কার্যকর
এপিএ কার্যকরে কাজ করতে হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, ‘বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে (এপিএ) আগামী বছরের জন্য কর্মপরিকল্পনা থাকা উচিত।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বাণিজ্য সম্প্রসারণে এপিএ কার্যকরে কাজ করতে হবে। এছাড়া আমাদের ‘ইজ অব ডুয়িং বিজনেস’ভালো করতে হবে। তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ও উদ্ভাবনী সেবাকে বাড়িয়ে তুলতে হবে।’
সোমবার (১৫ জুলাই) মন্ত্রণালয়ে এপিএ, ইনোভেশন শোকেসিং-২০২৪ ও শুদ্ধাচার পুরষ্কার (২০২৩-২৪) প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: শহরের নির্ধারিত আয়ের মানুষ খুব বেশি চাপে আছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
উদ্ভাবনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের উদ্যোগে সাপ্লাই চেইন মনিটরিং সিস্টেম সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হবে।’
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশের চা শিল্পের উন্নয়নে ইনোভেশন দরকার হবে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ভিশন ও অর্থনৈতিক কূটনীতি সফল করতে নিজেদের কাজ করতে হবে।’
প্রসঙ্গত, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এবছরের ইনোভেশনে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে সাপ্লাই চেইন মনিটরিং সিস্টেম প্রথম স্থান ও টিসিবির স্মার্ট বিপণন ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় স্থান এবং যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্ম পরিদপ্তরের অটোমেটিক পদ্ধতিতে রেকর্ডভুক্ত ব্যবস্থা তৃতীয় স্থান লাভ করে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম শফিকুজ্জামান, অতিরিক্ত সচিব নাভিদ শফিউল্লাহ, বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলামসহ মন্ত্রণালয়ের দপ্তরগুলোর প্রধানরা ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রপ্তানি উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে ইপিবি: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
অর্থনৈতিক কূটনীতিতে জোর দিয়ে করেছেন প্রধানমন্ত্রী: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
৪ মাস আগে
২০২৩ সালে জাপানে কোনো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়নি
জাপান সরকার ৩ বছরে প্রথমবারের মতো ২০২৩ সালে কোনো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেনি।
জাপানের সংবাদপত্র আসাহি শিম্বুন বিচার মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে উল্লেখ করেছে, ৩ জনের অসুস্থতা ও অন্যান্য কারণে মৃত্যু এবং আরও ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড এ বছর চূড়ান্ত হওয়াসহ বর্তমানে জাপানে ১০৬ জন বন্দি মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত।
বন্দিদের চিকিৎসা সংক্রান্ত আইনে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত কোনো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে না।
সর্বশেষ ২০২২ সালের ২৬ জুলাই তোমোহিরো কাতোকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়। যিনি ২০০৮ সালে টোকিওর আকিহাবারা জেলায় হামলায় ৭ জনকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হন।
আরও পড়ুন: মধ্য নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় ১৬০ জন নিহত
চেক প্রজাতন্ত্রের প্রাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্দুকধারীর গুলিতে ১৪ জন নিহত
১০ মাস আগে
স্বর্ণের ভরিতে কমল ১৭৫০ টাকা, রবিবার থেকে কার্যকর
সর্বশেষ দাম পরিবর্তনের মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে শনিবার স্বর্ণের দাম আবারও কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
এর আগে, বাজুস সর্বশেষ ২৭ সেপ্টেম্বর স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করেছিল, যা গত বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর করা হয়।
আগামীকাল রবিবার (১ অক্টোবর) থেকে স্বর্ণের নতুন দাম কার্যকর হবে। ভালো মানের ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ১৭৫০ টাকা কমে ৯৮ হাজার ২১১ টাকা হয়েছে। শনিবার পর্যন্ত প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণ ছিল ৯৯৯৬০ টাকা।
