পণ্যবাহী
রাজশাহীতে পণ্যবাহী ট্রাকে আগুন
বিএনপি জামায়াতের ডাকা অবরোধের দ্বিতীয় দিনে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলায় পণ্যবাহী ট্রাকে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
সোমবার (৬ নভেম্বর) দুপুর ৩টায় উপজেলার মৌগাছি নন্দনহাট মোড়ে এই ঘটনা ঘটে। এসময় ট্রাকটি পুড়ে গেলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা ট্রাকটির আগুন নেভায়।
মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হরিদাস মণ্ডল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, রাজশাহী থেকে একটি পণ্যবাহী ট্রাক বাগমারা উপজেলার উদ্দেশে রওনা হয়। ট্রাকে মুরগির খাওয়ার ফিড ছিল। মোহনপুর নন্দনহাট এলাকায় পৌঁছালে পাঁচটি মোটরসাইকেলে করে এসে দুর্বৃত্তরা ভাঙচুর করে এবং ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়।
ওসি আরও বলেন, ট্রাকে তিনজন ছিল। আগুন দেখে সবাই দৌড়ে পাশের বিলে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা বালি ও পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, রাজশাহী থেকে দূরপাল্লার কোনো বাস ছেড়ে না গেলেও; ব্যক্তিগত গাড়ি এবং কিছু আন্তঃজেলা বাস চলাচল করতে দেখা গেছে। তবে যাত্রী সংখ্যা কম।
আরও পড়ুন: অবরোধ: প্রথম দিনে নীলক্ষেতে প্রাইভেটকারসহ সারাদেশে পুড়িয়েছে ১২টি গাড়ি
চট্টগ্রামে রাতে আরও একটি বাসে আগুন
রূপসায় বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা
১১ মাস আগে
‘মাইলেজ’ জটিলতায় চট্টগ্রাম থেকে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ
রেলওয়ে রানিং স্টাফ কর্মচারী ইউনিয়নের আন্দোলনের কারণে এবার চট্টগ্রাম থেকে সারাদেশে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
মাইলেজ জটিলতা নিরসনের দাবিতে ৮ ঘণ্টার বেশি কাজ করছেন না রেলওয়ে রানিং স্টাফরা। এর ফলে বিপাকে পড়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে যমুনা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন বিকল, ঢাকার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের ট্রেন চলাচল বন্ধ
আন্দোলনের ফলে এর আগে চট্টগ্রামের বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ৮টি ডেমু ট্রেনের যাত্রা বাতিল করে রেল কর্তৃপক্ষ।
২৫ জুলাই মঙ্গলবার থেকে বন্ধ হয় পণ্য পরিবহণকারী ট্রেনের চলাচল। এর আগে রবিবার (২৩ জুলাই) হতে চট্টগ্রাম থেকে রেলওয়ে রানিং স্টাফ কর্মচারী ইউনিয়ন এই কর্মবিরতি শুরু করেন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, চালকের সংকটের কারণে অনেক দিন ধরে ট্রেনে করে পণ্য পরিবহন পরিচালনা করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এর মধ্যে চালকদের বাড়তি কাজ না করার সিদ্ধান্তে নতুন করে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। এ আন্দোলন বেশিদিন স্থায়ী থাকলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।
রেলওয়ের রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী সমিতির সভাপতি রফিক চৌধুরী বলেন, মাইলেজ ভাতা ১৮৬২ সাল থেকে দেওয়া হচ্ছে। মাইলেজ ভাতা না দিলে লোকোমাস্টাররা (চালক) কেন বাড়তি কাজ করবেন?
