খাদ্য উৎপাদন
ময়মনসিংহ অঞ্চলে চাহিদার বিপরীতে খাদ্য উৎপাদন আড়াইগুণ
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলে খাদ্য উৎপাদন হয়েছে ৪৪ লাখ ৮৮ হাজার ৯৫০ মেট্রিক টন। উৎপাদনের বিপরীতে খাদ্য চাহিদা মাত্র ১৮ লাখ ৭ হাজার ২৩৩ মেট্রিক টন। যা চাহিদার তুলনায় প্রায় আড়াইগুণ। চলতি অর্থবছরে প্রায় ২৬ লাখ ৮১ হাজার ৭১৭ মেট্রিক টন খাদ্য উদ্বৃত্ত রয়েছে।
সোমবার (১১ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় ‘ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসল উৎপাদন পরিস্থিতি এবং ২০২৪-২৫ অর্থবছরের কর্মপরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মশালায় এসব তথ্য জানান ময়মনসিংহ অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালকের কার্যালয়ের উপপরিচালক সালমা আক্তার।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কেন্দ্রে ময়মনসিংহ অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালকের কার্যালয়ের আয়োজনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের চারটি জেলা ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা, জামালপুর ও শেরপুরের জাতভিত্তিক ফসল উৎপাদনের অগ্রগতি ও বিভিন্ন কার্যক্রম, বিগত পাঁচ বছরে বোরো, আমন ও আউশ ধানের উৎপাদন চিত্র ও কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়।
কর্মশালায় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘দেশের এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বক্তারা বিভিন্ন কৃষিবান্ধব কার্যক্রমের কথা উল্লেখ করেন।
এ প্রসঙ্গে বক্তারা উদাহরণ হিসেবে পারিবারিক পুষ্টি বাগান ও বস্তায় আদা চাষপদ্ধতি উল্লেখ করেন।
তারা আরও জানান, বস্তায় আদা চাষে জমির সঠিক ব্যবহারের পাশাপাশি কৃষকেরা আর্থিকভাবেও লাভবান হবেন। এক বস্তা আদা চাষে করতে খরচ হবে মাত্র ৭০ টাকা কিন্তু লাভ হবে বস্তাপ্রতি প্রায় ২১৫ টাকা।
কর্মশালায় অন্যান্য ফসল যেমন সরিষা, মধু, ভুট্টা, রঙিন ফুলকপি, ক্যাপসিকামসহ নতুন জাতের বিভিন্ন ফসল উৎপাদন ও রপ্তানিযোগ্য কৃষি বিপণন ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন মতামত প্রদান করেন বক্তারা।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শস্যের গড় নিবিড়তা পূর্বের চেয়ে ১ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়েছে, আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ বেড়েছে ৪ হাজার ৯৪৯ হেক্টর, আউশের আবাদ বেড়েছে ৪ হাজার ৬৬ হেক্টর জমিতে, মসলা জাতীয় ফসলের আবাদ বেড়েছে ১ হাজার ১৪৬ হেক্টর জমিতে, নারী ক্ষমতায়ন ৩০ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে এবং নার্স সিস্টেম হতে উদ্ভাবিত প্রযুক্তির ব্যবহার পূর্বের চেয়ে দুই শতাংশ বেড়েছে।
ময়মনসিংহ অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক আবু মো. এনায়েত উল্লাহর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে জুম মিটিংয়ে যুক্ত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস।
গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির সাবেক উপাচার্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ পুলের সদস্য অধ্যাপক ড. এম. এ সাত্তার মন্ডল।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সংরক্ষণ উইং এর পরিচালক মো. আশরাফ উদ্দিন, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের মহাপরিচালক ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম ও বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীর।
৮ মাস আগে
খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে ডিসিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ ও সরকারি তহবিল ব্যবহারে সাশ্রয়ী, বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প পরিহার এবং ২০৪১ সালের মধ্যে 'স্মার্ট বাংলাদেশ' বিনির্মাণে নিবেদিত হতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশ দিয়েছেন।
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ের শাপলা হলে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) তিন দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ নির্দেশনা দেন।
