জন্মবার্ষিকী
বিমানে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন
নানা কর্মসূচির মাধ্যমে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
রবিবার (১৭ মার্চ) দিবসটি উপলক্ষে বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় এবং ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়।
আরও পড়ুন: ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিমানের অতিরিক্ত ফ্লাইট
এসময় বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
১৭ মার্চ উপলক্ষে বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে চিত্রাঙ্কন ও ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষ্যে বিমানের সব অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং ইন ফ্লাইট এন্টারটেইনমেন্টে (আইএফই) প্রচার করা হয়।
বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় বঙ্গবন্ধুর গৌরবময় কর্মজীবন নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন এবং সভাপতিত্ব করেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব শফিউল আজিম।
আলোচনা সভা শেষে চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ও অংশগ্রহণকারী সকল শিশুর মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
আরও পড়ুন: ফেসবুকে বিমানের লন্ডন-ঢাকা ফ্লাইটের আসন ফাঁকা পোস্টের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
বিমানের নতুন গ্রাউন্ড সাপোর্ট ইক্যুইপমেন্ট কমিশনিং ও যানবাহন প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
৮ মাস আগে
জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ রবিবার (১৭ মার্চ) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী রবিবার
১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন নতুন দুই ডেপুটি গভর্নরের
এরপর প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারযোগে টুঙ্গিপাড়ায় যাবেন এবং বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও তার জন্য দোয়া করবেন।
জাতীয় শিশু দিবসের একটি অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন তিনি।
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকেসহ পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের হত্যা করা হয়।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতাবিরোধীরা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ মুছে ফেলতে ব্যর্থ হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
৮ মাস আগে
বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী রবিবার
দেশে আগামীকাল রবিবার (১৭ মার্চ) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হবে। এ উপলক্ষে সরকারি ছুটির পাশাপাশি জাতীয় শিশু দিবস হিসেবেও উদযাপন করা হবে।
দিবসটি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রবিবার সকাল ৭টায় ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
এরপর সকাল সাড়ে ১০টায় টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময় তিনি গার্ড অব অনার প্রদান ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেবেন।
আরও পড়ুন: ব্রুনাইয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত
বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের অনুষ্ঠানে বেলা ১১টায় যোগ দেবেন।
দিবসটি উপলক্ষে টেলিভিশন চ্যানেল ও রেডিও বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেন, ‘জাতির পিতার ১০৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমি এই মহান নেতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।’
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হয়ে আছেন বাঙালি জাতির প্রেরণার চিরন্তন উৎস। রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু নীতি ও আদর্শের প্রতীক হিসেবে আবির্ভূত হন।’
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালির ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে দেশের সব শিশুকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।
বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের শ্রদ্ধা
কারাগারে থেকে এবং কারাগারের বাইরেও বঙ্গবন্ধু ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি যখন ভাষা আন্দোলনের নেতাকর্মীদের হত্যা করা হয়, তখন বঙ্গবন্ধু কারাগারে অনশন করেছিলেন।
ভাষা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধসহ বাঙালির সব বড় আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন শেখ মুজিব।
বঙ্গবন্ধু তার গতিশীল নেতৃত্বের মাধ্যমে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতিকে সংগঠিত করেছিলেন। ১৯৭১ সালে ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীন অর্জিত হয়।
বঙ্গবন্ধু যখন সকল বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন পরাজিত ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী চক্র তাকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যা করে।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সরকার ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত সময়কে ‘মুজিববর্ষ’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে পরে চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত তা বাড়ানো হয়েছে।
দিবসটি পালনে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর প্রতি নতুন মন্ত্রিসভার শ্রদ্ধা
৮ মাস আগে
আজ পল্লীকবি জসীম উদদীনের ১২১তম জন্মবার্ষিকী
ফরিদপুরে নানান আয়োজনের মধ্যে দিয়ে পল্লীকবি জসীম উদদীনের ১২১তম জন্মবার্ষিকী পালন করছে ‘জসীম ফাউন্ডেশন’।
