ডিইউজে
কার্টুনিস্ট এম এ কুদ্দুস মারা গেছেন
কার্টুনিস্ট ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সিনিয়র সহ-সভাপতি এম এ কুদ্দুস শনিবার ঢাকার শাহীনবাগের বাসায় স্ট্রোক করে মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫০ বছর।
শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বলে তার পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।
তিনি বাংলা দৈনিক সংবাদের কার্টুনিস্ট ছিলেন। তিনি দৈনিক ইত্তেফাকসহ বিভিন্ন পত্রিকায় দায়িত্ব পালন করেন।
বাদ জোহর জাতীয় প্রেসক্লাবে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
তার মৃত্যুতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক, ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দারসহ অন্যরা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন: স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী ও সংগঠকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী ও সংগঠকের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী বুলবুল মহলানবীশ আর নেই
১ বছর আগে
কে জি মোস্তফাকে শেষ শ্রদ্ধা জানালো সাংবাদিক ও সহকর্মীরা
রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে প্রখ্যাত গীতিকার কে জি মোস্তফাকে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সাংবাদিক ও তার সহকর্মীরা।
সোমবার বেলা ১টা ৩০ এর দিকে প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে তার লাশ আনা হলে শতাধিক মিডিয়া কর্মী,কে জি মোস্তফার প্রাক্তন সহকর্মী এবং বন্ধুরা তাকে শ্রদ্ধা জানান।
সাংবাদিক ছাড়াও বিভিন্ন পেশার মানুষও প্রবীণ সাংবাদিকের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।
জেপিসি, বিএফইউজে, ডিইউজে, পিআইবি ও নোয়াখালী সাংবাদিক ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে তার কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
এর আগে প্রেস ক্লাব চত্বরে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: বিশিষ্ট গীতিকার ও সাংবাদিক কে জি মোস্তফা মারা গেছেন
এর আগে রবিবার রাত ৮টায় আজিমপুরে নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা চলচ্চিত্রের সোনালী যুগের অসংখ্য চিরসবুজ গানের কিংবদন্তি গীতিকার কে জি মোস্তফা। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
১৯৩৭ সালের ১ জুলাই নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে জন্মগ্রহণকারী কে জি মোস্তফা ১৯৭৬ সালে বিসিএস তথ্য ক্যাডারের অফিসার হিসেবে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরে সহকারী সম্পাদক পদে যোগ দেন এবং সিনিয়র সম্পাদক হিসেবে ১৯৯৬ সালে অবসরে যান। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভকারী কে জি মোস্তফা ইত্তেহাদ, সংবাদসহ কয়েকটি পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন।
১৯৬০ সাল থেকে চলচ্চিত্র, বেতার এবং টেলিভিশনের হাজার গানের গীতিকার, কাব্য ও গদ্যগ্রন্থ প্রণেতা কে জি মুস্তাফা রচিত 'তোমারে লেগেছে এতো যে ভালো চাঁদ বুঝি তা জানে’, ‘আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন’ এমন অপূর্ব সব গান মানুষের মুখে মুখে ফেরে।
আরও পড়ুন: গীতিকার কে জি মোস্তফার মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক
২ বছর আগে
১১ সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলবে ডিইউজের উদ্বেগ
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে), জাতীয় প্রেসক্লাব ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নির্বাচিত শীর্ষ ১১ নেতার ব্যাংক হিসাব তলবের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিইউজের নির্বাহী পরিষদ।
ডিইউজে মনে করে, একটি পেশার শীর্ষ নেতাদের এভাবে ব্যাংক হিসাব তলব করার ঘটনা নজিরবিহীন ও উদ্দেশ্যমূলক। এতে গোটা সাংবাদিক সমাজে তৈরি হয়েছে ভীতিকর পরিবেশ এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে এই ঘটনা হুমকিস্বরূপ।
শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে ডিইউজের নির্বাহী পরিষদের সভায় এই উদ্বেগ উৎকণ্ঠা প্রকাশ করা হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার হুমকি রাষ্ট্রের চেতনায় আঘাত: ডিইউজে
