হানিফ
তিন সন্তান ও স্ত্রীসহ হানিফের বিদেশ যেতে নিষেধাজ্ঞা
দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ ও স্ত্রী ফৌজিয়া আলম, ছেলে ফাহিম আফসার আলম ও ফারহান সাদিক আলম এবং মেয়ে তানিশা আলমের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (১৬ মার্চ) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, স্ত্রী, তিন সন্তানসহ মাহবুব উল আলম হানিফের বিদেশ যাত্রা বন্ধের আবেদন করা হয়। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেছেন।
দুদকের পক্ষে উপপরিচালক সাইদুজ্জামান তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেছিলেন।
আবেদনে বলা হয়, মাহবুব উল আলম হানিফের বিরুদ্ধে পদ্মা ও গড়াই নদীর বালুমহল থেকে চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাণিজ্য, নিয়োগ বাণিজ্য, হাটবাজার ইজারা বাণিজ্য, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে টিআর-কাবিখাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।
আরও পড়ুন: সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলাম ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এসব অর্থ বিদেশে পাচার ও স্ত্রীর নামে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, মাহবুব উল আলম হানিফ ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে (কুষ্টিয়া, খুলনা, পটুয়াখালী, মোংলা, কক্সবাজার, টেকনাফ এলাকা ছাড়াও অন্যান্য এলাকায়) এবং দেশের বাইরে- যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ অন্যান্য দেশে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে।
অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর করার চেষ্টা করছেন মর্মে অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধানকার্য ব্যাহত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।
৯ দিন আগে
বিএনপি আইন মানে না, বিচার ব্যবস্থা মানে না: হানিফ
বিএনপির মধ্যে কোনো শিষ্টাচার নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল-আলম হানিফ।
তিনি বলেন, বিএনপি আইন মানে না, বিচার ব্যবস্থা মানে না। এটাই প্রমাণ করে তাদের মধ্যে কোনো শিষ্টাচার নেই। সবসময় তাদের মধ্যে সন্ত্রাসী মনোভাব বিদ্যমান।
আরও পড়ুন: বিএনপির সময়ে রিজার্ভ ছিল মাত্র সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার: হানিফ
সোমবার (২ অক্টোবর) বেলা ১১টায় কুষ্টিয়ায় নিজ বাসভবনে কুষ্টিয়া প্রেস ক্লাবের (কেপিসি) নবনির্বাচিত কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়কালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হানিফ এসব কথা বলেন।
তিনি জানান, বিএনপি আসলে বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে যতটা উদ্বিগ্ন তার চেয়ে এটা নিয়ে রাজনীতি করাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এটাকে একটা রাজনৈতিক ইস্যু বানাতে তারা ব্যস্ত।
আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, এ নিয়ে তারা কথাবার্তা বলছে, সভা-সমাবেশ করছে কিন্তু আদালতে যাচ্ছে না। এটা আদালতি প্রক্রিয়া কিন্তু তারা সেদিকে যাচ্ছে না। উদ্দেশ্য একটাই বেগম জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে বিএনপি আসলে রাজনীতি করতে চায়।
হানিফ বলেন, এতিমের টাকা আত্মসাৎ ছাড়াও বেগম জিয়ার নামে আরও মামলা আছে। বিএনপি আদালতে তাকে নির্দোষ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। তার মানে দুর্নীতির ঘটনা সঠিক।
আরও পড়ুন: সরকার কচুরিপানার পানি নয় যে ধাক্কা দিলে পড়ে যাবে: হানিফ
প্রশাসন যেখানে অনুমতি দিয়েছে, বিএনপিকে সেখানেই সমাবেশ করতে হবে: হানিফ
৫৪০ দিন আগে
সরকার কচুরিপানার পানি নয় যে ধাক্কা দিলে পড়ে যাবে: হানিফ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, ‘এ সরকার কচুরিপানার পানি নয়, যে ধাক্কা দিলে পড়ে যাবে৷ টেক ব্যাক নয়, ফরওয়ার্ড বাংলাদেশে পরিণত করতে হবে।’
তিনি বলেন, এ অশুভ শক্তিকে কীভাবে ঘায়েল করতে হয়, সেটা আওয়ামী লীগ জানে৷ তাদের (বিএনপি-জামায়াত জোট) রাজপথে প্রতিহত করে আবার ক্ষমতায় থাকব।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচনও আ.লীগ সরকারের অধীনে বিএনপির অংশগ্রহণে হবে: হানিফ
তিনি বলেন, দেশের ৭০ ভাগ লোক শেখ হাসিনার সঙ্গে আছে। দেশের জনগণ শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকলে কোনো শক্তি তাকে ক্ষমতা থেকে নামাতে পারবে না।
