ফখরুল
গাড়ি পোড়ানো ও ভাঙচুরের মামলায় ফখরুল-রিজভীসহ ৮ জন খালাস
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ ৮ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
ডিএসসিসির ময়লার গাড়ি পোড়ানো ও ভাঙচুরের মামলায় বুধবার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা: মামলা চালাবেন শিশির মনিরসহ ৯ আইনজীবী
খালাস পাওয়া অন্য ৬ জন হলেন- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম মাসুদ, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, বিএনপির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, বিএনপি নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন বাবু, কাজী রেজাউল হক বাবু ও খন্দকার এনামুল হক এনাম।
মির্জা ফখরুল ইসলামের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বলেন, মামলাটি দীর্ঘদিন সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। মামলায় দীর্ঘদিন ধরে সাক্ষী না আসায় বিচারক আসামিদের খালাস দেন।
শুনানির সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর পল্টন মডেল থানা এলাকায় মির্জা ফখরুল ও রিজভীর নেতৃত্বে ২০০ থেকে ২৫০ নেতাকর্মী লাঠিসোঁটা নিয়ে রাস্তা অবরোধ করেন। এ সময় তারা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ি ভাঙচুর করেন ও বিস্ফোরণ ঘটান। ঘটনায় ডিএসসিসির গাড়িচালক মো. আয়নাল বাদী হয়ে মামলা করেন। ২০১৭ সালের ২৩ অক্টোবর তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন খান অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর গত ৩ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
আরও পড়ুন: হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে সাবেক সচিব জাহাংগীর আলম
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ
২ সপ্তাহ আগে
ফখরুলের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা-বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা
ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়াংসিক বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বিনিয়োগ বাড়ানোর সুযোগ নিয়ে আলোচনা করেন।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকা ৪টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য তাজভিরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ফখরুলের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ, নির্বাচন নিয়ে আলোচনা
বৈঠক শেষে ড. মঈন সাংবাদিকদের বলেন, 'আলোচনায় দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বিনিয়োগ গুরুত্ব পেয়েছে।’
তিনি উল্লেখ করেন, তারা বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং সাম্প্রতিক ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণআন্দোলন নিয়ে আলোচনা করেছেন। ‘বাংলাদেশে যে পরিবর্তন এসেছে তা নিয়েও আমরা কথা বলেছি।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘গত ১৭ বছরে দেশ শুধু দুর্নীতিতে জর্জরিতই হয়নি, ব্যবসা-বাণিজ্যও উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্কের সম্ভাবনার পাশাপাশি এসব বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশে কোরিয়ার উপস্থিতি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নয়। ‘বরং এর মূল উদ্দেশ্য দুই দেশের মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা বাড়ানো।’
বিএনপি নেতা আরও বলেন, কোরিয়া-বাংলাদেশ সম্পর্কের মূলনীতি উভয় দেশের জনগণের জন্য পারস্পরিক সুবিধার মধ্যে নিহিত।
তিনি বলেন, ‘এই নীতি অনুসরণ করে আমরা অতীতে দৃঢ় সম্পর্ক বজায় রেখেছি। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের জনগণ যদি বিএনপিকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করে, তাহলে উভয় পক্ষের সম্প্রীতি বজায় রেখে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যেতে আমরা বাংলাদেশি ও কোরিয়া উভয়ের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেব।’
আরও পড়ুন: দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রদূতকে অধ্যাপক ইউনূস
৪ সপ্তাহ আগে
আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকতে ও খুনিদের শাস্তি নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি ফখরুলের আহ্বান
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসাধীন আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে গিয়ে এ দাবি জানান তিনি।
আরও পড়ুন: মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তিনি বলেন, 'আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি তারা যেন শহীদ ও আহতদের পরিবারকে সহায়তা করে এবং হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করে।’
গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত শিক্ষার্থী ও জনগণকে দমন করতে আওয়ামী লীগ সরকার 'ভয়াবহ গণহত্যা' চালিয়েছে বলে সমালোচনা করেন তিনি।
দলের পক্ষ থেকে এর আগেও ওই হাসপাতালে আন্দোলনে আহতদের দেখতে গিয়েছিলেন বলে জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে গুমের ঘটনা জাতিসংঘের নেতৃত্বে তদন্তের আহ্বান ফখরুলের
তিনি বলেন, ‘আমি আজকেও এসেছি এখানে যারা আছেন তাদের পাশে দাঁড়াতে। আমরা দলের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি।’
দেশকে স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদমুক্ত করার আন্দোলনে যেসব শিক্ষার্থী ও জনগণ জীবন দিয়েছেন, রক্ত ঝরিয়েছেন, আহত হয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বিএনপি মহাসচিব।
তিনি বলেন, স্বৈরাচারী সরকারের পতন সত্যিকার অর্থে জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী একটি সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ সৃষ্টি করেছে।
আরও পড়ুন: ফখরুলের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ, নির্বাচন নিয়ে আলোচনা
ফখরুল বলেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
এসময় তিনি আহতদের সঙ্গে কথা বলেন এবং দলের পক্ষ থেকে আর্থিক সহায়তা দেন।
আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি।
১ মাস আগে
জুলাই-আগস্ট বিদ্রোহে ৮৭৫ জন শহীদের মধ্যে ৪২২ জনই বিএনপির: ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক গণআন্দোলনে বিএনপির ভূমিকাকে খাটো করা যাবে না।
তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে ৮৭৫ জন শহীদের মধ্যে ৪২২ জনই বিএনপির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
তিনি বলেন, 'এই আন্দোলন হঠাৎ করে গড়ে ওঠেনি। এটা ছিল বছরের পর বছর ধরে চলে আসা নিপীড়ন, দমন ও তীব্র অসন্তোষের বহিঃপ্রকাশ। এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বিএনপির দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টার ফসল। এখানে বিএনপির অবদানকে খাটো করে দেখার কোনো সুযোগ নেই।’
আরও পড়ুন: প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বারবার আধিপত্যের রাজনীতি করছে ভারত: ফখরুল
রবিবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, ১৬ বছরের স্বৈর শাসনের অবসান ঘটিয়ে এবং গণতন্ত্রের পথ প্রশস্ত করে বাংলাদেশের মানুষ ৫ আগস্ট আবারও স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহণ করেছে।
তিনি বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে অসংখ্য ব্যক্তি ও পরিবার ত্যাগ স্বীকার করে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে অবদান রেখেছেন। বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৩ আগস্ট পর্যন্ত 'জুলাই গণহত্যায়' সারা বাংলাদেশে ৮৭৫ জন শহীদ হয়েছেন, যাদের মধ্যে অন্তত ৪২২ জন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।’
মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদদের উল্লেখযোগ্য অংশ বিএনপির নেতাকর্মী, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং এটি দলের স্থায়ী রাজনৈতিক সংগ্রামের অনিবার্য ফল।
তিনি দাবি করেন, আন্দোলনের কৃতিত্ব দাবি করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করা বিএনপির লক্ষ্য নয়। বরং সর্বস্তরের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাই উদ্দেশ্য ছিল।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভিশন স্পষ্ট: ফখরুল
বিএনপির এই নেতা বলেন, 'দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি তার সব সহযোগী ও অঙ্গ সংগঠনকে নিয়ে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন এবং গণঅভ্যুত্থানে প্রেরণা যুগিয়ে পূর্ণ শক্তি নিয়ে রাজপথে নেমে এসেছে।
তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদের পতন ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণঅভ্যুত্থানে বিএনপি গুরুত্বপূর্ণ সাংগঠনিক ভূমিকা পালন করেছে।
ফখরুল বলেন, ফ্যাসিবাদী শাসনামলে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে বিএনপির ৬০ লাখ সদস্যকে। তারাই রাষ্ট্রের ষড়যন্ত্র ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে ঢালের মতো সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দল ও গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তিগুলো নিজ নিজ অবস্থান থেকে জনগণের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয় এবং ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের জন্য জনগণের সংগ্রামে যোগ দেয়।’
আরও পড়ুন: ফখরুলের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ, নির্বাচন নিয়ে আলোচনা
