দাম
বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৬৭ টাকা থেকে ৮ টাকা বাড়িয়ে ১৭৫ টাকা করা হয়েছে।
এছাড়া লিটারে খোলা তেলের দাম একই হারে বাড়িয়ে ১৫৭ টাকা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এলএনজি-সার, সয়াবিন তেল, চিনি ও ছোলা আমদানির অনুমোদন
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড ভেজিটেবল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিভোরভএমএ) সভাপতি মোস্তফা হায়দার তেলের নতুন দাম ঘোষণা করেন।
এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
১ সপ্তাহ আগে
খুলনার বাজারে শীতের সবজির দাম আকাশ ছোঁয়া
আর একদিন পরই শুরু হচ্ছে ডিসেম্বর মাস। গ্রামাঞ্চলে প্রকৃতিতে শীত পড়ে গেছে। সেই সঙ্গে ফসলের মাঠে মাঠে টাটকা সবজির সমারোহ দেখা যাচ্ছে। বাজারে সাজিয়ে রাখা হয়েছে সবধরনের সবজি।
তবে নগরীর দোকানগুলোতে সবজির সরবরাহ থাকলেও দিন দিন বেড়েই চলেছে সবজির দাম। একমাসের ব্যবধানে বেসামাল হয়ে উঠছে সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও জিনিসের মূল্য। ৭০ টাকার নিচে মিলছে না কোনো সবজি।
পেঁয়াজ ও আলুতে শুল্ক কমালেও এর বিন্দুমাত্র প্রভাব পড়েনি খুলনার বাজারে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করলেও নিয়ন্ত্রণে আসছে না কোনোভাবে। নাগালের বাইরে নিম্ন আয়ের ক্রেতাদের। দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ।
আরও পড়ুন: শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমেনি দাম
৩ সপ্তাহ আগে
শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমেনি দাম
চাঁদপুর শহরের কাঁচাবাজারগুলোতে শীতকালীন শাক-সবজির সরবরাহ বেড়েছে। কিন্তু দাম কমেনি।
উপরন্তু পুরোনো আলুর দাম কেজিপ্রতি ৭০ টাকা থেকে বেড়ে ৮০ টাকা হয়েছে।
জেলা শহরের ব্যস্ততম বাজার বিপনীবাগের ব্যবসায়ী– জাহাঙ্গীর খান, ইকবাল বেপারি, আবুল কালাম গাজী, টিটু মিয়ার সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তবে তারা কেউই এ ব্যাপারে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নতুন আলু ১২০ টাকা কেজি। প্রতিটি ফুল কপি ৫০ টাকা, বাঁধাকপিও ৬০ টাকা পিস। এছাড়া করলা ৮০ টাকা, শিম ৭০ টাকা, গাজর ১৭০ টাকা, টমেটো ১৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১২০ টাকা কেজি এবং ধনে পাতা ১২০ টাকা কেজি। কাঁচা কলা ৪০ টাকা হালি।
পটল ৬০ টাকা, কালো বেগুন ৭০ টাকা, গোল বেগুন ৮০টাকা কেজি, মূলা ৬০ টাকা কেজি, ছড়া কচু ৬০ টাকা কেজি, ধুন্দুল ৬০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। কুমড়া ৬০ টাকা এবং মাঝারি আকারের লাউ ৬০-৭০ টাকা প্রতিটির দাম।
শহরের পাল বাজারের পাইকারি বাজারে গিয়ে দেখা গেছে , শাক-সবজির সরবরাহের কোনো ঘাটতি নেই। প্রতিদিন সকালে-বিকেলে সদরের মেঘনার পশ্চিম পাড়ের চর ও প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে নৌকা বা ট্রলার যোগে শহরের ১০ নম্বর ঘাটে প্রচুর শাক-সবজি আসে। এখান থেকে প্রায় ১০০টি ভ্যানে করে এসব শাক সবজি শহরের বিভিন্ন প্রান্তে /পাড়া মহল্লায় বিক্রি করা হয়। শহরের সবজি বাজারের খুচরা ব্যবসায়ীরা এখান থেকেই শাক-সবজি কিনে। এসব ভ্রাম্যমাণ খুচরা বিক্রেতারা বলেন, আড়তে দাম বেশি, তাই তাদের বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।
ওদিকে ব্রয়লার মুরগি ২০০ টাকা কেজি। গরু ৬৫০-৭০০ টাকা কেজি। খাসির মাংস ১০০০ টাকা কেজি।
