প্রার্থী
নরসিংদীতে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে পিটিয়ে হত্যা
নরসিংদীর রায়পুরায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. সুমন মিয়াকে পিটিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষ প্রার্থীর লোকদের বিরুদ্ধে।
বুধবার (২২ মে) দুপুরে উপজেলার পাড়াতলী ইউনিয়নের মিরেরকান্দি এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে।
সুমন মিয়া চরসুবুদ্ধি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিনের ছেলে।
আরও পড়ুন: এমপি আনোয়ারুল হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা গ্রেপ্তার, তদন্ত চলছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
স্থানীয়রা জানায়, তালা প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সুমন মিয়া তার কর্মী সমর্থকদের নিয়ে উপজেলার পাড়াতলী ইউনিয়নের মীরেরকান্দি এলাকায় নির্বাচনি প্রচার চালানোর সময় প্রতিপক্ষ চশমা প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. রুবেল মিয়া ও তার সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সুমন মিয়া গুরুতর আহত হন। তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রায়পুরা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।
রায়পুরা ও শিবপুর উপজেলার তৃতীয় ধাপের নির্বাচনের ভোট গ্রহণের জন্য আগামী ২৯ মে দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এমপি আনোয়ারুলের হত্যাকারীরা বাংলাদেশি: ডিবি প্রধান
বাবার হত্যার বিচার চাইলেন এমপি আনোয়ারুলের মেয়ে
৬ মাস আগে
বরগুনায় পিস্তলসহ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আটক
বরগুনার বেতাগী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী নাহিদ মাহামুদ হোসেন ওরফে লিটু সিকদার ও তার গাড়িচালক সজীবকে অবৈধ বিদেশি পিস্তলসহ আটক করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৪ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের বেইলি সেতু এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে এই অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: সিলেটে যুবক খুন, চাচাতো ভাইসহ আটক ৪
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বেতাগী শহরের বেইলি সেতুসংলগ্ন এলাকায় পুলিশ চেক পোস্ট বসিয়ে সব যানবাহনে তল্লাশি চালায়। এসময় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থীর গাড়িটি তল্লাশিকালে ড্রাইভারের সিটের পাশে একটি বিদেশি পিস্তল পাওয়া যায়। পিস্তলটি কাপড় দ্বারা পেঁচানো ছিল৷ এসময় পুলিশ অস্ত্রসহ ব্যবহৃত প্রাইভেট কারটি (ঢাকা মেট্রো গ ১৯-২৬৫০) জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আসন্ন বেতাগী উপজেলা পরিষদ নিবার্চনে দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী নাহিদ মাহমুদ হোসেন লিটু সিকদার। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে বেতাগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক আহমেদ ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা স্বপন সিকদার ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
বেতাগী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুবুর রহমান বলেন, নাহিদ মাহমুদ হাসান ও তার ড্রাইভার সজীবকে জিজ্ঞাসাবাদকালে পিস্তলের কোনো লাইসেন্স বা বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রাখার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাহিদ মাহমুদ ও ড্রাইভার সজীবকে আসামি করে একটি মামলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে অটোরিকশাচালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা, রিকশাচালক আটক
গাজীপুরে হাসপাতালের লিফটে আটকে রোগীর মৃত্যু
৭ মাস আগে
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: পাবনায় চেয়ারম্যান প্রার্থী সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত ১০
পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান তানভীর ইসলামের সমর্থকদের ওপর আরেক প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম কামালের সমর্থকরা হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে ১০ জন আহত হয়েছেন।