এই পরিস্থিতিতে আগামী রবিবার বিকালে সাবেক ও বর্তমান সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ডিইউজের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদের সভাপতিত্বে এই সভায় বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো পর্যালোচনা ও সাধারণ সদস্যদের বিপুল উপস্থিতির জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।
বার্ষিক সাধারণ সভায় গঠনতন্ত্র সংশোধন প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য সদস্যদের ধন্যবাদ জানানো হয়। একই সাথে 'দ্বৈত ভোটার হিসাবে পরিচিত' সমজাতীয় দুটি ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য ১৪৭ জনের সদস্যপদ বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিইউজের এজিএম। সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের রিপোর্টও অনুমোদন করা হয়।
আরও পড়ুন: গণমাধ্যমের অস্থিরতা নিরসনে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা ডিইউজের
আলোচনায় অংশ নেন ডিইউজের সহ-সভাপতি এম এ কুদ্দুস, সাংগঠনিক সম্পাদক এ জিহাদুর রহমান জিহাদ, প্রচার সম্পাদক আছাদুজ্জামান, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক দুলাল খান, জনকল্যাণ সম্পাদক সোহেলী চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস চৌধুরী সোহেল, নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাকিলা পারভীন, রাজু হামিদ, ইব্রাহিম খলিল খোকন, জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বাংলাদেশ পোস্টের ডেপুটি ইউনিট চিফ নাজমুল হাসান প্রমুখ।
৩ বছর আগে
সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলবে উদ্বেগের কারণ নেই: তথ্যমন্ত্রী
সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলবে উদ্বেগের কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘সরকার অবশ্যই যে কোনো কারণে হিসাব তলব করতে পারে, ব্যাংক হিসাবও তলব করতে পারে। তবে আমি মনে করি এতে উদ্বেগের কোনো কারণ নাই।’
বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্ট ইউনিট থেকে চিঠি দেয়া হয়েছে। আমিও পত্রিকা দেখে খোঁজ খবর নেয়ার চেষ্টা করেছি। যাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে, তাদের আমি চিনি ও জানি। তাদের অনেকের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে আমি জ্ঞাত।’
আরও পড়ুন: সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলবের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ প্রেসক্লাবের
সাংবাদিকরাই গণমাধ্যমের নানা বিশৃঙ্খলা দূর করে শৃঙ্খলা আনার দাবি জানিয়েছেন উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমি সাংবাদিকদের একজন হয়ে সেই চোখ দিয়ে বিষয়গুলো দেখার এবং সাংবাদিকদের সাথে আলাপ আলোচনা করে বিশৃঙ্খলা দূর করার চেষ্টা করি। অনেক ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা এসেছে এবং এ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’ডিইউজে সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) মোল্লা জালাল ও জাতীয় প্রেসক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন বক্তব্য দেন এবং ডিইউজে’র সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করেন। বিএফইউজে’র সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল সভাটি পরিচালনা করেন।
আরও পড়ুন: নিউজপোর্টালের শৃঙ্খলায় হাইকোর্টের নির্দেশনা সহায়ক: তথ্যমন্ত্রীড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলোর ক্রম নিয়ে একটা বিশৃঙ্খলা ছিল, ‘কেবল অপারেটরদের কাছে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোকে ধর্ণা দিতে হতো। এখন সম্প্রচার শুরুর তারিখ অনুযায়ী চ্যানেলগুলো দেখানো হয়। পয়লা অক্টোবর থেকে বিদেশি চ্যানেলগুলো যাতে অনুমতি ছাড়া কোনো বিজ্ঞাপন দেখাতে না পারে সেজন্য আমরা দেশে প্রচলিত আইন কার্যকর করতে যাচ্ছি।’ আমি সেটি ভারতের তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রীকেও অবহিত করেছি। কারণ ভারতের প্রচুর চ্যানেল এখানে প্রদর্শিত হয়, যেগুলোর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখানো হয়, যেটি আইন বহির্ভূত। আইপি টিভি’র ক্ষেত্রেও শৃঙ্খলা আনার চেষ্টা করছি, রেজিস্ট্রেশন দেয়ার কাজ খুব সহসা শুরু হবে।’সংবাদপত্র প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সেখানেও নানা অনিয়ম বিশৃঙ্খলা আছে। ডিএফপিতে পত্রিকার যে প্রচার সংখ্যা, সেটি যুগ যুগ ধরে একটি অবাস্তব সংখ্যা। অনেক সেটিকে ভৌতিক প্রচার সংখ্যা বলেন। পত্রিকা বের হয় তিন হাজার কিন্তু প্রচার সংখ্যা এক লাখ, পত্রিকা বের হয় পাঁচ হাজার প্রচার সংখ্যা দুই লাখ। আমরা সেখানেও একটি শৃঙ্খলা আনবো। চারশ’ পত্রিকা গত দুইবছরে একটি সংখ্যাও ডিএফপিতে জমা দেয়নি।’
আরও পড়ুন: আওয়ামী ঘরানার হাজারো অ্যাক্টিভিস্ট সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয়: তথ্যমন্ত্রীমন্ত্রী জানান, ‘ইতোমধ্যেই ১২০টির মতো পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করা হয়েছে। কারণ এই পত্রিকাগুলো বের হয় না। কিন্তু বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়ে দৌড়াদৌড়ি করে। যেদিন বিজ্ঞাপন পায়, সেদিন ছাপায়। আর এতে করে যে পত্রিকাগুলো সত্যিকারের অর্থে প্রকাশিত হয় তারা বিজ্ঞাপন বঞ্চিত হয়। বিজ্ঞাপন বঞ্চিত হওয়ার কারণে সেই পত্রিকার সাংবাদিকরা বেতন থেকে বঞ্চিত হয়। সাংবাদিকরা সেখানে শৃঙ্খলা আনার দাবি জানিয়েছেন, সেই দাবি আমাকে সাহস জুগিয়েছে, আমি সেখানে শৃঙ্খলা আনবো।’ড. হাছান বলেন, ‘করোনাকালে বাংলাদেশ ছাড়া এই উপমহাদেশে কোথাও সাংবাদিকদের এককালীন সাহায্য দেয়া হয়নি। ২০২০ সালে যখন করোনা দেখা দিলো তখন সাংবাদিকদের এককালীন সহায়তা দেয়ার জন্য আমি প্রাণপণ চেষ্টা করেছি। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কোনো বরাদ্দ না পেয়ে আমাদের মন্ত্রণালয়ের অব্যবহৃত অর্থ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে বরাদ্দ দিয়ে এককালীন ১০ হাজার টাকা করে প্রায় সাড়ে তিন হাজার সাংবাদিককে করোনাকালীন সহায়তা দেয়া হয়েছে। এরপর ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব জেনে ১০ কোটি টাকা সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে অনুদান দিয়েছেন। এই সাহায্য চলমান রয়েছে।’এই কল্যাণ ট্রাস্ট প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যাই স্থাপন করেছেন এবং এখন শুধু সাংবাদিক নয়, তার পরিবারের সদস্যদেরও চিকিৎসা কিংবা লেখাপড়ার ক্ষেত্রে সহায়তার জন্য নীতিমালার খসড়া হয়েছে যা চূড়ান্ত হলে সাংবাদিকদের পরিবারও উপকৃত হবে, জানান মন্ত্রী।এসময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সম্পর্কে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এটি দেশের সকল মানুষের ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়ার জন্য। আমাদের প্রতিবেশি দেশগুলোসহ বিশ্বব্যাপী এ ধরণের আইন আছে, আরো কঠিন আইন আছে। একজন সাংবাদিকের বা একজন গৃহিনীর বা যে কারোর চরিত্র ডিজিটাল মাধ্যমে হনন করা হলে তিনি এই আইনে প্রতিকার পাবেন। সেজন্যই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রয়োজন। একইসাথে এই আইন যেন সাংবাদিকদের দায়িত্ব পালনে প্রতিবন্ধক না হয়, সেটি দেখতে হবে।’
আরও পড়ুন: ভারত সফর অত্যন্ত ফলপ্রসূ: তথ্যমন্ত্রীতথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রয়োজন আছে, তবে লক্ষ্য রাখতে হবে আমার স্বাধীনতা যেন অপরের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন না করে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যমের যে স্বাধীনতা আছে, অনেক উন্নয়নশীল দেশেও এরকম স্বাধীনতা নেই। দুর্নীতি, অনাচার প্রতিরোধে, সমাজে শৃঙ্খলা আনতে, সমাজের তৃতীয় নয়ন খুলে দেয়ার জন্য, অবহেলিত ব্যক্তির প্রতি সমাজ, রাষ্ট্র, সরকারের দৃষ্টিপাতের জন্য অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার প্রয়োজন আছে। কিন্তু সংবাদপত্র, টেলিভিশন বা অনলাইনে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ এখনও সমগুরুত্বে প্রকাশ হয় না।’
৩ বছর আগে