তিনি তার প্রথম নির্দেশনায় বলেন, ‘খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর জন্য আপনাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। কোথাও কোনো জমি যেন অব্যবহৃত না থাকে… সারা বাংলাদেশে অনাবাদি জমি আছে, এগুলোকে চাষের উপযোগী করে তুলতে পারলে খাদ্য উৎপাদন ও বৈচিত্র্য আনতে আমাদের কোনো সমস্যা হবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন যে বৈশ্বিক খাদ্য সংকটে বাংলাদেশ যাতে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেজন্য তিনি এখন কৃষি উৎপাদনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন।
দ্বিতীয় নির্দেশনায় তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যবহারে আপনাদেরকে মিতব্যয়ী হওয়ার পাশাপাশি এ বিষয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে হবে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে টেকসই খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করতে ছাদ কৃষি প্রয়োজন: এফএও
জনগণ যাতে সরকারি অফিস থেকে সময়মতো সেবা পায় এবং সেবাগ্রহীতাদের সন্তুষ্টি অর্জন করে তা নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন, মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার জিএসএম জাফরুল্লাহ, নরসিংদী ও বান্দরবানের জেলা প্রশাসক আবু নাঈম মোহাম্মদ মারুফ খান ও ইয়াসমিন পারভীন তিবরিজি বক্তব্য রাখেন।
বৃহস্পতিবার শেষ হতে যাওয়া জেলা প্রশাসক সম্মেলন-২০২৩-এ এবার বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ২০টি ওয়ার্কিং সেশনসহ মোট ২৬টি সেশন অনুষ্ঠিত হবে।
এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসকরা রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি ও স্পিকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এবং তাদের কাছ থেকে নির্দেশনা নেবেন।
সম্মেলনে ডিসিরা সরকারের বিভিন্ন নীতি, কৌশল ও নির্দেশনা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
সরকারের বিভিন্ন নির্দেশনা ও নীতিমালা বাস্তবায়নের সময় তারা যে সব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন, মাঠ পর্যায়ে যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন তার ওপর ভিত্তি করে তারা বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে আসেন।
কর্মকর্তারা জানান, এ বছর বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসকদের কাছ থেকে মোট ২৪৫টি প্রস্তাব এসেছে।
আরও পড়ুন: যেকোনো সংকট এড়াতে খাদ্য উৎপাদন বাড়ান: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
দেশকে দুর্ভিক্ষমুক্ত রাখতে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
১ বছর আগে
বাংলাদেশে টেকসই খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করতে ছাদ কৃষি প্রয়োজন: এফএও
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বলেছে, টেকসই খাদ্য নিশ্চিত করতে এবং খাদ্যের অপচয় কমাতে বাংলাদেশের শহরগুলোতে ছাদে কৃষি প্রয়োজন।
ছাদে বাগান করার গুরুত্বের ওপর জোর দিতে জাতিসংঘের সংস্থা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের নিয়ে ঢাকা ফুড সিস্টেম (ডিএফএস) শীর্ষক একটি প্রকল্পের অধীনে বুধবার একটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা করেছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং প্রকল্পের সিনিয়র টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার জেভিয়ার বাউয়ান ভবনের ছাদে ফল ও সবজি চাষের প্রয়োজনীয়তার ওপর আলোকপাত করেন।
আরও পড়ুন: বোরোতে ডিজেলে ভর্তুকি দেয়ার বিবেচনা করছে সরকার: কৃষিমন্ত্রী
বাউয়ান বলেন, ‘বাড়ির লোকেরা ছাদে কৃষি থেকে পুষ্টি ও স্বাস্থ্যের সুবিধা পেতে পারে। ছাদে কৃষিও সাধারণভাবে সম্প্রদায় এবং সমাজের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। তারা যা খায় তার সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে তারা মানুষকে সাহায্য করতে পারে। এটি এমন একটি লিঙ্ক যা দুর্বল হয়ে গেছে যেহেতু আমরা আমাদের খাদ্যের আউটসোর্সিং শুরু করেছি এবং শিল্পোন্নত উৎপাদনের ওপর এত বেশি নির্ভর করছি।’
কৃষি মন্ত্রণালয়ের এগ্রিকালচার ইনফরমেশন সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা শহরে প্রায় সাড়ে চার লাখ ছাদে সাড়ে চার হাজার হেক্টর জায়গা অব্যবহৃত রয়ে গেছে।
ডিএনসিসি’র পরিচালিত ড্রোন থেকে ছবি ব্যবহার করে একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে শহরের ওই অংশের মাত্র দুই শতাংশ ছাদেই ছাদ বাগান রয়েছে।
মেয়র আতিকুল বলেন, ‘ডিএনসিসি, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন এবং সমবায় মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় নগরীর বাসিন্দাদের ছাদে কৃষি চালু করতে দশ শতাংশ হোল্ডিং ট্যাক্স রেয়াতের সম্ভাবনা ঘোষণা করেছে৷ এফএও পরিকল্পিত কর রেয়াত নীতি বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশিকা প্রস্তুত করতে শহরের দু’টি করপোরেশনকে সহায়তা করছে।’
