স্যানিটাইজার
স্যানিটাইজার গোডাউনে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪
রাজধানীর কামারপাড়ায় রাজাবাড়িতে একটি হ্যান্ড স্যানিটাইজারের গোডাউনে বিস্ফোরণের ঘটনায় সোমবার দগ্ধ আরও একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়িয়েছে।
নিহতের নাম মো. মিজান (৩৫)।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, ৯৫ শতাংশ দগ্ধ মিজান শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে রাত দেড়টার দিকে মারা যান।
এর আগে রবিবার একই হাসপাতালে আহত তিনজন-গাজী মাজহারুল ইসলাম (৪৮), মো. আলম মিয়া (২০) ও মো. নুর হোসেন (৬০) মারা যান।
তুরাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান জানান, শনিবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের একটি গোডাউনে বিস্ফোরণ ঘটে এবং এতে আটজন আহত হয়।
আহত অপর চার জন হলেন-মাসুম (৩৫), মো. আল-আমিন (৩০), শফিকুল (২৫) ও মো. শাহীন (২৫)। তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
তাদের মধ্যে মাসুম ৯৫ শতাংশ, শফিকুল ৮০ শতাংশ, আল-আমিন ৭৫ শতাংশ ও শাহিন ৩৫ শতাংশ পুড়ে গেছে বলে হাসপাতালের আবাসিক সার্জন ডা. এসএম আইয়ুব হোসেন জানান।
পড়ুন: স্যানিটাইজার গোডাউনে বিস্ফোরণ: দগ্ধ ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে স্যানিটাইজারের গোডাউনে বিস্ফোরণ, ৭ জন দগ্ধ
২ বছর আগে
স্যানিটাইজার গোডাউনে বিস্ফোরণ: দগ্ধ ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীর কামারপাড়া রাজাবাড়িতে একটি হ্যান্ড স্যানিটাইজারের গোডাউনে বিস্ফোরণে গুরুতর দগ্ধ আটজনের মধ্যে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার ভোরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন-গাজী মাজহারুল ইসলাম (৪৮), মো. আলম মিয়া (২০) ও মো. নুর হোসেন (৬০)।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এসএম আইয়ুব হোসেন জানান, বিস্ফোরণে মাজহারুল ৩২ শতাংশ, নুর ও আলম যথাক্রমে ৯৫ শতাংশ ও ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন।
তুরাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান জানান, শনিবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের একটি গোডাউনে বিস্ফোরণ ঘটে এবং এতে আটজন আহত হয়।
তিনি বলেন, স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়।
অপর আহতরা হলেন-মো. মিজান (৩৫), মাসুম (৩৫), মো. আল-আমিন (৩০), শফিকুল (২৫) ও মো. শাহীন (২৫)। তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এসএম আইয়ুব হোসেন জানান, তাদের মধ্যে মিজান ও মাসুমের ৯৫ শতাংশ, শফিকুলের ৮০ শতাংশ, আল-আমিনের ৭৫ শতাংশ ও শাহিনের ৩৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
পড়ুন: রাজধানীতে স্যানিটাইজারের গোডাউনে বিস্ফোরণ, ৭ জন দগ্ধ
রাজধানীতে অগ্নিকাণ্ডে মা-ছেলে দগ্ধ
২ বছর আগে
রাজধানীতে স্যানিটাইজারের গোডাউনে বিস্ফোরণ, ৭ জন দগ্ধ
রাজধানীতে একটি হ্যান্ড স্যানিটাইজারের গোডাউনে বিস্ফোরণে কমপক্ষে সাতজন দগ্ধ হয়েছেন। শনিবার কামারপাড়ার রাজাবাড়ী এলাকায় এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন- রিকশা গ্যারেজ মালিক গাজী মাজহারুল ইসলাম (৪৮), মো. মিজান (৩৫), মো. নূর হোসেন (৬০), মো. আলম মিয়া (২০), মাসুম (৩৫), মো. আল-আমিন (৩০) ও মো. শাহীন (২৫)।
তুরাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান ইউএনবিকে জানান, সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের একটি গোডাউনে বিস্ফোরণ ঘটে এবং এতে সাতজন আহত হয়।
তিনি আরও বলেন, স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইয়ুব হোসেন জানান, আহতদের মধ্যে বেশিরভাগের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে অগ্নিকাণ্ডে মা-ছেলে দগ্ধ
হাজারীবাগে অগ্নিকাণ্ডে ৪ বসতঘর পুড়ে ছাই
২ বছর আগে
চট্টগ্রামে ৩৭২ বোতল ক্ষতিকর স্যানিটাইজার জব্দ
চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় ৩৭২ বোতল নকল ও ক্ষতিকর উপাদান মিশ্রিত হ্যান্ড স্যানিটাইজার জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৪ বছর আগে
স্যানিটাইজার ব্যবহারের নিয়মাবলী জানেনতো?
মহামারি করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে সমাজিক দূরত্ব, মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহারের ওপর বেশ জোর দেয়া হচ্ছে। তবে স্যানিটাইজার ব্যবহারের সময় একাধিক বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
৪ বছর আগে
হ্যান্ড স্যানিটাইজারে আগুনের ঝুঁকি: ভুলেও যা যা করবেন না
ভ্যাকসিন ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকায় এখন করোনাভাইরাস প্রতিরোধের অন্যতম কার্যকর পন্থা হলো হ্যান্ড স্যানিটাইজার। করোনাভাইরাস এবং অন্যান্য ধরনের জীবাণুর সংক্রমণ এড়াতে যেকোনো জিনিস স্পর্শ করার পর অ্যালকোহলভিত্তিক হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রয়োগ করার পরামর্শ দিচ্ছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
৪ বছর আগে
এখন ‘বড় হুমকি’ উপসর্গহীন করোনা রোগী, বলছেন বিশেষজ্ঞরা
দেশে সীমিত পরীক্ষার সক্ষমতা ব্যবহার করে সরকার এখন যাদের মধ্যে করোনাভাইরাসের লক্ষণ রয়েছে তাদের শনাক্ত করে অন্যদের থেকে পৃথক করার দিকে মনোনিবেশ বজায় রেখেছ। কিন্তু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যাদের মাধ্যমে প্রাণঘাতী কোভিড-১৯ নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে তারাই এখন এ ভাইরাস প্রতিরোধের প্রচেষ্টায় বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৪ বছর আগে