তিনি আরও বলেন যে তারা এখন থেকে ৮ ঘণ্টা ডিউটি করবেন।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী একজন রানিং স্টাফ (চালক, সহকারী চালক, গার্ড, টিকেট চেকার) ট্রেনে দায়িত্ব পালনশেষে তার নিয়োগপ্রাপ্ত এলাকায় (হেডকোয়ার্টার) হলে ১২ ঘণ্টা এবং এলাকার বাইরে (আউটার স্টেশন) হলে ৮ ঘণ্টা বিশ্রামের সুযোগ পান।
তবে রেলওয়ের স্বার্থে কোনো রানিং স্টাফকে তার বিশ্রামের সময়ও কাজে যুক্ত করলে বাড়তি ভাতা-সুবিধা দেওয়া হয়। যা রেলওয়েতে মাইলেজ সুবিধা হিসেবে পরিচিত।
শ্রমিক-কর্মচারী সমিতির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান বলেন, রেলওয়েতে রানিং স্টাফের পদ ২ হাজার ২০০ জন। কাজ করেন মাত্র ৯০০ জন। রানিং স্টাফরা অতিরিক্ত কাজ করেই ট্রেন চলাচল সচল রেখেছেন। কিন্তু অতিরিক্ত কাজের মজুরি না পেলে একজন শ্রমিক কেনো কাজ করবেন? তাই রবিবার থেকে রানিং স্টাফরা নির্ধারিত কর্মঘণ্টার বাইরে অতিরিক্ত কাজ না করার সিদ্ধান্ত নেয়।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার জাফর আলম বলেন, লোকাল রুটে কয়েকটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল হলেও আন্তঃনগরসহ গুরুত্বপূর্ণ ট্রেনগুলোর যাত্রা স্বাভাবিক রয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অত্যাধিক গরমে ফের লাইন বেঁকে ট্রেন চলাচল বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেনের ৭ বগি লাইনচ্যুত, আপ লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ
১ বছর আগে
সিলেটে ২য় দিনে পণ্যবাহী পরিবহন ধর্মঘট চলছে, পণ্য সরবরাহে বিঘ্ন
সিলেটের সকল পাথর কোয়ারি খুলে দেয়ার দাবিতে জেলায় ৪৮ ঘণ্টার পণ্যবাহী পরিবহন ধর্মঘট চলছে।
সোমবার ভোর থেকে শুরু হওয়া এই ধর্মঘট বুধবার সকাল ৬টায় শেষ হওয়ার কথা।
মঙ্গলবার পণ্যবাহী পরিবহন ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিনে সকাল থেকে জেলার কোনও স্থান থেকে ট্রাক, ট্যাংকলরি, কাভার্ডভ্যান, পিকআপসহ পণ্যবাহী যানবাহন ছেড়ে যায়নি বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
সিলেট বিভাগীয় ট্রাক, পিকআপ কাভার্ডভ্যান মালিক--শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ডাকে জেলার সকল পাথর কোয়ারি খুলে দেয়ার দাবিতে দুই দিনের এই ধর্মঘট চলছে।
ধর্মঘটের ফলেপণ্যবাহী হাজার হাজার ট্রাক বিভিন্ন ট্রাক টার্মিনালসহ জেলার অন্যান্য স্থানে আটকা পড়েছে।
আরও পড়ুন: পাথর উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা: সিলেটে ৪৮ ঘণ্টার পণ্যবাহী পরিবহন ধর্মঘট শুরু
মঙ্গলবার সকালে নগরীর ট্রাক টার্মিনাল এলাকাসহ বিভিন্ন পয়েন্টে দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে মিছিল করেছেন শ্রমিকরা।
এতেও কাজ না হলে পুরো বিভাগে অনির্দিষ্টকালের পণ্য পরিবহন ধর্মঘট শুরু হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা। ধর্মঘট পালনে সকাল থেকেই মহানগরী ও জেলার বিভিন্ন পয়েন্ট এবং রাস্তায় অবস্থান নেন পণ্য পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা।
বিশেষ করে ভোলাগঞ্জ, জাফলং, লোভাছড়া ও বিছনাকান্দি পাথর কোয়ারি এলাকার পাথর সংশ্লিষ্ট মালিক-শ্রমিকরা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে অবস্থান নেন।