সাংবাদিক রোজিনার অবিলম্বে মুক্তি এবং হেনস্তার নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি ডিইউজের
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সদস্য ও অনুসন্ধানী সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানিয়েছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু।
মঙ্গলবার ডিইউজের এক বিবৃতিতে নেতারা এই দাবি জানান।
আরও পড়ুন: প্রথম আলোর সিনিয়র রিপোর্টার রোজিনা গ্রেপ্তার
ডিইউজের বিবৃতিতে নেতারা বলেন, সোমবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে পাঁচ ঘন্টা আটকে রেখে যেভাবে মানসিক ও শারীরিকভাবে হেনস্তা করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে অফিসিয়াল সিক্রেক্টস অ্যাক্টে মামলা দায়েরের ঘটনাটি নজীরবিহীন। রোজিনা ইসলামের সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালেয়র কর্মকর্তারা যে আশোভন আচরণ করেছে তার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও স্বাধীন তদন্ত প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনাকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত
স্বাধীন সাংবাদিকতার অন্তরায় হিসেবে জড়িত গোষ্ঠীকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান তারা।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) নেতারা মনে করেন, অফিসিয়াল সিক্রেক্টস অ্যাক্ট হচ্ছে অনুসন্ধানী ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার সামনে ভয়াবহ কালা কানুন। এই আইনের অপপ্রয়োগে অনেক সময় সরকার ও জনসাধারণের তথ্য প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বড় ধরণের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টেও বেশ কিছু ধারা রয়েছে, যা পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাঁধার সৃষ্টি ও সাংবাদিকদের মনস্ততাত্বিক চাপের সৃষ্টি করেন বলে তারা মনে করেন।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক রোজিনার তাৎক্ষণিক মুক্তি দাবি করেছেন ফখরুল
ডিইউজের নেতারা স্পষ্টভাবে বলেন, গণতন্ত্র ও জনগণের তথ্য প্রাপ্তির স্বার্থে স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক সকল কালাকানুন অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। একই সঙ্গে সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জন্য ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের কঠোরতা প্রয়োজনীয় হলেও সংবাদমাধ্যমের ক্ষেত্রে এর কয়েকটি ধারা অন্তরায় বলে মনে করে ডিইউজে।
৩ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার হুমকি রাষ্ট্রের চেতনায় আঘাত: ডিইউজে
মুজিববর্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙার হুমকি দিয়ে মৌলবাদী গোষ্ঠী বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের চেতনার ওপর আঘাত করেছে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) নেতারা।
৪ বছর আগে
অধিকার রক্ষায় সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান
অধিকার রক্ষায় সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) নেতারা।
৪ বছর আগে
‘গণতন্ত্র রক্ষায়’ ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন চায় বিএনপি
ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন ছাড়া বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে ‘রক্ষা করা যাবে না’ বলে শনিবার মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৪ বছর আগে
খাদ্য সংকট মোকাবিলায় সরকারের সক্ষমতা ও প্রস্তুতি রয়েছে: কৃষিমন্ত্রী
যেকোনো পরিস্থিতিতে দেশে খাদ্য সংকট মোকাবিলায় সরকারের সক্ষমতা ও প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক।
৪ বছর আগে
অনুসন্ধানের নামে সাংবাদিকদের তলব স্বাধীন সংবাদ প্রবাহের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ: ডিইউজে
একজন পদস্থ পুলিশ কর্মকর্তার অনৈতিক তৎপরতার অভিযোগের সংবাদ গণমাধ্যমে প্রচারের পর অন্তত ১০ জন সাংবাদিককে তদন্ত কমিটির তলব করায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ ও এ ধরনের পদক্ষেপের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু।
৪ বছর আগে