সাহায্য
বিদেশি সাহায্যপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলো নিয়মিত পর্যালোচনা করবে সরকার
বিদেশি অর্থায়নে পরিচালিত প্রকল্পগুলোর যথাযথ ও সময়মতো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে সরকার নিয়মিতভাবে প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনার উদ্যোগ নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতি দুই মাস পর পর বিদেশি অর্থায়নে প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে তার মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছেন।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের তৃতীয় সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এ কমিটি গঠন করেন। নয় বছর পর এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২০১৫ সালে পরিকল্পনা কমিশনের দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন
বৈঠক শেষে পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিৎ কর্মকার সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বলেন, প্রধানমন্ত্রী সহায়তাপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলোর অর্থ সুষ্ঠুভাবে বিতরণ নিশ্চিত করতে যথাযথভাবে ব্যয় করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘তিনি (প্রধানমন্ত্রী) প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করেছেন, যারা প্রতি দুই মাস পর পর বৈদেশিক অর্থায়নে পরিচালিত প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি পর্যালোচনা করবেন এবং সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন ও সময়মতো বৈদেশিক তহবিল বিতরণের ক্ষেত্রে এ জাতীয় প্রকল্পগুলোর সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতাগুলো চিহ্নিত করবেন।’
পরিকল্পনা সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প গ্রহণ না করে গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন, যাতে ভালো মুনাফা পাওয়া যায়।
পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালাম বলেন, যথাযথ ও গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প গ্রহণের জন্য পরিকল্পনা কমিশনের সকল সদস্যের সমন্বয়ে একটি প্রকল্প যাচাই-বাছাই কমিটি গঠনের জন্য সভায় একটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীকে জানানো হয়েছিল প্রকল্প নির্বাচন ও যাচাই-বাছাইয়ের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে এই জাতীয় অনুশীলন। এরপর এ প্রস্তাবে সম্মতি দেন তিনি।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নির্দেশনার কথা তুলে ধরে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, তিনি প্রকল্প গ্রহণের আগে যথাযথভাবে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করার উপর গুরুত্বারোপ করেছেন। অন্যথায় প্রকল্পটি থমকে যাবে এবং ব্যয় ও সময় অতিক্রম করবে।
সালাম বলেন, সভায় প্রকল্প পরিচালকদের একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল বা পুল গঠনের বিষয়ে আলোচনা করা হয় এবং প্রকল্পগুলোর সময়মতো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে প্রকল্প পরিচালকদের প্রশিক্ষণ প্রদানের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
আরও পড়ুন: টানা চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় শেখ হাসিনাকে মন্ত্রিসভার অভিনন্দন
মন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট চুক্তি অনুযায়ী বৈদেশিক অর্থায়নে পরিচালিত প্রকল্পগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়নের নির্দেশনা দিয়েছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনা সচিব বলেন, বৈঠকে সরকারের সার্বিক সরকারি বিনিয়োগ চিত্র নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। জিডিপির অনুপাতে সরকারি বিনিয়োগের অনুপাত দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৬ শতাংশ, যা ২০১১ সালে ছিল ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। সরকার পর্যায়ক্রমে এ ধরনের সরকারি বিনিয়োগ বাড়িয়েছে।
কোনো উন্নয়ন সহযোগীর সাহায্যপ্রাপ্ত প্রকল্পে অর্থায়ন বন্ধের কোনো সুযোগ আছে কি না- জানতে চাইলে পরিকল্পনামন্ত্রী সেই সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘কেউ যদি এমন কাজ করে, তাহলে আমরা চুপ করে বসে থাকব না। দেশে এখন নির্বাচিত সরকার আছে, কেউ আমাদের উপর কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। উন্নয়ন সহযোগীরা আমাদের বিনা সুদে ঋণ দিচ্ছে না, বরং তারা মূল টাকার পাশাপাশি সুদ পাবে। উন্নয়ন সহযোগী ও সরকার উভয়ই চায় প্রকল্পগুলো সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন করতে।’
