বঙ্গবন্ধু হত্যা
বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলবদের খুঁজে বের করতে স্বাধীন কমিশন কেন নয়: হাইকোর্ট
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে থাকা কুশীলবদের খুঁজে বের করতে স্বাধীন কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
এক রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে সোমবার (২৩ জানুয়ারি) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
আরও পড়ুন: অবসরের পরই সরকারি কর্মকর্তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ না দেয়া কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
মন্ত্রী পরিষদ সচিব সচিব, আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সুবীর নন্দী দাস। এছাড়া রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
এর আগে ২০২১ সালের ২৫ অক্টোবর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে থাকা কুশীলবদের খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সুবীর নন্দী দাসের পক্ষে অ্যাডভোকেট মো. আসফাকোজ্জোহা এ রিট দায়ের করেন।
অ্যাডভোকেট সুবীর নন্দী দাস বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনায়কদের হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত কমিশন গঠনের নজিরসহ এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট আইনের আলোকে বিভিন্ন দেশের আদালত কর্তৃক প্রকাশিত রায়ের নজির রিট আবেদনে তুলে ধরা হয়েছে।
১৯৮২ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্যদের দ্বারা গঠিত বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তদন্ত কমিশনের প্রাথমিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এ বিষয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মম হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্র এবং তৎপরবর্তী পদক্ষেপসমূহ সম্পূর্ণ পর্যালোচনা ও নিরীক্ষার লক্ষ্যে একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন চেয়ে রিট দায়ের করা হয়।
আরও পড়ুন: ২১ আইনজীবীর ভাষা ছিল অশ্লীল: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনায় হাইকোর্ট
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজিকে হাইকোর্টে তলব
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজতে কমিশনের রূপরেখা প্রস্তুত: আইনমন্ত্রী
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যায় জড়িত ষড়যন্ত্রকারীদের খোঁজার বিষয়ে কমিশনের রূপরেখা প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ হয়তো এই কমিশন চালু করা যাবে।
শনিবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
‘এস্টাবলিশ পাইলট প্রসেস টু ক্লাসিফাই কেসেস ইন কনসালটেশন উইথ দ্যা জাজেস অব দ্যা লেবার কোর্টস উইথ আ ভিউ টু এড্রেসিং কেস ব্যাকলগস’ শিরোনামে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কমিশনের অগ্রগতির বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, ‘কমিশন গঠন ও তার কার্যপ্রণালীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কোভিড যায় যায় করে যায় না। জনগণ বৈশ্বিক পরিস্থিতি অনুধাবন করছেন। এখন অর্থনৈতিক ব্যাপারেও কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। নিশ্চিয়ই বর্তমান পরিস্থিতিতে যেসব পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো ‘প্রাওটাইজ’ করতে হচ্ছে। সেজন্য হয়তো কমিশনের রূপরেখার ব্যাপারে নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে যে আলাপ আলোচনা করা দরকার সেটা হয়ে ওঠেনি।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, কিছু দিনের মধ্যে এই আলোচনা করতে পারবেন এবং এই বছর শেষ হওয়া নাগাদ কমিশন চালু করতে পারবেন।
তিনি বলেন, ‘উইচ হান্টিং’ বা প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই কমিশন গঠন করা হবে না। ১৯৭৫ সালের বাংলাদেশের ভবিষ্যতকে বদলে দেয়ার জন্য যে কলঙ্কিত প্রচেষ্টা নেয়া হয়েছিল, যে নৃসংস হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল তার সঙ্গে কারা কারা জড়িত ছিল, নতুন ও ভবিষ্যত প্রজন্মকে সেটা জানানোর জন্যই এই কমিশন গঠন করা হবে। এছাড়া কাদের কাদের ব্যাপারে তাদের সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার সেটা জানানোও এই কমিশনের উদ্দেশ্য।
কমিশন কেমন হবে এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমার যে রূপরেখা সেটা যদি উনি (প্রধানমন্ত্রী) একটু পরিবর্তন করতে চান, তার আগে আমি যদি ওটা বলে দিই তাহলে আমার মনে হয় সংসদীয় পদ্ধতির সরকারের যে উদ্দেশ্য ও আদর্শ সেটার ব্যাঘাত হয়।’
আনিসুল হক বলেন, তিনি যে রূপরেখা তৈরি করেছেন সেটা্তেই এগিয়ে যাবেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে না আনা পর্যন্ত আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আওয়ামী লীগ সরকার ছাড়া অন্যান্য সরকার ক্ষমতায় থাকার কারণে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। সেই সমস্যাগুলো একটা একটা করে শেষ করতে হচ্ছে। সেজন্য তাদের তাড়াতাড়ি ফিরিয়ে আনা যাচ্ছে না।
সরকার ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলাকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখছে। কারণ এই মামলা ১৪ বছর পর নিম্ন আদালতে নিষ্পত্তি হয়েছে। এখন এটি উচ্চ আদালতে তড়িৎ শুনানি করে এর পরিসমাপ্তি ঘটানো হবে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে রুল
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. সেলিনা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান, শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. ফারুক, অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মো. মইনুল কবির, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, আইএলও বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পোটিআইনেন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের বিষয়ে তদন্ত কমিশন চেয়ে হাইকোর্টে রিট
২ বছর আগে
শ্রদ্ধাভরে পালিত হচ্ছে জাতীয় শোক দিবস
