পদক
স্বাধীনতা পদক-২০২৪ প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
দেশের জন্য গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৪ প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক বিজয়ী বা তাদের পরিবারের সদস্যদের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন তিনি।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য মুক্তিযোদ্ধা কাজী আবদুস সাত্তার বীর প্রতীক, মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) এবং মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নাঈম মো. নজিব উদ্দিন খান (খুররম) (মরণোত্তর) স্বাধীনতা পদক পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: মস্কোতে কনসার্ট হলে সন্ত্রাসী হামলায় প্রধানমন্ত্রীর শোক ও নিন্দা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অবদানের জন্য ড. মোবারক আহমদ খান এবং চিকিৎসায় অবদানের জন্য ডা. হরিশঙ্কর দাস পদকে ভূষিত হয়েছেন।
সংস্কৃতি ও ক্রীড়ায় অবদানের জন্য মোহাম্মদ রফিকুজ্জামান ও ফিরোজা খাতুনকে এ সম্মাননা দেওয়া হয়।
সমাজসেবা ক্যাটাগরিতে অরণ্য চিরণ, মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. মোল্লা ওবায়দুল বাকী ও এস এম আব্রাহাম লিংকনকে স্বাধীনতা পদক দেওয়া হয়।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের পক্ষ থেকে রফিকুজ্জামান তার অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের সংক্ষিপ্ত জীবনীসহ গুরুত্বপূর্ণ উদ্বৃতি পাঠ করা হয়।
১৯৭৭ সাল থেকে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিবছর ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এই সম্মাননা পদক দিয়ে আসছে।
আরও পড়ুন: আজ সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
৭ মাস আগে
স্বাধীনতা পদকের জন্য মনোনীত হলেন ১০ জন
দেশের জন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা স্বাধীনতা পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন ১০ ব্যক্তি।
বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপনে মনোনীতদের নাম জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য মুক্তিযোদ্ধা কাজী আবদুস সাত্তার, মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) এবং মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নাঈম মোহাম্মদ নজিব উদ্দিন খান (খুররম) (মরণোত্তর) এ পদক পাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: ১২ ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠানকে স্বাধীনতা পদক প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অবদানের জন্য ড. মোবারক আহমেদ খান এ পদক পাচ্ছেন।
চিকিৎসা শাস্ত্রে অবদানের জন্য সম্মাননা পাচ্ছেন ডা. হরিশঙ্কর দাস।
সংস্কৃতিতে অবদানের জন্য মোহাম্মদ রফিকুজ্জামান ও ও ক্রীড়ায় ফিরোজা খাতুন এ পদক পাচ্ছেন।
পাবলিক সার্ভিস ক্যাটাগরিতে অরণ্য চিরণ, মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. মোল্লা ওবায়দুল বাকী ও এস এম আব্রাহাম লিংকন স্বাধীনতা পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন।
দেশের জন্য গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ গত বছর ৯ ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করা হয়।
২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস সামনে রেখে ১৯৭৭ সাল থেকে বাংলাদেশ প্রতি বছর ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এ পদক দিয়ে সম্মাননা দিয়ে আসছে।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা পদক প্রদানে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ বিএনপির
স্বাধীনতা পদক হস্তান্তর করলেন প্রধানমন্ত্রী
৮ মাস আগে
শিল্পকলা পদক পাচ্ছেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