সালাম বলেন, উন্নয়ন প্রকল্পগুলো অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়।
এছাড়া নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ চলছে।
আরও পড়ুন: পুনঃনির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মিশরের প্রেসিডেন্ট সিসির অভিনন্দন
৯ মাস আগে
আরাভের সন্ধান পেতে ডিবিকে সাহায্য করতে প্রস্তুত হিরো আলম
দুবাইয়ের স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খানকে গ্রেপ্তার করতে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখাকে (ডিবি) সব ধরনের সহযোগিতা করবেন বলে জানিয়েছেন আশরাফুল আলম তথা হিরো আলম।।
এছাড়া তদন্তের স্বার্থে তাকে আবারও ডাকা হলে ডিবি কার্যালয়ে আসবেন বলেও জানান তিনি।
শনিবার দুপুরে ডিবি কার্যালয় থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: মাইক্রোবাস উপহার নিতে হিরো আলম যাচ্ছেন হবিগঞ্জ
এর আগে এদিন বিকাল ৫টার দিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিবি) কার্যালয়ে ব্যক্তিগত সমস্যার অভিযোগ নিয়ে অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশিদের সঙ্গে দেখা করেন হিরো আলম।
বহুল আলোচিত পুলিশ হত্যা মামলার আসামি ও পলাতক স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খান সম্পর্কে হিরো আলম বলেন, তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। প্রয়োজনে তিনি ডিবিকে সাহায্য করবেন বা তথ্য দেবেন।
তিনি বলেন, আজও এ নিয়ে সামান্য কথা হয়েছে।
হিরো আলম আরও জানান, আরাভ খান যে পুলিশ হত্যা মামলার আসামি তা তার জানা ছিল না, এমনকি ডিবির পক্ষ থেকেও তাকে এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। তাই আরাভ খানের আমন্ত্রণে তিনি দুবাই গিয়েছিলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিনি ডিবি কার্যালয়ে অভিযোগ জমা দিতে এসেছিলেন।
আলম আরও বলেন, ‘আপনারা দেখছেন চলচ্চিত্র জগতের কিছু লোক আমাকে নিয়ে অশালীন ভাষায় কথা বলছে। এর আগে কেউ আমাকে তিরস্কার করলেও আমি প্রতিবাদ করিনি। কিন্তু কিছু চলচ্চিত্র পরিচালক ও অভিনেতা-অভিনেত্রী আমার বিরুদ্ধে নানা ধরনের কথাবার্তা ছড়াচ্ছেন, তাই তাদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছি।’
অভিযোগের বিষয়ে তিনি জানান, কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে তিনি অভিযোগ করেছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এতে এমন ব্যক্তিদের নাম রয়েছে যারা আমার সম্পর্কে বিভিন্ন কথা বলেছেন। এছাড়াও, যারা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আমার বিষযয়ে রিপোর্ট করেছেন তাদের নামও রয়েছে।’
সম্প্রতি বগুড়া উপনির্বাচনে পরাজিত হিরো আলম ডিবি প্রধানের প্রশংসা করে বলেন, ‘হারুন স্যার খুব ভালো মানুষ। তিনি আমার অভিযোগ শুনেছেন। সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন। আসন্ন নির্বাচনে তিনি আমাকে সাহায্য করবেন বলেও আশ্বাস দিয়েছেন।’
আরও পড়ুন: হিরো আলমের যুদ্ধ চলবেই
এবার জরিমানার ফাঁদে হিরো আলম!
১ বছর আগে
ইউক্রেনে যতদিন দরকার ততদিন সাহায্য করবে ন্যাটো
রাশিয়ার আগ্রাসন থেকে ইউক্রেনীয়দের রক্ষা করতে যতদিন সময় লাগবে ততদিন ইউক্রেনকে সহযোগিতা করতে বদ্ধপরিকর ন্যাটো। একই সঙ্গে যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশটির সশস্ত্র বাহিনীকে পশ্চিমাদের মতো একটি আধুনিক সেনাবাহিনীতে রূপান্তর করতে সহায়তা করবে।
শুক্রবার সামরিক জোটটির মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ এই ঘোষণা দিয়েছেন।
আগামী সপ্তাহে রোমানিয়ায় ন্যাটোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই ঘোষণা দেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম পৌঁছেছে ইউক্রেনের সাড়ে ৫২ হাজার টন গম
সংগঠন হিসেবে ন্যাটো অস্ত্র সরবরাহ করে না উল্লেখ করে ইউক্রেনকে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং অন্যান্য অস্ত্র সরবরাহ চালিয়ে যাওয়ার জন্য এককভাবে বা দলগতভাবে দেশগুলোর প্রতি অনুরোধ করেছেন স্টলটেনবার্গ।
তিনি বলেন, ‘যতদিন লাগবে ইউক্রেনের পাশে থাকবে ন্যাটো। আমরা পিছপা হবো না। বলেছেন নরওয়ের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। ‘মিত্ররা অভূতপূর্ব সামরিক সহায়তা দিয়েছে এবং আমি আশা করি পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও অ-প্রাণঘাতী সমর্থন বাড়াতে সম্মত হবেন।’স্টলটেনবার্গ বলেছিলেন যে ৩০ জাতির নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা জ্বালানি, জেনারেটর, চিকিৎসা সরবরাহ, শীতকালীন সরঞ্জাম এবং ড্রোন জ্যামিং ডিভাইস সরবরাহ করছে। তবে শীতকাল শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি প্রয়োজন হবে। বিশেষত রাশিয়া ইউক্রেনের শক্তি অবকাঠামোতে আক্রমণ করার কারণে।