এছাড়া ধর্মঘট চলাকালে মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্ট ও রাস্তায় আলাদা মিছিল-সমাবেশ করেছেন মালিক-শ্রমিক নেতারা।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, পাথর কোয়ারিগুলো বন্ধ থাকায় সবকিছু হারিয়ে আজ সিলেটের দশ লক্ষাধিক মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তারা লক্ষাধিক মানুষের কথা বিবেচনা করে পাথর কোয়ারিগুলো খুলে দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি কামনা করেছে।
বিভাগীয় ট্রাক, পিকআপ কাভার্ডভ্যান মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন, এতেও কাজ না হলে পুরো বিভাগে অনির্দিষ্টকালের পণ্য পরিবহন ধর্মঘট শুরু হবে।
উল্লেখ্য, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিভাগীয় ট্রাক, পিকআপ কাভার্ডভ্যান মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে গত ৩০ অক্টোবর রবিবার বিকাল ৪টায় বৈঠকে বসেন সিলেট জেলা প্রশাসক মো. মজিবুর রহমান। জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে পরিবহন শ্রমিক নেতাদের প্রতি ধর্মঘট প্রত্যাহারের আহ্বান জানানো হলেও নিজেদের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন তারা।
এদিকে, পণ্যপরিবহন ধর্মঘটের কারণে সিলেটের পাইকারি ও খুচরা বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। ধর্মঘটের কারণে পাইকারি বাজারে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সবজি নিয়ে আসতে পারেনি ট্রাক, পিকআপ প্রভৃতি যানবাহন।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, সবজির সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়ে গেছে।
জেলা প্রশাসক মো. মজিবুর রহমান জানিয়েছেন, পাথর তোলার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ৩ নভেম্বর কমিটির সদস্যরা সিলেটের কোয়ারিগুলো পরিদর্শনে আসবেন। তারা সরেজমিন পরিদর্শন করে দেখবেন পাথর তোলার যৌক্তিকতা আছে কি না। কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
আরও পড়ুন: পাথর উত্তোলন: সিলেটে সোমবার থেকে পণ্যবাহী পরিবহন ধর্মঘট
সিলেটে পণ্যবাহী পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
২ বছর আগে
পাথর উত্তোলন: সিলেটে সোমবার থেকে পণ্যবাহী পরিবহন ধর্মঘট
সিলেটের জাফলং, বিছানাকান্দি ও ভোলাগঞ্জে পাথর উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার ও পাথর কোয়ারি পুনরায় চালুর দাবিতে সোমবার থেকে ৪৮ ঘণ্টার ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পণ্য পরিবহন মালিকরা।
পণ্যবাহী পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতাদের দাবি, সিলেটের ভোলাগঞ্জ, বিছনাকান্দি, জাফলং এবং লোভাছড়া পাথর কোয়ারিগুলো থেকে স্বাধীনতার পরবর্তী সময় থেকেই পাথর সরবরাহ করা হচ্ছে। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে প্রায় ১৫ লাখ ব্যবসায়ী-ট্রাক, পিকআপ-কাভার্ডভ্যান মালিক-শ্রমিক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত।
কিন্তু দীর্ঘ প্রায় পাঁচ বছর ধরে কোয়ারি বন্ধ থাকায় সিলেটের পণ্য পরিবহন খাত বিশেষ করে ট্রাক মালিক ও শ্রমিকদের ব্যবসায় মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে ৩১ অক্টোবর থেকে পরিবহন ধর্মঘটের ঘোষণা
