নিরাপদ খাদ্য
নিরাপদ খাদ্য পেতে প্রাণীর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, মানুষের খাদ্য প্রাণীর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই নিরাপদ খাদ্য পেতে প্রাণীর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এলআরআই) কনফারেন্স হলে ‘প্রাণিসম্পদের ভ্যাকসিন উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য করণীয়’ সেমিনারে এসব কথা বলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: আমরা প্রকৃত ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে চাই: আইন উপদেষ্টা
তিনি আরও বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা, সুষম পুষ্টি, বেকার সমস্যা, কর্মসংস্থান, নারীর ক্ষমতায়ন, কৃষিজমির উর্বরতা, মেধাসম্পন্ন জাতি গঠন ও বৈদেশিক আমদানি নির্ভরতা কমাতে জিডিপিতে প্রাণিসম্পদের অবদান অপরিসীম।
এছাড়া প্রাণিজ খাদ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ ও বণ্টন-প্রক্রিয়া অন্যান্য খাতের চেয়ে ভিন্ন ও জটিল বলে জানান ফরিদা আখতার।
তিনি আরও বলেন, এ প্রক্রিয়া সমন্বিতভাবে গড়ে তুলতে না পারলে জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে। নতুন নতুন রোগের উদ্ভব হবে। এছাড়া সমন্বিত ব্যবস্থাপনা করা না হলে মারাত্মক রোগ ও ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। তাই প্রাণিসম্পদের উন্নয়নের জন্য সবাইকে সমন্বিত হয়ে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: বন্যা প্রতিরোধে পরিকল্পিতভাবে বাঁধ নির্মাণ করা হবে: উপদেষ্টা
ভ্যাকসিন তৈরিতে বিজ্ঞানীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে ফরিদা আখতার বলেন, ভ্যাকসিন প্রান্তিক খামারিদের জীবন-জীবিকার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। রোগগুলো যেন গবাদিপশুকে আক্রমণ করতে না পারে সে লক্ষ্যে ভ্যাকসিন বা টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশের বিজ্ঞানীরা ভ্যাকসিন তৈরিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলে একদিকে যেমন বিদেশ নির্ভরতা কমবে অন্যদিকে দেশের মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে। বিজ্ঞানীদের গবেষণালব্ধ জ্ঞান দিয়ে প্রাণিসম্পদ খাত আরও বিকশিত ও সমৃদ্ধ হবে।
এলআরআইকে দক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়তে রিসার্স পুল গঠনের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, যে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী রাতদিন পরিশ্রম করেন তাদের ইনসেনটিভ দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমরা এলআরআইয়ের ভ্যাকসিন উৎপাদন কমপক্ষে তিনগুণ বাড়াতে চাই।
দেশে পশুজাত খাবারের মান নিয়ন্ত্রণের জন্য আঞ্চলিক ল্যাব স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ করে ফরিদা আখতার আরও বলেন, আমরা প্রান্তিক মানুষের নিকট সেবা পৌঁছানোর জন্য নিরাপদ চেইন সিস্টেম বানাতে চাই।
আরও পড়ুন: উন্নয়নমূলক কোনো কাজ বন্ধ করা হবে না: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
২ মাস আগে
শাবিপ্রবিতে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে সেমিনার
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে আইন, বিধি ও প্রবিধিমালার প্রয়োগ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনি অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ সিলেট জেলা কার্যালয়ের আয়োজনে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন শাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
বক্তব্যে তিনি বলেন, নিরাপদ খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি যেটা প্রয়োজন তা হচ্ছে সচেতনতা। দেশে খাদ্যের মান যাচাইয়ের জন্য বিএসটিআই আছে। তবে খাদ্যের প্যাকেটের ওপরে লেভেল লাগিয়ে দেয়ার মধ্যেই যেন তা সীমাবদ্ধ না থাকে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিৎ খাদ্যের মান যাচাই করে তা বাজারকরণ করা।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সরকারকে যেভাবে সহযোগিতা করবে শাবিপ্রবি
উপাচার্য বলেন, আমরা খুবই আনন্দিত যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে একটি বিভাগ আছে। তারা দেশ ও বিদেশে খাদ্য নিয়ে গবেষণা করে যাচ্ছে। আমাদের দেশে খাদ্য সামগ্রীতে যে বিষাক্ত কেমিকেল মিশানো হতো তা থেকে আমরা অনেকটা বেরিয়ে এসেছি। আশাকরি নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ভেজালমুক্ত খাবারের ক্ষেত্রে আরও বেশি নজরদারি বাড়াবে।
আরও পড়ুন: চা শ্রমিকদের মজুরি ২০১৯ সালেই বৃদ্ধি করা উচিৎ ছিল: গবেষক আশ্রাফুল
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের যুগ্মসচিব মো.রেজাউল করিম এনডিসির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাবিপ্রবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম, পরিচালক ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা অধ্যাপক আমিনা পারভীন, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সচিব আব্দুন নাসের খান।