এছাড়া চিনা হাঁস ১০০০ টাকা (দেড় কেজি ওজনের), ২ কেজি বা তার বেশি ওজনের চিনা হাঁস ১৬০০ টাকা-১৮০০ টাকা প্রতিটি।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে ঘূর্ণিঝড়ে ধানসহ সবজি খেত ক্ষতিগ্রস্ত
৩ সপ্তাহ আগে
খুলনার বাজারে শীতকালীন সবজি আসলেও দামে নাগাল পাচ্ছে না ক্রেতারা
শীত আসি আসি করছে। এরইমধ্যে খুলনা মহানগরীসহ উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে আসতে শুরু করেছে শীতকালীন নানা সবজি। শীতের সবজি বাজারে এলেও দাম এখনও সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে আসেনি।
মাঝে মধ্যে শীতের সবজির দাম কিছুটা কমলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঊর্ধ্বমূল্যে বিক্রি হচ্ছে। আর অতিরিক্ত মূল্য নিম্নআয়ের মানুষকে ফেলেছে বেকায়দায়। তাই চড়া বাজারে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন অনেকেই।
আরও পড়ুন: যশোরে ৪৩২৩ হেক্টর জমিতে আগাম শীতকালীন সবজি চাষ
এদিকে পাইকগাছা উপজেলা সদর চাঁদখালী বাঁকা কপিলমুনিসহ বেশ কয়েকটি বাজারে গিয়ে দেখা যায়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে দোকানির ওপরে ক্ষোভ ঝাড়ছেন ক্রেতারা। এছাড়া শীতের শুরুতেই বাজারে সকল ধরনের সবজির দাম আকাশ ছোয়া। যা নাগালের বাইরে।
বেগুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা, ধুন্দুল ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, করলা ৯০ টাকা, শসা ৮০ টাকা, শিম ৮০ টাকা, কচুর মুখি ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৬০ টাকা, টমেটো ১২০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, ছোট ফুলকপি প্রতি পিস ১২০ টাকা, কাঁকরোল প্রতি কেজি ৯০ টাকা এবং কাঁচামরিচ ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কাটেঙ্গা বাজারে বাজার করতে আসা শাহিন মোল্লা বলেন, ‘সবজির দাম নাগালের বাইরে। কেনার সাধ্য নেই। আগে যে টাকায় সকল কিছু হয়ে যেত এখন আর সেই টাকা দিয়ে খাওয়াটাই হচ্ছে না। তাহলে কেমনে বাঁচব।’
এছাড়া সকল জায়গায় ভোগান্তি, তবুও বাজার মনিটরিংয়ের কোনো উদ্যোগ কখনোই দেখলাম না বলে জানান বাজার করতে আসা শাহিন মোল্লা।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান উন্নত করতে পারেনি শীতকালীন বৃষ্টি
দামের বিষয়ে চাঁদখালী বাজারের সবজি বিক্রেতা সাজ্জাদুল বলেন, ‘গেল কয়েকদিন ধরে সবজির দামটা অনেক বেশি। কারণ উৎপাদন কম হওয়ায় আমরা শীতকালীন শাকসবজি বাজারে পাচ্ছি না। যা পাচ্ছি বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। যার কারণে আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
বাজারের ৭ থেকে ৮ ধরনের সবজির দাম ১০০ টাকা ছুঁই ছুঁই এবং বাকি সকল সবজির দাম ৬০ থেকে ৭০ টাকার ঘরে হবে বলে জানান তিনি।
সচেতন মহলের লোকজন বলছেন, বাজারে সবজির দাম বেড়ে চলেছে। এই সময় বেশিরভাগ নতুন সবজি বাজারে আসে। কিন্তু বাজারের দাম চড়া।
তবে আমরা মনে করি বাজার যদি ঠিক মতো তদারকি করা হয় তবে দামটা অনেকটাই কমবে। তবে পুরোপুরি শীত চলে আসলে নতুন সব সবজি বাজারে উঠবে, তখন সবজির দাম অনেক কমে যাবে। বাজারে সবজির সরবরাহ তুলনামূলক কম, সে কারণেই দাম কিছুটা বাড়তি যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: রাজগঞ্জে শীতকালীন পেঁয়াজের চাষে ব্যস্ত কৃষক
১ মাস আগে
নভেম্বরে ডিজেল-কেরোসিনের দাম কমছে ৫০ পয়সা