তিনি বলেন, ‘বুখারেস্টে আমাদের বৈঠকে আমি আরও কিছু করার জন্য ডাকব।’ ‘দীর্ঘ মেয়াদে আমরা ইউক্রেনকে সোভিয়েত যুগের সরঞ্জাম থেকে আধুনিক ন্যাটোর মান, মতবাদ এবং প্রশিক্ষণে রূপান্তর করতে সহায়তা করব।’
স্টলটেনবার্গ বলেছিলেন যে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা তার দেশের সবচেয়ে চাপের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করতে মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগ দেবেন, তবে ন্যাটো কী ধরনের দীর্ঘমেয়াদী সহায়তা প্রদান করতে পারে। ন্যাটোর শীর্ষ বেসামরিক কর্মকর্তা বলেছেন যে সহায়তা ইউক্রেনকে একদিন জোটে যোগদানের দিকে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে।
বুখারেস্টে ২৯ ও ৩০ নভেম্বরের বৈঠকটি ন্যাটো প্রতিশ্রুতি দেয়ার প্রায় ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হচ্ছে যে ইউক্রেন এবং জর্জিয়া একদিন এই সংস্থার সদস্য হবে। আর এই অঙ্গীকারটি রাশিয়াকে গভীরভাবে ক্ষুব্ধ করেছিল।
বসনিয়া, জর্জিয়া এবং মলদোভার পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন - তিনটি অংশীদার যে ন্যাটো বলছে রাশিয়ার চাপ বাড়ছে৷
স্টলটেনবার্গ বলেন, 'বৈঠকটি দেখতে পাবে ন্যাটো `তাদের স্বাধীনতা রক্ষা করতে এবং তাদের আত্মরক্ষার ক্ষমতা জোরদার করতে সাহায্য করার জন্য আরও পদক্ষেপ নেবে।‘
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ১০ মাস আগে ন্যাটো প্রতিবেশী ইউক্রেনে আক্রমণের নির্দেশ দিয়েছে ও রাশিয়ার প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করেছে। কিন্তু একটি বড় পারমাণবিক শক্তির সঙ্গে বৃহত্তর যুদ্ধে জড়ানো এড়াতে সতর্কতার সঙ্গে চেষ্টা করেছে ন্যাটো। তবে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনায় যেতে ইউক্রেনের ওপর কোন চাপ দেননি স্টলটেনবার্গ। প্রকৃতপক্ষে ন্যাটো এবং ইউরোপীয় কূটনীতিকরা বলেছেন যে পুতিন আলোচনার টেবিলে আসতে ইচ্ছুক বলে মনে হচ্ছে না।
তিনি বলেন, ‘বেশিরভাগ যুদ্ধই আলোচনার মাধ্যমে শেষ হয়।’ তবে আলোচনার টেবিলে কী হবে তা নির্ভর করে যুদ্ধক্ষেত্রে কী ঘটবে তার ওপর।
অতএব, শান্তিপূর্ণ সমাধানের সম্ভাবনা বাড়ানোর সর্বোত্তম উপায় হলো ইউক্রেনকে সহায়তা করা।
আরও পড়ুন: ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প বিলম্ব: মন্ত্রী
রুশ রাষ্ট্রদূত আশা করছেন শিগগিরই ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ হবে: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
আয়শাকে বাঁচাতে চান মা আরজিনা
ব্লাড ক্যান্সার আক্রান্ত শিশু মোছা. আয়শা খাতুনকে (১৩) বাঁচাতে সাহায্যের আবেদন করেছেন তার মা মোছা. আরজিনা খাতুন। শিশু আয়েশার বাবা মো. ইদ্রিস আলী পেশায় ভ্যানচালক। তারা বাংলাদেশের পাবনা জেলার বাসিন্দা।
মেয়ের চিকিৎসার জন্য সাহায্য চেয়ে আয়েশার মা জানান, আয়েশা ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম অসুস্থ হয়ে পড়ে আয়েশা। ১৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা শিশু হাসপাতালে ভর্তি করে ১৭ দিন চিকিৎসার পর আয়েশাকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য তারা ১৮ নভেম্বর আয়েশাকে নিয়ে ভারতে যান। ২৯ নভেম্বর থেকে ভারতের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে আয়েশা।
তার মা আরও জানায়, আয়েশার চিকিৎসার জন্য সব মিলিয়ে তাদের চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়ে গেছে। চিকিৎসক জানিয়েছে আরও ১৩ লাখ টাকা লাগবে। তবে, তাদের মতো দরিদ্র পরিবারের পক্ষে আয়েশার চিকিৎসার খরচ চালিয়ে যাওয়া আর সম্ভব হচ্ছে না।
তাই তিনি শিশু আয়েশাকে বাঁচাতে সমাজের সহৃদয়বান বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন।
আবেদন পাঠানোর ঠিকানা: আরজিনা খাতুন, হিসাবের নাম ১৪৯০১, হিসাব নম্বর ৩৯২১০১০০১৪৯০১, রূপালী ব্যাংক লিমিটেড।
আরও পড়ুন: ৩৩৩-তে সাহায্য চেয়ে রিকশাভ্যান পেলেন হাটহাজারীর প্রদীপ
এসডিজি অর্জনে সাহায্যকারী ১৭ তরুণ নেতার একজন বাংলাদেশি জাহিন
২ বছর আগে
করোনায় সাহায্য: তাহসানের নিলাম থেকে এল সাড়ে ৭ লাখ টাকা
দেশের হার্টথ্রব গায়ক, সংগীতশিল্পী ও অভিনেতা তাহসান রহমান খান সোমবার রাতে কোভিড-১৯ ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য নিজের কিছু স্মারক নিলামে তুলে সাড়ে সাত লাখ টাকা সংগ্রহ করেছেন।
৪ বছর আগে