আজ বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস। যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদার সঙ্গে শ্রদ্ধাভরে দিবসটি পালন করছে দেশবাসী।
জাতির জনকের ৪৬তম শাহাদাতবার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রবিবার রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে (পুরাতন) বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরবর্তীতে জাতির জনকের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী এবং বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনা কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি সুসজ্জিত চৌকস দল জাতির পিতাকে রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়। পাশাপাশি বেজে ওঠে করুণ সুর।
আরও পড়ুন:বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়াকে জড়ানো রাজনৈতিক প্রতিহিংসা: ফখরুল
এরপর ১৫ আগস্টের সকল শহীদদের জন্য শান্তি কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।
ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে প্রধানমন্ত্রী বনানী কবরস্থানে চলে যান। সেখানে শায়িত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, তার তিন ভাই- ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল এবং দশ বছর বয়সী শেখ রাসেল ও পরিবারের অন্যান্য শহীদ সদস্যদের প্রতি পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং ফুলে পাপড়ি ছড়িয়ে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানান।
১৯৭৫ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে সপরিবারে হত্যা করা হয়। সেসময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা- বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা জার্মানিতে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজারে শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ এবং বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হবে।
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং পেশাজীবী সংগঠন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলো দিবসটি পালন করবে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে জিয়ার জড়িত থাকার প্রমাণ জনসম্মুখে আনা হবে: আইনমন্ত্রী
দেশের সব মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং মন্দির, প্যাগোডা, গির্জা ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে।
বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং বেসরকারি টিভি ও রেডিও স্টেশনগুলো বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করবে। সংবাদপত্রগুলো প্রকাশ করবে বিশেষ ক্রোড়পত্র।
সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হবে।
বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোও ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করবে।
৩ বছর আগে
আগস্ট: বাঙালির শোকের মাস শুরু
আজ পহেলা আগস্ট। ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অকালেই হারানোর মাস আগস্ট। তাই আগাস্ট বাঙালি-বাংলাদেশিদের জন্য শোকের।
স্বাধীনতার মাত্র কয়েক বছরের মাথায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল বিপথগামী সেনা কর্মকর্তা জাতির পিতাকে তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যের সাথে হত্যা করে।
ওই বর্বরোচিত হামলার সময় বর্তামন প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা এবং ছোট মেয়ে শেখ রেহানা জার্মানিতে অবস্থান করায় বেঁচে যান।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা ও জনগণের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র প্রমাণ করে ১৫ আগস্ট ও জেল হত্যা: প্রধানমন্ত্রী
প্রতিবছর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলো ১৫ আগস্ট উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচি পালন করে থাকে। তবে করোনভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে এ বছর কর্মসূচির ধরন আলাদা হবে।
এ বছর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করবে জাতি। শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে তার কীর্তি এবং এদেশের মানুষের জন্য তার আজীবন ত্যাগের কথা।
শুধু বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডই নয় এই আগস্টেই আওয়ামী লীগের সমাবেশে ছোঁড়া হয় গ্রেনেড হামলা। এছাড়াও ৬৩ জেলায় সিরিজ বোমা হামলার ঘটনাও ঘটে এই মাসেই।
আরও পড়ুন: ৫ আগস্টের পরও বিধিনিষেধ বহালের সুপারিশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
তৎকালীন বিএনপির শাসনামলে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের এই গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত এবং অন্তত ৫০০ নেতাকর্মী আহত হয়।
এছাড়াও ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট আধা ঘণ্টার ব্যবধানে সারা দেশের ৬৩ জেলার ৩০০টি স্থনে ৫০০টির ও বেশি সিরিজ বোমা হামলার ঘটনা ঘটে।
৩ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ৪ আসামির রাষ্ট্রীয় খেতাব স্থগিত
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত চার আসামির রাষ্ট্রীয় খেতাব স্থগিত করা হয়েছে। মন্ত্রীপরিষদ সচিব ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সচিবকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
৪ বছর আগে
দেশের স্বাধীনতাকে হত্যা করতেই বঙ্গবন্ধু হত্যা: তথ্যমন্ত্রী
শুধু ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে হত্যার উদ্দেশ্যেই নয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও স্বাধীনতাকে হত্যার চক্রান্তেই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড পরিচালিত হয়েছিল বলে অভিযোগ করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
৪ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুর খুনি মাজেদের মৃত্যুদণ্ড দ্রুত কার্যকরের দাবি আ’লীগের
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত আবদুল মাজেদের মৃত্যুদণ্ড দ্রুত কার্যকর করার দাবি জানিয়েছে আওয়ামী লীগ।
৪ বছর আগে