স্টেশন
তিন মাস পর খুলছে মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশন
প্রায় তিন মাস পর মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) খুলছে মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশন।
সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রউফ।
আরও পড়ুন: আগামীকাল থেকে শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল
উল্লেখ্য, গত ১৯ জুলাই শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া মেট্রো স্টেশনে ভাঙচুর চালায় অজ্ঞাত ব্যক্তিরা।
দুটি স্টেশনই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এক মাসেরও বেশি সময় ধরে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকে। গত ২৫ আগস্ট থেকে মেট্রোরেল চালু হলেও এই দুটি স্টেশন বন্ধ ছিল।
পরে গত ২০ সেপ্টেম্বর কাজীপাড়া মেট্রো স্টেশন পুনরায় চালু করা হয়।
আরও পড়ুন: যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আগারগাঁও-মতিঝিল রুটে মেট্রোরেল বন্ধ
১ মাস আগে
সিলেটে স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনে আগুন
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি বগিতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে।
বুধবার (২২ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ট্রেনটি রাত ১০টায় ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট রেলওয়ে স্টেশনের ম্যানেজার নুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ট্রেনের তাপানুকূল চেয়ার (খ) বগিতে আগুন লাগে। সেখানে অন্তত ২৩টি সিট আগুনে পুড়ে গেছে।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে দুর্বৃত্তদের ট্রেন লাইনচ্যুতির চেষ্টা নস্যাৎ করল পুলিশ
নুরুল ইসলাম বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে দমকল কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান। আমাদের লোকজন ও দমকল কর্মীরা আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এতে বড় কোনো দুর্ঘটনা থেকে ট্রেনটি রক্ষা পায়। ’
আগুনে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানান তিনি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. ইলিয়াছ শরীফ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা যা দেখলাম, তাতে অবশ্যই নাশকতা। যারাই এটা করেছে অবরোধের নামে নাশকতা করছে। তারা রাষ্ট্রীয় সম্পদ রেলের ক্ষতি করছে, জনগণকে হয়রানি করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তাদেরকে ধরে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসব।’
আরও পড়ুন: জামালপুরে ট্রেনের বগি পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় মামলা
ঝড়ে রেললাইনে ভেঙে পড়ল গাছ, ঢাকা থেকে চট্টগাম-সিলেটগামী ট্রেন চলাচল বন্ধ
১১ মাস আগে
টিকিটবিহীন কোনো যাত্রী স্টেশনে ঢুকতে পারবে না: রেলমন্ত্রী
রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, স্টেশনগুলোতে আমরা এক্সেস কন্ট্রোল করেছি, কাজেই টিকেটবিহীন কোনো যাত্রী স্টেশনে ঢুকতে পারবে না।
তিনি বলেন, অতীতে বিভিন্ন সময় যাত্রীদের চাপের কারণে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতো আমরা এবার সেজন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। কমলাপুর, বিমানবন্দর, জয়দেবপুর স্টেশনে অস্থায়ী বাঁশ এর বেড়া নির্মাণ করা হয়েছে যাতে যাত্রীরা সারিবদ্ধভাবে টিকেট প্রদর্শন করে ঢুকতে পারে এবং টিকেটবিহীন কোন যাত্রী ঢোকার সুযোগ না পায়।
রবিবার ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: হিলি ও লালমনিরহাটের রেল ও সড়ক পথ ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত: রেলমন্ত্রী