রবিবার (১২ মে) দিবাগত রাতে উপজেলার দেবোত্তর ইউনিয়নের মতিগাছা এলাকায় এঘটনা ঘটে।
আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতরা হলেন- মতিগাছা এলাকার এলেম উদ্দিনের দুই ছেলে আফাই মোল্লা ও সইমুদ্দিন মোল্লা, সিরাজুল প্রামানিকের ছেলে আবুল কাসেম এবং আবুল কাসেমের ছেলে মাহাতাব প্রামাণিক। অন্যান্য আহতদের নাম ও ঠিকানা জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: যেসব ভোটকেন্দ্র জাল ভোট হবে সেগুলো অবিলম্বে বন্ধ করা হবে: ইসি
অভিযোগ, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রবিবার রাত ১০টার দিকে তানভীর ইসলামের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন শেষে ফেরার পথে তানভীর ইসলামের সমর্থকদের মারধর করে কামালের সমর্থকরা। এনিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে হামলা ও পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে আটঘরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এবিষয়ে আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান তানভীর ইসলাম বলেন, কয়েকদিন আগে চাঁদভায় আমার সমর্থকদের ওপর হামলা করেছে কামালের লোকজন। আজকে আমার সমর্থকরা অফিস উদ্বোধন শেষে বাড়ি ফেরার পথে পরিকল্পিতভাবে কামালের সমর্থকরা হামলা করেছে। এতে আমার বেশ কয়েকজন সমর্থক গুরুতর আহত হয়েছেন। আমি এর উপযুক্ত শাস্তি চাই।
তবে আরেক চেয়ারম্যান প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম কামাল বলেন, আমার সমর্থকদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ মিথ্যা ও কাল্পনিক। দেবোত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে আমার কর্মী-সমর্থকদের ওপরই হামলা করা হয়েছে। এতে আমার এক বৃদ্ধ ও নারী সমর্থক আহত হয়েছেন।
এব্যাপারে আটঘরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাদিউল ইসলাম বলেন, আমরা ঘটনা শুনেছি। দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ করছে। আমরা লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৬ শতাংশ: ইসি আলমগীর
৭ মাস আগে
প্রার্থী নয়, অপরাধ দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ইসি
প্রার্থী দেখে নয়, বরং অপরাধ দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা।
তিনি বলেন, যে প্রার্থীই অপরাধ করুক না কেন, দলমত নির্বিশেষে সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: বিয়ে না দেওয়ায় মাকে খুনের ঘটনায় ছেলে গ্রেপ্তার
শনিবার জেলার প্রশাসকের সন্মেলনকক্ষে নির্বাচনি আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক এক মত বিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, মাঠ পর্যায়ের প্রশাসন যদি নিরপেক্ষ ও শক্তিশালীভাবে তাদের কাজ করে তবে কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা হওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও বলেন, বিগত নির্বাচনে যারা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ভোটারদের নির্বিঘ্নে, নিরাপদে ও নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে ভোট দিতে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ তৈরিতে যা যা করতে হয় স্থানীয় প্রশাসন তাই করবে।
কোনোভাবেই ভোটররা যেন অসন্তুষ্ট না হয় এবং তাদের মধ্যে যেন ভীতির সৃষ্টি না হয় সেই ব্যাপারে সর্বদা সজাগ থাকতে স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেন তিনি।
আরও পড়ুন: জাল ভোট হলে তাৎক্ষণিক সেই কেন্দ্রের ভোট বন্ধ: ইসি হাবিব
গাজায় মৃত মায়ের গর্ভ থেকে উদ্ধারের ৫ দিন পর মারা গেছে শিশুটি
৭ মাস আগে
সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল আওয়ামী লীগ
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দ্বাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে।
বুধবার(১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকালে গণভবনে অনুষ্ঠিত সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা শেষে ৪৮ প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন: ভোলার চারটি আসনেই জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ
