দাম
মানিকগঞ্জে বেশিরভাগ সবজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-১২০ টাকায়, কমেছে লেবুর দাম
মানিকগঞ্জের বাজারে কয়েকটি সবজির দাম সামান্য কমলেও বেশিরভাগ সবজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বলে জানিয়েছেন আড়তদাররা। এছাড়া সব ধরনের মাছের দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। নদীতে মাছ কম পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঝিংগা, চিচিংগা, বেগুন, পটল ৮০ টাকায় এবং বরবটি, সাজনা ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আলু ও পিঁয়াজ আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। আলু কেজি ২৫ টাকা ও পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশীয় রসুন ১২০ টাকা, চায়না রসুন ২৪০ টাকা, আদা ১২০ টাকা ও হলুদ ৪০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
তবে ঢেঁড়শ, করলা, শসা কেজিতে ২০ টাকা কমে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কমেছে লেবুর দামও।
এদিকে ডিমের দাম কমেছে। বাদামি রংয়ের ডিম ৪৫ টাকা হালি ও সাদা রংয়ের ডিম ৪০ টাকা হালিতে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংশ প্রশাসন নির্ধারিত ৮০০ টাকা, খাসি ১ হাজার ২০০ টাকা ও ছাগল ১ হাজার টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা কেজিতে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে অর্ধেকে নেমে গেছে সবজির দাম, দুশ্চিন্তায় কৃষক
মানিকগঞ্জের বাজারে অন্য দিনের তুলনায় জিনিসপত্রের দাম বেশি বলে অভিযোগ করেন ক্রেতারা। বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা না থাকায় যে যার মত বিক্রি করছেন বলে দাবী ক্রেতাদের।
বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারি সবজির দাম বেশি থাকায় তাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
৮ দিন আগে
টানা দুইদিন বাড়ার পর কমল স্বর্ণের দাম
টানা দুইদিন দাম বাড়ার অস্থিরতার মধ্যে আজ কমেছে স্বর্ণের দাম। ভালোমানের স্বর্ণের প্রতিভরিতে কমেছে ৫ হাজার ৪০১ টাকা।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) বাজুস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায়।
এর আগে মঙ্গলবার(২২ এপিল) ভালো মানের প্রতিভরি স্বর্ণে দাম ৫ হাজার ৩৪৩ টাকা বাড়িয়েছিল বাজুস। আর সোমবার (২১ এপ্রিল) বাড়িয়েছিল৪ হাজার ৭১৩ টাকা।
আরও পড়ুন: ভরিতে ১৭৭৩ টাকা বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী প্রতিভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা। ২১ ক্যারেট স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা। ১৮ ক্যারেট প্রতিভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪১ হাজার ১৭০ টাকা। সনাতন পদ্ধতির প্রতিভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা।
একইভাবে রূপার দামও নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী ২২ ক্যারেট এক ভরি রূপার দাম ২ হাজার ৮৪৬ টাকা। ২১ ক্যারেট ২ হাজার ৭১৮ টাকা। ১৮ ক্যারেট ২ হাজার ৩৩৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতিভরি রূপার দাম পড়বে ১ হাজার ৭৫০ টাকা।
১০ দিন আগে
ঈদের আগে স্বর্ণের দাম বেড়ে ইতিহাসে সর্বোচ্চ
দুই দিনের মাথায় আবারও দেশের বাজারে বাড়ানো হয়েছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ১ হাজার ৪৭০ টাকা বেড়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম হয়েছে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯৪৫ টাকা, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বুধবার (১৯ মার্চ) থেকে নতুন এ দাম স্থানীয় বাজারে কার্যকর হবে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বাজুস।
নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেট ছাড়াও ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ২৬ হাজার ৭৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪ হাজার ৪৯৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভরিতে ২৬১৩ টাকা বাড়ল স্বর্ণের দাম
স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হওয়ার কথা জানিয়েছে বাজুস।
সবশেষ গত ১৬ মার্চ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৬১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৫৩ হাজার ৪৭৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
এ নিয়ে চলতি বছর ১৫ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম। যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১১ বার, আর কমেছে মাত্র ৪ বার।
৪৬ দিন আগে
ভরিতে ২৬১৩ টাকা বাড়ল স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ২ হাজার ৬১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৫৩ হাজার ৪৭৫ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