মন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের দুটি প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা। এসময় আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে দেখা করার জন্য এবং গ্রামের বাড়িতে ঈদ কাটানোর উদ্দেশ্যে কয়েক লাখ মানুষ ঢাকা শহর থেকে গ্রামে আসা-যাওয়া করে। পরিবহনের অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে রেলওয়ে। ঈদের সময় যাত্রীদের আসা-যাওয়ার প্রচণ্ড চাপ তৈরি হয়। এই চাপ সামলানোর জন্য আমরা প্রস্তুতি নিয়ে থাকি এবং বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম নিয়ে থাকি। আমাদের সে পরিকল্পনা আমরা একমাস আগেই মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, মন্ত্রণালয় ও রেলের পক্ষ থেকে যে অভ্যন্তরীণ প্রস্তুতি নেওয়া দরকার আমরা সেটা নিয়ে থাকি। এবছর রেলওয়ের সবচেয়ে বড় যে পরিবর্তন নেয়া হয়েছে তা হল ঈদের ৫ দিন আগে ও ঈদের ৫ দিন পরে এই দশ দিন আন্তঃনগর ট্রেন সমূহের টিকেট শতভাগ অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই ঈদযাত্রার টিকেট বিক্রি হয়ে গেছে এবং আগামীকাল ১৭ তারিখ থেকে ঈদের ট্রেন চলা শুরু হবে। এই ট্রেন চলাচলের ক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি এবং সেগুলো যাত্রীদের নিরাপদ ভ্রমণের জন্য আমরা গ্রহণ করেছি। আজকে আমরা কমলাপুর পরিদর্শনে এসেছি সার্বিক প্রস্তুতি দেখার জন্য। এখানে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। যাত্রীদের অধিকতর নিরাপদ যাত্রার জন্য কিছু সিদ্ধান্ত আমরা বিভিন্ন পক্ষকে জানিয়ে দিয়েছি।
মন্ত্রী বলেন, ১৭ এপ্রিল থেকে ঈদের পূর্ব দিন পর্যন্ত ঢাকাগামী একতা, দ্রুতযান,পঞ্চগড় নীলসাগর, কুড়িগ্রাম,লালমনি ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন সমূহের ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে যাত্রা বিরতি থাকবেনা, কারণ এসব ট্রেনে বিমানবন্দর থেকে যাত্রীরা সিট দখল করে থাকে।
সিডিউল বিপর্যয় বিষয়ে মন্ত্রী উল্লেখ করেন, আমাদের বেশিরভাগই সিঙ্গেল লাইন কোন একটি ট্রেনের ১০ মিনিট বিলম্ব হলে অনেক ট্রেনগুলোকে বিলম্বের মুখে পড়তে হয়,তাছাড়া এখনকার আবহাওয়ার তাপমাত্রা অনেক বেশি তাই গতি কম রাখতে হচ্ছে। কাজেই এই বিষয়গুলোকে সামনে রেখে যাত্রী সাধারণকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান তিনি।
স্টেশন পরিদর্শনের সময় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক কামরুল আহসান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক অপারেশন সরদার শাহাদত আলী সহ বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রেলওয়ে টিকিটিং ব্যবস্থায় তিনটি সেবা অন্তর্ভুক্ত: রেলমন্ত্রী
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে: রেলমন্ত্রী
১ বছর আগে
মেট্রোরেল: যাত্রীদের জন্য খুলে দেয়া হলো মিরপুর-১০ স্টেশন
ব্যস্ততম এলাকা মিরপুর-১০ এ মেট্রোরেলের আরও একটি স্টেশন চালু হলো আজ (বুধবার)। এর মধ্য দিয়ে মেট্রোরেলের পাঁচটি স্টেশন সচল হলো। মেট্রোরেল কতৃপক্ষ ইউএনবিকে এ তথ্য জানিয়েছে।
এর আগে গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেট্রোরেলের উদ্বোধন করেন। প্রথম দিনই চালু হয় উত্তরা উত্তর ও আগারগাঁও স্টেশন দু’টি। পরদিন ২৯ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেল সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
এরপর একে একে আরও দুটি স্টেশন চালু হয়। এর মধ্যে গত ২৫ জানুয়ারি পল্লবী স্টেশন ও গত ১৮ ফেব্রুয়ারি চালু হয় উত্তরা সেন্টার স্টেশন। এবার পঞ্চম স্টেশন হিসেবে চালু হলো মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশন।
