ফখরুল
সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই: ফখরুল
সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই এবং দুটোই একসঙ্গে চলতে পারে বলে এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কারও চলবে, নির্বাচন হবে এবং যে সরকার আসবে, তারা সংস্কারগুলো এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
রবিবার (১৯ জানুয়ারি) জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপির এই নেতা আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমাদের দলের পক্ষ থেকে পরিষ্কার করে বলতে পারি, প্রতিটি সংস্কারকে (যদি সরকার গঠন করি) এগিয়ে নিয়ে যাব।’
এ সময় চার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বিএনপি মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে এখনই কোনো মন্তব্য করতে চাই না। কারণ পুরো রিপোর্ট এখনও আমাদের কাছে এসে পৌঁছায়নি। সরকার যেটা বলেছে এবং পরিকল্পনা করেছে—এই রিপোর্টগুলো পাওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে, তার পরেই সিদ্ধান্ত হবে। ঐকমত্য ছাড়া কোনোকিছুই গ্রহণযোগ্য হবে না।’
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচনে ঋণখেলাপিদের মনোনয়ন না দিতে সতর্ক থাকবে বিএনপি
তিনি বলেন, ‘একইসঙ্গে আমরা সব মানুষের মধ্যে শক্তিশালী ঐক্য কামনা করি এবং আশা করি যে আমরা শিগগিরই একটি নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে ফিরে আসতে পারব, একটি সঠিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে পারব।’
এর আগে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মির্জা ফখরুল।
এদিন বেলা সোয়া ১১টার দিকে মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে বিএনপির ও দলটির অঙ্গ সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আযম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, জয়নুল আবদিন ফারুক, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, কেন্দ্রীয় নেতা খায়রুল কবির খোকন, আবদুস সালাম, কামরুজ্জামান রতন, মীর সরাফত আলী, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সাইফুল আলম নীরব, ডা. রফিকুল আলম মঞ্জু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: জিয়ার জন্মবার্ষিকীতে বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
৩ ঘণ্টা আগে
জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্টা রুখতে ঐক্য জরুরি: ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশকে রক্ষা ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ঐক্য অপরিহার্য হলেও একটি মহল জাতিকে বিভক্ত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
তিনি বলেন, 'আমি সবাইকে বিভাজনের রাজনীতি পরিহার করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, 'দেশকে বাঁচাতে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ঐক্য।’
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে 'রাজবন্দীর জবানবন্দি' বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এই আহ্বান জানান।
বইটিতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার 'মিথ্যা' মামলায় আদালতে দেওয়া জবানবন্দী সম্পর্কে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
ফখরুল বলেন, সংস্কার অবশ্যই প্রয়োজন, কিন্তু এসব সংস্কারের পেছনে চালিকাশক্তি হিসেবে নির্বাচিত সংসদ ও সরকার থাকতে হবে। ‘এটি ছাড়া আমরা কখনোই সংস্কারকে বৈধতা দিতে পারব না। আমি এখন এ নিয়ে বিতর্কে জড়াতে চাই না।’
আরও পড়ুন: ৭ বছর পর মা-ছেলের আবেগঘন পুনর্মিলন
তিনি বলেন, 'আমি দেশের সকল গণতন্ত্রকামী ও স্বাধীনতাকামী মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। বিভক্ত হবেন না। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, কিছু মানুষ দেশ ও দেশের মানুষকে বিভক্ত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
তিনি আরও বলেন, জাতিকে বিভক্ত করার উদ্দেশে কিছু লোক উসকানিমূলক বক্তব্যও দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে এবং দেশে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা থেকে বিরত থাকতে রাজনীতিবিদদের প্রতি আহ্বান জানান বিএনপি নেতা।
আরও পড়ুন: লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি হয়েছেন খালেদা জিয়া
১ সপ্তাহ আগে
অনির্বাচিত সরকার বেশিদিন ক্ষমতায় থাকা উচিৎ নয়: ফখরুল
অবিলম্বে নির্বাচনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, একটি অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা উচিত নয়।
তিনি বলেন, ‘সংস্কার করতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা বাংলাদেশের বিশৃঙ্খলা ও অস্থিতিশীলতা। নির্বাচিত সরকার থাকলে এসব সমস্যা অনেকাংশে লাঘব হবে।’
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) একাংশ এ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
