ডেসকো
ডেসকোর ফেসবুক পেজ হ্যাক হয়েছে
ঢাকা ইলেকট্রিক কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাক করেছে দুর্বৃত্তরা।
ডেসকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জি. মো. কাউসার আমীর আলী জানান, শনিবার বিকাল সোয়া ৪টার দিকে তার প্রতিষ্ঠানের ফেসবুক পেজটি অজ্ঞাত হ্যাকাররা হ্যাক করে।
তিনি ইউএনবিকে বলেন, ‘আমাদের আইটি বিশেষজ্ঞরা সমস্যা সমাধানে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
এদিকে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বর্তমানে ডেসকোসহ সংশ্লিষ্ট সব সাইবার টিম ফেসবুক পেজটি উদ্ধারে কাজ করছে।
আরও পড়ুন: এবার ‘স্মার্ট প্রিপেইড’ মিটার বসাতে যাচ্ছে ডেসকো
মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘সবাইকে অনুরোধ করা হচ্ছে যে কোনো বার্তা আদান-প্রদান করা থেকে বিরত থাকুন এবং ডেসকো ফেসবুক পেজে কোনো পোস্ট এড়িয়ে চলুন যতক্ষণ না এটি পুনরুদ্ধার করা হয়। পেজটি পুনরুদ্ধার করার পরে সবাইকে অবহিত করা হবে।’
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার রাত থেকে ৫০ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ডেসকোর প্রিপেইড মিটার রিচার্জ
১ বছর আগে
শুধু ঢাকাতেই দিনের বেলায় ৬০০ মেগাওয়াটের বেশি লোডশেডিং
রাতের তুলনায় বিদ্যুতের চাহিদা তুলনামূলকভাবে কম থাকা সত্বেও দিনের বেলায় শুধুমাত্র ঢাকাতেই ৬০০ মেগাওয়াটের বেশি লোডশেডিং হয়েছে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, বিগত কয়েকদিনের তথ্যানুযায়ী দেশে প্রায় ২ হাজার মেগাওয়াটেরও বেশি বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা যাচ্ছে।
ফলে সারাদেশের গ্রাহকরা দিনের বিভিন্ন সময়ে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের শিকার হচ্ছেন।
বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (বিপিডিবি) একজন শীর্ষ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সন্ধ্যার পর চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতির অবনতি হবে।’
তিনি বিদ্যুৎ সরবরাহের এই ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্য গ্যাস সংকটকে দায়ী করেন।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আসলে আমরা কম গ্যাসের সরবরাহ পাচ্ছি, তাই আমরা সারাদেশে অন্তত ২৫টি জেনারেশন ইউনিট বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছি।’
তবে তিনি বলেন, বিপিডিবি যদি গ্যাসের স্বাভাবিক সরবরাহ পায় তাহলে তাদের গ্যাসচালিত প্ল্যান্ট থেকে ৬ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে।
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু এখন আমরা ৪ হাজার ৬৬৭ মেগাওয়াট উৎপাদন করছি এবং গ্যাসের ঘাটতির জন্য প্রায় ১ হাজার ৮৩৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না।’
অন্যদিকে, ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কাউসার আমীর আলী জানান, সংস্থাটির আওতাধীন এলাকায় দিনে ৩০৮ মেগাওয়াট লোডশেডিং হচ্ছে।
তিনি ইউএনবিকে বলেন, ‘ডেসকো ১ হাজার ১১১ মেগাওয়াটের চাহিদার বিপরীতে প্রায় ৮০০ মেগাওয়াট পাচ্ছে।’
ঢাকা শহরের উত্তর, উত্তর-পশ্চিম এবং পূর্ব অংশে বিদ্যুৎ বিতরণের দায়িত্ব ডেসকোকে দেওয়া হয়েছে এবং ঢাকা শহরের দক্ষিণ, দক্ষিণ-পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্বে রয়েছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি)।
ডিপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকাশ দেওয়ান বলেন, ডিপিডিসির আওতাধীন এলাকায় প্রায় ৩৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ঘাটতি রয়েছে, যা সন্ধ্যার পর বাড়তে পারে।
তিনি বলেন, ডিপিডিসি ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াটের বেশি চাহিদার বিপরীতে ১ হাজার ২৫০ মেগাওয়াট উৎপাদন করছে, তাই ৩৪০ মেগাওয়াটের বেশি লোডশেডিং করতে হচ্ছে।
তবে ভোক্তাদের অভিযোগ, তারা আরও অনেক বেশি লোডশেডিংয়ের শিকার হচ্ছে।
কিছু এলাকায় মানুষ প্রতিঘন্টায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অভিযোগ করেছে।
রাজধানীর নিকেতন এলাকার বাসিন্দা আবদুস সেলিম বলেন, ‘ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যায় এবং আমরা প্রতিঘন্টায় লোডশেডিং হতে দেখছি।’
একই অভিজ্ঞতা জানালেন মগবাজার এলাকার নাজিম উদ্দিন।
রবিবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, দেশে বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নতি হতে দুই দিন সময় লাগবে।
তিনি মন্ত্রণালয়ে তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিদ্যুত ও গ্যাস সরবরাহে বর্তমান বিঘ্নের উন্নতি হবে, কারণ দুটি এলএনজি টার্মিনালের মধ্যে একটি দু'দিনের মধ্যে সরবরাহ পুনরায় শুরু করবে।’
তিনি বলেন, দু’টি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধের পর একটি টার্মিনাল নিরাপদ স্থানে এবং অন্যটি নিজস্ব অবস্থানে অবস্থান করছে।
এই স্থগিতাদেশের ফলে গ্যাস সরবরাহে ব্যাপক ঘাটতি দেখা দেয়, যা সারাদেশে বর্তমান লোডশেডিং-এর সূচনা করে।
তিনি বলেন, তবে আমি আশা করি যে দুইদিনের মধ্যে একটি টার্মিনাল থেকে গ্যাস সরবরাহ শুরু হবে, যা ৪০০ এমএমসিএফডি গ্যাস সরবরাহের মাধ্যমে পরিস্থিতির উন্নতি করবে। অন্য এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাস সরবরাহ পুনরায় শুরু করতে ১০ থেকে ১২ দিন সময় লাগবে।
১ বছর আগে
ঢাকার অনেক এলাকায় আজ তিন ঘণ্টা করে লোডশেডিং
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রবিবার এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) এবং ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো)। তালিকা অনুযায়ী ডিপিডিসি ও ডেসকোর আওতাধীন অধিকাংশ এলাকায় আজ তিন ঘণ্টা করে লোডশেডিং থাকবে।
ডেসকো এলাকার মধ্যে রয়েছে উত্তরা, গুলশান, বারিধারা, বসুন্ধরা, বনানী, বাড্ডা, উত্তরা খান, দক্ষিণখান, আগারগাঁও, মিরপুর, কাফরুল, কল্যাণপুর, খিলক্ষেত, পল্লবী, রূপনগর ও টঙ্গী।
তবে ডিপিডিসির আওতাধীন কিছু এলাকার গ্রাহকরা দুই ঘণ্টা করে লোডশেডিংয়ের মধ্যে থাকবেন।
ডিপিডিসি জানায়, পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে লোডশেডিং কমবেশি হতে পারে।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজধানী ও আশপাশে সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকবে। তবে এই তালিকার বাইরেও ডেসকোর আওতাধীন এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হতে পারে।
লোডশেডিংয়ের সময়সূচী DPDC এবং Desco ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
চলমান জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় সরকার গত ১৯ জুলাই থেকে সারা বাংলাদেশে দৈনিক এক ঘণ্টা এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং শুরু করে।
পড়ুন: জ্বালানি সংকটের পেছনে রয়েছে দুর্নীতি, লুটপাট, আত্মঘাতী চুক্তি: বিএনপি
এটা জনগণের সঙ্গে তামাশা, মোমেনের মন্তব্য নিয়ে বিএনপি
২ বছর আগে