সোমবার (১ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় ফরিদপুর শহরের গোবিন্দপুর গ্রামে কবির মাজারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে কবির বাড়ির প্রাঙ্গণে আলোচনা সভা, কবির কবিতা থেকে পাঠের আয়োজন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, ১৯০৩ সালে ফরিদপুর সদর উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নের তাম্বুলখানা গ্রামে মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন জসীম উদদীন। কবর, নিমন্ত্রণসহ অনেক স্মরণীয় কবিতা; সোজন বাদিয়ার ঘাট, নকশি কাঁথাসহ অনেক কালজয়ী কাব্যগ্রন্থের জন্ম দিয়ে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন তিনি।
১০ মাস আগে
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের আয়োজনে শেখ রাসেল মেমোরিয়াল ফুটবল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির ১২টি দলের অংশগ্রহণে শনিবার (২১ অক্টোবর) শেখ রাসেল মেমোরিয়াল ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘শেখ রাসেল দীপ্তিময়, নির্ভীক নির্মল দুর্জয়'- প্রতিপাদ্য নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন আয়োজিত বিভিন্ন কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়।
এসময়, মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট এন্ড সিভিলাইজেশন ফ্যাকাল্টির অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর দাতুক ড. ওয়ান আহমেদ ফৌজি বিন ওয়ান হোসেন, হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান শেখ রাসেল মেমোরিয়াল ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের জন্য খেলোয়াড়দের অভিনন্দন জানান এবং আয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, শিশু রাসেলসহ ১৫ আগস্টে শাহাদত বরণকারী সকলের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং তাদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে বলেন, শিশু শেখ রাসেল ছিল সরলতা, নির্ভীকতা ও নির্মলতার প্রতীক এবং তার আদর্শ ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সকল শিশু-কিশোরের জন্য আদর্শ।
হাইকমিশনার আরও বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে শিশু রাসেলকেও নির্মমভাবে হত্যা করে।
এসময় শেখ রাসেলের আত্মত্যাগকে শক্তিতে রুপান্তর করে শেখ রাসেলের স্বপ্নের সুন্দর পৃথিবী গড়ার প্রত্যয়ে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
পরবর্তীতে, হাইকমিশনার বিপুল করতালির মধ্য দিয়ে টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
১ বছর আগে
সারা দেশে পালিত হচ্ছে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে যথাযোগ্য ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে সারা দেশে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপিত হচ্ছে।
৫৭০ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে হিজরি ক্যালেন্ডারের ১২ই রবিউল আউয়াল মানবজাতির জন্য ঐশ্বরিক আশীর্বাদ ও শান্তির বার্তা নিয়ে মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন মুহাম্মদ (সা.)। একই দিনেই তিনি মারা যান।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের জনগণ ও সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য পৃথক বাণী দিয়েছেন।
দিনটি সরকারি ছুটির দিন।
আরও পড়ুন: ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দিবসটি উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ রেডিও বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার করছে।
এদিকে, চট্টগ্রামের ষোলশহর এলাকার জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া মাদরাসা মাঠ থেকে আনজুমান-ই-রাহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের আয়োজনে 'জশনে জুলুস' বের করা হয়।
কয়েক হাজার মুসল্লি পতাকা, ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে আয়োজনটিতে যোগ দেন।
এ উপলক্ষে আজ (বৃহস্পতিবার) জোহরের নামাজের পর বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ঈদে মিলাদুন্নবী
ঈদে মিলাদুন্নবী: হিলিতে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
১ বছর আগে
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে শেখ কামালের ৭৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের বড় ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল-এর ৭৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
শনিবার (৫ আগস্ট) অনুষ্ঠানের শুরুতেই বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত জাতির পিতার পরিবারের সকল শহীদ সদস্যদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
এরপর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ এবং শেখ কামালের জীবন ও কর্মের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানটিতে মূল বক্তব্য প্রদান করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত।
তিনি বলেন, ‘শেখ কামাল ছিলেন একজন ক্ষণজন্মা কিংবদন্তী। মাত্র ২৬ বছরের জীবনে তিনি দেশ ও দেশের মানুষের জন্য অসংখ্য অবদান রেখে গেছেন। একজন নিবেদিত, সংগ্রামী ও আদর্শবাদী রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরোচিত ভূমিকা পালন করেন শহীদ শেখ কামাল।’
আব্দুল মুহিত বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সরাসরি মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের উন্নয়নে নিরলস কাজ করে গেছেন।
আরও পড়ুন: শেখ কামাল অমায়িক ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