বিএনপি মহাসচিব বলেন, পোশাক শ্রমিক, রিকশাচালক, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক বা অরাজনৈতিক নির্বিশেষে বামপন্থী বা ডানপন্থী মতাদর্শের ব্যক্তি যেই হোন না কেন তাদের সবার মূল্য সমান। 'প্রতিটি রক্তবিন্দু সমান সম্মান পাওয়ার যোগ্য।'
সুতরাং হত্যার প্রতিটি ঘটনাকে সমান গুরুত্ব দিয়ে নথিভুক্ত করতে হবে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পক্ষে জাতীয় ঐকমত্য হঠাৎ করে গড়ে ওঠেনি; এটি অবৈধ সরকারের জুলুম, অন্যায়, দুর্নীতি, দুঃশাসন, বঞ্চনা ও শোষণের বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত জনরোষের বহিঃপ্রকাশ।
১ মাস আগে
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভিশন স্পষ্ট: ফখরুল
বুধবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের প্রশংসা করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভিশনের কথা তুলে ধরেছে।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা তার ভাষণে যেসব সংস্কারের রূপরেখা দিয়েছেন সরকার তা দ্রুত বাস্তবায়ন করবে বলেও আশাবাদী ফখরুল।
তিনি বলেন, 'এটা এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়। গতকাল (বুধবার) জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন সংস্কার (বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার) নিয়ে আলোচনা করেন এবং সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাদের নাম উল্লেখ করেন।’
ফখরুল বলেন, 'তিনি (ইউনূস) তার ভাষণের মাধ্যমে তার সরকারের ভিশন ব্যাপকভাবে তুলে ধরেছেন।’
বিএনপির এই নেতা জোর দিয়ে বলেন, এই সংস্কারগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার সমস্ত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে। ‘তাই আমরা আশা করছি এসব সংস্কার খুব দ্রুতই সম্পন্ন হবে।’
সরকার দ্রুত জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের শাসন ও জনগণের সংসদ প্রতিষ্ঠাকে অগ্রাধিকার দেবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
ফখরুল বলেন, ‘গণআন্দোলনের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসায় আমরা তাদের সাফল্য কামনা করছি। আমরা আশা করি, তারা জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবেন।’
আরও পড়ুন: প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বারবার আধিপত্যের রাজনীতি করছে ভারত: ফখরুল
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই কারণ এটি এমন একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটতে পারে।
বিএনপি নেতা বলেন, ‘এ কারণে আমাদের এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা। তবে তা করতে হবে জনগণের ইচ্ছানুযায়ী। আমরা আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এটা অনুধাবন করবে এবং তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবে, যাতে জনগণ উপকৃত হতে পারে।’
এর আগে বুধবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিচার বিভাগ, নির্বাচন ব্যবস্থা, প্রশাসন, পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন ও সংবিধান সংস্কারের জন্য ৬টি কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আরও পড়ুন: ফখরুলের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ, নির্বাচন নিয়ে আলোচনা
১ মাস আগে
'দ্বিতীয় স্বাধীনতায়' শহীদদের অবদানের কথা স্মরণ করলেন ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই ভয়ংকর ফ্যাসিস্টের কবল থেকে দেশকে বাঁচাতে গত ১৫ বছরে অনেক মানুষ জীবন দিয়েছেন।
তিনি বলেন, 'শুধু গত দুই মাসের সংগ্রামে মানুষ শহীদ হয়নি, গত ১৫ বছরে অসংখ্য মানুষ শহীদ হয়েছেন। আর এই ভয়ংকর ফ্যাসিস্টের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করার জন্য তারা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।’
শুক্রবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টার ইনে রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম সবুজের জীবন ও কর্ম শীর্ষক স্মরণসভায় বিএনপি মহাসচিব এসব কথা বলেন।
ঢাকা ফোরাম (টিডিএফ) আয়োজিত অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ ও অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী।
মরহুম সিরাজুল ইসলাম সম্পর্কে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী, বুদ্ধিমান, স্পষ্টভাষী এবং খাঁটি দেশপ্রেমিক। ‘তার মৃত্যুতে আমরা একজন বন্ধুকে হারিয়েছি এবং দেশ একজন দেশপ্রেমিক কূটনীতিককে হারিয়েছে।’
শেখ হাসিনার শাসনামলের বিরুদ্ধে সংগ্রামে তার অবদানের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, বিএনপি নেতাদের যখন কারাগারে পাঠানো হয়েছিল, তখন বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি শূন্যতা তৈরি হয়েছিল। ‘সে সময় সবুজ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ দায়িত্ব পালন করেন।’
আরও পড়ুন: পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে বিএনপিকে সহযোগিতার আশ্বাস সুইজারল্যান্ডের