আরও পড়ুন: জুলাই মাসে ভোর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে মেট্রোরেল
উল্লেখ্য, উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত পথে মোট ৯টি স্টেশন রয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি চালু হওয়ায় এখন বাকি আছে চারটি।
উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা এ চার স্টেশনের মধ্যে রয়েছে উত্তরা দক্ষিণ, মিরপুর-১১, কাজীপাড়া ও শেওড়াপাড়া স্টেশন।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেল: চালু হচ্ছে আরও দুটি স্টেশন
১ বছর আগে
জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত মেট্রোরেল, আগারগাঁও স্টেশনে দীর্ঘ সারি
সাধারণ মানুষের জন্য মেট্রোরেলের পরিষেবা উন্মুক্ত থাকায় বৃহস্পতিবার সকালে আগারগাঁও স্টেশনে দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। সকাল থেকেই মেট্রোরেলে যাতায়াতের জন্য শত শত মানুষ স্টেশনে ভিড় করতে থাকে।
উত্তরা থেকে আগারগাঁও সেকশনে ২১ কিলোমিটারেরও বেশি দীর্ঘ এমআরটি লাইন-৬ চালু করার মাধ্যমে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ-চালিত মেট্রোরেলের মাধ্যমে যাতায়াতের একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে, যার লক্ষ্য ঢাকার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব করা।
আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশটি এক বছর পর চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
যাত্রী বহনকারী সীমিত সংখ্যক ট্রেন প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুন: টিকিট কেটে মেট্রোরেলের প্রথম যাত্রী হলেন প্রধানমন্ত্রী
শুরুতে সব স্টেশনে ট্রেন থামবে না। ট্রেনটি উত্তরা স্টেশন থেকে ছেড়ে পল্লবীতে থামবে, তারপর না থামিয়ে আগারগাঁও যাবে। মধ্যবর্তী স্টেশনগুলোতে ট্রেন থামানো পরে শুরু হবে।
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীতে প্রথম মেট্রোরেল সার্ভিসের উদ্বোধন করেন। তিনি উত্তরা থেকে আগারগাঁও প্রকল্পের প্রথম ধাপের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
যেহেতু সরকার সীমিত পরিসরে কার্যক্রম শুরু করছে, তাই উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার দূরত্ব যেতে ২০ মিনিট সময় লাগবে। তবে শিগগিরই তা ১৬-১৭ মিনিটে নেমে আসবে।
ভারত ও পাকিস্তানের পর বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের তৃতীয় দেশ যেখানে মেট্রোরেল পরিষেবা রয়েছে।
প্রাথমিকভাবে ট্রেনটি ২০০ থেকে ২৫০ যাত্রী বহন করবে এবং পরে এটি ৭০০ থেকে ৮০০ যাত্রী বহন করবে।
উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত যে ১২টি ট্রেন চলাচলের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে, তার মধ্যে ১০টি নিয়মিত চলবে এবং যেকোনো সমস্যার জন্য দুটিকে স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেল বাংলাদেশের গৌরব মুকুটে আরেকটি পালক যোগ করেছে: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
নৌপথ নিরাপদ রাখতে আরও ডিজিপিএস স্টেশন স্থাপন করা হবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নওয়াপাড়া নদী বন্দরের উন্নয়নে সাড়ে তিনশ’ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ ও উপকূলীয় নৌপথসমূহ নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন রাখার লক্ষ্যে হাইড্রোগ্রাফিক চার্ট প্রণয়ন, নৌসহায়ক যন্ত্রপাতি স্থাপন ও ড্রেজিং কাজ সম্পন্ন করার জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এর স্যাটেলাইট ভিত্তিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ডিফারেন্সিয়াল গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (ডিজিপিএস) স্টেশন আরও স্থাপন করা হবে।