আরও পড়ুন: স্বর্ণের দাম বেড়ে ৭৮ হাজার ২৬৫ টাকা
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য মনিটরিং স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে স্বর্ণের দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাজুস।
২১ ক্যারেটের সলিড স্বর্ণের দাম ভরি প্রতি ৯৩ হাজার ৭৭৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৮০ হাজার ৩৬৫ টাকা এবং সনাতন স্বর্ণের দাম ৬৬ হাজার ৯৫১ টাকা।
আজ পর্যন্ত ২১ ক্যারেটের সলিড স্বর্ণের দাম ভরি প্রতি ৯৫ হাজার ৪১২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ৮১ হাজার ৭৬৫ টাকা এবং সনাতন স্বর্ণের দাম ৬৮ হাজার ১১৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
স্বর্ণের দাম বাড়লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী, বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রূপার দাম ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রূপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা।
আরও পড়ুন: স্বর্ণের দাম ভরিপ্রতি লাখ টাকা ছুঁইছুঁই
১ বছর আগে
সয়াবিন ও পাম তেলের দাম কমছে, কার্যকর বুধবার
দেশের ভোজ্যতেল পরিশোধনকারীরা তেলের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বুধবার থেকে সয়াবিন ও অন্যান্য ভোজ্যতেলের দাম কিছুটা কমবে।
মঙ্গলবার (১১ জুলাই) বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনারস অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিভিওআরভিএমএ) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: ওএমএস-এর জন্য ২ কোটি ৯ লাখ লিটার তেল ও ৮ হাজার টন ডাল কেনা হবে
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটার প্রতি ১০ টাকা কমে ১৭৯ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেলের দাম ৮ টাকা কমে ১৫৯ টাকা হয়েছে।
বিভিওআরভিএমএ-এর মতে, সয়াবিন তেলের ৫ লিটার বোতলের দাম ৮৭৩ টাকা। যা আগের দাম থেকে ৪৩ টাকা কম।
পাম তেলের দাম লিটার প্রতি ৫ টাকা কমে ১২৮ টাকা এবং বোতলজাত পাম তেলের দাম লিটার প্রতি ১২ টাকা কমে ১৪৮ টাকা হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ বাণিজ্য ও ট্যারিফ কমিশনের সঙ্গে আলোচনার পর নতুন দর নির্ধারণ করা হয়েছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা কমলো
আমদানিকৃত ভোজ্যতেলের ওপর ৫% ভ্যাট কমানোর মেয়াদ বাড়ল ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত
১ বছর আগে
ভারত-ভুটানের ট্রানজিট চুক্তি কার্যকরে গতি পাবে শেরপুরের নাকুগাঁও স্থলবন্দর
সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ভারতের পর সবচেয়ে কাছাকাছি ভৌগোলিক অবস্থান বাংলাদেশ ও ভুটানের।
স্থলপথে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে শেরপুর জেলার নাকুগাঁও স্থলবন্দর হয়ে ভুটানের রাজধানী থিম্পুর দুরত্ব মাত্র ৪০০ কিলোমিটার।
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে মধুর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং দুই দেশের মধ্যে কিছু কিছু পণ্য নিয়ে আগ্রহ থাকলেও এত কাছাকাছি দুরত্বের হলেও ভারতের সঙ্গে ভুটানের ট্রানজিট সমস্যার কারণে স্থলপথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক তেমন এগুচ্ছে না।
তবে ভারতের সঙ্গে ট্রনজিট সমস্যা সমাধানের দৌড়গোড়ায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত রিচেন কুইনস্টুল।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দরে সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধ
১৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার দুপুরে শেরপুরের নাকুগাঁও স্থলবন্দর পরিদর্শনে এসে এমন আশার বানী শুনালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত।
তিনি জানান, ইতোমধ্যে ভারতের সঙ্গে ট্রানজিট নিয়ে একাধিক দফায় আলোচনা হয়েছে। আশা করছি, খুব শিগগিরই সমস্যার সমাধান হবে। এতে ভুটান ও বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য এগিয়ে নেয়া সম্ভব হবে।
এছাড়া ভারত-ভুটান ট্রানজিট চুক্তি কার্যকরে গতি পাবে শেরপুরের নাকুগাঁও স্থলবন্দর।
