খাল খনন
নবীনগরে পাড়ের মাটি কেটেই খাল খনন!
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বড়াইল বাজারে খাল পুনঃখননে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। খালের তলদেশ খনন না করে শুধু পাড়ের মাটি কেটে প্রস্থ বাড়ানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন খালপাড়ের বাসিন্দারা।
সেই মাটি আবার খালের পাড়েই ফেলার কারণে আসন্ন বর্ষায় মাটি ধ্বসে ফের খাল ভরাট হয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এতে কোন লাভ হচ্ছে না বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
আরও পড়ুন: সালথায় পাউবোর খাল পুনঃখনন কাজে অনিয়মের অভিযোগ
বড়াইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন বলেন, 'দেশের ৬৪ জেলায় ছোট নদী, খাল এবং জলাশয় পুনঃখনন প্রকল্পের (প্রথম পর্যায়) আওতায় আমাদের এখানে খাল খনন করতে প্রায় ২৭ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়। বড়াইল, খারঘর ও জালশুকা এই তিনটি গ্রামের প্রায় ৩০ একর কৃষি জমিতে পানি সেচ এবং খরা মৌসুমে খালে পানি সংরক্ষণের জন্য এই খালটি পুনঃখনন অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু খাল খননের দায়িত্ব পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ময়মনসিংহের এম/এস এম রহমান এন্টারপ্রাইজ নিজেরা কাজ না করে কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার আল-আমিন নামের এক ঠিকাদারের সঙ্গে এটি খননের ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ হন।
তিনি বলেন, ভৈরবের ঠিকাদারও নিজেরা কাজ না করে স্থানীয় খারঘর গ্রামের ব্যবসায়ি মুজিবুর রহমানকে খাল খননের দায়িত্ব দেন। এভাবে হাত বদলের পর দায়সারাভ খনন কাজ করে নদীর পানি খালে ছেড়ে দেয়ায় স্থানীয় লোকজনের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সংশ্লিষ্টদের নির্লিপ্ততা ও খামখেয়ালির কারণে খননকাজ ত্রুটিপূর্ণ হয়েছে অভিযোগ করে ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, 'সরকারের এই টাকা যে জলে যাবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে অসময়ে যমুনার ভাঙনে বহু বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন
এলাকাবাসীর অভিযোগ, খালটি খননের ক্ষেত্রে নিয়মের ধার-ধারেনি ঠিকাদার। পাউবোর লোকজন সঠিক সময়ে খনন কাজও তদারকি করেনি। বড় আকারের ভেকু মেশিনের সাহায্যে খনন করার কথা থাকলেও ছোট মেশিনে খনন করে মাটি উত্তোলন করে দূরে না ফেলে পাড়েই রেখে দেয়ায় সামান্য বৃষ্টি হতে না হতেই কিছু কিছু অংশের মাটি ধ্বসে গেছে।
গত ২৭ মে খাল পুনঃখনন কাজ পরিদর্শন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা রঞ্জন কুমার দাসসহ অন্য দুজন প্রকৌশলী।
রঞ্জন কুমার দাস বলেন, 'স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে সার্ভে করা হয়। খাল খনন প্রকল্পের শিডিউলে ২০০০ ঘনমিটার মাটি কাটার কথা উল্লেখ আছে, কিন্তু সার্ভেতে ১৬০০ ঘনমিটার পাওয়া গেছে। মাটি কম কাটার বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব।'
আরও পড়ুন: দাকোপে কৃষকদের ভাগ্য পরিবর্তনে নদী-খাল খননের দাবি
বড়াইল গ্রামের কৃষক তাজুল ইসলাম বলেন, 'যারা কাম করছে তারা কইছিল পরে পাড়ের মাডি দূরে সরাইয়া খাল আরও গভীর কইরা দিবে। কিন্তু তারা এইডা না কইরা নদীরপানি হালে (খাল) ছাইড়া দিছে।'