জ্বালানি সংকট: ঢাকায় আজ কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রবিবার এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) এবং ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো)।
তালিকা অনুযায়ী ডেসকোর আওতাধীন এলাকার গ্রাহকরা রবিবার তিন ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিংয়ের মধ্যে থাকতে হতে পারে।
ডেসকো এলাকার মধ্যে রয়েছে উত্তরা, গুলশান, বারিধারা, বসুন্ধরা, বনানী, বাড্ডা, উত্তরা খান, দক্ষিণখান, আগারগাঁও, মিরপুর, কাফরুল, কল্যাণপুর, খিলক্ষেত, পল্লবী, রূপনগর এবং টঙ্গী।
তবে ডিপিডিসি আওতাধীন এলাকায় এক ঘণ্টা এবং কোথাও কোথাও দুই ঘণ্টা লোডশেডিং থাকবে।
উভয় প্রতিষ্ঠানই আজ লোডশেডিংয়ের জন্য পৃথক তালিকা দিয়েছে। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজধানী ও আশপাশে সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকবে।
লোডশেডিংয়ের সময়সূচী DPDC এবং Desco ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
চলমান জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় সরকার গত ১৯ জুলাই থেকে সারা বাংলাদেশে দৈনিক এক ঘণ্টা এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং শুরু করে।
পড়ুন: জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি: বিপাকে ভোলার লক্ষাধিক জেলে
জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি: চট্টগ্রামে বাস চলাচল বন্ধ
২ বছর আগে
ঘোড়াশালে ৩৬৫ মেগাওয়াট পাওয়ার প্ল্যান্টের কার্যক্রম বন্ধ
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) আওতাধীন এলাকায় গ্রাহকরা তিন ঘণ্টার বেশি লোডশেডিং অনুভব করেছেন এবং ঢাকা পাওয়ার সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) আওতাধীন এলাকায় কোনো লোডশেডিং হয়নি।
শনিবার সরকারি সূত্রে জানা গেছে, ঘোড়াশাল পাওয়ার স্টেশনের একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র জোরপূর্বক বন্ধ করে দেয়ায় উত্তরা, গুলশান, বারিধারা, বসুন্ধরা, বনানী, বাড্ডা, উত্তরা খান, দক্ষিণখান, আগারগাঁও, মিরপুর, কাফরুল, কল্যাণপুর, খিলক্ষেত, পল্লবী, রূপনগর ও টঙ্গীসহ ডেসকো এলাকায় দীর্ঘ লোডশেডিং শুরু হয়েছে। ,
ডেসকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাওসার আমীর আলী বলেন, ‘ঘোড়াশালে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ থাকায় আমরা অন্য দিনের তুলনায় কম সরবরাহ (বিদ্যুৎ) পাচ্ছি বলে বিভিন্ন সময়ে তিন ঘণ্টার বেশি লোডশেডিং করতে হয়েছে।
তিনি জানান, ঘোড়াশাল পাওয়ার স্টেশন হচ্ছে বিদ্যুতের একটি প্রধান উৎস, যেখান থেকে ডেসকো পাওয়ার সাপ্লাই পায়।
ডেসকোর প্রধান নির্বাহী ইউএনবিকে বলেন, ‘ঘোড়াশাল স্টেশনে একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হওয়ার পর শনিবার ডেসকোতে চাহিদার বিপরীতে বিদ্যুত সরবরাহ এক হাজার ৩৮ মেগাওয়াটের পরিবর্তে ৭৫০ মেগাওয়াটে নেমে এসেছে।’
ফলে পরিস্থিতি সামাল দিতে ডেসকোকে প্রায় ২৭৮ মেগাওয়াট লোডশেডিং করতে হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (বিপিডিবি) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শনিবার ভোর ৪টা ৪৯ মিনিটে ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৩৬৫ মেগাওয়াট ইউনিট-৭ বিপর্যস্ত হয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাপক ঘাটতি দেখা দেয়।
বিপিডিবির জনসংযোগ পরিচালক শামীম হাসান জানান, শনিবার বিদ্যুৎ সরবরাহের পরিস্থিতি ভালো ছিল। এদিন এক হাজার ২৪২ মেগাওয়াটের নির্ধারিত লোডশেডিং অনুমান করা হয়েছিল এবং ১৪ হাজার মেগাওয়াটের চাহিদার বিপরীতে প্রজেক্টেড উৎপাদন ছিল ১২ হাজার ৭৫৮ মেগাওয়াট।