পঞ্চগড় থেকে রেজিয়া ইসলাম, ঠাকুরগাঁও থেকে দ্রৌপদী দেবী আগারওয়ার, নীলফামারী থেকে আশিকা সুলতানা, জয়পুরহাট থেকে রোকেয়া সুলতানা,নাটোর থেকে কোহলি কুদ্দুস, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে জেবিন মাহবুব, খুলনা থেকে রুনু রেজা, বাগেরহাট থেকে ফরিদা আক্তার,বরগুনা থেকে ফারজানা সুমি, ভোলা থেকে খালেদা ভান, পটুয়াখালী থেকে নাজনীন নাহার, নরসিংদী থেকে ফরিদা ইয়াসমিন, ময়মনসিংহ থেকে উম্মে ফারজানা, নেত্রকোণা থেকে নাদিয়া বিনতে আমিন, জয়পুরহাট থেকে মাহফুজা সুলতানা মলি, ঝিনাইদহ থেকে পারভীন জামান কল্পনা, কুমিল্লা থেকে অ্যারোমা দত্ত, সাতক্ষীরা থেকে লায়লা পারভীন,খুলনা থেকে বেগম মান্নিজামান সুফিয়ান, গোপালগঞ্জ থেকে বধুরা আহমেদ সালাম, ঢাকা থেকে শবনম জাহান, হাসিনা বাড়ি চৌধুরী, অনিমা মুক্তি গোমেজ, শেখ আনারকলি, নাহিদ ইজহার, সহিদা তারিক দীপ্তি, পারুল আখতার, সানজিদা খানম ও সাবেরা বেগম,বরিশাল থেকে শাম্মী আহমেদ, ফরিদপুর থেকে নাহার লাইলি, মুন্সীগঞ্জ থেকে ফজিলাতুন্নেছা , নরসিংদী থেকে মাসুদা সিদ্দিক রোজি, টাঙ্গাইল থেকে তারানা হালিম, অপরাজিতা ও বেগম শামসুন্নাহার, গাজীপুর থেকে মেহের আফরোজ চুমকি, গোপালগঞ্জ থেকে নাজমা আক্তার, সিলেট থেকে অরুণা চক্রবর্তী, ফরিদুর থেকে নাহার লাইলী, লক্ষ্মীপুর থেকে আশরাফুন নেছা, নোয়াখালী থেকে কানন আরা বেগম ও ফরিদা খানম, চট্টগ্রাম থেকে শামীমা হারুন লুবনা, ডেলারা ইউসুফ ও ওয়াসিকা আয়েশা, রাঙ্গামাটি থেকে দার্তি এবং রংপুর থেকে নাসিমা জামান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে নয়, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করেছে ভারত: রিজভী
সংসদে নারীদের জন্য ৫০টি সংরক্ষিত আসন রয়েছে, যা এমনভাবে বরাদ্দ করা হয় যেখানে প্রতিটি রাজনৈতিক দল প্রতি ছয়টি সাধারণ আসনে জয়ী হলে একটি সংরক্ষিত আসন পেয়ে থাকেন।
ওই বিধান অনুযায়ী এককভাবে ও স্বতন্ত্রদের সমর্থনের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ ৪৮টি আসন লাভ করে।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংরক্ষিত আসনের আবেদনপত্র বিক্রি শুরু হয়।
৪৮টি সংরক্ষিত নারী আসনের বিপরীতে ১ হাজার ৫৫৩টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ।
আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশনের রিটার্নিং কমিশনার বরাবর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-১৬ আসনে আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমানের প্রার্থিতা বাতিল
১০ মাস আগে
সিলেট-৪ আসনে তৃণমূল বিএনপি প্রার্থীর ভোট বর্জন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-৪ আসনে তৃণমূল বিএনপি প্রার্থী মো. আবুল হোসেন (সোনালী আঁশ) ভোট গ্রহণে অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করব: ফেরদৌস
রবিবার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে এক ভিডিও বার্তায় ব্যাপক অনিয়ম, জাল ভোট, কেন্দ্র থেকে এজেন্টদের বের করে দেওয়াসহ প্রশাসনের পক্ষপাতিত্বের কারণে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বলে জানান।
সিলেট-৪ আসনে প্রার্থী তিনজন।
আরও পড়ুন: ৪ ঘণ্টায় ১৮.৫ % ভোট পড়েছে: ইসি সচিব
তারা হলেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি ইমরান আহমদ (নৌকা), ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মো. নাজিম উদ্দিন কামরান (মিনার) এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. আবুল হোসেন (সোনালী আঁশ)।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে ‘বলির পাঁঠা’ করা হচ্ছে: জিএম কাদের
১১ মাস আগে
নারায়ণগঞ্জে নারী ভোটারদের আকৃষ্ট করতে মাঠে ছিলেন প্রার্থীদের স্ত্রীরা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে হেভিওয়েট প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় তাদের স্ত্রীরাও মাঠ চষে বেড়িয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার শেষ প্রচারণায় স্বামীর পক্ষে উন্নয়নের ফিরিস্তি ও নানা প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে ভোট চেয়েছেন। বিশেষ করে নারী ভোটারদের টার্গেট করে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলেছে তাদের গণসংযোগ, প্রচারপত্র বিলি ও উঠান বৈঠক। ফলে ভোটের মাঠে প্রার্থীদের স্ত্রীদের ভোট প্রার্থনা নতুন মাত্রাযুক্ত করেছে নির্বাচনী প্রচারণায়। তবে সবকিছুর নেপথ্যে রয়েছে ভোটের দিন নারী ভোটারদের উপস্থিতি বাড়ানো।