আরও পড়ুন: নদীর জায়গা নদীকে ফিরিয়ে দিব: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
এছাড়া বর্তমানে তিনটি ডিজিপিএস স্টেশন রয়েছে।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বুধবার যশোরের মনিরামপুরে ডিজিপিএস বিকন স্টেশন পরিদর্শন এসে এসব কথা বলেন।
এসময় অন্যদের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান গোলাম সাদেক, মনিরামপুর পৌরসভার মেয়র কাজী মাহমুদুল হাসান, বিআইডব্লিউটিএ'র হাইড্রোগ্রাফিক বিভাগের পরিচালক সামসুন নাহার বেগম উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দশ হাজার কিলোমিটার নৌপথ খননের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ শুরু করেছিলাম। করোনায় কিছুটা সমস্যা হলেও সাড়ে তিন হাজার কিলোভমটার নৌপথ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি। বিআইডব্লিউটিএর ৪১টি নদীবন্দর আপগ্রেড করা হচ্ছে।
শুধু বিআইডব্লিউটিএ'র আপগ্রেড নয়; প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়ে সমগ্র বাংলাদেশ আপগ্রেড হয়ে গেছে। আজ মেট্রোরেল উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আরেক উচ্চতায় চলে গেল। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হয়েছে।
২০১৪ সালে দারিদ্রতাকে জয় করেছি। ২০২৬ সালে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ উন্নত দেশে পরিণত হবো।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নদীর প্রবাহ ও নৌপথ সচল রাখতে চাই। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমরা কাজ করছি। কেউ যাতে নদীর ক্ষতি, দখল ও দূষণ করতে না পারে সেজন্য পদক্ষেপ নিয়েছি। নদী রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী জাগরণ তৈরি করেছেন। নদী নালা খাল বিল রক্ষায় সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ।
নওয়াপাড়া নদী বন্দরের উন্নয়নে সাড়ে তিনশ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ:
প্রতিমন্ত্রী এর আগে নওয়াপাড়া নদী বন্দর টার্মিনাল ভবনে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, নওয়াপাড়া নদী বন্দরের উন্নয়নে সাড়ে তিনশ’ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। নওয়াপাড়া নদী বন্দর সচল রাখতে বিআইডব্লিউটিএ নিয়মিত ড্রেজিং করছে। অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। সমীক্ষা করে ব্যবস্থা নিব। নওয়াপাড়া শিল্প এলাকাকে বাঁচাতে চাই। ভৈরব নদীকে রক্ষা করতে চাই। ব্রিজ তৈরি করে নদীকে হত্যা করতে দেয়া হবে না। নদীতে ব্রিজ তৈরিতে বিআইডব্লিউটিএ'র হাইড্রোগ্রাফিক বিভাগের ক্লিয়ারেন্স নিতে হবে।
উল্লেখ্য, সঠিকভাবে জরিপ কাজের লক্ষ্যে ভৌগোলিক অবস্থান নির্ণয়ের জন্য ১৯৬৫ সালে ডেকা চেইন সিস্টেম স্থাপন করা হয়। উক্ত সিস্টেমে চাঁদপুরের সেনগাঁওয়ে একটি মাস্টার স্টেশন, তিনটি স্লেভ স্টেশন যথা-যশোরের মনিরামপুর, ময়মনসিংহের রূপচন্দ্রপুর, চট্টগ্রামের দোহাজারী এবং একটি মনিটরিং স্টেশন-নারায়ণগঞ্জ এর সমন্বয়ে গঠিত। উক্ত স্টেশনগুলির মাধ্যমে সারা বাংলাদেশের নদী জরিপ কাজ সম্পন্ন করা হতো। ডেকা চেইন সিস্টেমের একুরিসি ছিল ০২(দুই) মিটার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে ২০০০ সালে স্যাটেলাইট ভিত্তিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ডিজিপিএস স্থাপন করা হয়। উক্ত সিস্টেমের আওতায় তিনটি স্লেভ স্টেশনকে তিনটি ডিজিপিএস বিকন স্টেশন যথাক্রমে-যশোরের মনিরামপুর, ময়মনসিংহের রূপচন্দ্রপুর, চট্টগ্রামের দোহাজারীতে ও ঢাকা সদরঘাটে একটি মনিটরিং স্টেশন এবং একটি কন্ট্রোল স্টেশন স্থাপন করা হয়। বর্তমানে উল্লিখিত স্টেশনগুলোতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ডিফারেন্সিয়াল