ড্রোন
রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সমর্থন দিতে ইউক্রেনে ৮০০টিরও বেশি ড্রোন পাঠাবে কানাডা
কানাডার সরকার সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বলেছে, তারা এই বসন্তের শুরু থেকেই ইউক্রেনে ৮০০টিরও বেশি ড্রোন পাঠাবে।
ডিপার্টমেন্ট অব ন্যাশনাল ডিফেন্স এক বিবৃতিতে বলেছে, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে ইউক্রেনের জন্য ড্রোন গুরুত্বপূর্ণ সক্ষমতা হয়ে উঠেছে। ড্রোনগুলো নজরদারি ও তথ্য সংগ্রহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং যুদ্ধাস্ত্রসহ সরবরাহ স্থানান্তরের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।
এগুলোর জন্য ৯৫ মিলিয়ন কানাডিয়ান ডলারের (৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) বেশি খরচ হবে এবং এগুলো ইউক্রেনের জন্য পূর্বে ঘোষিত ৫০০ মিলিয়ন কানাডিয়ান (৩৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) সামরিক সহায়তার অংশ।
আরও পড়ুন: ক্রেমলিনের শত্রু অ্যালেক্সেই নাভালনির মৃত্যু পশ্চিমা ক্ষোভকে উস্কে দিয়েছে, তবে পুতিনকে থামানো যায়নি
স্কাইরেঞ্জার আর৭০ মাল্টি-মিশন মানবহীন এরিয়াল সিস্টেমগুলো অন্টারিও প্রদেশের ওয়াটারলুতে অবস্থিত টেলিডাইন-এর তৈরি।
ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের দুই বছর পূর্তির কয়েকদিন আগে এই ঘোষণা এলো।
কানাডা এর আগে ইউক্রেনকে ১০০টি উচ্চ-রেজুলেশনের ড্রোন ক্যামেরা দিয়েছিল এবং গত দুই বছরে সামরিক সহায়তায় ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন কানাডিয়ান ডলার (১ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
আরও পড়ুন: রুশ অধিকৃত ইউক্রেনের বাজারে গোলাবর্ষণে নিহত ১৩
ইউক্রেনে ক্যাফেতে রুশ হামলায় ৫১ জন নিহত
১০ মাস আগে
ড্রোন নিয়ে উত্তেজনার মধ্যেই ফের ৩টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ উ. কোরিয়ার
উ.কোরিয়া তার সামরিক সক্ষমতা প্রদর্শনে শনিবার ফের তার পূর্ব জলসীমার দিকে তিনটি স্বল্প-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। প্রতিদ্বন্দ্বী দ. কোরিয়া উত্তরের দিকে নজরদারি বাড়ানোর অংশ হিসেবে একটি রকেট নিক্ষেপ করার একদিন পরেই উ. কোরিয়া এই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করলো।
প্রতিদ্বন্দ্বী দুই কোরিয়ার মধ্যে উত্তেজনা এই সপ্তাহের শুরুতে বেড়েছে। কেননা চলতি সপ্তাহে দ. কোরিয়া পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো উ. কোরিয়ার বিরুদ্ধে বিরোধপূর্ণ সীমান্ত জুড়ে পাঁচটি ড্রোন উড়ানোর অভিযোগ করে এবং উত্তরের দিকে নিজস্ব ড্রোন পাঠিয়ে প্রতিক্রিয়া জানায়।
দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ এক বিবৃতিতে বলেছে, তারা শনিবার সকালে উ. কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ের দক্ষিণে একটি অন্তর্দেশীয় এলাকা থেকে তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ শনাক্ত করেছে।
এতে বলা হয়েছে, তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র কোরীয় উপদ্বীপ ও জাপানের মধ্যবর্তী জলসীমায় অবতরণ করার আগে প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার (২২০ মাইল) ভ্রমণ করেছে। আনুমানিক পরিসীমা দেখে বোঝা যায় যে দক্ষিণ কোরিয়াকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: উ. কোরিয়ার ড্রোন সীমান্ত অতিক্রমের পর দ. কোরিয়ার সতর্কীকরণ গুলি
জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ এই উৎক্ষেপণকে ‘গুরুতর উস্কানি’ বলে অভিহিত করেছেন, যা আন্তর্জাতিক শান্তিকে ক্ষুণ্ন করে।