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা সিটি করপোরেশনগুলোর জন্য নির্দেশিকাগুলোর একটি সেট তৈরি এবং প্রয়োগ করতে তাদের মতামত প্রদান করে যা কৃষি বাস্তবায়নকারী পরিবারগুলোর সম্পত্তি কর রেয়াতের জন্য যোগ্য কিনা তা নির্ধারণে কর্মকর্তাদের সহায়তা করবে৷
কিংডম অব নেদারল্যান্ডের অর্থায়নে ডিএফএস প্রকল্পটি নগরীর ২০টি ছাদে কৃষি প্রদর্শনী প্লট তৈরি করতে এবং বস্তি এলাকার সাড়ে ৫০০ জনকে প্রশিক্ষণ দিতে একটি স্থানীয় সংস্থা প্রশিকার সঙ্গে কাজ করছে।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ এফএও এবং নেদারল্যান্ডের ওগেনিংজেন ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড রিসার্চ (ডব্লিউইউআর) এর প্রযুক্তিগত সহায়তায় ডিএফএস প্রকল্প বাস্তবায়নের নেতৃত্ব দিচ্ছে।
আরও পড়ুন: পতিত জমি চাষের জন্য ব্যবহার করতে অন্য মন্ত্রীদের কৃষিমন্ত্রীর চিঠি
আমনে আবাদ লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ অর্জিত: কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
১ বছর আগে
যেকোনো সংকট এড়াতে খাদ্য উৎপাদন বাড়ান: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোভিড-১৯ মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে দেশকে যেকোনো সম্ভাব্য সমস্যা থেকে বাঁচাতে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের উৎপাদন বাড়াতে হবে এবং সেগুলো সংরক্ষণ করতে হবে, যাতে আমাদের দেশ কোনো বিপদে না পড়ে।’
সোমবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমআরএইউ) ২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও প্রযুক্তি প্রদর্শনীর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: আ. লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশের অনেক পরিবর্তন হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বেগম সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচিতে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, করোনাভাইরাস এবং মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা ব্লক ও রাশিয়ার যুদ্ধ-সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞার প্রভাবে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মুখে পড়েছে।
তিনি বলেন, ‘ফলে খাদ্যদ্রব্যের দাম সবার ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এছাড়া বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহনসহ সবকিছুর দাম বাড়ানো হয়েছে।’
সংরক্ষণ সক্ষমতার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার চাল মজুদের জন্য বেশ কিছু আধুনিক গোডাউন স্থাপন করেছে।
তিনি বলেন, ‘এখানে উৎপাদিত খাদ্য সামগ্রীর জন্য এই ধরনের গোডাউন জরুরিভাবে প্রয়োজন।’
তিনি আরও বলেন, সরকার দেশের বিভিন্ন স্থানে যে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছে তার মধ্যে সরকার খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. গিয়াসউদ্দিন মিয়া বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
১৯৯৮ সালে বাংলাদেশ সরকারের জারি করা একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে গাজীপুরের সালনায় দেশের ১৩তম বিশেষায়িত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিএসএমআরএইউ প্রতিষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: আমরা বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী সম্মানসূচক “গ্লোবাল এম্বাসেডর ফর ডায়াবিটিস”-এর উপাধিতে ভূষিত
১ বছর আগে
খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন প্রকল্প
খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক পাঁচ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন প্রকল্প গঠন করেছে।
এই তহবিল থেকে কৃষকরা ৪ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে পারবেন। তারা এই তহবিল থেকে তিন মাসের অতিরিক্ত সময়সহ সর্বোচ্চ ১৮ মাসের জন্য ঋণ নিতে পারে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সব ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষকরা এই তহবিল থেকে ফসল চাষ, মাছ, হাঁস-মুরগি, দুগ্ধ, শাকসবজি, ফলমূল এবং ফুলকে মজবুত করার জন্য ঋণ নিতে পারেন।
আরও পড়ুন: মাচায় ঝুলছে কৃষকের স্বপ্ন!