ফখরুল বলেন, জনগণের ম্যান্ডেট থাকায় একটি নির্বাচিত সরকার কার্যকরভাবে সমস্যা মোকাবিলায় তার ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে। ‘এটা আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে। আমরাও সংস্কারের পক্ষে। তবে আমরাও মনে করি, অনির্বাচিত সরকারের বেশিদিন ক্ষমতায় থাকা উচিত নয়।’
ফখরুল বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান কাজ হচ্ছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা এবং জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।
আরও পড়ুন: দেশে সত্যিকার অর্থে গণতান্ত্রিক চর্চাই হয়নি: ফখরুল
বিএনপির এই নেতা আশ্বস্ত করে বলেন, তার দল এখনো অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ণ সমর্থন করে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাফল্যের আকাঙ্ক্ষাও প্রকাশ করে এর সাফল্য নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা দিতে তারা প্রস্তুত বলেও উল্লেখ করেন বিএনিপির এই নেতা।
ফখরুল বলেন, তারাও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সফল করতে চান এবং এর সাফল্য নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা দিতে তারা প্রস্তুত রয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘আমার সবচেয়ে বড় অনুরোধ দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করার। অন্যথায় চলমান সংকট, সমস্যা, নাশকতা, সীমান্ত ইস্যু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।’
তিনি বলেন, সংস্কার কোনো নতুন ধারণা নয়, বরং একটি চলমান প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, 'আপনারা (সরকার) সংস্কারের জন্য বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করেছেন, তারা কাজ করছে, ভাল। কিন্তু এসব কমিশন কাদের সঙ্গে কাজ করছে? তারা কিছু পন্ডিতকে নিয়ে এসেছেন... আমরা তাদের ভালো করে চিনি এবং সম্মান করি। তবে একই সঙ্গে জনগণ কী চায় তা বোঝার জন্য তাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে হবে।’
আরও পড়ুন: সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ডে সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের শাস্তি চান মির্জা ফখরুল
৩ সপ্তাহ আগে
গণহত্যায় জড়িতদের কখনোই বিএনপিতে জায়গা হবে না: ফখরুল
আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী এবং গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের কখনোই বিএনপিতে জায়গা হবে না বলে স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমাদের নেতাকর্মীদের নির্দেষ দেওয়া আছে, যারা সন্ত্রাসী ও গণহত্যার সঙ্গে জড়িত হয়েছিল, তাদের কাউকেই যেন বিএনপিতে না নেওয়া হয়।’
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে ঠাকুরগাঁও প্রেস ক্লাবে অসহায়-দুঃস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দুর্নীতি ফ্যাসিবাদ থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করা। আর গণতন্ত্র রক্ষার একমাত্র উপায় সুষ্ঠু নির্বাচন। জনগণের মতামতের ভিত্তিতে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা গঠিত সংসদই হতে পারে একমাত্র গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রতিষ্ঠান।’
আরও পড়ুন: সতর্ক থাকুন, দেশকে কেউ যেন বিভক্ত করতে না পারে: মির্জা ফখরুল
‘জনগণের শাসনকে স্থাপন করতে হবে। জনগণের নির্বাচিত পার্লামেন্ট দিয়ে দেশ পরিচালনা করতে হবে। এছাড়া আর অন্য কোনো উপায় আছে বলে আমার জানা নেই। আমি জানি, সব প্রতিষ্ঠানে যদি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা যায়, তাহলে এটিই হবে সব থেকে বড় রক্ষাকবচ।’
উত্তরবঙ্গের শীতার্ত মানুষদের দ্রুত সহায়তার তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের উত্তরাঞ্চলে শীতের প্রকোপটা বেশি। সরকারিভাবে উত্তরবঙ্গের শীতের বরাদ্দ দ্রুত আসবে- এমনটাই আশা ছিলো। তবে এখনও যেহেতু আসেনি, তাই জেলা বিএনপি নিজস্ব অর্থায়নেই শীতার্তদের মাঝে কিছু কম্বল বিতরণ করছে। আশা করছি, অসহায় এসব মানুষ দ্রুত সরকারি সহযোগিতা পাবে।’
এ সময় জেলা বিএনপির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক শরিফুল ইসলাম শরিফ, দপ্তর সম্পাদক মামুনুর রশিদ, ঠাকুরগাঁও প্রেস ক্লাবের সভাপতি লুৎফর রহমান মিঠুসহ বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনি বক্তব্য হতাশাজনক: ফখরুল
৩ সপ্তাহ আগে
প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনি বক্তব্য হতাশাজনক: ফখরুল
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূসের বক্তব্যকে 'অস্পষ্ট ও হতাশাজনক' বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ফখরুল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া বক্তব্যে নির্বাচন সংক্রান্ত বার্তা অস্পষ্ট।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম প্রধান উপদেষ্টা একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নির্বাচনের জন্য একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ উপস্থাপন করবেন। ' কিন্তু তিনি তা করেননি। এটা আমাদের জন্য যেমন হতাশাজনক, তেমনি জাতির জন্যও হতাশাজনক।’