এতে বলা হয়েছে, দ. কোরিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমন্বয় করে উ. কোরিয়ার গতিবিধি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে এবং উ. কোরিয়ার যেকোনো উসকানিকে ‘অপ্রতিরোধ্যভাবে’ প্রতিরোধ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
ইউএস ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড বলেছে, এইসব ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়ার মধ্য দিয়ে বেআইনিভাবে উ. কোরিয়ার অস্ত্র কর্মসূচির ‘অস্থিতিশীল প্রভাব’ ফুটে উঠেছে এবং এতে দ. কোরিয়া ও জাপানের নিরাপত্তা রক্ষায় মার্কিন প্রতিশ্রুতি ‘আরও দৃঢ় করেছে।’
এর আগে শনিবার জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও উ. কোরিয়ার সন্দেহভাজন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের কথা জানিয়েছে।
দ.কোরিয়া কর্তৃপক্ষ উ. কোরিয়ার ড্রোনগুলো শনাক্ত করারর পাঁচদিন পরেই এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়।
সোমবার দ.কোরিয়ার সামরিক বাহিনী বেশ কিছু যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার পাঠায়, তবে তারা উ. কোরিয়ার কোনও ড্রোনকে গুলি করতে ব্যর্থ হয়।
এসময় উ. কোরিয়ার একটি ড্রোন উত্তর সিউল পর্যন্ত চলে আসে। এতে দ. কোরিয়ার জনগণের মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছিল, যেজন্য মঙ্গলবার সামরিক বাহিনী জনসাধারণের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিল।
উ.কোরিয়ার উস্কানির বিরুদ্ধে উপযুক্ত জবাব দিতে দ.কোরিয়া সোমবার সীমান্তজুড়ে তিনটি নজরদারি ড্রোন উড়িয়েছে।
এছাড়া দ. কোরিয়া বৃহস্পতিবার ড্রোন ভূপাতিত করার অনুকরণে বড় আকারের সামরিক মহড়া করেছে।
দ. কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল তার দেশের বিমান প্রতিরক্ষা নেটওয়ার্ক বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন এবং উ. কোরিয়ার উস্কানিকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করার অঙ্গীকার করেছেন।
আরও পড়ুন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও দ. কোরিয়া মহড়ার পর ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ উ. কোরিয়ার
মে মাসে দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে ইউনের সরকার উ. কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক হুমকির মুখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নিয়মিত সামরিক মহড়া বৃদ্ধি করেছে।
উ.কোরিয়া তার প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে এই ধরনের মহড়াকে আক্রমণের মহড়া বলে অভিহিত করেছে এবং যুক্তি দিয়েছে যে তার সাম্প্রতিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা প্রতিদ্বন্দ্বীদের কর্মকাণ্ডের পাল্টা প্রতিক্রিয়া।
তবে কিছু বিশেষজ্ঞ বলছেন, উ.কোরিয়া ব্যবহার করছে দ.কোরিয়া-ইউএস প্রশিক্ষণ ও অস্ত্রাগারের আধুনিকীকরণকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করছে। উ.কোরিয়া মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভবিষ্যতের লেনদেনে এর পরিসর বাড়াতে চাইছে।
শনিবারের ঘটনার আগে চলতি বছর উ. কোরিয়া ইতোমধ্যে ৭০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে। তাদের মধ্যে অনেকগুলি ছিল পরমাণু-সক্ষম অস্ত্র, যা মার্কিন মূল ভূখণ্ড এবং তার মিত্র দ. কোরিয়া ও জাপানকে আক্রমণ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল।
শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়া একটি সলিড-ফুয়েলড রকেট উৎক্ষেপণ করেছে। এটি আগামীতে দ. কোরিয়ার প্রথম গুপ্তচর উপগ্রহটিকে কক্ষপথে স্থাপনে ব্যবহার করার পরিকল্পনা রয়েছে।