তারা আরও জানান, অধিকাংশ ট্রাক মালিক ব্যাংক ঋণ নিয়ে অথবা কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে কিস্তিতে মূল্য পরিশোধের শর্তে তাদের গাড়ি কিনেছেন। পাঁচ বছর ধরে কোয়ারি বন্ধ থাকার কারণে ট্রাক মালিকদের পণ্য পরিবহণে ভাটা পড়েছে।
সিলেট বিভাগীয় ট্রাক, পিকআপ, কাভার্ড ভ্যান মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক গোলাম হাদী ছয়ফুল জানান, পাথর কোয়ারি বন্ধ থাকায় পরিবহন মালিক শ্রমিকসহ সবাই ঋণের জালে আবদ্ধ। আমরা এ নিয়ে বারবার প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছি এবং গত ১৬ অক্টোবর বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপিও দিয়েছি।
তিনি বলেন, আমাদের দাবির ব্যাপারে তারা কোনো কর্ণপাত করছেন না। তাই আমরা বাধ্য হয়ে রবিবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছি। এর মধ্যে পাথর কোয়ারি খুলে না দিলে সোমবার থেকে সিলেট জেলায় ৪৮ ঘণ্টার ধর্মঘট শুরু হবে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে পরিবহন ধর্মঘটের ২য় দিন: যাত্রীদের চরম ভোগান্তি
পরিবহন ধর্মঘট উপেক্ষা, রংপুরে বিএনপির সমাবেশ শুরু
২ বছর আগে
মেঘনায় পণ্যবাহী ট্রলারডুবি, মাঝি নিখোঁজ
চাঁদপুরে মেঘনায় একটি পণ্যবাহী ট্রলার ডুবে মাঝি নিখোঁজ রয়েছে। মঙ্গলবার সকালে চাঁদপুর থেকে শরিয়তপুরের ডামুডা যাওয়ার সময় ট্রলারটি ডুবে যায়।
নিখোঁজ দেলোয়ার হোসেন প্রধানীয়ার (৩৫) বাড়ি শরিয়তপুরের তারাবুনিয়া।
চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেছেন, মেঘনা-ডাকাতিয়ার মোহনায় প্রচন্ড ঘূর্ণিস্রোতের কবলে পড়ে পণ্যবাহী ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে ট্রলারের চারজনের মধ্যে তিনজন সাঁতরে অন্য নৌকার সাহায্যে প্রাণে বেঁচে গেছে। কিন্তু ট্রলারের মাঝি দেলোয়ার হোসেন প্রধানীয়া এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।
পণ্যের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক সাড়ে তিন লাখ টাকা হবে বলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ধারণা।
আরও পড়ুন: ট্রলারডুবি: ৩২ জেলেকে ফেরত পাঠালো ভারতীয় কোস্টগার্ড
ট্রলারের বেঁচে যাওয়া যাত্রী ও ব্যবসায়ী হারুণ অর রশিদ জানান, এ ট্রলারে মুদী পণ্যসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ছিল। যেমন মাছের খাদ্য (একশ বস্তা), তেলের ব্যারেল, সয়াবিন, হার্ডওয়ারের মালামাল, বিস্কুট, চানাচুর, ধানের বস্তা, পলিব্যাগ ইত্যাদি।
তিনি বলেন, ‘সকালে শহরের ট্রাকঘাট থেকে আমরা যাত্রা করি। মোহনায় এসে পৌঁছালে মেঘনা-ডাকাতিয়া নদীর মিলনস্থলে সৃষ্ট ঘূর্ণিপাকে আচমকা এটি ডুবে যায়। আমরা তিনজন কোন রকমে অন্য নৌকার সাহায্যে বাইচ্চা গেলেও ড্রাইভার এখনও নিখোঁজ রয়েছে।’
ওসি কামরুজ্জামান আরও জানান, এ ব্যাপারে নৌ থানায় মামলা হয়েছে।নিখোঁজ দেলোয়ারকে নদীতে খোঁজা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ট্রলারডুবিতে দুই জেলের মৃত্যু
বঙ্গোপসাগরে ভোলার ৬ ট্রলারডুবি: নিখোঁজ ৫৯ জেলে উদ্ধার
২ বছর আগে
মেঘনায় ট্রলারডুবি, মুড়ির বস্তা আঁকড়ে বেঁচে গেলেন অন্তঃসত্ত্বা নারী
চাঁদপুরের পশ্চিমে অদূরে প্রমত্তা মেঘনা নদীতে খাদ্যপণ্যবাহী একটি ট্রলার শনিবার পাঁচ আরোহীসহ ডুবে গেছে।
৪ বছর আগে