সরকার নভেম্বর মাসে ডিজেল ও কেরোসিনের খুচরা মূল্য ১০৫ টাকা ৫০ পয়সা থেকে কমিয়ে ১০৫ টাকা করেছে। তবে অকটেন ও পেট্রোলের দাম যথাক্রমে ১২৫ ও ১২১ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ১ নভেম্বর থেকে খুচরা ক্রেতাদের আর্থিক সাশ্রয় নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধিতিতে এই মূল্য সমন্বয় করা হয়েছে।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শ অনুযায়ী বিশ্ববাজার দরের সঙ্গে সমন্বয় রাখতে ২০২৩ সালের মার্চে স্বয়ংক্রিয় জ্বালানি মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতি চালু করে।
আরও পড়ুন: ডিজেল-কেরোসিনের দাম কমিয়েছে সরকার
১ মাস আগে
আকাশছোঁয়া দ্রব্যমূল্যে দুর্ভোগে মাগুরাবাসী, বাজার না নিয়েই ফিরতে হচ্ছে ঘরে
মাগুরায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে। জিনিসপত্রের মূল্যের ঊর্ধ্বগতি দেখে অনেককে বাজার না করেই ফিরতে হচ্ছে ঘরে। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের দুর্ভোগ দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। অন্যদিকে বিক্রেতাদের আক্ষেপ, আগের মতো বেচাকেনা হচ্ছে না।
সরেজমিনে দেখা যায়, জেলা শহর থেকে শুরু করে গ্রাম-গঞ্জের প্রতিটি হাট-বাজারে শাক-সবজিসহ সব কাঁচা বাজারের দাম বেড়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন ক্রেতারা। অনেকেই বাজারে এসেও কাঁচা বাজার না নিয়ে চলে যাচ্ছেন। কেউ কেউ বাধ্য হয়ে বেশি দামেই কিনছেন।
মাগুরার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত কয়েকদিন ধরে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে কাঁচা মরিচ, ডিম ও সবজির দাম।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে হয়েছে ৫০০ টাকা।
জেলার বিভিন্ন কাঁচা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কাঁচা মরিচের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়।
গত দুই সপ্তাহ আগেও কাঁচা মরিচের কেজি ছিল ১০০ থেকে ১২০ টাকা, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি প্রায় ৪০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা বাড়াকে অস্বাভাবিক বলছেন ক্রেতারা।
আরও পড়ুন: ২২ দিনের শিকার নিষেধাজ্ঞায় চাঁদপুরে রেকর্ড দামে ইলিশ বিক্রি, হতাশ হয়ে ফিরছেন ক্রেতারা
পাশাপাশি প্রতি কেজি আলু ৬০ টাকা, পটল প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কচু প্রতি কেজি ৮০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, প্রতি কেজি ঢেঁড়স ৮০ টাকা, বেগুন প্রতি কেজি ১২০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৮০ টাকা, মাঝারি লাউ প্রতিটি ১০০ টাকা, ফুলকপি প্রতি কেজি ১২০ টাকা, বাঁধাকপি প্রতি কেজি ১২০ টাকা, পেঁয়াজ ১২০, শসা ৮০ টাকা ও প্রতি কেজি মুলা ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়াও অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে ডিমের দাম।
প্রথমবারের মতো ফার্মের মুরগির এক ডজন ডিমের দাম রেকর্ড মূল্য ১৮০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ প্রতি হালি ডিমের দাম ৬০ টাকা, যা সপ্তাহখানেক আগে ছিল ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকা।
ব্যবসায়ীরা জানান, বাজারে ফার্মের মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। আর মুদি দোকানে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা দরে। যেখানে মাত্র এক সপ্তাহ আগে ডিমের ডজন ছিল ১৫০ টাকা। যার প্রতি হালি বিক্রি হতো ৫০ টাকায়।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে বেশি দামে ডিম বিক্রি করায় ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