২০২২ সালের মার্চ মাসে দ.কোরিয়া একটি সলিড-ফুয়েলড রকেটের প্রথম সফল উৎক্ষেপণ করে এবং দেশটির প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা বলেছিলেন যে শুক্রবারের উৎক্ষেপণটি আগের উৎক্ষেপণের ফলোআপ পরীক্ষা ছিল।
দ. কোরিয়ার বর্তমানে নিজস্ব কোনো সামরিক পর্যবেক্ষক উপগ্রহ নেই এবং তারা উ. কোরিয়ার কৌশলগত অবস্থান পর্যবেক্ষণের জন্য মার্কিন গুপ্তচর উপগ্রহের ওপর নির্ভর করে।
উ. কোরিয়াও তার প্রথম সামরিক নজরদারি উপগ্রহ অর্জনের জন্য জোর দিচ্ছে।
এই মাসের শুরুর দিকে উ. কোরিয়া বলেছিল যে এটি একটি ক্যামেরা এবং একটি গুপ্তচর উপগ্রহের জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য সিস্টেমগুলো পরীক্ষা করার জন্য মহাকাশ উৎক্ষেপণের যান হিসেবে দুটি পুরানো ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে এবং পরে দ. কোরিয়ার শহরগুলো দেখানো কম-রেজোলিউশন স্যাটেলাইট ছবি প্রকাশ করেছে।
আরও পড়ুন: সিউলে হ্যালোইন উৎসবে পদদলিত হয়ে নিহত অন্তত ১৫১
১ বছর আগে
উ. কোরিয়ার ড্রোন সীমান্ত অতিক্রমের পর দ. কোরিয়ার সতর্কীকরণ গুলি
উত্তর কোরিয়ার ড্রোন সীমান্ত অতিক্রম করে দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমায় প্রবেশ করায় সেগুলোকে তাড়াতে সতর্কীকরণ গুলি চালিয়েছে দেশটির সামরিক বাহিনী।
সোমবার এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানায় দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা।
দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা বলেছেন, উত্তর তার সর্বশেষ পরীক্ষার কার্যক্রমে দুটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র চালু করার কয়েকদিন পরে এই ঘটনা ঘটলো।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সোমবার সকালে উত্তর কোরিয়ার বেশ কয়েকটি ড্রোন আন্ত-কোরিয়ান সীমান্ত অতিক্রম করলে দক্ষিণের ভূখণ্ডে তা সনাক্ত করা হয়।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার ড্রোনগুলোকে গুলি করতে ফাইটার জেট এবং অ্যাটাক হেলিকপ্টার চালু করার আগে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী সতর্কবার্তা সম্প্রচার করেছে এবং সতর্কীকরণ গুলি করেছে।
তবে গুলি করে ড্রোনগুলো ভূপাতিত করা হয়েছে কিনা তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
প্রথমবারের মতো ২০১৭ সালে উত্তর কোরিয়ার ড্রোন দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমায় প্রবেশ করেছিল, যখন একটি সন্দেহভাজন উত্তর কোরিয়ার ড্রোন দক্ষিণ কোরিয়ায় বিধ্বস্ত হয়। দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক কর্মকর্তারা তখন বলেছিলেন যে ড্রোনটি দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ছবি তুলেছে।
এর আগে উত্তর কোরিয়া তাদের ড্রোন কর্মসূচির কথা বলেছে এবং দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা বলেছেন উত্তরের কাছে প্রায় ৩০০টি ড্রোন রয়েছে। ২০১৪ সালে সীমান্তের দক্ষিণে বেশ কয়েকটি সন্দেহভাজন উত্তর কোরিয়ার ড্রোন পাওয়া গেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন যে ড্রোনগুলো কম প্রযুক্তির কিন্তু একটি সম্ভাব্য নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।
আরও পড়ুন:তাইওয়ানের পর দ. কোরিয়া গেলেন পেলোসি
দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফের মতে, গত শুক্রবার উত্তর কোরিয়া তার পূর্ব জলসীমার দিকে দুটি স্বল্প-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। উৎক্ষেপণটিকে দক্ষিণ কোরিয়া-মার্কিন যৌথ বিমান মহড়ার প্রতিবাদ হিসেবে দেখা হয়েছিল যেটিকে উত্তর কোরিয়া আক্রমণের মহড়া হিসেবে দেখে।