শিল্প ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ‘শিল্পকলা পদক ২০২১ ও ২০২২’ ঘোষণা করেছে। পদক পাচ্ছেন মোট ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান।
এর মধ্যে ‘শিল্পকলা পদক ২০২১’পাচ্ছেন ১০ গুণীজন ও সংগঠন এবং ‘শিল্পকলা পদক ২০২২’পাচ্ছেন আরও ১০ গুণীজন।
আরও পড়ুন: আ. লীগের ইশতেহারে নারী উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে বড় পদক্ষেপের অঙ্গীকার
২০২১ সালের শিল্পকলা পদক পাচ্ছেন- যন্ত্রসংগীতে মো. নূরুজ্জামান, নৃত্যকলায় শারমীন হোসেন, কণ্ঠসংগীতে সাদি মহম্মদ, চারুকলায় শিল্পী বীরেন সোম, নাট্যকলায় অধ্যাপক আবদুস সেলিম, লোক সংস্কৃতিতে মো. নহীর উদ্দিন, চলচ্চিত্রে ড. মতিন রহমান, আবৃত্তিতে কাজী মদিনা, যাত্রাশিল্পে এম. এ. মজিদ এবং সৃজনশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন হিসেবে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ।
২০২২ সালের শিল্পকলা পদক পাচ্ছেন- যন্ত্রসংগীতে ফোয়াদ নাসের, নৃত্যকলায় সাজু আহম্মেদ, কণ্ঠসংগীতে এলেন মল্লিক, চারুকলায় অধ্যাপক অলক রায়, নাট্যকলায় খায়রুল আলম সবুজ, লোকসংস্কৃতিতে সুনীল কর্মকার, ফটোগ্রাফিতে রফিকুল ইসলাম, আবৃত্তিতে মীর বরকতে রহমান, যাত্রাশিল্পে অরুণা বিশ্বাস এবং সৃজনশীল সাংস্কৃতিক গবেষক হিসেবে ড. সফিউদ্দিন আহমদ।
আরও পড়ুন: প্রকল্প শেষে গাড়ি জমা না দিলে কঠোর পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি জনপ্রশাসনমন্ত্রীর
উল্লেখ্য, শিগগিরই রাষ্ট্রপতির অনুমতি ও তারিখ নির্ধারণ সাপেক্ষে ‘শিল্পকলা পদক ২০২১ ও ২০২২’প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে।
সম্মাননা হিসেবে পদকপ্রাপ্ত গুণীজন প্রত্যেকে পাবেন একটি করে স্বর্ণপদক, সনদপত্র এবং ১ লাখ টাকার চেক।
আরও পড়ুন: শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির প্রতিবাদে ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক’ প্রত্যাখ্যান
১০ মাস আগে
এনায়েতউল্লাহ খানকে 'ন্যাশনাল অর্ডার ফর মেরিট' পদকে ভূষিত করেছে রোমানিয়া
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রোমানিয়ার অনারারি কনসাল এনায়েতউল্লাহ খান নাইট পদমর্যাদায় 'ন্যাশনাল অর্ডার ফর মেরিট' পদকে ভূষিত হয়েছেন।
রোমানিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় অনুসারে, বাংলাদেশ ও রোমানিয়ার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এবং উচ্চ পর্যায়ের সংলাপ সমর্থন ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য উচ্চ প্রশংসার নিদর্শন স্বরূপ তাকে এই মর্যাদাপূর্ণ পদকে ভূষিত করা হয়েছে।
এই পদক প্রদান করেন রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এনআইসি সদস্য হলেন এনায়েতউল্লাহ খান
১১ মাস আগে
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক-২০২৩ পেলেন ৪ নারী ও জাতীয় নারী ফুটবল দল
নিজ নিজ ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য চার জন বিশিষ্ট নারী ও জাতীয় মহিলা ফুটবল দলকে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক-২০২৩ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এই চার নারী হলেন- রাজনীতিতে অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন (মরণোত্তর), শিক্ষায় অনিমা মুক্তি গোমেজ, সংস্কৃতি ও ক্রীড়ায় নাসিমা জামান ববি এবং গবেষণায় ডা. সেঁজুতি সাহা।
মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারক।
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের দখলদারি বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ নিতে নিরাপত্তা পরিষদের প্রতি আহ্বান বাংলাদেশের