ডিমের দাম বাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা বলেন, গত কয়েকদিনে মুরগির খাবারের দাম বেড়েছে। পাইকারি বাজারে ডিমের দাম বেশি তাই স্বাভাবিকভাবেই খুচরা বাজারেও দাম বেশি।
গরু, ছাগল এবং দেশি ও ব্রয়লার মুরগির মাংসের দাম না বাড়লে মাছের দাম ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। সরেজমিনে দেখা যায়, বাজারগুলোতে ছোট মাছ নেই বললেই চলে। যেগুলো আছে সেগুলো সাধারণ ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। আবার বড় মাছের দামও অনেক বেশি। ইলিশের ভরা মৌসুমেও দাম ধরাছোঁয়ার বাইরে।
এছাড়া বেড়েছে সব ধরনের চাল ও তেলের দাম।
তবে হঠাৎ নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় বাজারে বিক্রিও কমে গিয়েছে।
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার বিশেষ নজর দিয়েছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উপসচিব
ক্রেতারা বলছেন, সবকিছুর দাম বাড়লেও তাদের উপার্জন বাড়েনি। বাজারে নিত্যপণ্যের দাম এত বেশি যে বাজারে যেতেই ভয় হয়। বাজার মনিটরিং না থাকার কারণে হু-হু করে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম।
বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে দ্রুত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি জানান তারা।
এ ব্যাপারে জেলার বাজার নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা সামুনুল ইসলাম জানান, অধিক পরিমাণ বৃষ্টি হওয়ায় ও পাইকারি দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রতিদিনই কাঁচা মরিচ ও সবজির দাম বাড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে দাম আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়া পরিবহন খরচও বেড়ে যাওয়ায় নিরুপায় হয়েই দাম বাড়াচ্ছে বিক্রেতারা।
আরও পড়ুন: মূল্যস্ফীতি কমেছে ১ শতাংশ: সালেহউদ্দিন
২ মাস আগে
ভারতে রপ্তানির খবরে বেড়েছে ইলিশের দাম
ভারতে রপ্তানির খবরে আরও বেড়েছে জাতীয় মাছ ইলিশের দাম। তাই মধ্য ও নিম্নবিত্তের নাগালের বাইরে চলে গেছে ইলিশ। দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রতিবছরই ইলিশ রপ্তানি করা হয়। তবে এ বছরও সরকার ৩ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানি করার অনুমতি দিয়েছে। যার ফলে রপ্তানির পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশে ইলিশের দাম ক্রমাগত বাড়ছে, যা সাধারণ ক্রেতাদের জন্য একটি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) পটুয়াখালী জেলার পৌর নিউমার্কেট মৎস্য বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বাজারে ইলিশের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এর ফলে ইলিশের দাম ৩০-৪০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গেছে। কিছুদিন আগে ১ কেজি ইলিশের দাম ছিল ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা। বর্তমানে তা ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায় পৌঁছেছে। অন্যদিকে ১ কেজি ৫০০ গ্রাম বা দেড় কেজি মাছের দাম ১ হাজার ৮০০ টাকা। ঝাটকা ৬৫০ টাকা। ছোট ঝাটকা ৫০০ টাকা করে চলছে।
আরও পড়ুন: ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ ধরা ও বিক্রি বন্ধ