বাজুসের রবিবারের (১৬ মার্চ) পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সোমবার (১৭ মার্চ) থেকেই কার্যকর হবে নির্ধারিত নতুন এই মূল্য।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বাড়ায় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করার কথা জানিয়েছে বাজুস।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট এবং বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
আরও পড়ুন: আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম, ইতিহাসে সর্বোচ্চ
সবশেষ গত ৮ মার্চ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করে ভরিতে ১ হাজার ৩৮ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৬২ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস।
এ নিয়ে চলতি বছর ১৪ বার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হলো। এর মধ্যে দাম বাড়ানো হয়েছে ১০ বার এবং ৪ বার কমানো হয়েছে।
স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়।
৪৮ দিন আগে
রোজার শুরুতেই খুলনার বাজারে আকাশছোঁয়া দাম
খুলনার বাজারগুলোতে রোজার শুরুতেই নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে আকাশ ছুঁয়েছে। বিশেষ করে বেগুনি, শসা ও লেবুসহ ইফতারি সামগ্রীর দাম বেড়েছে দুই থেকে তিন-চারগুণ। বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকার পরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে এসব পণ্য।
শনিবার (১ মার্চ) সন্ধ্যায় নগরীর কেসিসির বাজার ঘুরে এবং বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য মিলেছে।
প্রকারভেদে বেগুন কেজি প্রতি ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক সপ্তাহ আগেও ২৫ থেকে ৩০ টাকা ছিল। শসা কেজি প্রতি ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকায়। লেবুর হালি ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন দ্বিগুণের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
নগরীর মিস্ত্রিপাড়া বাজার, রূপসা বাজার, ময়লাপোতা বাজার ঘুরে জানা যায়, ‘ব্রয়লার মুরগি কেজি প্রতি ২০০ থেকে ২১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সোনালি মুরগি কেজি প্রতি ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা, লেয়ার ৩২০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: বাজারে অহেতুক দাম বাড়ালে ছাড় নয়: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কেসিসি সন্ধ্যা বাজারের এক বিক্রেতার কাছে বাড়তি দামের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘খামার থেকে মুরগি কম সরবরাহ হওয়ার কারণে এখন দাম একটু বাড়তি। তবে রমজানে মুরগির দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার ভেতরে থাকবে।’
কেসিসি সন্ধ্যা বাজারের মায়ের দোয়া ভেজিটেবল সপ-এর বিক্রেতা জানান, ‘দুদিনের ব্যবধানে আড়তে পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়েছে। সরবরাহ আগের মতো রয়েছে। বাজারে চাহিদা থাকার কারণে আড়তদাররা দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। আমরা সাধারণ ক্রেতার কাছে জবাবদিহিতার শিকার হচ্ছি।’
তাসলিমা নামে এক ক্রেতা জানান, ‘এ বছর রমজানে বাজার স্বাভাবিক থাকবে ভেবেছিলাম, কিন্তু চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে দামও বেড়ে যাচ্ছে।
‘গরুর মাংস ৭০০ টাকা দরে বাজারে বিক্রি হচ্ছিল। কেসিসি দাম না কমিয়ে আরও ৫০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে। সে কারণে মুরগিও বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে,’ অভিযোগ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: খুলনায় নাগালের বাইরে চাল ও তেলের দাম
যদিও খুলনা জেলা প্রশাসন প্রতিদিন বাজার মনিটরিং করছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
৬২ দিন আগে
দাম বাড়লো স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার
আন্তর্জাতিক এবং স্থানীয় বাজারে স্বর্ণ ও রূপার দাম বাড়ায় স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার দাম আরেক দফা বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রিত স্মারক স্বর্ণ মুদ্রার (বক্সসহ) দাম ১০ হাজার টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে রৌপ্যমুদ্রার (বক্সসহ) দাম ১ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৭ হাজার টাকা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আরও পড়ুন: বৈদেশিক মুদ্রা সংকটে পড়তে পারে বাংলাদেশ, আশঙ্কা বিএনপির
এর আগে গত বছর অক্টোবরে দাম বাড়ানো হয়েছিল স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার।
৭৬ দিন আগে
ভারত থেকে চাল আসছেই, তবুও দাম কমার লক্ষণ নেই যশোরে