বঙ্গমাতার গৌরবোজ্জ্বল জীবনের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. তানিয়া হক।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতার জীবন ও কর্মের ওপর একটি অডিও-ভিজ্যুয়াল ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান বেগম চেমন আরা তৈয়ব অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এবং বাংলাদেশ মহিলা ফুটবল দলের পক্ষ থেকে অধিনায়ক সাবিনা খাতুন তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের অবদানের স্মরণে ২০২১ সালে এই সম্মানজনক পুরস্কার চালু করা হয়।
আটটি ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতি বছর সর্বোচ্চ পাঁচটি মহিলা ও দলকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: কঁচা নদীর ওপর বঙ্গমাতা সেতুর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
‘আইডিএফ গ্লোবাল অ্যাম্বাসেডর ফর ডায়াবেটিস’ পদক পেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডায়াবেটিস বিষয়ক আইডিএফ গ্লোবাল অ্যাম্বাসেডর পদক ও সম্মাননা গ্রহণ করেছেন।
বৃহস্পতিবার সকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সরকারি বাসভবন গণভবনে তার হাতে এই পদক তুলে দেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বাণী লেখক মো. নজরুল ইসলাম।
পর্তুগালের লিসবনে ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত আইডিএফ ওয়ার্ল্ড ডায়াবেটিস কংগ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডায়াবেটিস এবং অন্যান্য অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য তার ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ হাসিনাকে প্রথমবারের মতো ডায়াবেটিসের গ্লোবাল অ্যাম্বাসেডর-এর সম্মানসূচক খেতাব দেয়া হয়েছিল।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেলের জন্য কমলাপুর স্টেশন ভাঙার প্রস্তাব আমি মেনে নেইনি: প্রধানমন্ত্রী
এর আগে প্রধানমন্ত্রী একই বছরের আগস্ট মাসে ঢাকায় গণভবনে আইডিএফ সভাপতি অধ্যাপক আখতার হুসেনের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এই উপাধি গ্রহণ করেন।
লিসবনে আইডিএফ ওয়ার্ল্ড ডায়াবেটিস কংগ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পর্তুগালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তার পক্ষে এই খেতাব গ্রহণ করেন।
গণভবনে পদক ও সম্মাননাপত্র তুলে দেয়ার সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, প্রধানমন্ত্রীর অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন এবং সিনিয়র পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচনে আ.লীগ ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রা অব্যাহত থাকবে: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
৫ নারীর হাতে বেগম রোকেয়া পদক তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
সমাজ, নারী শিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের জন্য পাঁচ নারীর হাতে বেগম রোকেয়া পদক ২০২২ তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের ১৪২তম জন্ম ও ৯০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে শুক্রবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে পদক বিতরণ করেন শেখ হাসিনা।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় বেগম রোকেয়া দিবস ২০২২ উদযাপন এবং বেগম রোকেয়া পদক ২০২২ বিতরণের জন্য এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: ৫ বিশিষ্ট নারী পাচ্ছেন বেগম রোকেয়া পদক-২০২২
নারী শিক্ষায় অবদানের জন্য ফরিদপুরের রহিমা খাতুন, নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য চট্টগ্রামের অধ্যাপক কামরুন নাহার বেগম (অ্যাডভোকেট), নারীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য খুলনার ফরিদা ইয়াসমিন, নারী শিক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য এ পুরস্কার পেয়েছেন। সাহিত্য ও সংস্কৃতির মাধ্যমে নারীদের আলোকিতকরণে অবদানের জন্য নড়াইলের ড. আফরোজা পারভীন এবং গ্রামীণ উন্নয়নে অবদানের জন্য ঝিনাইদহের নাসিমা বেগম।