গ্লোবাল নেভিগেশনাল স্যাটেলাইট সিস্টেম (ডিজিএনএসএস) স্থাপন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ র্নিমাণের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিআইডব্লিউটিএ। বর্তমান সরকারের নৌপথ পুনরুদ্ধার, পুনরুজ্জীবিতকরণ, ও সম্প্রসারণের মহা কর্মকাণ্ডের সঙ্গে বিআইডব্লিউটিএ বরাবরই অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে আসছে। বর্তমান সরকারের এ উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশে শুষ্ক মৌসুমে চার হাজার ৮০০ কিলোমিটার এবং বর্ষা মৌসুমে পাঁচ হাজার ৬০০ কিলোমিটার শ্রেণিবিন্যাসকৃত নৌপথ দাঁড়িয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ-ভারত নৌ-প্রোটোকল চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় প্রোটোকল রুটগুলো হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ ও ড্রেজিং কার্যক্রম বৃদ্ধি পেয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সমগ্র বাংলাদেশের সম্পূর্ণ নৌপথের নিরাপদ যাত্রা এবং নৌপথের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করতে আরও কয়েকটি বিকন স্টেশন স্থাপন করা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৩টি মেরিন একাডেমি স্থাপন করা হবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
১ বছর আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে ২ জনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৃথক স্থানে ট্রেনে কাটা পড়ে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও আশুগঞ্জের তালশহর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে একজনের নাম পরিচায় পাওয়া গেলেও অপর জনের পরিচয় এখনো শনাক্ত করা যায়নি।
নিহত মো. সুমন (১৬) আশুগঞ্জ উপজেলার ফকিরবাড়ি এলাকার মৃত কাসেমা মিয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলীম হোসেন সিকদার জানান, সকালে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সিলেটগামী পারাবত এক্সপ্রেস ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রাবিরতি শেষে ছেড়ে যাওয়ার সময় ৩০/৩৫ বছরের এক নারী চলন্ত ট্রেনে উঠতে যান। এ সময় ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে নিহত হন তিনি। পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করেছে।
পিবিআই এর একটি দল নিহত ওই নারীর পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে বলেও জানান ওসি।
এছাড়াও ওসি জানান, আশুগঞ্জ উপজেলার তালশহর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় ঢাকাগামী রেললাইন থেকে মো. সুমন (১৬) নামে এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করেছে। সে আশুগঞ্জ উপজেলার ফকিরবাড়ি এলাকার মৃত কাসেমা মিয়ার ছেলে। তবে কোন ট্রেন এবং কোন সময় এ ঘটনা ঘটে তা এখনো জানাযায়নি। উদ্ধারকৃত লাশগুলো ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
চাঁদপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
১ বছর আগে
মহাকাশ স্টেশনে ৬ মাস অবস্থানের পর ফিরলেন ৩ চীনা নভোচারী
চীনের তিন নভোচারী দেশটির নতুন মহাকাশ স্টেশনে ছয় মাস থাকার পর পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন। শনিবার মহাকাশ যান শেনঝু ১৩-তে করে তারা মঙ্গোলিয়ার উত্তরাঞ্চলের গোবি মরুভূমিতে অবতরণ করেন।
চীনের রাষ্ট্রীয় টিভিতে সরাসরি তাদের অবতরণের ভিডিও দেখানো হয়েছে।
এই মিশনের তিন মহাকাশচারী হলেন- ওয়াং ইয়াপিং, ক্রুমেট ঝাই ঝিগাং ও ইয়ে গুয়াংফু।
এর আগে গত মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং হাইনানের দক্ষিণ দ্বীপের ওয়েনচাং-এ উৎক্ষেপণ স্থান পরিদর্শন করেন। যেখান থেকে তিয়ানহে মডিউলটি কক্ষপথে নিক্ষেপ করা হয়েছিল।