রবিবার (২০ আগস্ট) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। আগস্ট মাস শঙ্কার মাস।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বের নেতা ছিলেন৷ বঙ্গবন্ধু হত্যা কমিশন গঠন করা হোক, যেন আসল খুনিদের কথা আমরা জানতে পারি। ত্যাগের ইতিহাস এ স্বাধীনতা।
তিনি আরও বলেন, এ স্বাধীনতা বিনষ্ট করতে চায় স্বাধীনতাবিরোধীরা। তাদের মাস্টার মাইন্ড ছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনি পাকিস্তানের এজেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন৷ তিনি তার সব কর্মকাণ্ডে স্বাক্ষর রেখে গেছেন যে তিনিই হত্যাকারী।
আরও পড়ুন: প্রশাসন যেখানে অনুমতি দিয়েছে, বিএনপিকে সেখানেই সমাবেশ করতে হবে: হানিফ
ধাক্কা দিয়ে সরকার ফেলে দেয়া যাবে না: হানিফ
৫৮৩ দিন আগে
প্রশাসন যেখানে অনুমতি দিয়েছে, বিএনপিকে সেখানেই সমাবেশ করতে হবে: হানিফ
আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপি জনসভা করার অনুমতি চেয়েছে; সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অনুমতি দিয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের যেখানে অনুমতি দিয়েছেন, সেখানেই জনসভা করতে হবে, সেটাই করা উচিত।
রাষ্ট্রের যে কোনো আইন সকলকে অনুসরণ করতে হবে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, বিএনপি দেশের সরকার মানবে না, সংবিধান বা সরকারের আইন মানবে না; এরকম কোনো অধিকার সরকার কাউকে দেয়নি, রাষ্ট্রও দেয়নি।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচনও আ.লীগ সরকারের অধীনে বিএনপির অংশগ্রহণে হবে: হানিফ
শনিবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশস্থল নগরীর পলোগ্রাউন্ড মাঠে পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এই দেশের গণমানুষের দল। আওয়ামী লীগ নিয়মতান্ত্রিকভাবে তাদের সমাবেশ করছে। আওয়ামী লীগের জনসভাকে ঘিরে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে একটা আবেগ উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছে।
হানিফ বলেন, শেখ হাসিনা দীর্ঘ ১০ বছর পর চট্টগ্রামের এই জনসভায় বক্তব্য রাখবেন। সেটা দেখার জন্য, জানার জন্য ও প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর জন্য দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দিবেন। সেটার জন্য চট্টগ্রামবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। আমাদের বিশ্বাস, রবিবারের জনসভা শুধু এই পলোগ্রাউন্ড এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না। গোটা চট্টগ্রামের শহরেই সকল মানুষের উপস্থিততে জনসমুদ্রে রুপ নিবে।
এক প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, সকাল আটটা থেকে মহাসমাবেশ স্থলের দরজা খোলা থাকবে। আমাদের নেতাকর্মীদেরও সকাল আটটা থেকে মাঠে প্রবেশের জন্য সকল প্রস্তুতি আছে। আমরা আশাকরি দুপুর আড়াইটার মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী সভাস্থলে আসবেন এবং তিনটার মধ্যেই তিনি বক্তব্য শুরু করবেন।
এ সময় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, রবিবার চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড মাঠে স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভা। চট্টগ্রামের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রয়েছে।
এই জনসভায় ১০ লাখের অধিক মানুষ সমবেত হবে। পলোগ্রাউন্ড ময়দান ছাপিয়ে এই জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহার উদ্দীন নাসিম, আব্দুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিএনপির সময়ে রিজার্ভ ছিল মাত্র সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার: হানিফ
ধাক্কা দিয়ে সরকার ফেলে দেয়া যাবে না: হানিফ
৮৪৩ দিন আগে
ধাক্কা দিয়ে সরকার ফেলে দেয়া যাবে না: হানিফ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার কচু পাতার পানি নয়, তাই ধাক্কা দিয়ে সরকার ফেলে দেয়া যাবে না।
শনিবার দুপুরে কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে সদর দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
হানিফ বলেন, বিএনপি স্বপ্ন দেখছেন, সরকারকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিবেন। এটা আওয়ামী লীগ সরকার। এ দলের শিকড় বাংলার মাটিতে অনেক গভীরে।
আরও পড়ুন: চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি মানবিকতার সঙ্গে বিবেচনা করুন: হানিফ