অনুষ্ঠানে পুরস্কার প্রাপকদের পক্ষ থেকে ড. আফরোজা তার অনুভূতির কথা জানান।
প্রাপকদের প্রত্যেককে একটি স্বর্ণপদক, চার লাখ টাকার চেক এবং একটি প্রশংসাপত্র দেয়া হয়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল।
আরও পড়ুন: বেগম রোকেয়া পদক বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী
বেগম রোকেয়া পদক ২০১৮ পেলেন পাঁচ নারী
১ বছর আগে
শিল্পকলা পদক ২০১৯ ও ২০২০ পাচ্ছেন ২০ গুণীজন
বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ২০ গুণীজন ‘শিল্পকলা পদক ২০১৯ ও ২০২০’ পদক পাচ্ছেন। মঙ্গলবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জনসংযোগ কর্মকর্তা হাসান মাহমুদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে পদক বিতরণ অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন এবং সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর।
এতে বলা হয়, অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে.এম খালিদ, এবং স্বাগত বক্তব্য প্রদান করবেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। আলোচনা ও পদক প্রদান শেষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
আরও পড়ুন: এ বছর খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিল হয়েছে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ‘শিল্পকলা পদক’-এর জন্য মনোনীত প্রত্যেক ব্যক্তিকে একটি করে স্বর্ণপদক, সনদপত্র এবং এক লাখ টাকার চেক দেয়া হবে।
পদক প্রদানের জন্য তালিকাভূক্ত ক্ষেত্র ১২ টি: কণ্ঠসঙ্গীত, যন্ত্রসঙ্গীত, নৃত্যকলা, নাট্যকলা, চারুকলা, আবৃত্তি, ফটোগ্রাফি, যাত্রাশিল্প, চলচ্চিত্র ও লোকসংস্কৃতি, সৃজনশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন/সংগঠক এবং সৃজনশীল সাংস্কৃতিক গবেষক। তালিকাভক্ত ক্ষেত্র হতে নির্বাচিত ১০ টি ক্ষেত্রে প্রতি বছর ‘শিল্পকলা পদক’ প্রদান করা হয়।
করোনা মহামারির কারণে ‘শিল্পকলা পদক’ এর অনুষ্ঠান স্থগিত থাকায় এ বছর ২০১৯ ও ২০২০ দু’বছর এর পদক একসাথে প্রদান করা হবে। ২০১৯ সালে দশজন ও ২০২০ সালে দশজন সহ মোট বিশ জনকে এ পদক প্রদান করা হবে।
আজ ‘শিল্পকলা পদক’ ২০১৯ ও ২০২০-এর বিষয়ে জাতীয় নাট্যশালা সেমিনার কক্ষে একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। এ সময় একাডেমির সচিব মো. আসাদুজ্জামানসহ একাডেমির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২০১৯ সালে পদক পাচ্ছেন যারা
নাট্যকলায় মাসুদ আলী খান, কণ্ঠসঙ্গীতে হাসিনা মমতাজ, চারুকলায় আবদুল মান্নান, চলচ্চিত্রে অনুপম হায়াৎ, নৃত্যকলায় লুবনা মারিয়াম, লোকসংস্কৃতিতে শম্ভু আচার্য্য, যন্ত্রসঙ্গীতে মো. মনিরুজ্জামান, ফটোগ্রাফিতে এম এ তাহের ও আবৃত্তিতে হাসান আরিফ। এ ছাড়া সৃজনশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন হিসেবে ছায়ানট পাচ্ছে এই পদক।
২০২০ সালে পদক পাচ্ছেন যারা
নাট্যকলায় মলয় ভৌমিক, কণ্ঠসঙ্গীতে মাহমুদুর রহমান বেণু, চারুকলায় শহিদ কবীর, চলচ্চিত্রে শামীম আখতার, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ, লোকসংস্কৃতিতে শাহ আলম সরকার, যন্ত্রসঙ্গীতে মো. সামসুর রহমান, ফটোগ্রাফিতে আ ন ম শফিকুল ইসলাম স্বপন ও আবৃত্তিতে ডালিয়া আহমেদ। এ ছাড়া সৃজনশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন হিসেবে পদক পাচ্ছে দিনাজপুর নাট্য সমিতি।
উল্লেখ্য, দেশের শিল্প সংস্কৃতির ক্ষেত্রে জাতীয় পর্যায়ে বিশেষ অবদানের জন্য গুণীজনদের অবদানকে সম্মান ও স্বীকৃতি জানাতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে ২০১৩ সাল থেকে ‘শিল্পকলা পদক’ প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: আগের অবস্থায় ফিরে গেছে প্রয়াত মেয়র আনিসুলের স্বপ্নের সড়ক!
নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে অক্টোবরে উই-এর শীর্ষ সম্মেলন
২ বছর আগে
মাদার অব হিউম্যানিটি পদকের নাম পরিবর্তন
‘মাদার অব হিউম্যানিটি সমাজকল্যাণ পদক’-এর নাম বদলে ‘জাতীয় মানব কল্যাণ পদক’- নির্ধারণ করেছে মন্ত্রিসভা।
পদকটির নাম পরিবর্তন করে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি সমাজকল্যাণ পদক নীতিমালা’র নাম সংশোধনসহ এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
রবিবার মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
এর আগে দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন:নওগাঁ ও মেহেরপুরে ২টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের খসড়া আইন মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, মাদার অব হিউম্যানিটি সমাজকল্যাণ পদক নীতিমালার নাম সংশোধনের একটা প্রস্তাব ছিল। এর আগে যখন পুরস্কার দেয়া হয়েছিলো তখন জাতীয় পুরস্কার সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সদস্যরা বলেছিলেন, এই নামটা পরিবর্তন করা দরকার। সেজন্য তারা তিনটি নাম প্রস্তাব করেন, রবিবার মন্ত্রিসভা আলাপ-আলোচনা করে এটার নাম পরিবর্তন করে ‘জাতীয় মানব কল্যাণ পদক-২০২২’ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘২০১৮ সালে মাদার অব হিউম্যানিটি পুরস্কার হিসেবে মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করা হয়েছিলো। আজকে মন্ত্রিসভা এটাকে পরিবর্তন করে দিয়েছে।’
আরও পড়ুন:জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে জনগণের কাছে যান, জ্বালানি বিভাগকে মন্ত্রিসভা
মন্ত্রিসভায় পারিবারিক আদালত আইনের খসড়া অনুমোদন
২ বছর আগে
প্রতি বছর ‘প্রধান বিচারপতি পদক’ প্রদানের সিদ্ধান্ত, নীতিমালা প্রণয়ন
এখন থেকে প্রতি বছর ‘প্রধান বিচারপতি পদক’ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অধস্তন আদালতের পাঁচজন বিচারক এবং সকল জেলার মধ্য থেকে দলগতভাবে একটি জেলা জজশীপ/মহানগর দায়রা জজশীপকে এই পদক দেয়া হবে। আর এ জন্য ‘প্রধান বিচারপতি পদক নীতিমালা, ২০২২’- প্রণয়ন করা হয়েছে।
বুধবার সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল (ভারপ্রাপ্ত) মো. গোলাম রব্বানীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে এবং বিচারিক সেবার উৎকর্ষ অর্জন, কর্মস্পৃহা বৃদ্ধি, শুদ্ধাচার, সক্ষমতা, দক্ষতার উন্নয়ন ও বিকাশে এবং বিদ্যমান মামলার জট নিরসন করতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ জন্য মামলা-মোকদ্দমার নিষ্পত্তি আরও গতিশীল করতে প্রতিবছর এ পদক দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি পদক নীতিমালা, ২০২২ এবং প্রধান বিচারপতি পদকের আবেদন ফরম সংশ্লিষ্ট সবার অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাঠানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নীতিমালার বিধান ৯(গ) অনুসারে জেলা ও মহানগর বাছাই কমিটি গঠন সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তি ও কমিটির সদস্যদের নাম ও পদবিসহ তালিকা সরাসরি অথবা ডাকযোগে ‘রেজিস্ট্রার জেনারেল, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট (দৃষ্টি আকর্ষণ: সাচিবিক সহায়তা প্রদানকারী কর্মকর্তা, প্রধান বিচারপতি পদক নীতিমালা প্রণয়ন ও বাছাই সংক্রান্ত জাজেস কমিটি)’ বরাবরে এবং উক্ত বিজ্ঞপ্তির সফট কপি নির্ধারিত মেইলে পাঠাতে হবে। প্রধান বিচারপতি পদকের আবেদন ফরম বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: অভিন্ন সাজা প্রদান নীতিমালা কেন নয়, জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট
অটোমোবাইল শিল্প উন্নয়নে মন্ত্রিসভায় নীতিমালা অনুমোদন
২ বছর আগে