অভিযোগের বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে খনন কাজে নিয়োজিত মুজিবুর রহমান বলেন, ‘খাল খননের ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম করা হয়নি।’
এলাকার একটি কুচক্রী মহল তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে বলে তিনি জানান।
৩ বছর আগে
সালথায় পাউবোর খাল পুনঃখনন কাজে অনিয়মের অভিযোগ
ফরিদপুরের সালথায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) আওতায় দুটি খাল পুনঃখননের কাজ শুরু হলেও কাজের মান নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
খনন যন্ত্র নিয়ে (এসকেবেটর) খাল খনন করে মাটি ফেলানো হচ্ছে স্থানীয় কৃষকদের ফসলি জমিতে। এতে সোনলি আশ নামে খ্যাত জমিতে থাকা পাটের ক্ষতি হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে পাট চাষিরা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, খরা মৌসুমে খালে পানি সংরক্ষণ ও কৃষি জমিতে পানি সেচের জন্য ‘দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় সমন্বিত পানি ব্যবস্থা প্রকল্প’র অধীনে গত ২৯ এপ্রিল থেকে পাউবোর উদ্যোগে এ দুটি খালের পুনঃখনন কাজ শুরু হয়।
উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের সিংহপ্রতাপ এলাকা দিয়ে বয়ে যাওয়া বুড়িদিয়া নদী থেকে বাইনাখালি পর্যন্ত ১ হাজার ১৫ মিটার দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট রাজাবাড়ি খাল এবং মোড়হাট এলাকা দিয়ে বয়ে যওয়া কুমার নদী থেকে দীঘের বিল পর্যন্ত ১ হাজার ২৫০ মিটার দৈর্ঘ্য কেষ্টখালি খালের খননকাজ চলছে। এ খনন কাজ বাস্তবায়ন করছেন কুমিল্লার ঝাউতলা এলাকায় অবস্থিত মেসার্স সারা এন্টারপ্রাইজ।
খাল দুটি পুনঃখনন কাজের জন্য ৬৩ লাখ ৬২ হাজার ৪০২ টাকায় বাস্তবায়ন করার কথা তাকরেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি ৪১ ভাগ ছাড়ে কাজটি নিয়েছেন ৩৭ লাখ ৫৩ হাজার ৮১৮ টাকায়। এ খনন কাজ আগামী ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার কথা। তবে গতকাল ৩০ মে পর্যন্ত ওই কাজের ৭০ ভাগ শেষ হয়েছে বলে দাবি করেছেন এ কাজের তদারকিতে নিয়োজিত পাউবোর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী।
গট্টি ইউপির চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান লাভলু এবং সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য দ্বয় মোশাররফ হোসেন ও শাহজাহান মাতুব্বর অভিযোগ করে বলেন, রাজাখালি ও কেষ্টখালি খাল খনন কাজ করা হচ্ছে দুটি খনন যন্ত্র দিয়ে। কাজের সাইডে প্রকল্পের ঠিকাদার বা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোনো তদারকি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে দেখা যায় না। কেষ্টখালি ও রাজাবাড়ি খাল খননে উপরে প্রস্থ ৪৪ থেকে ৪৫ ফিট করে কাটার কথা থাকলেও বাস্তবে কোথাও কোথাও ২৫ থেকে ৩৫ ফিট করে কাটা হচ্ছে। খালের তলায় প্রস্থ ১৩ থেকে ১৬ ফিট করে কাটার কথা থাকলেও এটিও ১০ থেকে ১২ ফিট করে কাটা হচ্ছে। খাল দুটির গভীরতা সাড়ে ৩ ফিট থেকে ৮ফিট করে খনন কথা থাকলেও বাস্তবে গভীর করা হচ্ছে ২ থেকে ৪ ফিট।