তিনি ছিলেন আবাহনী ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠা, ঢাকা থিয়েটারের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, স্বাধীন বাংলাদেশে গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন আন্দোলনের একজন পুরোধা। তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠী।
স্থায়ী প্রতিনিধি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশে যে অসামান্য অগ্রগতি সাধন করেছে, তার মধ্য দিয়েই বাস্তবায়িত হচ্ছে স্বপ্নদর্শী তরুণ শেখ কামালের স্বপ্ন।
অবশেষে শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জীবন ও কর্মকে অনুকরণ করে দেশের জন্য কাজ করার জন্য বর্তমান তরুণ প্রজন্মকে আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রদূত মুহিত তার বক্তব্য শেষ করেন।
উন্মুক্ত আলোচনা পর্বে মিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা বক্তব্য রাখেন। শেখ কামালের আদর্শ ধারণ করে দেশের যুবসমাজ ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশকে আরও উচ্চতর আসনে তুলে ধরবে মর্মে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তারা।
আলোচনাপর্ব শেষে কেক কেটে শেখ কামালের জন্মদিন পালন করার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: ১০ ব্যক্তি ও ২ সংগঠনকে শেখ কামাল ক্রীড়া পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী
শেখ কামাল আন্তঃস্কুল ও মাদরাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা-২০২৩: ঢাকায় চূড়ান্ত পর্ব শুরু আজ
১ বছর আগে
ঢাকায় মহান রুশ কবি আলেকজান্ডার পুশকিনের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সাহিত্য সভা
রুশ ভাষা দিবস ও মহান রুশ কবি আলেকজান্ডার পুশকিনের ২২৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকায় রাশিয়ান হাউস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় এক শ্রদ্ধা ও সাহিত্য সভার আয়োজন করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে পুশকিনের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
আরও পড়ুন: মাঝে মাঝেই ‘ভয়ঙ্কর’ দুঃস্বপ্ন দেখেন সালমান রুশদি
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান।
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় রাশিয়ান হাউসের রুশ ভাষা কোর্সের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধ্যাপক-শিক্ষার্থী, বাংলাদেশে বসবাসরত রাশিয়ান নাগরিক, সোভিয়েত ও রাশিয়ান প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে (আইএমএল) এক সাহিত্য সেমিনারের আয়োজন করা হয় এবং এর উদ্বোধন করেন অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
ঢাকার রুশ হাউসের পরিচালক সকল অতিথিকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, রুশ ও বিশ্ব সাহিত্যের উন্নয়নে পুশকিনের অবদানের কথা উল্লেখ করে সারা বিশ্ব একই সঙ্গে পুশকিনের জন্মবার্ষিকী ও আন্তর্জাতিক রুশ ভাষা দিবস উদযাপন করছে।
আরও পড়ুন: সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে অ্যাডভান্সড রিসার্চ ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকীতে দেশের গবেষণা ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করল অ্যাডভান্সড রিসার্চ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ (এআরএফবি)।
গত শুক্রবার (১৭ মার্চ) জাতির পিতার জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই গবেষণা সংস্থার উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়।
রাজধানীর আর্মি গলফ ক্লাবে এই অনুষ্ঠানে দেশের বিশিষ্ট গবেষক, চিকিৎসক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর কর্মকর্তা, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী ও এআরএফবির আত্মপ্রকাশ উপলক্ষ্যে কেক কাটা হয়।
সেদিন জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানে নানা বয়সী শিশুরাও অংশ নেয়। পরে আলোচনা সভায় বক্তারা বঙ্গবন্ধুর জীবন ও দর্শন নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে এই মহান নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। পরে এআরএফবির ১৯ সদস্যের নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মবার্ষিকী শুক্রবার
এআরএফবির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) মো. ফসিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন স্বাধীনতা পদকে ভূষিত চিকিৎসক এআরএফবির সহ-সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. নুরুন নাহার ফাতেমা বেগম, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য প্রফেসর ড. জহিরুল হক, এআরএফবির সাধারণ সম্পাদক শিক্ষক-গবেষক ড. জহির বিশ্বাস, নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. জালাল উদ্দিন, বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি ওয়াই এম বেলালুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক ড. লতিফুল বারী, দৈনিক ইত্তেফাকের সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ নাদিম, কারিতাস বাংলাদেশের প্রশিক্ষণ ও গবেষণা বিভাগের প্রধান ড. থিওফিল নকরেক, এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লি. এর সাবেক ডিজিএম সেলিনা বানু, চিত্রশিল্পী দেলোয়ার হোসেন, মেটাডোর গ্রুপের কোম্পানি সেক্রেটারি ইসমাইল হোসেন ও সংগীত গবেষক ড. এবিএম রেজাউল রিপন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্বাধীনতা পদক পাওয়ায় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. নুরুন নাহার ফাতেমা বেগম, পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি ওয়াই এম বেলালুর রহমান এবং আমেরিকার হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষায় সুযোগ পাওয়ায় আনিকা সুবাহ্ আহমেদকে সন্মাননা ক্রেস্ট দেয়া হয়।
