আমদানি-রপ্তানি
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে আজ
আজ রবিবার, পবিত্র আশুরা উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসায় যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ফেরদৌস রহমান জানান, রবিবার (৬ জুলাই) দেশে পবিত্র আশুরা পালিত হবে। দিনটি উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় হিলি স্থলবন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এজন্য আজ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বন্দরে আমদানি-রপ্তানি পণ্য পরিবহনসহ বন্দরে পণ্য ওঠা-নামার কাজ বন্ধ থাকবে।
তিনি আরও জানান, বন্ধের বিষয়টি গতকাল শনিবার বন্দরব্যবহারকারী সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, আমদানি-রপ্তানিকারক, পানামা পোর্ট কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগামীকাল সোমবার থেকে পুনরায় এই বন্দর দিয়ে পুরোদমে সীমান্ত বাণিজ্য শুরু হবে।
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকে। ফলে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসায় যাত্রীরা এই ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ব্যবহার করে সপ্তাহের ৭ দিনই বাংলাদেশ ও ভারতে চলাচল করছেন। ইমিগ্রেশন সরকারি ছুটির আওতামুক্ত থাকে।
আরও পড়ুন: দশদিন পর রবিবার হিলি বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হচ্ছে
হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. নাজমুল হোসেনও জানান, পবিত্র আশুরায় সরকারি ছুটি থাকায় অফিশিয়াল কাজকর্ম বন্ধ রয়েছে। আগামীকাল সোমবার থেকে বন্দরে সকল কার্যক্রম শুরু হবে।
১১ দিন আগে
দশদিন পর রবিবার হিলি বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হচ্ছে
টানা দশদিন বন্ধ থাকার পর আগামীকাল রবিবার থেকে (১৫ জুন) দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
পবিত্র ঈদুল আজহা ও সাপ্তাহিক ছুটির ফলে গুরুত্বপূর্ণ এই বন্দরের মাধ্যমে ৫ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত এই কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
তবে প্রতিদিন হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ব্যবহার করে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসা নিয়ে যাত্রীদের এই দুই দেশে আসা-যাওয়া অব্যাহত ছিল।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. শাহীনুর ইসলাম জানান, মুসলমানদের দ্বিতীয় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে বন্দর ব্যবহারকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে গত ৫ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত হিলি বন্দরের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
একারণে এই বন্দর দিয়ে টানা দশদিন বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানিসহ সব কার্যক্রম বন্ধ ছিল। আগামীকাল রবিবার সকাল থেকে পুনরায় বন্দরের মাধ্যমে এই দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হচ্ছে।
এর ফলে বন্দর ব্যবহারকারীদের মধ্যে কর্মচাঞ্চল্যতা ফিরে আসবে। আবারও গতিশীল হবে বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম।
এদিকে হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. নাজমুল হোসেন জানান, একটানা বন্ধের পর রবিবার সকাল থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দেশে আমদানি করা পণ্য নিয়ে ট্রাক প্রবেশ করবে। ফলে দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
৩২ দিন আগে
ঈদের দিন বাদে ছুটির দিনেও খোলা থাকবে কাস্টমস হাউস
ঈদুল আজহা সামনে রেখে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য নির্বিঘ্ন রাখতে ৫ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত (ঈদের দিন ব্যতীত) সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতেও সব কাস্টমস হাউস ও স্টেশন খোলা থাকবে বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এর আগে, গত ১৪ মে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে সময়ের গুরুত্ব উল্লেখ করে এনবিআরে একটি চিঠি পাঠান বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) প্রশাসক মো. আনোয়ার হোসেন। রপ্তানিতে কোনো ধরনের বিলম্ব অর্থনৈতিক ক্ষতি ও বৈদেশিক মুদ্রা আয় ব্যাহত করতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
বিজিএমইএর এই অুনরোধের পর ঈদের দিন ব্যতীত বাকি ছুটির সময়ে সব কাস্টমস হাউস ও স্টেশন খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বর্তমানে দেশের পোশাক শিল্প একাধিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে— যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক, শ্রম অস্থিরতা, কাঁচামালের উচ্চমূল্য, ব্যাংক ঋণে উচ্চ সুদের হার, চলমান জ্বালানি সংকট ও পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি।
আরও পড়ুন: অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে এনবিআর কর্মীদের সংগঠনের বৈঠক 'ব্যর্থ'
এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও রপ্তানিকারকরা সফলভাবে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রেখেছেন এবং নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি আদেশ পেয়ে চলেছেন। এই ধারা অব্যাহত রাখতে বন্দর, কাস্টমস, ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ধারাবাহিক সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে বিজিএমইএ।
এ ছাড়া চলমান রপ্তানি আদেশ সময়মতো পাঠাতে ব্যর্থ হলে তা বাতিলের সম্ভাবনা তৈরি হবে, যেটি রপ্তানিকারক ও দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হতে পারে বলেও চিঠিতে সতর্ক করা হয়।
এসব কারণ বিবেচনা করে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসসহ প্রধান কাস্টমস অফিসগুলো খোলা রাখার জন্য সরকারি নির্দেশনা জারি করেছে এনবিআর।
আরও পড়ুন: দুভাগই থাকবে এনবিআর, দূর হয়েছে ভুল ধারণা: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের রপ্তানি খাতকে সচল রাখা এবং তৈরি পোশাক শিল্পকে আন্তর্জাতিক সময়সীমা পূরণে সহায়তা করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
৫৭ দিন আগে
আটদিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু হিলি স্থলবন্দরে
টানা আটদিন বন্ধ থাকার পর আজ থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে।
রবিবার (৬ এপ্রিল) সকালে ভারত থেকে পণ্যবাহী ট্রাক বন্দরে প্রবেশের মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু হয়। পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই বন্দর দিয়ে ২৯ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ছিল।
তবে প্রতিদিন ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ব্যবহার করে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসা নিয়ে যাত্রীদের এই দুই দেশে আসা-যাওয়া অব্যাহত ছিল।
আরও পড়ুন: ঈদের ছুটি শেষে সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
হিলি কাস্টমস সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শাহীনুর ইসলাম জানান, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বন্দর ব্যবহারকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে ২৯ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্দরের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একারণে এই বন্দর দিয়ে টানা আটদিন আমদানি-রপ্তানিসহ সব কার্যক্রম বন্ধ ছিল। রবিবার সকাল থেকে পুনরায় বন্দরের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে। এর ফলে বন্দরে কর্মচাঞ্চল্যতা ফিরেছে।
হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল আলম জানান, রবিবার সকাল ১১টার দিকে ভারত থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দেশে পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশ করে। ফলে এই দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে।
১০১ দিন আগে
ঈদে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে ৮ দিন
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে টানা ৮ দিন বন্ধ থাকবে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর। এসময় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও মানুষ পারাপারে খোলা থাকবে ইমিগ্রেশন।
শনিবার ২৯ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত চতুর্দেশীয় এ বন্দর দিয়ে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধের এ সিদ্ধান্ত আমাদানি-রপ্তানিকারক,সিএন্ডএফ এজেন্ট ও সংশ্লিষ্টদের যৌথ সিদ্ধান্তে গ্রহণ করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৮ মার্চ) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ।
জানা গেছে, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ২৯ মার্চ থেকে আগামী ৫ এপ্রিল পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। রবিবার (৬ এপ্রিল) সকাল থেকে যথারীতি বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক হবে।
আরও পড়ুন: ঈদে টানা ৮ দিন বন্ধ থাকবে ভোমরা স্থলবন্দর
আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ভারত, নেপাল ও ভুটানের ব্যবসায়ীসহ কয়েকটি সংগঠনের যৌথ আলোচনা সভায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে একটি চিঠিও বাংলাবান্ধা সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, কাস্টমস ও বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়েছে। বন্ধের পর আগামী ৬ এপ্রিল থেকে বন্দরের কার্যক্রম আবারও স্বাভাবিক হবে।’
এদিকে বন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবির বলেন, ‘পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টের যাত্রীরা স্বাভাবিকভাবে যাতায়াত করতে পারবেন।’
১১০ দিন আগে
১২ দিনের জন্য বন্ধ হচ্ছে তামাবিল স্থলবন্দর
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ছুটিতে যাচ্ছে তামাবিল স্থলবন্দর। এর ফলে টানা ১২ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দরটিতে।
মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) এই তথ্য নিশ্চিত করেছে তামাবিল স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সিলেট জেলা আমদানিকারক গ্রুপের পক্ষ থেকে তামাবিল স্টেশনে ২৬ মার্চ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বন্ধের দিনগুলো পর্যন্ত তামাবিল, শেওলা, সুতারকান্দি, ভোলাগঞ্জ ও জকিগঞ্জ শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: ঈদে হিলি স্থলবন্দরে ৯ দিনের ছুটি
সবকটি বন্দরের সঙ্গে মিল রেখে এ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী ৭ এপ্রিল থেকে আমদানি-রপ্তানি ফের শুরু হবে।
এদিকে, আসন্ন ঈদুল ফিতরের ছুটিতে আগামী ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত কাস্টম হাউস বা শুল্ক স্টেশনগুলোর আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সীমিত আকারে চালু রাখার নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। শুধুমাত্র ঈদের দিন স্টেশনগুলো বন্ধ থাকবে।
এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব (কাস্টমস নীতি) মুকিতুল হাসানের সই করা এক চিঠিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১১২ দিন আগে
ঈদে হিলি স্থলবন্দরে ৯ দিনের ছুটি
পবিত্র ঈদুল ফিতরে হিলি স্থলবন্দরের টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানির বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
তবে সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত অন্য দিনগুলোতে বন্দরের অভ্যন্তরে পণ্য লোড-আনলোডের কাজ সচল রাখা হবে।
এ সময় স্বাভাবিক থাকবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার কার্যক্রম।
আরও পড়ুন: ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৮ দিন ছুটি
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেনের সই করা একটি চিঠিতে উল্লেখ করেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ব্যবসায়ীদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২৯ মার্চ শনিবার থেকে ৫ এপ্রিল শনিবার পর্যন্ত টানা ৯ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
তবে ৬ এপ্রিল রবিবার সকাল থেকে যথারীতি আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু হবে।
১১৩ দিন আগে
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
একদিন বন্ধের পর আবারও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে।
শনিবার (১৫ মার্চ) ভারতে হোলি উৎসবের কারণে এই পথে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শাহীনুর ইসলাম জানান, রবিবার সকাল পৌনে ১১টার দিকে ভারত থেকে বিভিন্ন পণ্যবাহী ট্রাক বন্দরের পানামা পোর্টে প্রবেশ করে। এর মাধ্যমে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়।
আরও পড়ুন: দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
শনিবার ভারতে হোলি উৎসবরের কারণে স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।
ফলে শনিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে কোনো পণ্যবাহী ট্রাক আসা-যাওয়া করেনি।
১২২ দিন আগে
বড়দিন উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বড়দিন উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তবে এ সময় পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার চালু রয়েছে।
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহীনুর ইসলাম জানান, ‘বুধবার সারা বিশ্বে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের বড় উৎসব ক্রিসমাস ডে উদযাপিত হচ্ছে। দিনটি উপলক্ষে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ফলে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পণ্য আমদানি-রপ্তানি হবে না। এছাড়া বন্দরের অভ্যন্তরেও পণ্য লোড-আনলোডসহ সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। কাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পুনরায় কার্যক্রম চালু হবে।
এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল ইসলাম জানান, বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক আছে। বৈধ পাসপোর্ট-ভিসা থাকলেই যাত্রীরা পারাপার করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজায় ৬ দিন বন্ধ থাকবে হিলি স্থলবন্দর
২০৩ দিন আগে
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দুই দেশের মাঝে আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যসহ বন্দরের সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
তবে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক রয়েছে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী জানান, সোমবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যসহ সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকাল থেকে পুনরায় সব কার্যক্রম চালু হবে বলে জানান তিনি।
২১২ দিন আগে