এক ক্রেতা বলেন, বর্তমানে ইলিশ কেনার সামর্থ্য হারাতে বসেছি। দাম এত বেশি যে, কিনতে গেলে সাধারণ পরিবারের বাজেটেই টান পড়ে।
মাছ বিক্রেতা মো. খোকন বলেন, রপ্তানির কারণে বাজারে ইলিশের সরবরাহ কমে যাওয়ায় তারা বেশি দামে মাছ বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। এর পাশাপাশি, পরিবহন ও অন্যান্য খরচও বেড়েছে বলে জানান তিনি।
তবে ব্যবসায়ীদের একাংশ মনে করেন, বাজারে ইলিশের সরবরাহ বাড়াতে সরকার উদ্যোগ নিলে দাম কিছুটা স্থিতিশীল হতে পারে।
এ বিষয়ে এক মৎস্য আড়ৎদার জানান, ভারতে ইলিশ রপ্তানির ফলে দেশীয় বাজারে ইলিশের দাম বৃদ্ধির প্রভাব সাধারণ মানুষের ওপর পড়ছে। সরকার যদি দ্রুত পদক্ষেপ নেয় ও বাজারে পর্যাপ্ত ইলিশের সরবরাহ নিশ্চিত করে, তবে ক্রেতাদের ভোগান্তি কিছুটা কমবে।
মৎস্য অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, আবহাওয়ার প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে বিগত ২০-২৫ দিন গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ বন্ধ ছিল। তাই আলিপুর, মহিপুর বন্দরে মাছ কম এসেছে। আবহাওয়া কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় কিছুদিনের মধ্যে বাজারে মৎস্য সরবরাহ বাড়বে। খুব তারাতারি ইলিশের দাম কমবে ও মানুষের ক্রয়ক্ষমতার ভেতরে চলে আসবে।
ভোক্তা অধিদপ্তর জানায়, নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন তারা। অস্বাভাবিক মূল্যে বিক্রয়ের কোনো প্রমাণ পেলে তারা আইন অনুযায়ী দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে প্রস্তুত।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতির প্রতিবাদে অন্তর্বর্তী সরকারকে আইনি নোটিশ
ভারতের ‘বিশেষ অনুরোধে’ ইলিশ রপ্তানির অনুমতি: মৎস্য উপদেষ্টা
২ মাস আগে
বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানোর সরকারের নির্বাহী ক্ষমতা বাতিল
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) গণশুনানি ছাড়াই বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানোর নির্বাহী ক্ষমতা বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জারি করা গেজেটে বলা হয়েছে, এই সংশোধনীর মাধ্যমে বিইআরসি আইন ২০০৩ এর ৩৪ক ধারা বিলুপ্ত হবে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, গণশুনানি ছাড়াই নির্বাহী ক্ষমতার মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্য নির্ধারণের ক্ষমতা সরকারকে দিয়ে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ৩৪ (ক) ধারা প্রবর্তন করেছিল।
গণশুনানি ছাড়া সরকার গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়াবে না বলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান সম্প্রতি যে বক্তব্য দিয়েছিলেন তার পরিপ্রেক্ষিতে নতুন এই সংশোধনী আনা হয়েছে।
সর্বশেষ এই সংশোধনীর পর সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ বা গ্যাসের দাম বাড়াতে চাইলে তাকে বিইআরসিতে প্রস্তাব দাখিল করতে হবে এবং এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে বিইআরসি গণশুনানি করে ৯০ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবে।
৩ মাস আগে
চাহিদা বাড়ায় ঈদের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে চাহিদা বাড়ায় মসলাজাতীয় পণ্য আদা, রসুন, পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে এসব পণ্যের দাম কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ৭০ টাকা। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভোক্তারা। কিন্তু মাংস রান্নায় বেশি পরিমাণে আদা, রসুন ও পেঁয়াজ ব্যবহার হয় বলে এসব পণ্য কিনতে হয় তাদের।