ফখরুল বলেন, যেহেতু নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে গঠিত হয়েছে, সেহেতু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি শুরু করতে তাদের কোনো সমস্যা নেই। ‘খুব তাড়াতাড়ি এটা করা সম্ভব।’
আরও পড়ুন: হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ও তার প্রেস সচিব যে 'পরস্পরবিরোধী বক্তব্য' দিয়েছেন তা নির্বাচন সংক্রান্ত সরকারের সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এর আগে সোমবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে ২০২৫ সালের শেষে অথবা ২০২৬ সালের শুরুর দিকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
এরপর মঙ্গলবার তার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, আশা করা যায় ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে দেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, 'তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) একটি সময়ের কথা উল্লেখ করেছেন। এর চেয়ে পরিষ্কার রোডম্যাপ আর কী হতে পারে? ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন হওয়ার আশা করা যায়। এটি একটি পরিষ্কার রোডম্যাপ ‘
আরও পড়ুন: অসুস্থ ফখরুল, নেওয়া হয়েছে সাভার সিএমএইচে
১ মাস আগে
তারেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে লন্ডন যাচ্ছেন ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১০ দিনের সফরে যুক্তরাজ্যের লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে শনিবার সকাল ৮টা ২৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, ফখরুলের সঙ্গে তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম রয়েছেন।
তিনি বলেন, বিএনপি মহাসচিব আগামী ১১ ডিসেম্বর দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক করার ষড়যন্ত্র চলছে, সতর্ক থাকুন: ফখরুল
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, রাজনৈতিক ও দলীয় বিষয়ে আলোচনা করতে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করতে লন্ডনে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল ফিরলে চিকিৎসার জন্য লন্ডন যেতে পারেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
৭৯ বছর বয়সি সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী প্রথমে যুক্তরাজ্যে চিকিৎসা নেবেন। এরপর আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যেতে পারেন।
আরও পড়ুন: অভ্যুত্থানে ‘ইউনিক নেতৃত্ব’ দিয়েছেন তারেক রহমান: ফখরুল
১ মাস আগে
বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক করার ষড়যন্ত্র চলছে, সতর্ক থাকুন: ফখরুল
সংখ্যালঘু নির্যাতনের মিথ্যা অভিযোগ তুলে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত করার চক্রান্ত চলছে উল্লেখ করে এ ধরনের পদক্ষেপ প্রতিহত করতে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর)রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে শিক্ষার্থীদের এক কনভেনশনে তিনি এ কথা বলেন।
ফখরুল বলেন, 'আমার একটাই অনুরোধ, আমরা যা অর্জন করেছি তা যেন বৃথা না যায়, কারণ সীমান্তের ওপারে একজন ফ্যাসিস্ট (হাসিনা) বসে আছেন।’
ঠাকুরগাঁও ছাত্র কল্যাণ পরিষদ 'ছাত্র সমাবেশ ২০২৪' নামে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বিএনপির এই নেতা দাবি করেন, ভারতে বসে ফ্যাসিবাদী শক্তি নানা ষড়যন্ত্র করছে এবং একের পর এক অপ্রীতিকর ঘটনার উসকানি দিচ্ছে।
তিনি বলেন, 'এসব ঘটনার পর তারা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে বাংলাদেশকে মৌলবাদীদের দেশ হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করছে, যেখানে সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হচ্ছে।’
ফখরুল বলেন, বাংলাদেশে যা ঘটছে তারা এ ধরনের ঘটনার জঘন্য প্রমাণ ভারতীয় পত্র-পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপস্থাপন করছে।
তিনি বলেন, ‘আসলে তা নয়। কারা করছে এসব কাজ? কেন তারা এগুলো করছে? আমি এটা বলছি কারণ আমাদের আনন্দিত হওয়ার সময় নেই যে আমরা জিতেছি। সব শেষ হয়ে গেছে।’
আরও পড়ুন: ফ্যাসিবাদী প্রত্যাবর্তনের পথ সুগম করবেন না: বিএনপি
বিএনপির এই নেতা বলেন, গণতান্ত্রিক ও বাংলাদেশপন্থী শক্তির মাথার ওপরে এখনো একটি তলোয়ার রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘তারা (ফ্যাসিবাদী শক্তি) আমাদের সর্বত্র খারাপের দিকে নেওয়ার চেষ্টা করছে। তাই আমাদের অত্যন্ত সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। যেকোনো তাড়াহুড়ো বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ করতে হবে, যাতে কেউ এতে প্ররোচনা দিতে না পারে।’