ভারত থেকে শুল্কমুক্ত সুবিধায় গত তিন মাসে আমদানি করা হয়েছে ১৩ হাজার ৯৬৮ টন চাল। বেনাপোল দিয়ে চাল আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও বেনাপোলসহ যশোরের বাজারগুলোতে দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। উল্টো স্থানীয় বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে প্রকারভেদে চালের দাম আগের থেকে কেজিপ্রতি এক-দুই টাকা বেড়েছে।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে চাল আমদানির তথ্য জানানো হয়।
চাল আমদানির সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, আমদানির জন্য বরাদ্দ পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো আগামী ১৫ মার্চ পর্যন্ত ভারত থেকে চাল আমদানি করতে পারবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. লুৎফর রহমান সই করা ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেসরকারিভাবে নন-বাসমতি সিদ্ধ ও আতপ চাল আমদানির জন্য বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুকূলে এলসি খোলার সময়সীমা আগামী ১৫ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হলো।
আমদানিকারকরা বলছেন, ভারতে চালের দাম বেশি থাকায় আমদানি করা চালের দাম বেশি পড়ছে। ফলে বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।
অটোরাইস মিলমালিক ও ধান ব্যবসায়ীদের দাবিও এটি।
তবে ক্রেতাদের দাবি, দেশে বর্তমানে ধান-চালের কোনো সংকট নেই। মাসখানেক আগে কৃষকের ঘরে উঠেছে আমন ধান। তারপরও সাধারণ মানুষকে বেশি দামেই চাল কিনতে হচ্ছে। এতে অনেকে আর্থিক সংকটে পড়ছেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় নাগালের বাইরে চাল ও তেলের দাম
কম দামে চাল না কিনতে পেরে সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ। সিন্ডিকেট গড়ে ওঠায় দাম কমছে না বলে মনে করছেন ক্রেতারা। বিশেষ করে বাজার নিয়ন্ত্রণে নজরদারির ব্যবস্থা না থাকায় দাম বাড়ছে বলে জানান তারা।
এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, চালের দাম এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে, খেটে খাওয়া মানুষকে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। বর্তমানে জিনিসপত্রের দাম বেশি হওয়ায় স্বল্প আয়ের মানুষকে খেয়ে না খেয়ে দিন পার করতে হচ্ছে। প্রায় প্রতিদিন নিত্যপণ্যের পাশাপাশি বাড়ছে চালের দামও। বাজারে এমন কোনো পণ্য নেই যে তার দাম সম্প্রতি বাড়েনি।
আমদানিকারকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চাল আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়ার পর গত বছরের ১৭ নভেম্বর থেকে চলতি বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি তিন মাসে বেনাপোল দিয়ে ১৩ হাজার ৯৬৮ টন চাল আমদানি হয়েছে। সরকার গত ১৭ নভেম্বর থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ লাখ ৯২ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন দেয়। এ সময়ের মধ্যে আশানুরূপ আমদানি না হওয়ায় সময় বাড়িয়ে ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখ পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। তাতেও দেশের বাজারে চালের দাম না কমায় ভারত থেকে আমদানির জন্য আগামী ১৫ মার্চ পর্যন্ত এক মাস সময় বাড়িয়েছে সরকার।
তাই খুব শিগগিরই চালের দাম কমে আসবে বলে মনে করছেন আমদানিকারকরা।
নাভারণ বাজারের সবচেয়ে বড় চালের আড়ত চৌধুরী রাইস মিলের স্বত্বাধিকারী রাশেদ চৌধুরী বলেন, ‘মোটা চাল ৫১ টাকা ও স্বর্ণা মোটা চাল ৫৩ টাকা কেজি দরে পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে। নতুন চাল বাজারে আসতে শুরু করেছে, আমদানিও স্বাভাবিক রয়েছে; তাই সামনে দাম কমবে।’
এবার অতিবৃষ্টির কারণে ধানের উৎপাদন কমেছে বলে চাল আমদানি করতে হচ্ছে বলে মনে করেন তিনি।
সরেজমিনে বেনাপোলসহ শার্শা উপজেলার কয়েকটি রাইস মিলে গেলে মিল মালিকরা জানান, এবার আশানুরূপ ধান কিনতে পারেননি তারা। দাম বাড়ার আশায় কৃষক ধান মজুত করে রেখেছেন। ফলে বিভিন্ন জেলা ঘুরে ধান সংগ্রহ করতে হচ্ছে তাদের। আর এতে ধানের ক্রয়মূল্য বেড়ে যাচ্ছে উল্লেখযোগ্য হারে।
তারা বলেন, সব খরচ মিলিয়ে কেজিপ্রতি ধান থেকে চাল করতে খরচ পড়ে যাচ্ছে ৫০ টাকার উপরে। চিকন চালের ক্ষেত্রে তা গিয়ে দাঁড়াচ্ছে প্রায় ৬৩ টাকা।
৭৭ দিন আগে
চলতি বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন পুঁজিবাজারে
ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০০ কোটি টাকা, যা চলতি বছরে সর্বোচ্চ। পাশাপাশি দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। মঙ্গলবার (১১ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সারাদিনে ৫১৯ কোটি টাকার শেয়ার এবং লেনদেন হয়েছে। এই প্রথম ২০২৫ সালে লেনদেন ৫০০ কোটি ছাড়াল।
এর আগে ২১ জানুয়ারি সর্বোচ্চ ৪৯৯ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। একদিনের হিসাবে লেনদেন বেড়েছে প্রায় ১০০ কোটি টাকা।
লেনদেনের পাশাপাশি ডিএসইতে বেড়েছে সূচক এবং বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ডিএসইর প্রধানসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৩ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ বেড়েছে ১ পয়েন্ট।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে শেষ হলো দ্বিতীয় দিনের লেনদেন