আরও পড়ুন: সবজির দাম স্থিতিশীল হলেও এখনো চড়া, বাড়ছে ডিম, মুরগি ও মাছের দামও
তাই ঈদকে সামনে রেখে এসব পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। আর এই চাহিদাকে পুঁজি করে অসাধু ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে বাজার তদারকি জোরদার না করায় ব্যবসায়ীরা শাস্তি না পেয়েই পার পেয়ে যায়।
কারওয়ান বাজারে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে ঢাকার নিউ ইস্কাটনের বাসিন্দা আম্বিয়া আক্তার বলেন, ইতোমধ্যে বাজারের সব জিনিসের দাম বেড়েছে। তার ওপর আদা, রসুন ও পেঁয়াজের মতো নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
এদিকে খুচরা ব্যবসায়ীরা দাবি করছে, পাইকারি বাজারে এসব পণ্যের দাম বাড়ায় খুচরা বাজারে দাম বাড়াতে হয়েছে তাদের।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার, রামপুরা, মহাখালী, মগবাজারসহ বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, আদার দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে কেজিতে ৬০ থেকে ৭০ টাকা বেড়েছে। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি আদা বিক্রি হচ্ছে ২৬০ থেকে ২৮০ টাকা, যা এখন বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৬০ টাকায়। গত সপ্তাহে পেঁয়াজ ৭০ টাকার পরিবর্তে ৯০ টাকা এবং রসুন ২৪০ টাকার পরিবর্তে ২৬০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: রাজধানীর কাঁচাবাজারে চড়া দাম, হিমশিম খাচ্ছে ক্রেতারা
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে আদার দাম কেজিতে বেড়েছে ৫০ থেকে ৭০ টাকা। চলতি মাসের শুরুতে প্রতি কেজি আদা ছিল ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা। এখন বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকায়। তবে মানভেদে বিভিন্ন বাজারে রসুনের দামে কিছুটা তারতম্য রয়েছে।
কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী আতিকুল ইসলাম বলেন, কোরবানির ঈদে আদা, রসুন ও পেঁয়াজ ছাড়াও বিভিন্ন মসলার চাহিদা বেশি থাকে। এ কারণে চলতি মাসের শুরু থেকে এসব পণ্যের দাম ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করে। গড়ে এই ৩টি পণ্যের দাম কেজিতে ৩০ থেকে ৭০ টাকা বেড়েছে।
কাঁচা মরিচের দাম কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে শুক্রবার প্রতি কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যখন বেশি দামে কিনি, তখন ৫-১০ টাকা লাভে বিক্রি করতে হয়। কারণ বাজার থেকে এসব পণ্য কেনার পর একটি অংশ নষ্ট হয়ে যায়। তাই ১০ টাকা কেজি মুনাফা না করলে আমাদের লোকসান গুনতে হবে।’
ঢাকার কাঁচাবাজারে সবজির দাম কমেছে, কারণ রাজধানীর একটি বড় অংশ তাদের গ্রামের বাড়িতে ঈদুল আজহার আনন্দ উপভোগ করতে নগরী ছেড়েছে।
ঢাকার কাঁচাবাজারে শুক্রবার থেকে অন্যান্য পণ্য ও মাছের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
আরও পড়ুন: ডলারের দাম বাড়ার অজুহাতে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে মসলাও
৬ মাস আগে
বাজেট ২৪-২৫: দাম বাড়তে পারে যেসব পণ্যের
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বাজেট প্রস্তাব পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
সে অনুযায়ী আগামী ১ জুলাই থেকে বাড়তে পারে যেসব পণ্যের দাম-