উভয় খালের দুই পাড়ে বসবাসরত বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেন, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দায়সারা গোছের কাজ করে খালের মাটি ফসলি জমিতে ফেলানোয় পাট, বেগুন-মরিচসহ বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। খালের পাড় অত্যন্ত খাড়া করে কাটা হয়েছে। খননের শুরুতেই খালের পাড়ে এলোমেলো করে মাটি রাখা হয়েছে। তাতে সামান্য বৃষ্টিতেই মাটি ধসে আবার খাল ভরে যাবে।
অভিযোগ রয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) লোকজন সঠিক সময়ে তা পরিদর্শন করছেন না।
গট্টি ইউনিয়নের কাউলিকান্দা গ্রামের বাসিন্দা কৃষক এসকেন মাতুব্বর (৩৯) কেষ্টখালী খালের পাড়ে কৃষকদের ২০ বিঘা জমি রয়েছে। এর মধ্যে ১০ বিঘা জমির পাট খালের কাটা মাটির কারণে ধ্বংস হয়ে গেছে।
মেম্বার গট্টি গ্রামের বাসিন্দা মো. ওহেদুজ্জামান (৩১) জানান, তার দুই বিঘা জমির ফসল কেষ্টখালী খাল কাটার মাটির নিচে চাপা পড়েছে।
তিনি বলেন, এ ব্যাপারে তিনি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, কেষ্টখালী খালের মাটি রাখার জন্য ওই এলাকার অন্তত ১০ বঘিা জমির ফসল বিনষ্ট হয়েছে।
একই অভিযোগ এসেছে রাজাবাড়ী খাল খনন এলাকার বাসিন্দাদের কাছ থেকে।
সিংহ প্রতাপ গ্রামের কৃষক আব্দুর রহিম (৪৩) বলেন, রাজাবাড়ী খালের মাটির কারণে তার ১৪ কাটা জমির বেগুন গাছ চাপা পড়ে গেছে।
তিনি বলেন, ওই খালের মাটি রাখার জন্য ওই এলাকার অন্তত আট বিঘা জমির ফসল বিনষ্ট হয়েছে।
খাল দুটির খনন কাজ বাস্তবায়নকারী ঠিকাদার জাকির হোসেন বলেন, খালের গভীরতা শিডিউল অনুযায়ী শতভাগ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তবে খালের পাশের কিছু জায়গায় ব্যক্তি মালিকানাধীন হওয়ায় শিডিউল অনুযায়ী চওড়া করা যায়নি। কোন কোন জায়গায় কিছু কম করতে হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এ কাজ তদারকি করে ওয়াটার বোর্ড টাক্স ফোর্স। আমি একশ ভাগ কাজ করলেও তারা ৯৫ ভাগের বেশি বিল দেয় না।’
কম টাকায় কাজ নেয়ার বিষয়ে ঠিকাদার জাকির হোসেন বলেন, ‘আমি ব্যবসার দিকে তাকিয়ে কাজ নেইনি, জেদ করে এবং অন্যকে নিতে দেব না এই মনোভাব নিয়ে কাজ নিয়েছি। খালের মাটি রাখায় ফসলের ক্ষতি হওয়ার ব্যাপারে আমাদের কিছু করার নেই। কেননা এ খাতে কোন টাকা বরাদ্দ নেই।’
এই প্রসঙ্গে ফরিদপুর পাউবোর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী অতনু প্রামাণিক বলেন, ‘পাউবো কাজের তদারকি করছে না এ অভিযোগ সঠিক নয়।
তিনি নিজে, নির্বাহী প্রকৌশলীসহ পাউবোর কর্মকর্তারা কাজের তদারকি করছেন বলে জানান।
তিনি বলেন, আপাত দৃষ্টিতে খালের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও গভীরতা সঠিকভাবে করা হচ্ছে বলে তাদের মনে হয়েছে। তবে বিল দেয়ার আগে শিডিউল অনুযায়ী কাজ বুঝে নেয়া হবে। কাজ সিডিউল অনুযায়ী না হলে বিল দেয়া হবে না।
অতনু প্রামাণিক বলেন, খালের মাটি পাশের জমিতেই রাখাতে হবে। তবে মাটির পরিমাণ কম বলে আমরা ইউএনকে দিয়ে জমি ইজারা নেয়ার উদ্যোগ নেইনি।’
৩ বছর আগে
খাল পুনঃখনন: নতুন করে স্বপ্ন দেখছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৫ হাজার কৃষক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সেচ সুবিধা নিশ্চিতে মৃতপ্রায় ৪১ কিলোমিটার খাল পুনঃখনন হওয়ায় নতুন করে স্বপ্ন দেখছে কৃষকরা। এতে সেচ সুবিধা বাড়ায় ফসল উৎপাদনও বেড়েছে। পাশাপাশি সহজতর হয়েছে নৌ পথে যোগযোগ ব্যবস্থা।