আওয়ামী লীগ ব্যাপক পরিকল্পনা ও দুর্নীতির মাধ্যমে দেশের সম্পদ ধ্বংস করেছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে গেছে, ব্যাংকগুলো লুট হয়ে গেছে এবং সর্বত্র লুটপাট, ঘুষ ও দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়েছে। এসব বন্ধ করতে হবে এবং এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
ফখরুল দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, একটি জালিম সরকারকে উৎখাতের জন্য একসময় ঐক্যবদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। ‘এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’
তিনি বলেন, 'আমাদের অবশ্যই এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে, কারণ এটি একটি ষড়যন্ত্র। আপনাদের (ছাত্রদের) দায়িত্ব তাদের বোঝানো যে, এটা এভাবে নয়। আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন হই, যখন দেখি ধর্মের নামে ইসকনের নামে একজন আইনজীবীকে রাস্তায় হত্যা করা হয়েছে।’
গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় ছাত্রদের ধন্যবাদ জানান ফখরুল। শক্তি ছাড়া ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা প্রায় অসম্ভব, কিন্তু আপনাদের সাহস এটা সম্ভব করেছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে যখনই ছাত্রদের সঙ্গে জনগণ প্রতিরোধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, তখনই বিজয় অর্জিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: জাতীয় ঐক্য গঠনে উদ্যোগ নিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান বিএনপির
১ মাস আগে
ফখরুলের সঙ্গে ভুটানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ, সার্ক নিয়ে আলোচনা
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সার্ককে সক্রিয় করা সহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত রিনচেন কুয়েন্টসিল।
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক হয়।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা আবেদ উপস্থিত ছিলেন।
আমীর খসরু সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বলেন, বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে কি না, তা ঠিক করবে জনগণ: ফখরুল
তিনি বলেন, ‘দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক সবসময়ই ভালো। বিএনপি সরকারের আমলে ভুটানের সঙ্গে বাণিজ্য উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে, বিশেষ করে আমরা ভুটান থেকে আমদানি করা সবজির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করেছিলাম।’
বিএনপি নেতা উল্লেখ করেন, তারা ভবিষ্যতে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) মাধ্যমে ভুটান ও বাংলাদেশের মধ্যে বৃহত্তর পরিসরে বাণিজ্য সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
তিনি বাংলাদেশে জলবিদ্যুৎ রপ্তানিতে ভুটানের আগ্রহের কথাও তুলে ধরেন। ‘আমরা সহযোগিতার সম্ভাব্যতা নিয়ে আলোচনা করেছি, কারণ ভুটানের প্রায় ৩০ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে। এটি একটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ। তারা এখনও এই সম্ভাবনার ২৫ হাজার মেগাওয়াট অনুসন্ধান করতে পারেনি, যা থেকে তারা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে পারে।
খসরু বলেন, আলোচনায় সার্ককে পুনরুজ্জীবিত ও শক্তিশালী করা এবং দক্ষিণ এশিয়ায় বৃহত্তর সংহতি জোরদারের বিষয়েও গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন ছিল সার্কের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার একীভূত করা, যে স্বপ্ন আমরা এখনো বাস্তবায়ন করতে পারিনি। দক্ষিণ এশিয়ার সংহতির সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করব।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর হাতে সব ক্ষমতা দেওয়ায় হাসিনার মতো দৈত্য সৃষ্টি হয়েছিল: আমির খসরু
১ মাস আগে
নেতিবাচক বক্তব্যে ফ্যাসিস্টরা আবারও মাথা তুলছে: ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর নেতিবাচক আলোচনার কারণে ফ্যাসিবাদের দোসররা নতুন করে মাথা উঁচু করছে।
তিনি বলেন, ‘একটি বিষয় লক্ষণীয় হলো- বিভিন্ন নেতিবাচক বক্তব্য ও আলোচনার কারণে ফ্যাসিস্টরা আবার মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শুরু করেছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের কিছু গণমাধ্যম এটা প্রচার করছে, যা কোনোভাবেই মানুষের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না বলে আমি বিশ্বাস করি।’
শনিবার (৯ নভেম্বর) হাইকোর্ট মিলনায়তনে ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন: ফখরুল
তিনি গণমাধ্যমকে নেতিবাচক প্রচারণা চালানোদের এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। ‘এই প্রবণতা রোধে তরুণদের একযোগে কাজ করারও আহ্বান জানান ফখরুল।’