বন্দর সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি শেরপুরের নাকুগাঁও স্থলবন্দরসহ ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলার গোবরাকুড়া ও কড়ইতলী স্থলবন্দর দিয়ে গার্মেন্টস পণ্য নিতে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি করেছে ভুটান। সেই চুক্তির অংশ হিসেবে সোমবার দুপুরে ভূটানের রাষ্টদূত রিচেন কুইনস্টুল শেরপুরের নালিতাবাড়ি উপজেলার নাকুগাঁও স্থলবন্দর পরিদর্শনে আসেন। এসময় তিনি ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের কোন বৈরিতা নেই বলে জানান।
এখন শুধু ভারতের সঙ্গে ট্রানজিট চুক্তি অনুমোদন হলেই গার্মেন্টস পণ্য সহ অন্যান্য পণ্য ভুটান আমদানী করতে পারবে।
বন্দর পরিদর্শন শেষে ভুটানের রাষ্ট্রদূত স্থানীয় আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে বাংলাদেশি ব্যাবসায়ীরা ভুটান থেকে পণ্য আমদানি ছাড়াও বাংলাদেশ থেকে গার্মেন্টস পণ্যের পাশাপাশি শুটকি মাছ ও প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
এ সময় বাংলাদের কাস্টমস কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরী, ভুটান দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সেলর (ট্রেড) কেনচো থাইলোসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ভুটান রাষ্ট্রদূত জানান, ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক-ব্যবসায়ীক বিষয়ে বেশকিছু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ভুটান থেকে ১৮টি পণ্য আমাদানি করার অনুমতি আছে।
পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে ১০টি পণ্য ভুটানে যাচ্ছে।
আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ এবং ভুটান বন্ধু দেশ। এছাড়াও আমরা চেষ্টা করছি এই দুই দেশের আমদানি-রপ্তানিকৃত সকল পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে।
এছাড়াও বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক ব্যবসায়ী চুক্তিগুলোও দ্রুতই বাস্তবায়ন করা হবে।
তিনি জানান, নাকগাঁও স্থলবন্দর নিয়ে ভুটানের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। এ বন্দর ব্যবহার করে ট্রানজিট চুক্তি কার্যকর হলে বন্দরের গতিশীলতাও অনেক বাড়বে।
কাস্টমস কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের তিনটি এলসি পয়েন্ট দিয়ে ভুটান বাংলাদেশে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি করবে। বৃহত্তর ময়মনসিংহ এলাকার এলসি পয়েন্ট লো হলো নাকুগাঁও, গোবরাকুড়া ও করাইতলি।
ভুটান বাংলাদেশ থেকে প্রধান পণ্য হিসেবে তৈরি পোশাক আমদানি করতে চায়। এর বিপরীতে পাথর, ফলসহ তাদের তৈরি পণ্য রপ্তানি করতে চায়।
প্রধানমন্ত্রী সর্বোতভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন যেন নির্বিঘ্নে এই কার্যক্রম করা যায়।
ইতোমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে একটি চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছে। তবে তালিকাভুক্ত পণ্যের ১৯ টি তালিকার বাইরেও পর্যায়ক্রমে আরও পণ্য রপ্তানি বাড়বে।
নাকুগাঁও স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল বলেন, বাংলাদেশ থেকে তিনটি পণ্য আমদানি করার জন্য রাষ্ট্রদূতকে আমরা অনুরোধ করেছি।
পণ্যগুলো হলো-শুঁটকি মাছ, প্লাস্টিক পণ্য ও তৈরি পোশাক। এ বিষয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি লিখিত আবেদনও দেয়া হয়েছে। ভুটানের সঙ্গে সরাসরি পণ্য আমদানি-রপ্তানি চালু হলে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের গতিশীলতাও অনেক বাড়বে।
সরকারের রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থান ও ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন দিনের দুয়ার খুলবে।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৯ সালের ৩ মার্চ বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত সোনাম এল রাবগী শেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছিলেন।
তখন তিনি স্থলবন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য কী ধরনের সম্ভাবনা আছে তা নিয়ে আলোচনা ও সরেজমিনে পরিদর্শন করেছিলেন।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দরে ১৮ বছর পড়ে থাকা ৫০ ট্রাক পণ্য ধ্বংস
দুই দিন বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১ বছর আগে