বিএনপির এই নেতা বলেন, দেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হলে সবুজ দেশের বিভিন্ন কর্তব্যে নিয়োজিত হবেন বলে তারা খুবই আশাবাদী ছিলেন।
সবুজকে শহীদ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, এই কূটনীতিক সব সময় তার কণ্ঠ ও কলমের মাধ্যমে এই সংগ্রামে অবদান রেখেছেন।
ফখরুল আল্লাহর কাছে দোয়া করেন, তিনি যেন তাকে বেহেশত দান করেন এবং তার পরিবার তাকে হারানোর ব্যথা সহ্য করার মতো ধৈর্যশক্তি কামনা করেন।
এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মিজানুর রহমান মিনু, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জহির উদ্দিন স্বপন, শামা ওবায়েদ, সাবেক কূটনীতিক ইফতেখার করিম, শাহেদ আখতার, রাষ্ট্রদূত সবুজের স্ত্রী নাজরিন ফৌজিয়া, তার দুই মেয়ে মৌসুমী ইসলাম সাবরিনা ও নওরিন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
গত ১১ আগস্ট সাবেক রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম সবুজ যুক্তরাষ্ট্রের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। গত ১৮ আগস্ট রাজধানীর বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
আরও পড়ুন: ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ: দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও আঞ্চলিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
১ মাস আগে
ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ: দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও আঞ্চলিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ।
শুক্রবার (২৩ আগস্ট) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক সহযোগিতাসহ দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী ও পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে আমীর খসরু বলেন, তারা দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
তিনি বলেন, 'দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনৈতিক সম্পর্কসহ সবকিছুই আলোচনায় এসেছে।’
আমীর খসরু বলেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়া, দুই দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও মর্যাদা সমুন্নত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ, বাংলাদেশকে সমর্থনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত
তিনি বলেন, ‘পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় আমাদের আঞ্চলিক সহযোগিতার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, আসলে ব্যবসা-বাণিজ্যভিত্তিক তুলনামূলক সুবিধা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, যা বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে অনুপস্থিত ছিল।
তিনি বলেন, এখানে দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে পৃষ্ঠপোষকতা ছিল, যা কেবল কিছু বিশেষ ব্যক্তিকে উপকৃত করেছে।
তিনি বলেন, 'সমান সুযোগপ্রাপ্তির ক্ষেত্র (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) ছিল না। আলোচনায় আমরা বলেছি, বাংলাদেশে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হতে যাচ্ছে এবং আমরা দুই দেশের মধ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বজায় রেখে তুলনামূলক সুবিধার ভিত্তিতে একে অপরকে সহযোগিতা করব।’
আরও পড়ুন: ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির ৫ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
আঞ্চলিক সহযোগিতার বিষয়ে আলাপকালে তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদারের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলকে সবচেয়ে কম সমন্বিত অঞ্চল হিসেবে উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, শুধু অর্থনৈতিক বিষয় নয়, সব দিক থেকেই দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে সমন্বয় বাড়াতে হবে।
তিনি বলেন, 'আমরা কীভাবে এগিয়ে যেতে পারি তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপির পররাষ্ট্রনীতি- সবার সঙ্গে বন্ধুত্বের ভিত্তিতে আমরা এগিয়ে যেতে চাই। দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রেখে আমরা সব ধরনের অর্থনৈতিক সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।’
আমীর খসরু বলেন, 'লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বজায় রেখে আমরা দ্বিপক্ষীয় ও আঞ্চলিক সহযোগিতাকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
আরও পড়ুন: পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে বিএনপিকে সহযোগিতার আশ্বাস সুইজারল্যান্ডের
১ মাস আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে ফখরুলের জনসভা, সাক্ষাৎ করবেন আবু সাঈদের পরিবারের সঙ্গেও