অনেক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বছর উত্তর কোরিয়া একটি অভূতপূর্ব সংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পরিচালনা করেছে যা তাদের অস্ত্র উন্নত করার প্রচেষ্টা এবং ভবিষ্যতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য চাপ দেয়ার প্রচেষ্টা বলে অভিহিত করছে।
সম্প্রতি, উত্তর তার প্রথম গুপ্তচর উপগ্রহ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডে পৌঁছাতে সক্ষম আরও মোবাইল আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় বড় পরীক্ষাগুলো চালিয়েছে বলে দাবি করেছে।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন একমাত্র সমাধান: দ. কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত
১ বছর আগে
কুয়াকাটায় ধান খেত থেকে ড্রোন উদ্ধার
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ধান খেত থেকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির একটি ড্রোন ক্যামেরা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
লতাচাপলী ইউনিয়নের লক্ষ্মী গ্রামের ধান খেতে সোমবার বিকালে ড্রোনটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, ড্রোনটি লক্ষ্মী গ্রামের ধান খেতে পরে থাকতে দেখতে পেয়ে লোকজন আতঙ্কিত হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আনসার উদ্দিন মোল্লাকে খবর দেয়। পরে তিনি সেটিকে উদ্ধার করে থানা পুলিশের হাতে হস্তান্তর করে।
আরও পড়ুন: ড্রোন উড্ডয়ন নিয়ে ‘ভুল’ তথ্য প্রচার: ব্যাখ্যা দিল মন্ত্রণালয়
এদিকে উদ্ধারকৃত ড্রোন ক্যামেরার মালিকানা দাবি করছে পায়রা বন্দরে কর্মরত বেলজিয়ামের নাগরিক মাইকেল। তারা ড্রোনটি গভীর সমুদ্রে জাহাজের গতিবিধি পর্যবেক্ষণের কাজের জন্য ব্যবহার করতেন।
তিনি জানান, ড্রোনটি পরীক্ষামূলকভাবে উড়ানোর সময় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অন্যত্র চলে যায়।
উদ্ধারকৃত ড্রোনের মালিকানা দাবির জন্য যথেষ্ট প্রমাণ তার কাছে রয়েছে বলে জানা গেছে। ড্রোনটির ওজন প্রায় দুই কেজি।
আরও পড়ুন: অনুমতি ছাড়াই খেলনা ড্রোন ওড়ানো যাবে: মন্ত্রিসভা
মহিপুর থানারভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, ড্রোনটির ব্যাপারে আমরা খতিয়ে দেখছি এবং এর ভিতরে থাকা মেমোরি কার্ডের সকল কিছু খতিয়ে দেখার জন্য পুলিশের সাইবার এক্সপার্টদের কাছে পাঠানো হবে।
তিনি বলেন, ‘এটি কি কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল সে ব্যাপারেও আমরা তদন্ত করব এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
৩ বছর আগে
ড্রোন উড্ডয়ন নিয়ে ‘ভুল’ তথ্য প্রচার: ব্যাখ্যা দিল মন্ত্রণালয়
ড্রোন উড্ডয়ন নিয়ে গণমাধ্যমে ভুল তথ্য প্রচারিত হচ্ছে অভিযোগ করে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় বলছে, তথ্যগত ভুল থাকায় বিভ্রান্তি সৃষ্টির অবকাশ রয়েছে।
৪ বছর আগে
অনুমতি ছাড়াই খেলনা ড্রোন ওড়ানো যাবে: মন্ত্রিসভা
মন্ত্রিসভায় সোমবার অনুমোদন দেয়া ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা ২০২০-এর খসড়া অনুসারে বিনোদনের জন্য খেলনা হিসেবে বা রাষ্ট্রীয় ও সামরিক প্রয়োজনে অনুমতি ছাড়াই ড্রোন ওড়ানো যাবে।
৪ বছর আগে
আড্ডাবাজি বন্ধে চট্টগ্রামের অলিগলিতে উড়ছে পুলিশের ড্রোন
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সারাদেশে অঘোষিত লকডাউনের মধ্যে নগরীর অলিগলিতে আড্ডাবাজি বন্ধে এবার ‘এ্যাকশনে নামছে’ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ(সিএমপি)।
৪ বছর আগে