ডিপিডিসি তার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে একটি বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে, তাদের এলাকায় কোন নির্ধারিত লোডশেডিং নেই, যা মূলত ঢাকা শহরের দক্ষিণ, দক্ষিণ-পূর্ব, দক্ষিণ-পশ্চিম এবং কেন্দ্রীয় অংশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে।
চলমান বিদ্যুৎ সংকট মোকাবিলায় মঙ্গলবার থেকে সারা বাংলাদেশে দৈনিক এক ঘণ্টা এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং শুরু করেছে সরকার।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ সাশ্রয়: মঙ্গলবার থেকে দেশে দৈনিক এক ঘণ্টা লোডশেডিং
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে আলোকসজ্জা না করার নির্দেশনা
২ বছর আগে
ঢাকায় আজ কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৃহস্পতিবার এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) এবং ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো)।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশে সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত লোডশেডিং হবে।
ডিপিডিসি (DPDC) এবং ডেসকো (Desco) ওয়েবসাইটে লোডশেডিংয়ের সম্ভাব্য সময়সূচি জানতে পারবেন গ্রাহকরা।
পড়ুন: বুধবার কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং, তালিকা প্রকাশ
দেশে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং শুরু
২ বছর আগে
বৃহস্পতিবার রাত থেকে ৫০ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ডেসকোর প্রিপেইড মিটার রিচার্জ
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) প্রিপেইড মিটার রিচার্জ বৃহস্পতিবার রাত থেকে ৫০ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে।
ডেসকোর গণবিজ্ঞপ্তি অনুসারে, কারিগরি উন্নয়ন কাজের কারণে বৃহস্পতিবার রাত ৫টা ৫৯ মিনিট থেকে শনিবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত গ্রাহকদের সব ধরনের প্রিপেইড মিটার রিচার্জ বন্ধ থাকবে।
এ সময়ে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে গ্রাহকদের মিটারে পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালেন্স রাখতে এবং যে কোনো প্রয়োজনে ১৬১২০ নম্বরে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করেছে ডেসকো।
আরও পড়ুন: এবার ‘স্মার্ট প্রিপেইড’ মিটার বসাতে যাচ্ছে ডেসকো
সাময়িক এ অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে ডেসকো।
মিরপুর, পল্লবী, কাফরুল, কল্যাণপুর, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান, বনানী, মহাখালী, উত্তরা, উত্তর খান, দক্ষিণ খান, বারিধারা, বাড্ডা, টঙ্গী ও পূর্বাচলসহ ঢাকা শহরের পশ্চিম, উত্তর-পশ্চিম ও পূর্বাঞ্চলের ৪০০ বর্গকিলোমিটার এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরণের দায়িত্বে রয়েছে ডেসকো।
ডেসকোর ১০ লাখ ৬১ হাজার ৮৪৮ জন গ্রাহকের মধ্যে প্রায় পাঁচ লাখ ৭২ হাজার ৬৯২ জন গ্রাহক প্রিপেইড মিটার ব্যবহার করেন।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালের মধ্যে সবাইকে স্মার্ট প্রিপেইড মিটার সরবরাহ করবে ডেসকো
২ বছর আগে
এবার ‘স্মার্ট প্রিপেইড’ মিটার বসাতে যাচ্ছে ডেসকো
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পাানির (ডেসকো) প্রধান বলেছেন, ডেসকো সেবা প্রদানকারী এলাকা ও এর গ্রাহকদের জন্য ‘স্মার্ট প্রিপেইড মিটার’ বসাতে চলেছে প্রতিষ্ঠানটি। পূর্বের প্রিপেইড মিটারের বদলে স্মার্ট প্রিপেইড মিটার ব্যবহার করে নিজেদের কার্যক্রমে আধুনিকায়ন আনতে চায় ডেসকো।