সরজমিনে ইউএনবির এই প্রতিবেদক দেখতে পান, রূপগঞ্জ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীকে ভোটযুদ্ধে বিজয়ী করার জন্য প্রচারে নামেন তার স্ত্রী তারাব পৌরসভার মেয়র হাসিনা গাজী।
গোলাম দস্তগীর গাজী একদিকে প্রচারণার গেলে অন্যদিকে গিয়েছেন হাসিনা গাজী। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত রূপগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ, প্রচারপত্র বিলি ও উঠান বৈঠক করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: ৭ জানুয়ারি নির্বাচন: শুক্রবার সকাল ৮টায় শেষ হচ্ছে প্রচার
এ সময় তিনি ভোটারদের বলেন, তার স্বামী গত ১৫ বছর ধরে ৩ বারের সংসদ সদস্য। দীর্ঘ এই সময়ে তিনি রূপগঞ্জে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। উপজেলার এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। তাই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে আবারও তার স্বামী গোলাম দস্তগীর গাজীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
একই আসনে গোলাম দস্তগীর গাজীর প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল বিএনপি’র মহাসচিব ও দলের মনোনীত প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকারের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে দিনরাত শ্রম দিচ্ছেন তার স্ত্রী ফারজানা হালিমা। তবে তিনি আলাদাভাবে প্রচারণায় না গেলেও প্রচারণার সময় স্বামীর পাশে থাকছেন।
আড়াইহাজার আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুর স্ত্রী আড়াইহাজার উপজেলা হাসপাতালের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সায়মা আফরোজ ইভা সরকারি কর্মকর্তা হয়েও স্বামীকে বিজয়ী করতে ভোটের মাঠে নেমেছেন।
যদিও সরকারি কর্মকর্তা হয়ে স্বামীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেওয়ার কারণে নারায়ণগঞ্জ জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা তাকে শোকজ করেছেন। তারপরও থেমে নেই তার প্রচার-প্রচারণা। নানাভাবে তিনি আড়ইহাজার উপজেলায় তার স্বামীর উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরছেন ভোটারদের কাছে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তার স্বামী নজরুল ইসলাম বাবুকে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
সোনারগাঁ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল কায়সার হাসনাতের নির্বাচনী প্রচারে নারীদের নিয়ে প্রতিদিন পর্যায়ক্রমে সোনারগাঁ উপজেলা চষে বেড়িয়েছেন তার স্ত্রী রুবিয়া সুলতানা। গণসংযোগ, প্রচারপত্র বিলি ও উঠান বৈঠক করেছেন তিনি।
ভোটারদের তিনি বলেছেন, ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার স্বামী এই আসনে সংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর ৫ বছর সোনারগাঁয়ে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তাই আবারও তার স্বামীকে ভোট দেওয়ার জন্য ভোট প্রার্থনা করেছেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রচারের অভিযোগে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষককে শোকজ
একই আসনের দুই বারের নির্বাচিত জাতীয় পার্টির মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী লিয়াকত হোসেন খোকাকে আবারও ভোটের লড়াইয়ে বিজয়ী করতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গণসংযোগ, প্রচারপত্র বিলি ও উঠান বৈঠক করেছেন তার স্ত্রী সোনারগাঁ উপজেলা জাতীয় মহিলা পার্টির উপদেষ্টা ডালিয়া লিয়াকত।
গত ১০ বছরে সোনারগাঁয়ে উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে সেই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আবারও তার স্বামীকে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়েছেন।
ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর থেকে তার নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়িয়েছেন তার স্ত্রী জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান সালমা ওসমান লিপি। প্রতিদিন শিডিউল মেইন্টেন করে সকাল-বিকাল দুই বেলা গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেন তিনি।