এই তিন মহাকাশচারী চীনের মহাকাশ স্টেশন তিয়ানগং বা স্বর্গীয় প্রাসাদে থাকা দ্বিতীয় ধাপের মহাকাশযাত্রী। ২০২১ সালের এপ্রিলে এর মূল মডিউল তিয়ানহে চালু করা হয়েছিল।
তিয়ানগং এর উদ্দেশে পরবর্তী মহাকাশযাত্রার তারিখ কর্তৃপক্ষ এখনও ঘোষণা করেনি।
আরও পড়ুন: তিন নভোচারী নিয়ে চীনের প্রথম মহাকাশ যাত্রা
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের অস্বস্তির কারণে চীনকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে বাদ দেয়া হয়। কারণ চীনের সামগ্রিক মহাকাশ কর্মসূচি ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির সামরিক শাখা পিপলস লিবারেশন আর্মি পরিচালনা করে।
তিয়ানগং চীনের তৃতীয় মহাকাশ স্টেশন। এর আগে ২০১১ সালে এবং ২০১৬ সালে চীন দুটি মহাকাশ স্টেশন উৎক্ষেপণ করে। ২০২০ সালে দেশটির সরকার ঘোষণা করেছিল চীনের প্রথম পুনঃব্যবহারযোগ্য মহাকাশযানটি একটি পরীক্ষামূলক ফ্লাইটের পরে সফলভাবে মহাকাশে অবতরণ করেছে।
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের পর তৃতীয় দেশ হিসেবে চীন মহাকাশে নভোচারী পাঠায়।
২০০৩ সালে চীন প্রথমবারের মতো মহাকাশে নভোচারী পাঠায় এবং ২০১৩ সালে চাঁদে এবং ২০২১ সালে মঙ্গলে চীনের রোবট রোভার অবতরণ করে।
আরও পড়ুন: মহাকাশ পরিভ্রমণ করা চীনের প্রথম নারী ওয়াং ইয়াপিং
মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে ফিরলেন ৪ নভোচারী
২ বছর আগে
সন্ধ্যা ৬টা থেকে ১১টা পর্যন্ত সিএনজি ফিলিং স্টেশন বন্ধ থাকবে
সারাদেশে সিএনজি (কম্প্রেসড ন্যাচারাল গ্যাস) ফিলিং স্টেশনগুলো প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬ থেকে ১০টার পরিবর্তে সন্ধ্যা ৬ থেকে ১১টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
মঙ্গলবার পেট্রোবাংলার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ১ মার্চ (মঙ্গলবার) থেকে নতুন সময়সূচি কার্যকর হবে।
সরকারী সূত্র অনুসারে, বর্তমান গ্যাস সংকটের কারণে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন হাইড্রোকার্বন করপোরেশন সিএনজি স্টেশনগুলোকে তাদের অপারেশনাল সময় এক ঘন্টা বাড়িয়ে নতুন নির্দেশ জারি করতে বাধ্য হয়েছে।
গ্যাস সঙ্কট মোকাবিলায় গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর সারাদেশে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সিএনজি পাম্প মালিকদের প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ৪ ঘণ্টা পাম্প বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় সরকার।
জ্বালানি শিল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেছেন, দেশে প্রায় ২০ শতাংশ গ্যাস উচ্চ মূল্যে আমদানি করতে হবে।
আরও পড়ুন: মিরসরাইয়ে বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল: ৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ৪ কোম্পানি
জ্বালানি শিল্প সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি বলেছেন, ‘রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার সাম্প্রতিক যুদ্ধ বিশ্ব বাজারে আরও অস্থিরতা তৈরি করেছে। যার ফলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সিএনজি পাম্পগুলিতে সরবরাহ কমানোর জন্য এই ধরনের ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয়েছে।’
এদিকে, বাংলাদেশ সিএনজি স্টেশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ফারহান নূর বলেন, পেট্রোবাংলা গত মাসে এক বৈঠকে তাদের আশ্বস্ত করেছিল যে, পাম্প বন্ধের নতুন নির্দেশনা কতদিন কার্যকর থাকবে সে বিষয়ে তারা একটি নির্দিষ্ট সময় উল্লেখ করবে।
তিনি আরও বলেন, কিন্তু পেট্রোবাংলার নতুন নোটিশে এমন কোনো ইঙ্গিত নেই এবং এই নতুন নোটিশ দেখে আমরা হতাশ।