সরবরাহ ব্যবস্থাপনা বিঘ্নিত হওয়ায় বিশ্বব্যাপী খাদ্য সংকটের আশঙ্কা রয়েছে। এ কারণে খাদ্যশস্যের দাম বাড়ছে বলে মনে করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এমতাবস্থায় দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উৎপাদন বাড়াতে হবে।
এ লক্ষ্যে কৃষি খাতে স্বল্প সুদে ঋণের প্রবাহ বজায় রাখতে পাঁচ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই তহবিল থেকে শুধুমাত্র কৃষকরাই ঋণ পাবেন। ক্ষুদ্র প্রান্তিক কৃষকরা ধান, সবজি, ফল ও ফুলসহ ফসল চাষের জন্য সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত জামানতবিহীন ঋণ নিতে পারেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ও গ্রামীণ ঋণ নীতিমালা অনুযায়ী সর্বোচ্চ পাঁচ একর জমিতে চাষাবাদের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট ফসলের দায়বদ্ধতার বিপরীতে ঋণ বিতরণ করা যেতে পারে।
এছাড়া গ্রাহক-ব্যাংকার সম্পর্কের ভিত্তিতে ব্যাংক ইচ্ছা করলে জামানত নিয়ে ঋণ দিতে পারে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, এই তহবিল থেকে ঋণের অর্থ গ্রাহকের পুরনো ঋণ সমন্বয় করতে ব্যবহার করা যাবে না। ঋণখেলাপিরাও এই তহবিল থেকে ঋণ পাবেন না।
এই ঋণ বিতরণের সময়কাল নির্ধারণ করা হয়েছে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। যা প্রয়োজন হলে বাড়ানো হবে।
আরও পড়ুন: ফুলবাড়ী: সবুজ রঙে সেজেছে কৃষকের মাঠ
রেললাইনের পতিত জমিতে আনারস চাষে সফল কৃষক
২ বছর আগে
দেশকে দুর্ভিক্ষমুক্ত রাখতে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের যে কোনও দুর্ভিক্ষ ও মন্দা থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত রাখতে খাদ্য ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা চালানোর জন্য তরুণদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় যুব দিবস-২০২২-এর উদ্বোধন ও জাতীয় যুব পুরস্কার-২০২২ অনুষ্ঠানে সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘আমি আমাদের যুবকদের তাদের নিজ নিজ এলাকায় খাদ্যপণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াকরণের জন্য আরও উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানাতে চাই।আর যদি তা করা হয় তাহলে আমরা স্থানীয় চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হব এবং অন্যান্য দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশগুলোকেও সাহায্য করতে পারব।’
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু প্রতিরোধে ঘর পরিষ্কার রাখার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
তিনি বলেন, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ভবিষ্যদ্বাণী করেছে যে বিশ্বব্যাপী দুর্ভিক্ষ আঘাত হানতে পারে এবং অনেক উন্নত দেশও এখন অর্থনৈতিক মন্দার সম্মুখীন হচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশকে এর থেকে (যেকোনো বৈশ্বিক দুর্ভিক্ষ ও অর্থনৈতিক মন্দা) মুক্ত রাখতে আমাদের জমির প্রতিটি ইঞ্চি চাষ করতে হবে। এছাড়া খাদ্যপণ্য এবং প্রক্রিয়াজাত খাদ্য উৎপাদনে আরও পদক্ষেপ নিতে হবে’।
তিনি আরও বলেন, তরুণরা বাংলাদেশের একটি শক্তিশালী শক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটি অত্যন্ত উর্বর এবং এর সবচেয়ে বড় শক্তি জনশক্তি। ‘আমাদের এই শক্তিকে কাজে লাগাতে হব ‘।
সফল আত্মকর্মসংস্থান বিভাগে জাতীয় যুব পুরস্কার পেয়েছেন নোয়াখালী সদরের জাকির হোসেন (প্রথম), বগুড়ার শেরপুরের সুরাইয়া ফারহানা রেশমা (দ্বিতীয়), নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের বিল্লাল মিয়া (তৃতীয়) এবং বরিশাল সদরের রিতা জেসমিন (তৃতীয়)। প্রথম এবং সেরা যুব সংগঠক বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন দিনাজপুরের বিরলে উপজেলার আবু রাসেল হুদা(দ্বিতয়)।