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে জাতিসংঘে শিশু-কিশোর আনন্দমেলা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩ পালনের অংশ হিসেবে শনিবার (১৮ মার্চ) যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশি শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে দিনব্যপী শিশু-কিশোর আনন্দমেলা অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় সংগীত পরিবেশনা ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে এই আনন্দমেলা শুরু হয়।
পরবর্তীতে জাতির পিতা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয় এবং জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এছাড়া অনুষ্ঠানে জাতির পিতার জীবন ও কর্মের উপর একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয় এবং জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে কেক কাটা হয়।
শিশু-কিশোর আনন্দমেলায় আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় শিশু-কিশোরেরা বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের গ্রামীণ দৃশ্য ক্যানভাসে ফুটিয়ে তোলে।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও স্মার্ট বাংলাদেশ’- বিষয়ে শিশু কিশোরদের জন্য বয়সভিত্তিক রচনা প্রতিযোগিতা এবং বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ পাঠ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এসকল প্রতিযোগিতায় অর্ধ শতাধিকেরও বেশি শিশু-কিশোর অংশগ্রহণ করে।
আরও পড়ুন: লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি শিশু-কিশোরদের বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক ও মানবিকতার আদর্শে গড়ে তোলার আহ্বান
অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বক্তব্য দেন এবং চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতা ও বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ উপস্থাপনে বিজয়ীদের পুরস্কার তুলে দেন। রাষ্ট্রদূত মুহিত তার বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম এবং নিপীড়িত-বঞ্চিত শোষিত মানুষের অধিকার আদায় এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধুর সংগ্রাম ও নেতৃত্বের বিষয়সমূহ বিস্তারিত বর্ননা করেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন যে ‘শিশুরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। একদিন শিশুরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’ সে ভালোবাসা থেকেই জাতিসংঘে শিশু সনদ গৃহীত হওয়ার প্রায় ১৫ বছর আগে ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে জাতীয় শিশু আইন প্রণয়ন করেন এবং প্রাথমিক শিক্ষাকে সবার জন্য বাধ্যতামূলক করেন। শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর অপরিসীম স্নেহ ও ভালোবাসাকে স্মরণীয় করে রাখতে ১৯৯৭ সাল হতে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চে জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত মুহিত এ বছরের জাতীয় শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য– ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’ -এর ওপর আলোকপাত করে বলেন, বঙ্গবন্ধুর পথ ধরে পরবর্তীতে তার মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদশের শিশুদের উন্নয়ন ও সমান অধিকার রক্ষায় যুগান্তকারী সব পদক্ষেপ নিয়েছেন এবং বর্তমান প্রজন্মকে স্মার্ট, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের হাতিয়ার হিসেবে গড়ে তুলছেন। এসময় তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি আধুনিক ও উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন উদ্যোগ ও সাফল্য তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা একটি চলমান দর্শন এবং এই সোনার বাংলা দর্শনের ধারাবাহিকতার একটি অংশ হলো আজকের স্মার্ট বাংলাদেশ উদ্যোগ।
আরও পড়ুন: লস এঞ্জেলেসে বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন
বক্তব্যের শেষে রাষ্ট্রদূত মুহিত নতুন প্রজন্মকে, প্রবাসে থেকেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে জানা ও ধারণ করার মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের গড়ে তোলায় অবদান রাখার আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রদূত মুহিতের বক্তব্যের আগে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
উল্লেখ্য, এই অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব ১৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় আয়োজনের পাশাপাশি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দেয়া বাণীসমূহ পাঠ করা হয়।
দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানে নিউইয়র্কে বসবাসরত শিশু-কিশোরগণ ও তাদের অভিভাবকেরা, স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতারা, বাংলাদেশি কমিউনিটির সদস্যরা, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা এবং স্থায়ী মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তান ও পরিবারের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।
প্রবাসী বাংলাদেশিরা ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন এবং সার্বিক আয়োজনের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
আরও পড়ুন: ডেনমার্কে বাংলাদেশ দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও শিশু দিবস উদযাপন
১ বছর আগে