তিনি আরও বলেন, ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের যত মানুষকে হত্যা করেছেন, ২০১৩-১৪ ও ১৫ সালে তথাকথিত আন্দোলনের নামে যত মানুষকে হত্যা করেছেন, এই পাপের দায়ভার বিএনপিকে বহন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব এমপি।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ারের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক শ্রী সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, কুমিল্লা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মফিজুর রহমান বাবলু সহ কেন্দ্রীয় ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।
সভায় অর্থমন্ত্রী ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ.হ.ম মুস্তফা কামাল ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: সরকারের অধীনেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে: হানিফ
জনগণ যতদিন চাইবে ততদিন আ.লীগ রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকবে: হানিফ
৮৭৮ দিন আগে
সরকারের অধীনেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে: হানিফ
আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধানের আলোকে বর্তমান সরকারের অধীনেই হবে।
রবিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে স্থানীয় সরকারি হাজী আব্দুল জলিল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত উপজেলা আওয়ামীলীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো সুযোগ নেই। তবে নির্বাচনকে আরও গ্রহণযোগ্য করতে সংবিধানের আলোকে কোনো পরামর্শ দিলে সরকার ও নির্বাচন কমিশন অবশ্যই বিবেচনা করবে।
আরও পড়ুন: জনগণ যতদিন চাইবে ততদিন আ.লীগ রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকবে: হানিফ
তিনি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের অল অ্যাটাক আন্দোলন ঘোষণার সমালোচনা করে বলেন, বিএনপির নেতারা ১০ ডিসেম্বরের স্বপ্ন দেখছেন। তাদের স্পষ্ট জানিয়ে দিতে চাই, আওয়ামীলীগ কোনো ভুঁইফোড় সংগঠন নয়। জাতির পিতার হাতে গড়া দল। ৭৩ বছরের আওয়ামীলীগের শিকড় বাংলার মাটির অনেক গভীরে। সুতরাং সরকার পতনের এসব হুংকার দিলে লাভ নেই। বর্তমান সরকারের পতন ঘটানোর শক্তি বিএনপি বা কারও নেই।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাহবুব উল আলম হানিফ আরও বলেন, আওয়ামীলীগের মূল শক্তি ক্ষমতা নয়, আওয়ামীলীগের মূল শক্তি হচ্ছে জনগণ। এজন্য আওয়ামী লীগের মাধ্যমে এ দেশের পরিবর্তন এসেছে। আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে দরিদ্র দেশ থেকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করছে। দেশের সব উন্নয়নের সঙ্গে আওয়ামীলীগ জড়িত। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে আগামী ২০৩১ সালে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের রাষ্ট্রে উন্নীত হবে। বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের রাষ্ট্রে উন্নীত করতে হলে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আসতে হবে। তাই সংগঠনকে নতুনভাবে সাজানো হচ্ছে।
অথচ বিগত ১৩ বছরে বারবার আন্দোলন সংগ্রামের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টা করেছে বিএনপি-জামায়াত। সবকিছু মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আন্দোলনের দোহাই দিয়ে দেশে সন্ত্রাস, সহিংসতা, নাশকতা করে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে চাইলে তাদের কঠোরভাবে দমন করা হবে।
সম্মেলনের উদ্বোধন করেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র. আ. ম. উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী এমপি।
আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের আহ্বায়ক হাজী মো. সফিউল্লাহ মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল-মাহমুদ স্বপন এমপি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুস সবুর।
সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার।
আরও পড়ুন: চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি মানবিকতার সঙ্গে বিবেচনা করুন: হানিফ
আগামী নির্বাচনও আ.লীগ সরকারের অধীনে বিএনপির অংশগ্রহণে হবে: হানিফ
৮৮৪ দিন আগে
আগামী নির্বাচনও আ.লীগ সরকারের অধীনে বিএনপির অংশগ্রহণে হবে: হানিফ
বিএনপি ২০১৮ সালের মতো বর্তমান সরকারের অধীনেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে বলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, আগামী নির্বাচনও সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান সরকারের অধীনেই হবে এবং সেই নির্বাচনে বিএনপিকে অংশ নিতে হবে।