সিগারেট: তিন স্তরের সিগারেটের ওপর ৬৫ দশমিক ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে বাড়বে সব ধরনের সিগারেটের দাম।
মোবাইল ফোন: সিম কার্ডের দাম বাড়িয়ে ২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়াও বাড়বে মোবাইলে কথা বলার ব্যয়। বর্তমানে একজন গ্রাহক ১০০ টাকা রিচার্জ করলে ৭৩ টাকার কথা বলতে পারেন। আর বাকি ২৭ টাকা ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক বাবদ মোবাইল অপারেটররা কেটে রাখে। প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল সেবার ওপর ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হলে ভোক্তা ৬৯ টাকা ৩৫ পয়সার কথা বলতে পারবে।
আরও পড়ুন: বাজেট ২০২৪-২৫: ব্যয়বহুল হতে যাচ্ছে টেলিকম পরিষেবা
আইসক্রিম: আইসক্রিমে সম্পূরক শুল্ক ৫ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। ফলে বাড়বে আইসক্রিমের দাম।
বৈদ্যুতিক মিটার: প্রি-পেইড মিটার ও অন্যান্য বৈদ্যুতিক মিটারের আমদানি শুল্ক ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রি-পেইড মিটার পার্টস ও অন্যান্য বৈদ্যুতিক মিটার যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়েছে।
পানির ফিল্টার: বাসা-বাড়িতে ব্যবহৃত পানির ফিল্টার আমদানিতে শুল্ক বাড়ানো হচ্ছে। দেশে উৎপাদনের কারণে পানির ফিল্টার আমদানিতে শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হচ্ছে।
শুল্কমুক্ত গাড়ি: বর্তমানে সংসদ সদস্যরা শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়ে গাড়ি আমদানি করতে পারেন। সংসদ সদস্যদের গাড়ি আমদানিতে ২৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ও ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে।
কোমল পানীয়-এনার্জি ড্রিংকস: কোমল পানীয়, কার্বনেটেড বেভারেজ, এনার্জি ড্রিংকসের ওপর ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হতে পারে। এ ছাড়া কার্বনেটেড পানীয়ের ওপর ন্যূনতম কর আরও ২ থেকে ৫ শতাংশ বাড়ানো হতে পারে। ফলে এসব পণ্য বেশি দামে কিনতে হবে।
কাজু বাদাম: দেশে কাজু বাদাম চাষকে গুরুত্ব দিতে খোসাযুক্ত কাজু বাদাম আমদানিতে শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হচ্ছে। এতে কাজু বাদামের দাম বাড়তে পারে।
এসি: বিলাসিতা পণ্য হিসেবে বিবেচনা করে দেশে এসি উৎপাদনে ব্যবহৃত কম্প্রেসর ও সব ধরনের উপকরণের ওপর ভ্যাট ৫ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হচ্ছে। তাই এসির দাম বাড়তে পারে। এসি বিক্রিতে ভ্যাট ৫ শতাংশ বেড়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ হওয়ায় ফ্রিজ উৎপাদনে খরচ বাড়বে।
এলইডি বাল্ব: এলইডি বাল্ব ও এনার্জি সেভিং বাল্ব উৎপাদনের জন্য উপকরণ আমদানিতে ১০ শতাংশ শুল্ক বাড়ায় এলইডি বাল্বের দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সিএনজি-এলপিজিতে রূপান্তর ব্যয়: গাড়ির সিএনজি-এলপিজি রূপান্তরে ব্যবহৃত কিট, সিলিন্ডার ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ আমদানিতে শুল্ক ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করা হচ্ছে। এই কারণে গাড়ি রূপান্তর ব্যয়বহুল হয়ে উঠতে পারে।
আরও পড়ুন: ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে সরকারি ব্যয় কমেছে ৪৭ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা
বাজেট ২০২৪-২৫: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়ছে
৬ মাস আগে