ফখরুল বলেন, জাতির সামনে যে সংকট রয়েছে তা সমাধানের একমাত্র পন্থা হচ্ছে ধৈর্য। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্রীয় সংস্কার সম্পন্ন এবং একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান।
তিনি বলেন, একটি কথা সবাইকে মনে রাখতে হবে, রাষ্ট্র পুনর্গঠনে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আজ যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তা যেন জাতি হাতছাড়া না করে। ‘এই সুযোগ হাতছাড়া হলে জাতি হিসেবে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়বে। আমি এই বিষয়টির ওপর জোর দিতে চাই।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, বর্তমানে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ছাত্র-রাজনীতিবিদসহ সব মহল সমর্থন করেছে। তিনি বলেন, 'গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের সৃষ্ট জঞ্জাল পরিষ্কার করে একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করবে এই প্রত্যাশা থেকেই আমরা তাদের এ দায়িত্ব দিয়েছিলাম। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা তরুণদের আকাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব।’
ফখরুল বলেন, আমরা বারবার নির্বাচন নিয়ে কথা বলছি। কারণ, আমরা বিশ্বাস করেন জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো সংস্কার উদ্যোগ সফল হতে পারে না। ‘এ ধরনের অংশগ্রহণ কেবল নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমেই সম্ভব।’
তিনি আরও বলেন, সংসদকে কার্যকর করতে পারলে দেশে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও চর্চা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে ছাত্রদের নেতৃত্বাধীন গণআন্দোলনের সময় তরুণরা যে স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার জন্য রক্তসহ এত ত্যাগ স্বীকার করেছেন, তা বাস্তবায়ন করা এখন রাজনীতিবিদদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ।
ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিত করতে এবং ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান রোধে রাষ্ট্রীয় সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন তিনি।
সাকি আরও বলেন, দেশকে গণতন্ত্রের সঠিক পথে রাখতে এবং মানুষের অধিকার রক্ষায় তরুণদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
আরও পড়ুন: কেউ যেন মাইনাস-২ ফর্মুলার কথা না ভাবে: ফখরুল
যেকোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিপক্ষে বিএনপি: ফখরুল
২ মাস আগে
ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন: ফখরুল
সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশকে আবারও নতুন বিপদে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে।
তিনি বলেন, ‘আপনাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে এবং সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। বিপদ এখনও কাটেনি। নতুন বিপদ সামনে আসার আশঙ্কা রয়েছে।’
আরও পড়ুন: কেউ যেন মাইনাস-২ ফর্মুলার কথা না ভাবে: ফখরুল
এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, আবারও গণতন্ত্রকে দুর্বল ও ধ্বংস করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ফখরুল বলেন, শেখ হাসিনা তার ১৬ বছরের স্বৈরাচারী শাসনামলে মহিলা দলসহ বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর নির্মমভাবে দমন-পীড়ন চালিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘অবৈধভাবে ক্ষমতায় থেকে শেখ হাসিনা ঔদ্ধত্যপূর্ণ কথা বলতেন। তার কারণে শিক্ষার্থীসহ বহু মানুষ নিহত হয়। কিন্তু সেই ভয়ংকর দানবকে সরিয়ে দিয়ে ৫ আগস্ট আমরা মুক্ত হয়েছি। এটা সত্য যে, শেখ হাসিনা গণঅভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন।’
ফখরুল বলেন, স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটলেও জাতি এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। ‘এই চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে আমাদের খুব সাবধানে এগোতে হবে।’
প্রয়োজনীয় রাষ্ট্রীয় সংস্কার দ্রুত বাস্তবায়ন করে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, জনগণের সমর্থনে জনগণের সেবা করার জন্য একটি নির্বাচিত সরকারই সর্বোত্তম সরকার।’
ফখরুল বলেন, নির্বাচনই হচ্ছে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের চাবিকাঠি।
তিনি বলেন, বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য অনেক চেষ্টা করা হয়েছে, কিন্তু কেউ দলকে বিভক্ত করতে পারেনি। ‘বরং বিএনপি আরও শক্তিশালী হয়েছে। দলকে আরও শক্তিশালী করে আমরা এগিয়ে যাব এবং নিঃসন্দেহে নির্বাচনে জিতে দেশ পুনর্গঠনে কাজ করব।’
আরও পড়ুন: যেকোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিপক্ষে বিএনপি: ফখরুল
২ মাস আগে