সোমবার সাদ্দাম বাজার এলাকায় নবনির্মিত জেলা বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সির কার্যালয় ভবন উদ্বোধনকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে হানিফ এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, সব দলের অংশগ্রহণে আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে যা যা করা দরকার সরকার তা করবে।
আরও পড়ুন: সমাবেশ বন্ধ করতে নয়, করোনা থেকে বাচঁতেই বিধিনিষেধ: হানিফ
ক্ষমতাসীন দলের এই নেতা স্মরণ করেন যে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বিএনপি ২০১৮ সালের নির্বাচনে যোগ দিয়েছিল।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগই একমাত্র দল যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে এবং নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। আওয়ামী লীগ এখন পর্যন্ত নির্বাচনের মাধ্যমেই ক্ষমতা হস্তান্তর করেছে। আওয়ামী লীগ নির্বাচন নিয়ে কোনো কৌশল অবলম্বন করে না। বিএনপির নির্বাচনে কারচুপি করার অভ্যাস আছে।
এর আগে রবিবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্যভাবে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশ্বস্ত করে নিবন্ধিত সব রাজনৈতিক দলকে এতে যোগ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
তবে সোমবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগের সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস তাদের দলকে ধোঁকা দেয়ার ফাঁদ মাত্র।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী আরও বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা ও প্রধানমন্ত্রী যা বলছেন, তা প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়।
আরও পড়ুন: বিএনপি অংশ না নিলেও নির্বাচন কমিশন গঠন বন্ধ হবে না: হানিফ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর আসবে না: কুষ্টিয়ায় হানিফ
১০৫১ দিন আগে
বিএনপি অংশ না নিলেও নির্বাচন কমিশন গঠন বন্ধ হবে না: হানিফ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, জনবিচ্ছিন্ন বিএনপি অংশ না নিলেও নির্বাচন কমিশন গঠন ও নির্বাচন প্রক্রিয়া কোনটাই বন্ধ হবে না।
তিনি বলেন, নীতি আদর্শহীন বিএনপি নিজের স্বার্থে সকালে এক কথা বিকালে আরেক কথা বলেন। নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য গঠিত সার্স কমিটি নিয়মানুযায়ী কাজ করছে। প্রায় ৩৫০ জনের নাম জমা পড়েছে। এর পরে এ নিয়ে আর কোন রাজনৈতিক দলের কথা থাকতে পারে না।
আরও পড়ুন: তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর হবে না:হানিফ
রবিবার দুপুর ১২টার দিকে কুষ্টিয়া শহরে ট্রমা সেন্টার অ্যান্ড স্পেশালাইজ্ড হাসপাতাল উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি ছাড়া আরেকটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন হতে যাচ্ছে কি না?- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, বিএনপি দেশে একমাত্র রাজনৈতিক দল নয়, ছোটখাট অনেক দল রয়েছে। নির্বাচনে অংশ নেয়া না নেয়া তাদের নিজস্ব রাজনৈতিক গণতান্ত্রিক অধিকার। কোন দল অংশ না নিলেও নির্বাচন প্রক্রিয়া বন্ধ হবে না।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনা সরকারের কোনো বিকল্প নেই: হানিফ
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কুমারখালী খোকসা আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. সদর উদ্দিন খান, সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, বিএমএ কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি ডাক্তার আমিনুল হক রতন, কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ডাক্তার আশরাফুল হক দারা, হাসপাতালের ডাক্তার, কর্মকর্তা ও আওয়ামীলীগের স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
১১৩৬ দিন আগে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর হবে না:হানিফ
বাংলাদেশে আর কখনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার কার্যকর হবে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ।
তিনি বলেন, ‘ নির্বাচনে অংশ নেয়া বা না নেয়া প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা বা দলের গণতান্ত্রিক অধিকার। তাই কোন রাজনৈতিক দল যদি অংশ নিতে না চান তাতেও তাদের অধিকার রয়েছে। তবে এই বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর কখনো হবে না।’