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাউসার আমির আলী জানান, স্মার্ট প্রিপেইড মিটার বসানোর জন্য প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আগামী দুই বছরের মধ্যে ডেসকো সম্পূর্ণভাবে স্মার্ট প্রিপেইড সিস্টেমে যেতে সক্ষম হবে।
তিনি আরও জানান, ডেসকো ইতিমধ্যেই প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সফ্টওয়্যার স্থাপনের জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে। দরপত্রের প্রক্রিয়া শেষে বাছাইকৃত প্রতিষ্ঠানের সাথে এই কাজ সম্পাদনের জন্য চুক্তি সম্পন্ন করেই কাজ শুরু করা হবে।
কাউসার আমির বলেন, ‘আমরা আগামী বছর থেকেই গ্রাহকদের মাঝে স্মার্ট প্রিপেইড মিটার দেয়া শুরু করবো। ২০২৩ সাল নাগাদ সম্পর্ণভাবে এই কার্যক্রম সম্পন্ন করা যাবে।’
আরও পড়ুন: বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটার প্রতিস্থাপন বন্ধের দাবি গ্রাহকদের
ডেসকো ১৯৯৮ সাল থেকে বিদ্যৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢাকা শহরের উত্তর-পশ্চিম ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এলাকাগুলো যেমন, মিরপুর, উত্তরা, গুলশান, বনানী, বারিধারা এবং বাড্ডা ও গাজীপুরের কিছু অংশে সেবা প্রদান করছে। বর্তমানে প্রায় ১০ লাখ ৫৩ হাজার গ্রাহককে সেবা প্রদান করছে প্রতিষ্ঠানটি। ভবিষ্যতে পূর্বাচল মডেল টাউনেও বিদ্যৎ সরবরাহের কাজ করবে ডেসকো।
ডেসকোর বছরে গ্রাহকদের ১ হাজার ৭০ মেগাওয়াটা বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। অন্যদিকে ঢাকার কেন্দ্রস্থল, দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্বের এলাকাগুলোতে বছরে ১ হাজার ৬৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের যোগান দিচ্ছে অপর বিদ্যুৎ সেবা প্রদানকারী সংস্থা ডিপিডিসি।
স্মার্ট প্রিপেইড মিটারের বৈশিষ্ট্য
ডেসকো প্রধান জানান, পূর্বের প্রিপেইড মিটারের তুলনায় ‘স্মার্ট প্রিপেইড মিটার’ অনেকাংশেই আধুনিক ও বহুল সুবিধাযুক্ত।
পূর্বের প্রিপেইড মিটারে রিচার্জ করার জন্য গ্রাহক বিভিন্ন দোকানে বা ভেন্ডিং পয়েন্টে যেতে হতো। কিন্তু বর্তমান স্মার্ট প্রিপেইড মিটারে রিচার্জ করার জন্য গ্রাহক নিজের স্মার্টফোন সহ অন্যান ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন। এমনকি বিদেশে থেকেও এই মিটারে রিচার্জ করা যাবে।
আরও পড়ুন: দেশের প্রথম প্রিপেইড মিটার উৎপাদন শুরু আগামী মাসে
এছাড়াও বিভিন্ন নতুন ফাংশন যোগ করায়, গ্রাহক নিজের সুবিধামত বিদ্যৎ ব্যবহারের মোড বাছাই করতে পারবে। এতে বিদ্যুৎ ও খরচ সাশ্রয় সম্ভব হবে।
এমনকি দূরবর্তী অবস্থানে থেকেও গ্রাহকরা এই মিটার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
৩ বছর আগে
ঢাকায় বিদ্যুৎ বিতরণ সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে হবে: নসরুল
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ শনিবার বলেছেন, গ্রাহকদের অভিযোগের সুরাহা করার পদক্ষেপ হিসেবে ঢাকা মহানগরীতে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা পুরোপুরি স্বয়ংক্রিয়ভাবে করার একটি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
৩ বছর আগে
২০২৩ সালের মধ্যে সবাইকে স্মার্ট প্রিপেইড মিটার সরবরাহ করবে ডেসকো
ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো) ২০২৩ সালের মধ্যে গ্রাহকদের স্মার্ট প্রিপেইড মিটার সরবরাহ করবে।
৪ বছর আগে