আউটসোর্সিং
আস্থা অর্জনে অপোর ট্রাস্টিওর্দি ক্যাম্পেইন
বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ গ্রাহকের মন জয় করতে সম্প্রতি ট্রাস্টিওর্দি ক্যাম্পেইন শুরুর মাধ্যমে আস্থা অর্জনের প্রক্রিয়াকে আরো সামনে এগিয়ে নিয়ে গেছে অপো যা মানুষ দারুণভাবে গ্রহণ করেছে। ২০টির বেশি দেশ, অঞ্চলে চলছে এই ক্যাম্পেইন ।
এছাড়া তারা নিয়ে এসেছে একগুচ্ছ ডাটা সুরক্ষা সেবা যার মাধ্যমে মানুষ অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে নিশ্চিন্ত হতে পারে। বহুমুখী সেবা দিয়ে মানুষের বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করাই ছিল এসব ক্যাম্পেইনের মূল উদ্দেশ্য।
আরও পড়ুনঃ অপোর ‘ফ্ল্যাশ চার্জ ওপেন ডে’ পালন
অপোর অন্যান্য গ্রাহক সেবার মধ্যে রয়েছে আউটসোর্সিংয়ের বদলে নিজস্ব সার্ভিস সেন্টার নির্মাণ। এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৬০টির বেশি দেশে আড়াই হাজারের বেশি সার্ভিস সেন্টার খোলা হয়েছে এবং ২০২০ সাল থেকে একস্থানে সব ধরনের সেবা দিতে পরীক্ষামূলকভাবে ‘এক্সপেরিয়েন্স স্টোর’ চালু করেছে অপো । এসব সার্ভিস সেন্টারে গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে কঠোরভাবে মান নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুনঃ অপোর ‘ট্রাস্টি রাস্টি’ ক্যাম্পেইন শুরু
তাছাড়া, এই পর্যন্ত অপো ৩৪টি ভাষায় হটলাইন সেবা দিয়ে আসছে। ব্যবহারকারী চাইলে যেকোন সময় এসব হটলাইনে ফোন দিয়ে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে ডিভাইস সম্পর্কিত সব ধরনের সেবা নিতে পারবেন যার উদ্দেশ্য গ্রাহককে সর্বোচ্চ বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করা। এর সঙ্গে রয়েছে আন্তর্জাতিক ওয়্যারেন্টি সেবা, ফেস-টু-ফেস রিপ্যায়ার এবং ওয়ান আওয়ার ফ্ল্যাশ ফিক্স সেবাও ।
এছাড়া, চলমান মহামারি বিবেচনায় অপো কন্টাক্ট-লেস সেবায় জোর দিচ্ছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী ঘরে বসে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা মাই অপো অ্যাপে ভিজিট করে স্পেয়ার পার্টস এর মূল্যসহ যাবতীয় তথ্যাদি জেনে ফোন মেরামত করাতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ অপো রেনো৫ ও এ১৫ এর দাম কমলো
এক তথ্যে দেখা গেছে, ২০২০ সালে ১০ কোটির বেশি অপো ব্যবহারকারী কন্টাক্ট-লেস সেবা গ্রহণ করেছে। আর গ্রাহকদের এসব ধরনের প্রশ্নের জবাব ও পণ্য, সেবা ও নীতি সম্পর্কে জানাতে অপো প্রতিষ্ঠা করেছে ‘নলেজ বেজ’।
৩ বছর আগে
পৌরসভায় আউটসোর্সিংয়ে অপ্রয়োজনীয় লোক নিয়োগ নয়: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
নিয়মিত কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ না করে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অতিরিক্ত লোকবল নিয়োগ না দিতে দেশের সব পৌরসভার মেয়রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
রাজধানীর সরকারি বাসভবন মিন্টু রোড থেকে চলমান কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং উন্নয়ন কার্যক্রম নিয়ে দেশেল সব পৌরসভার মেয়রদের সাথে দুই দফায় ভার্চুয়ালি মতবিনিময়কালে তিনি এ আহ্বান জানান।
মন্ত্রী জানান, পৌরসভাগুলোতে নিয়মিত কর্মচারীর বেতন-ভাতা সময়মত পরিশোধ না করে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ দিয়ে তাদের বেতন দেয়া হচ্ছে বলে অনেক অভিযোগ আসে।
আরও পড়ুন: ধর্মীয় নেতা নয়, সরকার দুষ্কৃতিকারীদের গ্রেপ্তার করছে: তথ্যমন্ত্রী
অতিরিক্ত কর্মচারী নিয়োগের ফলেই পৌরসভার কর্মচারীদের মাসের পর মাস বেতন-ভাতা বকেয়া থাকছে উল্লেখ করে মন্ত্রী এ বিষয়ে সব মেয়রকে আরও বেশি দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান।
পৌর মেয়রদের আয় ও উৎপাদনমুখী এবং সেবামূলক প্রকল্প গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী করোনা মহামারিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে গৃহীত চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বলেন।
তিনি বলেন, লকডাউন যত বৃদ্ধি হবে দেশের অর্থনীতির উপর তত চাপ বাড়বে। তাই অর্থনৈতিক কর্মকান্ড অব্যাহত রাখার বিকল্প নেই।
হাট-বাজারগুলোতে জনসমাগম কমানোর তাগিদ দিয়ে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা জায়গায় কাঁচা বাজার বসানোর পরামর্শ দিয়ে মো. তাজুল ইসলাম করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে জনগণকে সম্পৃক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেন।
এছাড়া, করোনা প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য বিভাগ ও দপ্তর থেকে যেসব পরিপত্র জারি হয়েছে সেগুলো পরিপালনের নির্দেশও দেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মের নাগরিকদের সকল প্রকার অনৈতিক কার্যকলাপ থেকে বিরত রেখে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্ব জনপ্রতিনিধিদের। যুব সমাজকে নষ্ট হতে দেয়া যাবে না, তাদেরকে কাজে লাগাতে হবে। জনপ্রতিনিধিরাই সামাজিক বিপ্লব ঘটাতে পারে বলেও এসময় মন্তব্য করেন তিনি।
আরও পড়ুন: কোভিড ভ্যাকসিনকে বিশ্বজনীন পণ্য হিসেবে ঘোষণা করা উচিত: প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতার অপব্যবহার করে নাগরিকদের প্রাপ্য সেবা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, 'মানবকল্যাণে অবদান রাখার চেয়ে বড় প্রাপ্তি মানুষের আর কিছু হতে পারে না। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজ যোগ্যতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে সকল সমস্যার সমাধান করতে হবে।'
এ সময় যারা ধর্মের কথা বলে দেশে অশান্তি সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছে তাদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলে শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে সকল জনপ্রতিনিধিদের আহ্বান জানান স্থানীয় সরকারমন্ত্রী।
ভার্চুয়াল সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সকল পৌরসভার মেয়ররা অংশ নেন।
৩ বছর আগে
বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্স, আউটসোর্সিং খাতে করোনাভাইরাসের থাবা
বিশ্বের উন্নত দেশগুলো থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও মহামারি করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় ব্যাপকহারে কার্যাদেশ কমে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠানগুলো। কাজহীন হয়ে পড়ায় বেকার হয়ে পড়ছেন এ খাত সংশ্লিষ্ট অনেকে।
৪ বছর আগে