তার বক্তব্যে দু’টি দিক প্রাধান্য পেয়েছে। একটি হলো তার স্বামীর উন্নয়ন। দ্বিতীয়টি হলো ভোটকেন্দ্রে নারী ভোটারের উপস্থিতি বাড়ানো।
সদর-বন্দর আসনে একেএম শামীম ওসমানের বড় ভাই দুই বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা সেলিম ওসমানের স্ত্রী নাসরিন ওসমানের সরব উপস্থিতি দেখা গেছে নির্বাচনী মাঠে। তবে তিনি আলাদাভাবে কোনো প্রচারণায় যাননি। সেলিম ওসমানের সঙ্গে প্রচার-প্রচারণায় উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে প্রার্থীদের স্ত্রীদের প্রচার-প্রচারণায় নারীদের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। এতে ভোট দিতে উৎসাহ বেড়েছে বলে জানান হেভিওয়েট প্রার্থীদের স্ত্রীরা। তাছাড়া নারী ভোটাররা প্রার্থীদের সঙ্গে সরাসরি তাদের মতবিনিময় করতে না পারলেও তাদের স্ত্রীদের মাধ্যমে তাদের চাহিদা উপস্থাপন করতে পেরে বেশ আত্মতৃপ্তি অনুভব করেছেন।
প্রার্থীরাও তাদের স্ত্রীদের মাধ্যমে জেনে আশ্বাস দিয়েছেন নারীদের বিভিন্ন সমস্যা ও চাহিদা বাস্তবায়ন করবেন নির্বাচিত হলে।
তবে সবকিছু ছাপিয়ে ৭ জানুয়ারি নারী ভোটারদের উপস্থিতি প্রমাণ করবে প্রার্থীদের স্ত্রীরা কতোটা উজ্জীবিত করতে পেরেছেন নারী ভোটারদের।
আরও পড়ুন: ফেনীতে শেখ হাসিনার ছবি ব্যবহার করায় লাঙ্গলের প্রার্থীকে শোকজ
১১ মাস আগে
ফেনীতে শেখ হাসিনার ছবি ব্যবহার করায় লাঙ্গলের প্রার্থীকে শোকজ
ফেনীর সোনাগাজীতে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থীর মতবিনিময় সভার ব্যানারে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ছবি ব্যবহার করার অভিযোগে ফেনী-৩ আসনের প্রার্থী লে. জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) বিকালে ফেনী জেলা যুগ্ম-দায়রা জজ ও ওই আসনের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্ব অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান খায়রুন্নেসা এই নোটিশ দেন।
আগামীকাল শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) বিকাল ৩টার মধ্যে সশরীরে হাজির হয়ে এ বিষয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে নোটিশে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা-২০০৮-এর ৭ (৩) ধারা অনুযায়ী, নির্বাচনী পোস্টারে বা ব্যানারে প্রার্থী তাহার প্রতীক ও নিজের ছবি ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তির ছবি বা প্রতীক ছাপাইতে পারেন না।
আচরণ বিধিমালা-২০০৮ এর ৭ (৪) উপবিধিতে (৩) যাই থাকুক না কেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মনোনীত হইলে, সে ক্ষেত্রে তিনি কেবল তাহার বর্তমান দলীয় প্রধানের ছবি ছাঁপাতে পারেন।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জ-৪ আসন: ব্যারিস্টার সুমনকে আবারও শোকজ
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (০২ জানুয়ারি) বিকালে সোনাগাজীর মতিগঞ্জ কমিউনিটি সেন্টারে ফেনী-৩ আসনে জাতীয় পাটির লাঙ্গল প্রতীকের মতবিনিময় সভার ব্যানারে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ছবি ব্যবহার করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফেনী-২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী। এসময় তাকে ফুলেল নৌকা দিয়ে শুভেচ্ছা জানান মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী।
এছাড়া জাপার লাঙ্গল মার্কার এ মতবিনিময় সভায় ব্যানারে দলটির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের ছোট আকারের একটি ছবি থাকলেও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ছিল চোখে পড়ার মতো।
বুধবার একটি গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশিত হলে তা নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির নজরে আসে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রচারের অভিযোগে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষককে শোকজ
১১ মাস আগে
সিলেট-৫ আসন: সরে দাঁড়ালেন জাপার প্রার্থী সাব্বির