লেনদেন হওয়া ৩৯৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১৫, কমেছে ১১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ক্যাটাগরির হিসাবে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে ১২০, কমেছে ৬১ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
‘বি’ ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে ৪৭, কমেছে ২৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ‘জেডে’ ৪৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেন হওয়া ৩৭ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগরই দাম ছিল অপরিবর্তিত। ১৯ কোম্পানির দামে আসেনি কোনো পরিবর্তন। দাম বেড়েছে ১০ এবং কমেছে ৮ কোম্পানির।
সারাদিনে ব্লক মার্কেটে ২৯ কোম্পানির শেয়ার বেচাকেনা হয়েছে। এসব কোম্পানির মোট ৪৫ লাখ শেয়ার ৩৭ কোটি টাকায় বিক্রি হয়েছে। এসিআই লিমিটেড সর্বোচ্চ ২৫ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ডিএসইতে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে লেনদেনের শীর্ষে আছে এম এল ডায়িং লিমিটেড। অন্যদিকে ৪ দশমিক ১৩ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড।
সূচক বেড়েছে চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ৪৩ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ২২২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৬, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
একদিনে সিএসইতে মোট ৪ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দরবৃদ্ধিতে শীর্ষে আছে সামিট পাওয়ার লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। অন্যদিকে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ দাম কমে তলানিতে মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
আরও পড়ুন: উত্থান দিয়ে শুরু পুঁজিবাজারে লেনদেন
এদিকে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কাছে পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স দুটি খসড়া প্রস্তাব পেশ করেছে। প্রস্তাবে টাস্কফোর্সের পক্ষ থেকে মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা এবং মার্জিন ঋণের বিষয়াদি যুগোপযোগী করার সিদ্ধান্তের সুপারিশ করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে কমিশন।
দেশের পুঁজিবাজার সংস্কার এবং উন্নয়নে দ্রুত সময়ের মধ্যে টাস্কফোর্সের সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।
৮১ দিন আগে
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম, ইতিহাসে সর্বোচ্চ
এবার ভরিতে স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৯২৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৭ হাজার ৮১৮ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস), যা দেশের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের মূল্য বাড়ায় বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) নতুন এ দাম নির্ধারণ করেছে বাজুস। বৃহস্পতিবার থেকে স্বর্ণের নতুন দাম কার্যকর হবে।
নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৮১৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ২০ হাজার ৯৪৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৯ হাজার ৫২৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্বর্ণের ভরি কি ২ লাখ টাকা ছাড়িয়ে যাবে
বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এ নিয়ে ফেব্রুয়ারিতে দ্বিতীয় বারের মতো স্বর্ণের দাম বাড়াল বাজুস। এর আগে ১ ফেব্রুয়ারি ভরিতে ২ হাজার ৯৯ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৪ হাজার ৮৯০ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস।
৮৭ দিন আগে
পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে সামান্য, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির
ঢাকার পুঁজিবাজারে উত্থান দিয়ে লেনদেন শেষ হলেও সূচক বেড়েছে সামান্য। পাশাপাশি বেশিরভাগ কোম্পানির দাম কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে মাত্র ১ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ ডিএস-৩০-এর উত্থান ছিল দশমিকের ঘরে।
সারাদিন লেনদেন হওয়া ৩৯৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০, কমেছে ১৮৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরির বেশিরভাগ কোম্পানির দাম কমলেও ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানিতে দামবৃদ্ধির পরিমাণ বেশি। ‘এ’ ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে ৭৮, কমেছে ১০৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে ২৪, কমেছে ৪৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু দেশের পুঁজিবাজারে