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মঙ্গলবার নিজ শহর ঠাকুরগাঁওয়ে জনসভায় যোগ দেবেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) সকাল ১০টায় গুলশানের বাসা থেকে ঠাকুরগাঁওয়ের উদ্দেশে রওনা হবেন বিএনপি মহাসচিব।
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিয়েই পরিস্থিতির উন্নতির আশ্বাস পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বিকাল সাড়ে ৩টায় গোড়েয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠে 'ঐক্য ও সম্প্রীতি সমাবেশে' যোগ দেবেন তিনি।
পরে বিকাল ৪টায় রুহিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আরেকটি জনসভায় যোগ দেবেন মির্জা ফখরুল।
পরদিন বুধবার (১৪ আগস্ট) বেলা ১১টায় শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন তিনি। পরে রংপুরের পীরগঞ্জে জনসভায় যোগ দেবেন।
আরও পড়ুন: পুলিশ স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করলে সেনাবাহিনী ব্যারাকে ফেরত যাবে: সেনাপ্রধান
সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সময় দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল
২ মাস আগে
আওয়ামী লীগের প্রতিশোধের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকুন: ফখরুল
ছাত্র-নেতৃত্বাধীন আন্দোলনের মুখে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ এখন প্রতিশোধের নীলনকশা নিয়ে সক্রিয় হওয়ায় সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) এক বিবৃতিতে তিনি এই আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, 'ক্ষমতাচ্যুত শাসকগোষ্ঠী ও তার মিত্ররা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও বিজয়ী ছাত্রদের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার নীলনকশা নিয়ে মাঠে সক্রিয় রয়েছে বলে বিভিন্ন বিশ্বস্ত সূত্র থেকে আমরা জানতে পেরেছি।’
ফখরুল আরও বলেন, সকল জঘন্য অপরাধের জন্য অন্যায়ভাবে বিএনপিসহ সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তিকে দোষারোপ করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
ফখরুল বলেন, একটি চিহ্নিত মহল এই উদ্দেশ্য হাসিল করতে প্রতিবেশী দেশের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ও নিউজ চ্যানেলকে ব্যবহার করছে।
আরও পড়ুন: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতৃত্বে সফল হবেন অধ্যাপক ইউনূস: ফখরুল
তিনি বলেন, 'হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের উপাসনালয় ও সম্পদকে ইচ্ছাকৃতভাবে টার্গেট করা হয়েছে। তাদের বর্তমান পরিকল্পনা হলো বিভেদের বীজ বপন করা এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা উসকে দেওয়া। তারা সকল বিজয়ী শক্তি ও জনগণের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতেও বদ্ধপরিকর।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, প্রশাসন এবং সকল নাগরিক এসব বিষয়ে সজাগ থাকবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, 'আমাদের দল বিএনপি ইতোমধ্যে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সম্ভাব্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে।’
বিএনপির নামে কেউ এ ধরনের অপকর্মে লিপ্ত হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, 'বর্তমান পরিস্থিতির গুরুত্ব অনুধাবন করে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক ও তার দোসরদের ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা সম্পর্কে আমি দেশি-বিদেশি সহায়ক শক্তির পাশাপাশি দেশবাসীকে সতর্ক করতে চাই।’
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি এবং নিজ নিজ অবস্থান থেকে এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার আহ্বান জানান তিনি।
গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পাশে দাঁড়াতে দেশের জনগণ, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, দেশপ্রেমিক সশস্ত্র বাহিনীর পাশাপাশি প্রশাসন, পুলিশ, বিজিবি ও আনসার বাহিনীকে সহযোগিতা করারও আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।
আরও পড়ুন: অনুপ্রবেশকারীদের ব্যাপারে বিএনপিতে সতর্কতা
২ মাস আগে
‘শান্ত থাকুন’: দেশবাসীর প্রতি ফখরুলের আহ্বান
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে জনগণকে শান্ত ও সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সোমবার মির্জা ফখরুলের উদ্ধৃতি দিয়ে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান ইউএনবিকে বলেন, 'বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আমি দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
কেউ যেন জনগণ ও সম্পদের কোনো ক্ষতি করতে না পারে সেজন্য বিএনপি নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানান ফখরুল।
২ মাস আগে