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ পরিবেশ না থাকায় নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন সিলেট-৫ আসনের জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী সাব্বির আহমদ।
বুধবার (৩ জানুয়ারি) বিকালে সিলেট জেলা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের এ ঘোষণা দেন তিনি।
আরও পড়ুন: সিলেটে ভারত সীমান্তে যুবকের লাশ উদ্ধার
সাব্বির আহমদ বলেন, সরকার অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। সম্প্রতি প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিলেটে এসেও একই কথা বলেছিলেন। কিন্তু আমরা মাঠে সেরকম কোনো পরিবেশ পাচ্ছি না। তাই নির্বাচন করা খুবই কঠিন।
তিনি আরও বলেন, গত ৩০ ডিসেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিলেট সার্কিট হাউজে সব প্রার্থীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সেসময় আমরা বিভিন্ন অভিযোগ দিয়েছি। তিনি বিষয়টি নোট করেছেন। এ অভিযোগ দেওয়ার পর নির্বাচনের পরিবেশ আরও খারাপ হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে নির্বাচন করার কোনো পরিবেশ নেই। তাই নির্বাচন বর্জন করেছি।
আরও পড়ুন: সিলেট-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সভায় হামলার অভিযোগ আ. লীগ প্রার্থীর কর্মীদের বিরুদ্ধে
সাব্বির আহমদ বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তিনি বলেছেন তোমার এলাকার পরিবেশ তুমি বোঝ। যদি সেরকম পরিবেশ না থাকে তাহলে বর্জন কর।
সাব্বির আহমদ নির্বাচন বর্জন করায় সিলেট-৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী (কেটলি), স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আহমদ আল কবির (ট্রাক্টর), তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী কুতুব উদ্দীন আহমদ শিকদার (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. বদরুল আলম (ডাব), বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) মো. খায়রুল ইসলাম (হাতপাঞ্জা)।
আরও পড়ুন: সিলেট বিভাগে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন ৪ প্রার্থী
১১ মাস আগে
জীবন নাশের হুমকি, নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন জাপার প্রার্থী
জাতীয় পাটির (জাপা) কেন্দ্রীয় নেতা ও দলীয় প্রার্থী আতাউর রহমান সরকার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
বুধবার (৩ জানুয়ারি) বিকালে গাইবান্ধার ঘুড়িদহ ইউনিয়নের মধ্যপাড়া গ্রামের বাড়িতে সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান।
আরও পড়ুন: সিলেট-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সভায় হামলার অভিযোগ আ. লীগ প্রার্থীর কর্মীদের বিরুদ্ধে
আতাউর জানান, সমর্থকদের মারধর, নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও চিহ্নিত মহলের হুমকি এবং নিরাপত্তাজনিত কারণে তারা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে জাতীয় পাটি থেকে আতাউর রহমান সরকারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
নিয়মানুযায়ী তিনি নির্বাচনী প্রচার চালাতে থাকেন। আর মাত্র তিন দিন পর নির্বাচন। এই নির্বাচনকে ঘিরে তিনি পাড়া মহল্লায় নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রচার চালিয়ে যান।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গার দুই আসনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা জাপার দুই প্রার্থীর
কিন্ত ইদানিং তার নির্বাচনী অফিসে হামলা, ভাঙচুর, নেতা-কর্মীদের মারধরের ঘটনা ঘটছে।
তিনি বলেন, শুধু তাই নয়, নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে তাকে হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়। মিথ্যা মামলায় জড়ানোসহ জীবন নাশের হুমকিও দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, এসব কারণে তিনি তার জীবনে নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছেন। তার জীবন রক্ষার তাগিদে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হলেন।
এক প্রশ্রে জবাবে তিনি জানান, এ বিষয়ে তিনি কোনো মামলা দায়ের করেননি। সময় হলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেন।
আরও পড়ুন: মাশরাফিকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ফয়জুল
১১ মাস আগে