছিল এবং তারা মাঝে মাঝে একটি সম্ভাব্য মৃতদেহ সম্পর্কে তাদের হ্যান্ডলারদের সতর্ক করছিল।
শনিবার গভর্নমেন্ট জশ গ্রিন ঐতিহাসিক ফ্রন্ট স্ট্রিটের বিধ্বংসী এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে বলেন , ‘এটি অবশ্যই সবচেয়ে খারাপ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এর আগে হাওয়ায় এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়নি। আমরা কেবল অপেক্ষা করতে পারি এবং যারা বেঁচে আছে তাদের সমর্থন করতে পারি। আমারা এখন উদ্ধার করা লোকদের তাদের পরিবারের কাছে পৌঁছে দিতে এবং তাদের আবাসন ও স্বাস্থ্যসেবার দিকে গুরুত্ব দেব।’
গ্রিন বলেন, পশ্চিম মাউইতে কমপক্ষে ২ হাজার ২০০টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে। যার মধ্যে ৮৬ শতাংশই আবাসিক।
তিনি আরও বলেন, দ্বীপটিতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৬ বিলিয়ন। এটি পুনরুদ্ধার করতে ‘অবিশ্বাস্য পরিমাণে সময়’ লাগবে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এর আগেও মাউই কমপক্ষে দুবার আগুনে পুড়েছে। তবে সেগুলোতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। শুক্রবার সন্ধ্যায় চতুর্থটি লাহাইনার উত্তরে একটি উপকূলীয় সম্প্রদায় কানাপালিতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে, তবে ক্রুরা এটি নিভিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল।
আরও পড়ুন: হাওয়াইয়ের মাউই দ্বীপে দাবানলে ৫৩ জনের মৃত্যু: গভর্নর
গ্রিন বলেন, আপকান্ট্রিতে অগ্নিকাণ্ডে ৫৪৪টি কাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে ৯৬ শতাংশই আবাসিক।
মাউইতে জরুরি ব্যবস্থাপকরা তাদের বাড়িঘর থেকে বাস্তুচ্যুত লোকদের থাকার জায়গাগুলো সন্ধান করছিলেন। ফেডারেল ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি এবং প্যাসিফিক ডিজাস্টার সেন্টারের পরিসংখ্যানকে উদ্ধৃত করে কাউন্টি কর্মকর্তারা শনিবারের প্রথম দিকে ফেসবুকে বলেছেন, প্রায় সাড়ে ৪ হাজার মানুষের আশ্রয়ের প্রয়োজন রয়েছে।
তিনি নিখোঁজ পরিবারের সদস্যদের পরিবার সহায়তা কেন্দ্রে যেতে উৎসাহিত করেন।
পেলেটিয়ার বলেছেন, ‘আপনাদের স্বজনদের শনাক্ত করতে ডিএনএ পরীক্ষা করতে হবে।’
অবসরপ্রাপ্ত দমকল কর্মী ক্যাপ্টেন জিওফ বোগার এবং তার ৩৫ বছরের বন্ধু ফ্র্যাঙ্কলিন ট্রেজোস লাহাইনায় অন্যদের সাহায্য করতে এবং বোগারের বাড়ি বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মঙ্গলবার বিকালের দিকে আগুনের শিখা যতই কাছে চলে আসরে তারা বুঝতে পারেন, তাদের বের হতে হবে। এজন্য প্রত্যেকে নিজ নিজ গাড়িতে পালিয়ে যান। কিন্তু বোগারের গাড়ি চালু হচ্ছিল না। তখন তিনি একটি জানালা ভেঙে বেরিয়ে পড়েন। তারপর মাটিতে হামাগুড়ি বেরোনোর চেষ্টা করছিলেন। এ সময় পুলিশ টহল তাকে খুঁজে পায় এবং তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসে।
ট্রেজোস ভাগ্যবান ছিল না। পরের দিন যখন বগার ফিরে আসেন, তখন তিনি তার গাড়ির পেছনের সিটে তার ৬৮ বছর বয়সী বন্ধুর হাড় দেখতে পান। উদ্ধারকারীরা দেখতে পায় বোগারের প্রিয় ৩ বছর বয়সী কুকুর স্যামের দেহাবশেষের উপরে পড়ে আছেন তিনি। তিনি রক্ষা করার চেষ্টা করেছিলেন।