ভরাট হয়ে যাওয়া এসব খাল খননের ফলে অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রেও ব্যাপক পরিবর্তন ঘটবে বলে আশাবাদী কৃষকরা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, খাল পুনঃখননের মাধ্যমে সেচ সুবিধা নিশ্চিত হওয়ায় অন্তত ১৮ হাজার মেট্রিক টন বেশি ফসল উৎপাদন হবে। যার বাজার দর ৪৫ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে খাল পুনঃখননে অনিয়মের অভিযোগ, আদালতে মামলা
জানা গেছে, পলি মাটি পড়ে কোনও খাল আংশিক আবার কোনও খাল পুরোপুরি ভরাট হয়ে গেছে। এমনই চিত্র ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন খালের। আর এসব খাল পুনঃখননে গত বছর জানুয়ারি মাসে বিএডিসি কুমিল্লা-চাঁদপুর-ব্রাহ্মণবাড়িয়া সেচ এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে খাল খনন কার্যক্রম শুরু করে। এর মধ্যে জেলা সদর ছাড়াও বিজয়নগর, আখাউড়াসহ ছয় উপজেলায় সোয়া চার কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ৪১ কিলোমিটার খনন কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়। চলতি বছরের এপ্রিলে আধুনিক সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে এসব খালের খনন কাজ শেষ হয়।
জেলার সদর উপজেলা মজলিসপুর, কান্দুলিয়া ও পেদাখালী খালসহ বিভিন্ন খালের খনন কাজ শেষ হওয়ায় এর সুফল পাচ্ছে স্থানীয়রা। এতে সেচ সুবিধা সম্প্রসারিত হওয়ায় বেড়েছে ফসলের উৎপাদন। সেই সাথে নৌ পথে যাতায়াত সহজতর হওয়াসহ অবকাঠামোগত সুবিধা পাচ্ছে এলাকাবাসী। বাড়ছে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন মাছের প্রজনন ও উৎপাদন। এসব খালের ন্যায় ভরাট হয়ে যাওয়া অন্যান্য খাল খননের দাবি স্থানীয়দের।
আরও পড়ুন: খরা মোকাবেলায় নাটোরে সরকারি জলাশয় পুনঃখনন
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী রুবায়েত ফয়সাল আল মাসুম জানান, খালগুলো পুনঃখননের ফলে ৫ হাজার কৃষক পরিবার উপকৃত হবার পাশাপাশি প্রায় ৪৫ কোটি টাকার বাড়তি ফসল উৎপাদিত হবে।
৩ বছর আগে
দেশে ১০০০ খাল খননের পরিকল্পনা রয়েছে: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
দেশে ৫০০ খাল খননের কাজ চলছে উল্লেখ করে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক জানিয়েছেন, বন্যার পানি যাতে দ্রুত সরে যায় সে জন্য আরও ৫০০ খাল খননের পরিকল্পনা রয়েছে।
৪ বছর আগে
খাল খনন শেষ হলে ৫০০ নদী খনন কাজ শুরু: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
খাল খনন শেষ হলে ৫০০ নদী খনন কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীম।
৪ বছর আগে
জলাবদ্ধতা: ‘এডিএইট’ খাল খনন শনিবার থেকে শুরু
রাজধানীর আশকোনা এলাকার জলাবদ্ধতা সমস্যা সমাধানের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে শনিবার এডিএইট খাল খননের কাজ শুরু হবে।
৪ বছর আগে
জুরাছড়ির সুবলং খালে পুরোদমে চলছে পুনঃখনন কাজ
রাঙামাটির জুরাছড়ি উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে সুবলং খালে পুরোদমে চলছে পুনঃখনন কাজ। এতে করে জুরাছড়ি-বরকল উপজেলার হাজারো মানুষের মনে আশার আলো জেগে উঠেছে।
৪ বছর আগে