বিক্ষোভের অভিযোগে আরেক ইরানী বন্দীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানের সমসাময়িক শাসন ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করে দেশব্যাপী চলা বিক্ষোভের মধ্যে সোমবার দ্বিতীয় বন্দী বিক্ষোভকারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
দেশটির সংবাদ সংস্থা মিজান বার্তা এ তথ্য জানায়।
মিজান বার্তা সংস্থা জানায়, দেশটির বিচার বিভাগের অধীনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা ব্যক্তির নাম মাজিদ্রেজা রাহনাভার্ড। ১৭ নভেম্বর মাশহাদে নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা এবং চারজনকে আহত করার অভিযোগে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার বিক্ষোভের মধ্যে আটক প্রথম বন্দীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান।
বিক্ষোভগুলো ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে ইরানের জন্য সবচেয়ে গুরুতর চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে একটিতে পরিণত হয়েছে।
অন্যদিকে, চলমান বিক্ষোভকারীরা বলেছেন যে ভবিষ্যতে আরও অনেককে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হতে পারে।
তাদের দাবি, বিক্ষোভে জড়িত থাকার অভিযোগে এখন পর্যন্ত প্রায় এক ডজন লোককে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও ইরানের বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও জ্বালানি সম্পর্ক জোরদারের আলোচনা
ইরানের উপমন্ত্রী ও শাহরিয়ার আলমের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
১০ মার্কিন নাগরিক ৪ প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা ইরানের
১ বছর আগে
ভবনে ভবনে কার্যকর অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা নিশ্চত করার নির্দেশনা ডিএনসিসি মেয়রের
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম প্রত্যকটি বহুতল ভবনের মানসম্মত কার্যকর অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা থাকার জোর দাবি জানিয়ে বলেন, ‘অগ্নিদুর্ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতি ও জীবন বাঁচাতে বড় আকারের পূর্বপ্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই। নানা কারণে অগ্নিকাণ্ড ঘটতেই পারে কিন্তু আমরা যদি নির্বাপনের জন্য প্রস্তুতি না নিয়ে হাত গুটিয়ে বসে থাকি দিন শেষে ক্ষয়ক্ষতি আমাদেরই হবে। আগুনে পুড়ে মানুষের মত্যুর মিছিল দেখতে হবে।
তিনি বলেন, নির্বাপন ব্যবস্থা থাকলেই হবে না। নির্বাপন ব্যবস্থা কতটুকু কার্যকর তা পরীক্ষা করে দেখতে হবে।
শনিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর ও ইলেকট্রনিক্স সেইফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (ইস্সাব) এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে অগ্নিনিরাপত্তায় চ্যালেঞ্জসমূহ’ শিরোনামের গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ অভিযানের ঘোষণা ডিএনসিসি মেয়রের
মেয়র বলেন, 'বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানিখাত গার্মেন্টস শিল্পে কর্মীদের অগ্নিনিরাপত্তার বিষয়টি অত্যন্ত কঠোরভাবে মানা হয়। যে নিরাপত্তা কমপ্লায়েন্স গার্মেন্টস শিল্প মানতে পারবে সেটা কেনো সিটি কর্পোরেশন এলাকার বহুতল ভবনগুলি মানতে পারবে না? সবার জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তার স্বার্থে আমাদের সবাইকে তা অবশ্যই মেনে চলতে হবে।'
এ সময় তিনি বহুতল ভবনগুলির চাকচিক্যের পাশাপাশি বিল্ডিং কোড, ফায়ার সেফটিসহ অন্যান্য নিরাপত্তা জনিত বিষয়গুলি গুরুত্বসহকারে নিশ্চিত করার কথা বলেন।
তিনি বলেন, '২০ ফিটের কম প্রশস্ত রাস্তা হলে দুর্ঘটনা পরবর্তী কার্যক্রম চালানো ব্যহত হবে। কোনো ধরনের উদ্ধার সরঞ্জাম বা গাড়ি ওই এলাকায় প্রবেশ করতেই পারবে না। তাই ২০ ফিটের কম প্রশস্ত রাস্তা হলে সিটি কর্পোরেশন তা উন্নয়নের জন্য কোনো বরাদ্দ দেবে না।'
আলোচনায় ডিএনসিসি মেয়র সব ভবনের পাশাপাশি যে কোনো অনুষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ডের সময় করণীয় নির্দেশনা, ফায়ার সেফটির সম্পর্কে শিক্ষাসহ সিনেমা হলগুলোতে সিনেমা শুরুর আগে এবং বিরতির সময় ফায়ার সেফটি বিষয়ক জনসচেতনামূলক তথ্য চিত্র প্রদর্শনের বিষয়টি জোর দিয়ে উল্লেখ করেন।
গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন।
আরও পড়ুন: ১৫ মার্চের মধ্যেই সকল ড্রেন পরিস্কারের নির্দেশ ডিএনসিসি মেয়রের
৩০ জুনের মধ্যে ঝুলন্ত তার সরানোর নির্দেশ ডিএনসিসি মেয়রের
১ বছর আগে
ফেসবুককে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ফেসবুককে আরও কার্যকর উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
তিনি বলেন, ‘ড্রয়িং রুমের আলোচনার মতই ফেসবুক মানুষের অনুভূতি প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পাশাপাশি কোন কোন ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন ও গুজব ছড়ানোসহ এটির অপব্যবহার ভয়ংকর অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সমাজ কিংবা রাষ্ট্রই নয় এটি ফেসবুকের জন্যও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ফেসবুককে আরও কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।’
মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সচিবালয়ে ফেসবুকের বাংলাদেশ বিষয়ক কর্মকর্তা সাবনাজ রশীদ দিয়া ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠককালে মন্ত্রী এই আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য আইপিভি-৬ ভার্সন অপরিহার্য: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বাংলাদেশ ফেসবুকের একটি বড় বাজার উল্লেখ করে বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় দেশব্যাপী ইন্টারনেটসহ শক্তিশালী টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় ফেসবুকের বাংলাদেশে এখাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার সুযোগ রয়েছে।
মন্ত্রী ২০১৮ সালে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সাথে বার্সেলোনায় প্রথম বৈঠকের ধারাবাহিকতায় গত ৫ বছরে পারস্পরিক সৌহাদ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথা তুলে ধরে বলেন, আমরা এখন দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারছি।
মোস্তাফা জব্বার ফেসবুককে বাংলাদেশের আইন ও বিধিবিধান মেনে চলা ছাড়াও দেশ ও দেশের বাহির থেকে রাষ্ট্রীয়, সামাজিক এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সম্মান বিঘ্নিতকর মিথ্যা ও গুজব বা অপপ্রচারমূলক উপাত্ত প্রচার ছাড়াও সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, রাষ্ট্রদ্রোহিতা, পর্নোগ্রাফি ও বাংলাদেশের সামাজিক-সাংস্কৃতিক মূল্যবোধবিরোধী উপাত্ত প্রচার না করতে সরকারের মনোভাব ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির মাধ্যমে পৃথিবীর ১৬৫টি ভাষায় ফেসবুক তার কর্মকাণ্ড পরিচালনাকে পৃথিবীর সকল ভাষার প্রতি ফেসবুকের বিরল সম্মান প্রদর্শন বলে উল্লেখ করেন।
সাবনাজ রশীদ দিয়া বলেন, অন্যান্য দেশের পলিসি, আইন আর বাংলাদেশের অনেকটাই ভিন্ন, আমরা ক্ষতিকর কনটেন্টের বিষয়ে সতর্ক আছি। যে কোনো বিধি-বিধানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মানুষের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিবেচনায় রাখা উচিত। আমাদের পলিসিতে ঝুঁকিপূর্ণ কনটেন্টের বিষয়ে সচেতন থাকার বিষয়ে সরকার থেকেও বারবার বলা হয়েছে, আমরা সেই আলোকে ব্যবস্থাও নিয়েছি।
তিনি ফেসবুক কর্তৃক বাংলাদেশে ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণের আশ্বাস ব্যক্ত করেন। ইতোমধ্যে ফেসবুক প্লাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যবসা করার সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১০ লাখ মানুষকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে বলে দিয়া মন্ত্রীকে অবহিত করেন। যে কোনো আইন করার সময় স্টেকহোল্ডার, সুশীল সমাজ ও ব্যবসায়িক প্রতিনিধি- সবার বক্তব্য নেয়া উচিত। বিটিআরসি ওটিটি গাইডলাইন তৈরিতে এটি করায় ফেসবুক প্রতিনিধি সন্তোষ প্রকাশ করেন।
পরে মন্ত্রী ফেসবুক প্রতিনিধিকে তার লেখা বইয়ের একটি সেট ও মুজিব জন্মশতবর্ষের ডাকটিকিট অ্যালবাম উপহার প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: প্রতিটি থানায় সাইবার ইউনিট গঠন করা প্রয়োজন: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
২ বছর আগে
মৃত্যুদণ্ড গভীরভাবে ত্রুটিপূর্ণ ও অন্যায্য
অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নরওয়ে, সুইজারল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্যের আবাসিক কূটনৈতিক মিশন মৃত্যুদণ্ড কার্যকর বন্ধ করতে এবং এর ব্যবহারে স্থগিতাদেশ জারি করার আহ্বান জানিয়েছে।
সোমবার এক যৌথ বিবৃতিতে যেসকল দেশে মৃত্যুদণ্ডের আইন রয়েছে তাদের প্রতি এই আহ্বান জানান তারা।
২০তম বিশ্ব মৃত্যুদণ্ড বিরোধী দিবস উপলক্ষে যৌথ বিবৃতিটি দেয়া হয়।
বিবৃতিতে পাঁচটি দেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে যে কোনো পরিস্থিতিতে সব দেশে সকল মানুষের জন্য মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করা।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় শিশু হত্যা: এক আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল, ২ জন খালাস
এতে আরও বলা হয়েছে, ‘মৃত্যুদণ্ড গভীরভাবে ত্রুটিপূর্ণ। এটি অপরাধকে প্রতিরোধ করে এমন কোনো চূড়ান্ত প্রমাণ নেই। এটি অপরিবর্তনীয়-মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ক্ষেত্রে কোনো গর্ভপাত বা ন্যায়বিচারের ব্যর্থতা অপরিবর্তনীয় এবং অপূরণীয়।’
এতে বলা হয়, মৃত্যুদণ্ড গভীরভাবে অন্যায্য, সংখ্যালঘু, নারী এবং বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিবন্ধী বা অর্থনৈতিক দুর্বলতার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে প্রভাব ফেলে।
যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্বের দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি দেশ ইতোমধ্যে আইন বা অনুশীলনে মৃত্যুদণ্ড বাতিল করেছে।
আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধ: সাভারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে নেত্রকোণার খলিলুরের মৃত্যুদণ্ড
২ বছর আগে
জেএমবি সদস্যের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবি সদস্য আসাদুজ্জামান পনির ওরফে আসাদের (৩৭) মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় কারা কর্তৃপক্ষ ওই জেএমবি সদস্যের ফাঁসি কার্যকর করে।এসময় গাজীপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতিনিধি ও পনিরের স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ডা. নাজনীন হত্যা : আসামি আমিনুলের মৃত্যুদণ্ড বহাল
জেএমবি সদস্য আসাদুজ্জামান পনির ওরফে আসাদ (৩৭) ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার রাধা কানাই কবরস্থান এলাকার ফজলুল হক চৌধুরীর ছেলে।কারাগার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৫ সালের ৮ ডিসেম্বর নেত্রকোনায় উদীচী ও শতদল কার্যালয়ে বোমা হামলার মামলায় আসাদুজ্জামান চৌধুরী পনিরকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। ওই বোমা হামলায় আট জন নিহত এবং অন্তত ৪০ জন আহত হয়। এ ঘটনায় জেএমবি সদস্য আসাদুজ্জামান পনির ওরফে আসাদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একাধিক মামলা হয়। এর মধ্যে নেত্রকোনা থানার মামলা নং- ০৮(১২)২০০৫ ধারা-১২০ বি/৩০২/৩৪/১০৯, ঢাকা দ্রুত বিচার ট্রাইবুনাল আদালত ২০০৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে চার খুন মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৯ জনের যাবজ্জীবন
আদালতের আদেশে আইনি প্রক্রিয়া শেষে জেএমবি সদস্য আসাদুজ্জামান পনির ওরফে আসাদকে বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) রাত ১১টার দিকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে ২০০৫ সালে নেত্রকোনা থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে আরেকটি মামলায় ২০ বছরের কারাদণ্ড, কোতয়ালী থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের দু’টি মামলায় একটিতে ১০ বছর অন্যটিতে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। এছাড়াও কোতয়ালী থানায় তার বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
আরও পড়ুন: ২৬ বছর পর খুলনায় জাপা নেতা হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড, ৬ জন খালাস
এই ফাঁসি কার্যকর হয় জল্লাদ শাহজাহানের হাতে। মৃত্যু নিশ্চিত করেন সিভিল সার্জন অফিসের প্রতিনিধি ডা. আশিফ রহমান ইভান। কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করা হয় রাত সাড়ে ১২টার দিকে।
৩ বছর আগে