সদ্য প্রকাশিত মৃতের সংখ্যা উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ায় ২০১৮ সালের ক্যাম্প ফায়ারের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেছে। এবারে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৫ জনে এবং ধ্বংস করেছে প্যারাডাইস শহরকে। এক শতাব্দী আগে ১৯১৮ সালের ক্লোকেট অগ্নিকাণ্ডে উত্তর মিনেসোটাতে ছড়িয়ে পড়ে এবং বেশ কয়েকটি গ্রামীণ সম্প্রদায়ের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে হাজার হাজার ঘরবাড়ি ধ্বংস করে এবং শত শত মানুষ নিহত হয়।
দাবানলগুলো কয়েক দশকের মধ্যে রাজ্যের সবচেয়ে মারাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগ। যা ১৯৬০ সালের সুনামিতে ৬১ জনের মৃত্যুকেও ছাড়িয়ে গেছে। ১৯৪৬ সালে আরও একটি মারাত্মক সুনামিতে বিগ আইল্যান্ডে ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। একটি অঞ্চল জুড়ে মাসব্যাপী সাইরেন বাজানোসহ জরুরি সতর্কতা ব্যবস্থা জারি করা হয়েছিল।
হাওয়াই ফায়ারফাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ববি লি বলেন, ৬৫টি কাউন্টির ফায়ারফাইটার কাজ করছে, যারা মাউই, মোলোকাই ও লানাই দ্বীপে কর্মরত।
গ্রিন বলেন, কর্মকর্তারা নিরাপত্তা উন্নত করতে নীতি ও পদ্ধতি পর্যালোচনা করবেন।
তিনি বলেন, ‘জনগণ জিজ্ঞাসা করেছে কেন এমন হলো, কী ঘটছে তা পর্যালোচনা করছি। এর কারণ হলো বিশ্ব পরিবর্তিত হয়েছে। একটি ঝড় এখন হারিকেন-আগুন বা অগ্নি-হারিকেন হতে পারে।’ ‘এটিই আমরা অনুভব করেছি, তাই আমরা কীভাবে আমাদের জনগণকে সর্বোত্তমভাবে রক্ষা করতে পারি তা খুঁজে বের করার জন্য আমরা এই নীতিগুলো অনুসন্ধান করছি।’
আরও পড়ুন: তাপ, দাবানল ও বন্যা গ্রীষ্মকে ‘তীব্র গরম’ করে তুলেছে
১ বছর আগে
নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি দুর্ঘটনা: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪
নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া মোড়ে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে হওয়া দুর্ঘটনায় আমজাদ হোসেন (৫২) নামে আরও একজন মারা গেছেন।
সোমবার (২৪ জুলাই) রাত ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে রাতভর মাদক ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষ, মাদক ও দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ১৩
নিহত আমজাদ হোসেন ঝিনাইদহের মহেশপুর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিচুর রহমান বলেন, আমজাদ একটি পরিবহনের কাউন্টারে বসতেন। এ নিয়ে এই দুর্ঘটনায় চারজনের মৃত্যু হলো
নিহতের ছোট ভাই মো. আমির হোসেন বলেন, আমার ভাই একটি যাত্রীবাহী পরিবহনের টিকিট কাউন্টারের ম্যানেজার ছিলেন। সোমবার দুপুরে চাষাঢ়া মেইন রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করার সময় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ির ধাক্কায় গুরুতর আহত হন।
তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢামেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানে তার মৃত্যু হয়
এর আগে সোমবার (২৪ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে ফায়ার সার্ভিসের গাড়িচালক জাহাঙ্গীর হোসেন (৫০), পথচারী শাহাবুদ্দিন শাবু (৪৫) ও সিরাজুল ইসলাম মারা যান।
শাহবুদ্দিন ফতুল্লার ইসদাইর এলাকায় ভাড়া থাকতেন ও একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মার্কেটিং বিভাগে কাজ করতেন। সিরাজুল ইসলাম ইসদাইর এলাকায় থেকে রিকশা চালাতেন।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
নারায়ণগঞ্জে মাদক ব্যবসা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, আটক ১৪
১ বছর আগে