অন্যদিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরির ৩৭ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৩৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ২১ কোম্পানির শেয়ারের দাম। লেনদেন হওয়া ৩৭ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে অপরিবর্তিত ছিল ১৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম। দাম বেড়েছে ৬ এবং কমেছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ব্লক মার্কেটে ১৯ কোম্পানির ২৫ লাখ শেয়ার ৯ কোটি ৫০ লাখ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে। এরমধ্যে বিচ হ্যাচারি লিমিটেডের ২ লাখ ৩৭ হাজার শেয়ার সর্বোচ্চ ২ কোটি ৩৪ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
ডিএসইতে দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে আছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। একদিনের লেনদেনে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ৭০ শতাংশ। অন্যদিকে ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ দাম কমে তলানিতে অবস্থান করছে অনিলমায়ার্ন ডায়িং লিমিটেড।
বিনিয়োগকারীদের ১৭০ শতাংশ ফেসভ্যালু প্রতি লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে টেলিকম খাতের কোম্পানি গ্রামীণফোন। চলতি বছর এপ্রিলের ২৩ তারিখে কোম্পানিটির বার্ষিক সভা হওয়ার কথা। ২০২৪ সালের হিসাব অনুযায়ী, গ্রামীণফোনে শেয়ারপ্রতি লাভ হয়েছে ২৬ টাকা ৮৯ পয়সা। লভ্যাংশ ঘোষণা দেওয়ায় নিয়ম অনুযায়ী, মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনে সার্কিট ব্রেকার তুলে দেয়া হয়েছে।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লভ্যাংশ না দেওয়ায় ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানি বেকন ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড এবং রহিমা ফুড করপোরেশন লিমিটেডকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে প্রেরণের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে ডিএসই। ২০২৪ সালে বেকন ফার্মাসিটিক্যালস ২০ শতাংশ এবং রহিমা ফুড ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিলেও পেরিয়ে গেছে নির্ধারিত সময়।
‘বি’ ক্যাটাগরির আরেক কোম্পানি বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস পিএলসি দশমিক ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিলেও নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ায় ডিএসসি কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে প্রেরণ করেছে। মার্চেন্ট ব্যাংক এবং ব্রোকারেজ হাউসকে ‘জেড’ ক্যাটাগরির নতুন এ তিন কোম্পানির শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের কোনো ঋণ না দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএসই।
মঙ্গলবার ডিএসই তালিকাভুক্ত মোট পাঁচ কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের পূর্বঘোষিত লভ্যাংশ প্রদান করেছে। এদের মধ্যে ফার্মা এইডস সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে। বাকি কোম্পানিগুলোর মধ্যে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড ২৩ শতাংশ, লাভেলো আইসক্রিম ১০ শতাংশ, অগ্নি সিস্টেম লিমিটেড ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং জিকিউ বলপেন লিমিটেড ৩ শতাংশ হারে লভ্যাংশ দিয়েছে।
খাতভিত্তিক বিশ্লেষণে, একদিনের লেনদেন ডিএসইতে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে আছে কাগজ এবং প্রিন্টিং খাতের কোম্পানি। এ খাতে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২ দশমিক ৫৯ শতাংশ। দাম বেড়েছে তালিকাভুক্ত ৬ কোম্পানির সবকটির।
এদিকে ১ দশমিক ২৭ শতাংশ দাম হারিয়ে পতনের মুখে পড়েছে সিমেন্ট খাত। এ খাতের সাত কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ৫ এবং বেড়েছে ২ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) বেড়েছে সূচক। সারাদিনের লেনদেনে সার্বিক সূচক বেড়েছে ৩০ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ১৯৬ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০, কমেছে ৮৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: টানা দুদিন ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
সিএসইতে দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে আছে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং কোম্পানি। একদিনের লেনদেনে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ দাম হারিয়ে এভিন্স টেক্সটাইল লিমিটেড অবস্থান করছে তলানিতে।
ডিএসসিতে সামান্য সূচক বাড়ার পাশাপাশি গতদিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ১৩ কোটি টাকা। একদিনে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৪৪ কোটি টাকা। তবে লেনদেন কমেছে সিএসইতে। একদিনে সিএসইতে মোট ৩ কোটি ৯৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকা।
৮৮ দিন আগে