২ বছর আগে
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, সকলের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। জনগণ সচেতন হলে অনিরাপদ খাবার উৎপাদন ও পরিবেশন বন্ধ হয়ে যাবে।বুধবার দুপুরে নওগাঁর পোরশা উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে 'নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এর আইন বিধি ও প্রবিধান প্রয়োগ'শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। কিন্তু আমাদের একটি অভাব রয়েই গেছে। সেটি হলো নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবারের অভাব। এটি নিশ্চিত করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।
আরও পড়ুন: বাঙালি জাতির অসীম সাহসের প্রতীক পদ্মা সেতু: খাদ্যমন্ত্রীসাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন,আমাদের দেশে অনেক ভালো ভালো সবজি উৎপাদন হয়ে থাকে। এসব খাদ্য উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে খাদ্যের নিরাপত্তা ও পুষ্টিমান বজায় রাখা জরুরি। দেশের প্রতিটি মানুষ খাদ্য নিরাপত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। যিনি উৎপাদন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত, তার যেমন সচেতনতা প্রয়োজন, তেমনি যিনি খাবেন তার ক্ষেত্রেও নিরাপত্তার বিষয়টি অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। তাই সুস্থ সবল জাতি গঠনে সবাইকে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার আহ্বান জানান মন্ত্রী।তিনি আরও বলেন, যারা খাবারে ভেজাল দেয়, যারা ভেজাল খাবার তৈরি তাদের বিরুদ্ধে সবার সজাগ থাকতে হবে। ভেজাল খাবার তৈরি ও পরিবেশন যারা করে তাদের বিষয়ে প্রশাসনকে অবগত করর নাগরিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান তিনি।
যদি কেউ ফরমালিনসহ অন্য যে কোন অননুমোদিত রাসায়নিক দ্রব্য ফলমূল, শাকসবজিসহ অন্যান্য খাদ্য সংরক্ষণে ব্যবহার করে, সেক্ষেত্রে নিরাপদ খাদ্য আইনে ৫বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২০লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দন্ডের বিধান রাখা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: চালের বাজার স্বাভাবিক রাখতে বেসরকারিভাবে চাল আমদানি: খাদ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
সুস্থ-সুন্দর ও মেধাবী জাতি গঠনের উদ্দেশে সরকার নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, ‘সুস্থ সুন্দর ও মেধাবী জাতি গঠন আমাদের উদ্দেশ্য। সে লক্ষ্যে সরকার নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে। এর ধারাবাহিতায় আম চাষিদের নিরাপদ উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে। যাতে তারা ভোক্তাকে নিরাপদ আম পৌঁছে দিতে পারে।’
শুক্রবার রাজশাহীর সাপাহার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নিরাপদ উপায়ে আম উৎপাদন,সংগ্রহ, পাকানো, পরিবহন ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে জনসচেতনতামূলক কর্মশালায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: মজুতদারীদের বিরুদ্ধে অভিযান আরও জোরালো হবে: খাদ্যমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, এক সময় চাষাবাদের বাইরে থাকা বরেন্দ্র অঞ্চল সাপাহারে এখন প্রচুর আম চাষ হচ্ছে। এ অঞ্চলের সুস্বাদু আমের ব্র্যান্ডিং করতে হবে। বিশ্ব বাজারে সাপাহারের নিরাপদ আম পৌঁছে দিতে কাজ চলছে।
আম চাষিদের উদ্দেশ্যে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, কর্মশালায় লব্ধ জ্ঞান অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। এক একজন কৃষক প্রশিক্ষকের ভূমিকা পালন করবেন।
রিসোর্স পার্সনদের উদ্দ্যেশে তিনি বলেন, আম চাষিরা যে ভাষায় সহজে বুঝতে পারে সে ভাষায় বোধগম্য করে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আর সেটা করতে পারলে প্রশিক্ষণের উদ্দ্যেশ্য সহজ হবে।
সাপাহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আব্দুল কাইউম সরকার এবং সাপাহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহ্জাহান হোসেন বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: ধান মজুতের অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমেছে ব্যবসায়ীরা: খাদ্যমন্ত্রী
কর্মশালায় নিরাপদ উপায়ে আম উৎপাদন,সংগ্রহ, পাকানো, পরিবহন ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে সেশন পরিচালনা করেন রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলীম উদ্দিন।
২ বছর আগে
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে: কৃষিমন্ত্রী
আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যে সকলের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার সবার জন্য নিরাপদ খাবারের নিশ্চয়তা দিতে নিরলসভাবে কাজ করছে। সেজন্য, নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়েছে। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধির কাজ চলছে।’
শনিবার ঢাকায় এফডিসিতে ‘নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে সরকারের যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে’ছায়া সংসদে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস উপলক্ষে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি এ বিতর্ক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে আরও ২টি জেব্রা অসুস্থ, মেডিকেল বোর্ডের জরুরি সভা
২ বছর আগে
সরকার খাদ্য ব্যবস্থাপনাকে শক্তিশালী করতে কাজ করছে: খাদ্যমন্ত্রী
পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্য মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে সরকার খাদ্য ব্যবস্থাপনাকে শক্তিশালী করতে কাজ করছে বলে উল্লেখ করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে তার অফিস কক্ষ থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ‘বাংলাদেশ দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ পরিকল্পনা খসড়া মনিটরিং রিপোর্ট ২০২১ পর্যালোচনা ও অনুমোদন সংক্রান্ত সভায়’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুনঃ প্রান্তিক কৃষকের কাছে প্রণোদনার সুফল পৌঁছে দিতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্র(এসডিজি)অর্জনে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অর্জন সন্তোষজনক। ২০১৬ সাল থেকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় বছরে ৫ মাস ৫০ লাখ নিম্ন আয়ের মানুষকে ১০ টাকা কেজিতে চাল বিতরণ করা হচ্ছে। করোনাকালে কর্সমূচির মেয়াদ ১ মাস বাড়ানো হয়। করোনা পরিস্থিতিতে দেশের দরিদ্র ও স্বল্প আয়ের ৪২ লাখ মানুষের কাছে ১০ টাকা কেজিতে চাল বিতরণ করেছে সরকার।
আরও পড়ুনঃ খাদ্যশস্য সংগ্রহে কৃষক যেন হয়রানির শিকার না হয়: খাদ্যমন্ত্রী
পরোক্ষভাবে যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টির উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছে বলেও মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, ভেজালমুক্ত ও পুষ্টিকর খাদ্য ভোক্তা যাতে পায় সে লক্ষ্যে নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:ধান-চালের দর বেঁধে দেয়ার সুফল পাচ্ছে সবাই: খাদ্যমন্ত্রী
প্রতিটি জেলায় নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের জেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ২০০৯ সাল থেকে খাদ্য নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে চলেছে।
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছাতে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন ফুড প্লানিং এন্ড মনিটরিং ইউনিটের মহাপরিচালক শহীদুজ্জামান ফারুকী। গবেষণা পরিচালক হাজিকুল ইসলাম ২০২১ সালের রিপোর্ট উপস্থাপন করেন।
রিপোর্টের উপর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান, ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের এর ড. মেহরাব বখতিয়ার, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার ললিতা ভট্টাচার্য, রবার্ট সিম্পসন, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ড. মোহাম্মদ ইউনুস এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মেহের নিগার ও মি. কোয়েন মতামত জানিয়ে বক্তব্য দেন।
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ভার্চুয়ালি সভায় যুক্ত ছিলেন।
৩ বছর আগে
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
নিরাপদ ও মানসম্পন্ন কৃষিপণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে ভোগ করা পর্যন্ত সমস্ত প্রক্রিয়ায় উত্তম কৃষি চর্চার লক্ষ্যে সোমবার ‘বাংলাদেশ গুড এগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিসেস প্রলেসি-২০২০’ এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
৪ বছর আগে
জীবনমান উন্নয়নে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন মঙ্গলবার বলেছেন, দেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে সবার জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।
৪ বছর আগে
রমজানে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে বিএসটিআইয়ের নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ
পবিত্র রমজানে সেহরি ও ইফতারে রোজাদারদের জন্য নিরাপদ ও মানসম্মত খাদ্যপণ্য নিশ্চিত করতে বিএসটিআইয়ের নজরদারি কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশনা দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
৪ বছর আগে