আরও পড়ুন: মুন্সিগঞ্জে গ্যাস চুরির দায়ে ফিলিং স্টেশনে লাখ টাকা জরিমানা, ৪ জনকে সাজা
পেট্রোবাংলার নতুন চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান
২ বছর আগে
স্টেশন পরিদর্শনে এসে দুই কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করলেন রেলমন্ত্রী
চট্টগ্রাম স্টেশন পরিদর্শনে এসে রেলের দুই কর্মকর্তাকে সাময়িক বহিষ্কার করেছেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।সাময়িক বহিষ্কৃত কর্মকর্তারা হলেন-রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজার (ডিআরএম) এম শামস মোহাম্মদ তুষার ও স্টেশন ম্যানেজার রতন কুমার চৌধুরী।পরিদর্শনকালে স্টেশনের সামনে অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্নতা ও অব্যবস্থাপনা দেখে ক্ষুব্ধ হয়েছেন রেলমন্ত্রী তাদের বহিস্কারের নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন: দেশ এগিয়ে যাচ্ছে: রেলমন্ত্রী
শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২ টায় পুরাতন রেল স্টেশনস্থ রেলওয়ে কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট্রের বহুতল ভবন নির্মাণের স্থান পরিদর্শনে আসেন মন্ত্রী। পুরাতন রেল স্টেশন থেকে নতুন স্টেশন পর্যন্ত গিয়ে স্টেশনের সামনে অপরিস্কার এবং অব্যবস্থাপনা দেখে ক্ষুব্ধ হন তিনি।
পরে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের সামনে যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং, দোকানপাট দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মন্ত্রী। পরিদর্শন শেষে তিনি সিআরবির কনফারেন্স কক্ষে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন।
এসময় সিআরবিতে হাসপাতাল নির্মাণের বিষয়ে রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, চট্টগ্রামের ফুসফুস খ্যাত সিআরবিতে হাসপাতাল নির্মাণের বিরোধিতার মধ্যেই বিষয়টিকে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।তিনি বলেন, বর্তমানে সরকারের নীতি হলো ৩০ শতাংশ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশীপ (পিপিই) আওতায় উদ্যোগ গ্রহণ করা। সিআরবি প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একজন সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি কাজ করছে। এই কমিটি মাঠ পর্যায়ে কাজ শেষের পর এখন অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ আসছে। এ বিষয়গুলো যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে। পক্ষ-বিপক্ষে যাই হোক না কেনো, আলোচনা চলছে। সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত নিয়েই অনুমোদন দেয়া হবে।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুর সড়ক ও রেলপথ একসাথে উদ্বোধনে ‘সংশয়’ রেলমন্ত্রীরবাংলাদেশ রেলওয়ের নিজস্ব জমিতে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) আওতায় সিআরবি সংলগ্ন ছয় একর জমিতে নির্মিতব্য প্রকল্পটির নাম রাখা হয়েছে ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব’ স্বাস্থ্যসেবা কমপ্লেক্স।নভেম্বরে দেয়া বক্তব্যের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে রেলমন্ত্রী বলেন, আমরা তো জনগণের জন্যই হাসপাতাল করছি। জনগণ বলতে আমরা কি বুঝব সেটা আপেক্ষিক বিষয়। এখানে অনেক মন্ত্রী, এমপিসহ বহু জনপ্রতিনিধিরা আছেন। তারা না চাইলে প্রধানমন্ত্রী তাদের বিরুদ্ধে যাবেন না। আমাদেরও প্রয়োজন নেই।রেল নিয়ে বিগত সরেকারের সমালোচনা করে মন্ত্রী বলেন, সরকার নিজে ব্যবসা করে না। সরকারের নীতি হলো যারা ব্যবসা করছেন তাদের সহায়তা করা। যেটা আমাদের উন্নয়নের কাজে আসলো না তাদের আটকে রেখে লাভ নেই। অনেকে রেলের জায়গাও দখল করে বসে আছে।
২ বছর আগে