এছাড়া বিভাগীয় কোটায় সফল আত্মকর্মসংস্থানকারী যুবক ও যুব সংগঠকরা পুরস্কার পেয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল প্রাপকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। প্রত্যেক পুরস্কার বিজয়ীকে ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও পুরস্কারের অর্থের চেক প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মেসবাহ উদ্দিন এবং দুই পুরস্কারপ্রাপ্ত জাকির হোসেন ও রিতা জেসমিন।
আরও পড়ুন: সামুদ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী প্রশংসার দাবিদার: প্রধানমন্ত্রী
অগ্নিসন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িতদের কোনো স্থান নেই: প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ এড়াতে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার পুনর্ব্যক্ত করেন যে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো ২০২৩ সালে একটি দুর্ভিক্ষ বিশ্বকে গ্রাস করতে পারে এমন আশঙ্কা করছে। যা এড়াতে বাংলাদেশকে অবশ্যই প্রতি ইঞ্চি জমিতে খাদ্য উৎপাদন, সঞ্চয় ও মিতব্যয়ী হতে হবে।
তিনি বলেন, ‘খাদ্য উৎপাদনের জন্য প্রতি ইঞ্চি জমি ব্যবহার করুন, আমাদের সঞ্চয়ের জন্য যেতে হবে এবং মিতব্যয়ী হতে হবে। আমি আশা করি সবাই সেই ধারা বজায় রাখবেন।’
সাভার সেনানিবাসের সিএমপি সেন্টার ও স্কুলে আয়োজিত হেড কোয়ার্টার ৭১ মেকানাইজড ব্রিগেড, ১৫ ও ৪০ ইস্ট বেঙ্গল (মেকানাইজড), ৯ ও ১১ বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের (মেকানাইজড) পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেন। কারণ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো আশঙ্কা করছে যে ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে দুর্ভিক্ষের সময় হবে।
আরও পড়ুন: নতুন সেতুগুলো আঞ্চলিক সংযোগ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে: প্রধানমন্ত্রী
তিনি তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠানে বলেন, ‘কিন্তু বাংলাদেশ যেন সেই দুর্ভিক্ষের শিকার না হয়। সেজন্য আমাদের নিজেদের জমিতেই খাদ্য উৎপাদন করতে হবে। আমাদের সঞ্চয়ের জন্য যেতে হবে এবং কঠোরতা অনুশীলন করতে হবে। ’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে প্রতিটি ইঞ্চি অনাবাদি জমি খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহার করা।
তিনি প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে যেটুকু জমি আছে সেখানে খাদ্য উৎপাদন করার আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, উন্নত দেশগুলো ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও এর ফলস্বরূপ নিষেধাজ্ঞার কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কারণ সেখানে খাদ্য সংকট প্রকট হয়ে উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশও একই অবস্থানে আছে। সে আঘাত ইতোমধ্যেই এখানে অনুভূত হচ্ছে। আমরা এটা নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছি।’
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সরকার ৩০ টাকা কেজিতে চাল বিতরণের জন্য এক কোটি মানুষকে কার্ড দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার ৩৫ লাখ অসহায় মানুষের কাছে কম দামে ১৫ টাকা কেজি চাল বিক্রি করছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা কাজ করতে অক্ষম তাদের পরিবারের আকার বিবেচনা করে আমরা প্রতি মাসে ২৫ থেকে ৪০ কেজি চাল বিনামূল্যে দিচ্ছি।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ব্রিগেড ও রেজিমেন্টের সদস্যদের দ্বারা প্রদর্শিত একটি সুশৃঙ্খল ও সুন্দর কুচকাওয়াজ উপভোগ করেন।
আরও পড়ুন: বৈদেশিক আয় বৃদ্ধিতে কৃষিপণ্য বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