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনা সরকারের কোনো বিকল্প নেই: হানিফ
শনিবার দুপুরে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চাঁদপুর জেলা শাখা আয়োজিত তৃণমূল প্রতিনিধি সভায় হানিফ এসব কথা বলেন।
আওয়াম লীগ নেতা বলেন, ‘মির্জা ফখরুল একটি কথা বলেছেন আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩০টির বেশি আসন পাবে না। এ কথাটি ২০০১-২০০৬ সালে একাধিকবার জনসভায় বেগম খালেদা জিয়াও বলেছিলেন আওয়ামী ৩০টির বেশি আসন পাবে না। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ৩০টিরও কম আসন পেয়েছিলেন।’
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার চিকিৎসার চেয়ে নেতা-কর্মীরা রাজনীতি নিয়ে বেশি ব্যস্ত: হানিফ
তিনি বলেন, ‘মির্জা ফখরুলও জানেন আগামী নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হওয়ার কোন সুযোগ নেই। নির্বাচনে তারা জনগণ থেকে আবার ধিকৃত হবেন। কারণ তারা দেশের ও জনগণের জন্যে এমন কোন কাজ করে নাই, যে কারণে জনগণ তাদের জন্যে আস্থাশীল হবেন। তাদের কুকর্ম, অতীতের কর্মকাণ্ড, দুর্নীতি ও পেট্রোল বোমা দিয়ে মানুষ হত্যার কারণে তারা মানুষের থেকে এতটাই দূরে সরে গেছে যে তারা শুধু আগামী নির্বাচন কেন তাদের জীবদ্দশায় কখনো নির্বাচনে জয়লাভ করবে কিনা আমার মনে হয় মানুষ তা ভাবছে না।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা সকল রাজনৈতিক দল নিয়ে নির্বাচন করতে চাই। জনগণ স্বতস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে উৎসবমুখরভাবে ভোট প্রদান করবেন এবং তারা তাদের পছন্দের দলকে নির্বাচিত করবে, এটাই তাদের প্রত্যাশা।
আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব বর্হিবিশ্বে প্রশংসিত: হানিফ
আলোচনা সভায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, ড. মহিউদ্দন খান আলমগীর এমপি, সাবেকমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপি বক্তব্য দেন।
১২৭০ দিন আগে
শেখ হাসিনা সরকারের কোনো বিকল্প নেই: হানিফ
এ দেশে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা সরকারের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ। তিনি বলেন, ‘এ দেশের উন্নয়ন কীভাবে করতে হয়, এ দেশের মানুষের ভাগ্য কীভাবে পরিবর্তন করতে হয় তা কেবল শেখ হাসিনা সরকারই জানে।’
রবিবার (২২ আগস্ট) দুপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোকসভায় তিনি এ কথা বলেন।
হানিফ বলেন, একাত্তরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের কোনো বীরত্বগাঁথা ইতিহাসে নেই। বরং পঁচাত্তরের পরে ক্ষমতায় এসে দালাল আইন বাতিল করে কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আজমকে দেশে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়ে তিনি যে তাদের দোসর তা প্রমাণ করেছেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধুর অপরাধ ছিল তিনি এদেশের মানুষকে ভালোবাসতেন, এদেশ নিয়ে স্বপ্ন দেখতেন। বাংলাদেশ যেন বিশ্বে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সেজন্য ৭১ এর পরাজিতরাই জাতির পিতাকে হত্যা করেছে। আর সেই খুনিদের বিচার না করে ইন্ডেমনিটি আইন বাতিল করে তাদের পুরস্কৃত করেছেন জিয়াউর রহমান।
আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব বর্হিবিশ্বে প্রশংসিত: হানিফ
তিনি বলেন স্বাধীনতাবিরোধী চক্র শুধু জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, বঙ্গবন্ধু পরিবারে তাদের ভয় ছিল আওয়ামী লীগ দল নিয়ে তাদের ভয় ছিল-তাই পরবর্তীতে গ্রেনেড হামলা করে শেখ হাসনিাকে হত্যাচেষ্টা চালায় সেই চক্র। বঙ্গবন্ধু হত্যায় যেভাবে বিএনপি প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিল ঠিক তেমনি শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টায়ও খালেদা জিয়ার দল জড়িত ছিল। তা না হলে তৎকালীন ক্ষমতাসীন দল বিএনপি ওই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার করতে পারতো।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হোসে, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, কেন্দ্রীয় উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কেন্দ্রীয় সদস্য আজিজুস সামাদ ডনসহ সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সরকার পতনের সক্ষমতা বিএনপির নেই: হানিফ
টিকা নিয়ে প্রমাণ করেছি বিএনপি মিথ্যাচারে লিপ্ত: হানিফ
১৩১১ দিন আগে