সামনের কঠিন দিনগুলো মোকাবিলা করার জন্য খাদ্য উৎপাদন বাড়ান: প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
খাদ্য ব্যবসায়ীদের এক সংস্থার অধীনে আনার প্রক্রিয়া চলছে: মন্ত্রী
খাদ্য ব্যবসায়ীদের এক সংস্থার অধীনে আনার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, ‘খাদ্য উৎপাদনকারী থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের ব্যবসায়ীরা সরকারি ১৮টি সংস্থার অধীনে কাজ করতে হয়। যে কারণে বিভিন্ন জটিলতার সৃষ্টি হয়। এজন্য খাদ্য ব্যবসায়ীদের এক সংস্থার অধীনে আনার প্রক্রিয়া চলছে।’
মঙ্গলবার বিশ্ব নিরাপদ খাদ্য দিবস ২০২২ উপলক্ষ্যে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘উন্নত অর্থনীতির জন্য নিরাপদ খাদ্য’ শীর্ষক সেমিনারের তিনি এসব কথা বলেন।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘খাদ্য ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কৃষি বাণিজ্য শিল্প এবং খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সংস্থাগুলোর মধ্যে মতভেদ রয়েছে। এজন্য কারা তদারকি করবে সে বিষয়টি কেবিনেট (মন্ত্রিপরিষদ সভা) উত্থাপন করা হয়েছে। কেবিনেট বলে দেবে এগুলো কার কাজ।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খাদ্য নিরাপদতায় সব থেকে বেশি কাজ করছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ লাইসেন্সিং অথরিটি না। এক্ষত্রে অনকে সময় কাজ করতে সমস্যা হয়।
খাদ্য ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, আপনারাও খাদ্যের মান উন্নয়ন করুন। কেউ কেউ মুনাফার জন্য ইচ্ছে করে অনিরাপদ খাদ্য তৈরি করে। আমরা চাই দেশের খাদ্য বিদেশের বাজার জয় করুক। এখন যেটুকু বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে, সেটা প্রবাসী বাংলাদেশিরা খাচ্ছে। চাই, অন্যান্য দেশের মানুষ বাংলাদেশি পণ্য খাবে।
চাল নিয়ে মন্ত্রী বলেন, চাল নিরাপদ করতে আমরা সেটা কতটুকু ছাঁটায় করা যাবে, কি মেশানো যাবে, কোনটা যাবে না, সে আইন করছি। তাতে পুষ্টিমান ঠিক থাকবে। খসড়া আইনটি কেবিনেটে পাশ হয়ে এখন ভেটিংয়ে রয়েছে। আশা করছি আগামী অধিবেশনে সেটি পাস হবে। তখন চাল ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, চালের দাম স্থিতিশীল রাখার জন্য জনসচেতনতাও দরকার। আমরা বস্তায় চাল কিনিনা। কিন্তু সেটা যখন পালিশ করে প্যাকেটে ভরে সেটা ১০ টাকা বেশি দিয়ে কিনি। সেজন্য ব্যবসায়ীরাও সেটা করে।
খাদ্যসচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফরাসউদ্দিন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য গিয়াসউদ্দিন মিয়া, এফএওর কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টিটিভ রবার্ট সিম্পসনসহ খাদ্যসংশ্লিষ্ট সংস্থাপ্রধান, এফএওর প্রতিনিধি ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: চালের বাজার স্বাভাবিক রাখতে বেসরকারিভাবে চাল আমদানি: খাদ্যমন্ত্রী
অবৈধ চাল মজুত: স্কয়ারের এমডির আগাম জামিন
২ বছর আগে
চালের মিল মালিক, পাইকার ও ফরিয়ারা অতিমুনাফার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: কৃষিমন্ত্রী
দেশে চাল ব্যবসার মিল মালিক, পাইকার ও ফরিয়ারা মিলে একযোগে অতিমুনাফা করার জন্য নানা রকম ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে দাবি করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক।
৪ বছর আগে
খাদ্য উৎপাদনের ধারা অব্যাহত রাখতে চেষ্টা চলছে: কৃষিমন্ত্রী
করোনার কারণে সম্ভাব্য খাদ্য সংকট মোকাবিলায় উৎপাদন আরও অনেক বাড়াতে হবে উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, দেশে খাদ্য উৎপাদনে যে অভূতপূর্ব সাফল্য এসেছে এবং উৎপাদনের উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারা আরও বেগবান ও ত্বরান্বিত করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।
৪ বছর আগে