সামাজিক নিরাপত্তা
বাংলাদেশে সামাজিক নিরাপত্তা নয়, সবার জন্য সামাজিক বিমা চালু করতে হবে: সিপিডি
'ইনসেপশন অব সোশ্যাল ইন্স্যুরেন্স ফোরাম ইন বাংলাদেশ' শীর্ষক সংলাপে বক্তারা বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচির পরিবর্তে সামাজিক বিমা চালুর সময় এসেছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও জিআইজেড এ সংলাপের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিপিডির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য পারভীন মাহমুদ।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের আগে মানুষের দৃষ্টি অন্যদিকে নিতেই সিপিডির অসত্য তথ্যনির্ভর সংবাদ সম্মেলন: তথ্যমন্ত্রী
তারা বলেন, বাংলাদেশের বিদ্যমান আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে শুধু সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে রাখলেই চলবে না।
বক্তারা বলেন, এখনই সময় সামাজিক বিমা চালুর। সরকারের অ্যাকশন প্ল্যানে বিষয়টি তুলে আনা উচিত বলে মনে করেন তারা।
তারা বলেন, অনেক দেশ ১০০ বছর আগে সামাজিক বিমা চালু করলেও বাংলাদেশ এক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে আছে। সেসব দেশ এখন এই ব্যবস্থার সুফল পাচ্ছে এবং বাংলাদেশের উচিত সেসব দেশের কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া।
মূল প্রবন্ধে ড. মোয়াজ্জেম বলেন, জ্ঞানের ঘাটতি দূর করা, ফ্রেমওয়ার্ক ডেভেলপমেন্ট সহজতর করা, স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে নেটওয়ার্ক স্থাপন এবং থিম্যাটিক ক্ষেত্রগুলোতে অগ্রগতি ট্র্যাক করার লক্ষ্যে কাজ করে এসআইএফ (সোশ্যাল ইন্স্যুরেন্স ফোরাম)।
বোধগম্যতা ও বাস্তবায়ন বাড়ানোর জন্য সাংগঠনিক ও অপারেশনাল কর্মপ্রবাহের স্পষ্টতার উপর জোর দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
মোয়াজ্জেম আরও বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে অনেক ফাঁকফোকর রয়েছে, আর যাদের সামাজিক সুরক্ষা পাওয়ার কথা, তারা তা পায় না। যাদের পাওয়ার কথা নয়, তারা পায়।
আরও পড়ুন: এমপিদের সম্পদের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি তদন্ত করতে হবে: সিপিডির মুস্তাফিজুর রহমান
এ বাস্তবতায় সামাজিক বিমা চালু হলে এসব ফাঁকফোকর দূর করা সম্ভব হবে।
দেশে সামাজিক নিরাপত্তা বিমা না থাকায় বিস্ময় প্রকাশ করেন আইএলওর ঢাকা অফিসের চিফ টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট সৈয়দ সাদ হোসেন জিলানি।
এর জন্য তিনি মন্থর আমলাতন্ত্রকে দায়ী করেন। সরকার আট বছর আগে সামাজিক নিরাপত্তা কৌশল প্রণয়ন করে। তবে তা বাস্তবায়নের গতি খুবই কম বলে জানান তিনি।
এর জন্য তিনি মূলত আমলাতন্ত্রের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার অভাবকে দায়ী করেন।
‘সামাজিক বিমা সবার জন্য; এটি কেবল দরিদ্রদের জন্য নয় কারণ আমাদের প্রত্যেকে বেকারত্ব, অসুস্থতা ও বার্ধক্যের অভিজ্ঞতা হতে পারে', টেক্সটাইল ও চামড়া শিল্পের (ইআইপিএস) শ্রমিকদের জন্য কর্মসংস্থান আঘাত সুরক্ষা প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ড সিলবিয়া পপ।
অনুষ্ঠানের আলোচনা পর্বে দেশের ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন এনজিওর প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
তারা বলেন, দেশে ক্ষুদ্রঋণ ও ক্ষুদ্রবিমা নিয়ে অনেক কাজ হয়েছে এবং অনেক পাইলট প্রকল্প চালু করা হয়েছে। বিমা কোম্পানিগুলোরও নিয়মিত মিনি ইনস্যুরেন্স প্রোডাক্ট থাকে।
এসব প্রকল্প ও কাজের অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে শেয়ার করতে হবে, তাহলে সামাজিক বিমার কাজে গতি আসবে বলে জানান বিভিন্ন এনজিওর প্রতিনিধিরা।
আরও পড়ুন: সিপিডি কোনো গবেষণা করেনি, তাদের রিপোর্ট নির্জলা মিথ্যাচার: তথ্যমন্ত্রী
৯ মাস আগে
দারিদ্র্য দূরীকরণে ভূমিকা রাখছে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, বর্তমান সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির পরিসর অনেক বাড়িয়েছে। এ কর্মসূচি দারিদ্র্য হ্রাসে ভূমিকা রাখছে।
বুধবার (১ নভেম্বর) নওগাঁর পোরশায় নিতপুর ডাকবাংলোয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক পথচলা বাধাগ্রস্ত করলে জনগণ তা প্রতিহত করবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের আওতায় নানারকম ভাতা দিয়ে যাচ্ছে। এতে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে।
তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা, বয়স্ক ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, বিধবা ভাতা, দরিদ্র মায়ের মাতৃত্বকালীন ভাতা, শহিদ পরিবার ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সম্মানি ভাতা, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন ভাতা রয়েছে। এ ছাড়া কৃষি প্রণোদনা পাচ্ছে কৃষক। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা চলে যাচ্ছে অভিভাবকদের মোবাইলে।
বিএনপির সমালোচনা করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, তারা নির্বাচন করতে চায় না। জ্বালাও পোড়াও করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। আন্দোলনের নামে তারা পুলিশ হত্যা করেছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষকরা স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: খাদ্যমন্ত্রী
ডিজিটাল লিটারেসির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
১ বছর আগে
ছিটমহল বিনিময়: ৮ বছরে বদলে গেছে দাসিয়ারছড়া
ছিটমহল বিনিময়ের ৮ বছরে বদলে গেছে কুড়িগ্রামের বিলুপ্ত ছিটমহলগুলো।
যোগাযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সামাজিক নিরাপত্তাসহ নাগরিক অধিকার ফিরে পাওয়ার আনন্দ বিলুপ্ত ছিটমহলের ঘরে ঘরে।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অবস্থিত ভারতের সর্ববৃহৎ ছিটমহল দাসিয়ারছড়া বাংলাদেশের ভূখণ্ডে অন্তর্ভূক্ত হবার পর সর্বত্র লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া।
২০১৫ সালের ৩১ জুলাই রাত ১২টা ১ মিনিটে ভারত-বাংলাদেশের ১৬২টি ছিটমহল বিনিময়ের ঐতিহাসিক ঘটনাটি ঘটে।
দীর্ঘদিনের সেই স্মৃতিকে স্মরণ করার জন্য সোমবার (৩১ জুলাই) রাতে কালিরহাট প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আলোচনাসভা,মোমবাতি প্রজ্জ্বলনসহ নানা কর্মসূচি নিয়েছে ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটি।
এছাড়া কুড়িগ্রাম জেলা সদরে উত্তরবঙ্গ জাদুঘর আলোচনাসভার আয়োজন করেছে।
গত ৮ বছরে ১ হাজার ৬৪৩ একরের দাসিয়ারছড়াসহ কুড়িগ্রামের বিলুপ্ত ১৮টি ছিটমহলে বাস্তবায়িত হয়েছে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প।
একসময়ের অন্ধকারাছন্ন পরিবেশ এখন বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত। শতভাগ বিদ্যুত,অলিগলিতে পিচঢালা পথ,স্বাস্থ্যকেন্দ্র,সামাজিক নিরাপত্তা,যুব প্রশিক্ষণ,ভূমির সমস্যা সমাধান আর বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনে ঘুচে গেছে।
দাসিয়ারছড়ায় তিনটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন ও চারটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে পড়েছে বিলুপ্ত ছিটমহলের সর্বত্র।
প্রায় ১০ হাজার লোকসংখ্যার দাসিয়ারছড়ায় প্রায় দুই হাজার পরিবারকে বিনামূল্যে বিদ্যুত সুবিধা দেওয়ার পাশাপাশি বিশুদ্ধ পানি, নিরাপদ স্যানিটেশন,তিনটি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন ও ব্যাপকভাবে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি চালু করা হয়। যুব প্রশিক্ষণের জন্য আইসিটি সেন্টার স্থাপন করা হয়।
আরও পড়ুন: ৪৬ বছর বয়সে দাখিল পাশ করলেন কুড়িগ্রামের রহিমা
অবকাঠামো উন্নয়নের অংশ হিসেবে ২৬ কিলোমিটার পাকা সড়ক ও পাঁচটি সেতু নিমার্ণ করা হয়। সরকারি খরচে নিমার্ণ করা হয় মসজিদ ও মন্দির। সড়কের দু’পাশে লাগানো ‘বাসক গাছ’ যোগ করেছে বাড়তি সৌন্দর্য।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দাসিয়ারছড়ায় শতভাগ সেচের আওতায় আনা হয়েছে কৃষি জমি। তিন হাজার ভিজিডিসহ শতভাগ বাড়িতে নিশ্চিত করা হয়েছে সুপেয় পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা। বাংলাদেশ শিশু একাডেমি স্থাপন করেছে ১৫টি প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষাকেন্দ্র।
এছাড়া ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছে ১৪ টি মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কেন্দ্র। সেখানকার বাসিন্দাদের দেওয়া হয়েছে ন্যাশনাল আইডি কার্ড ও স্মার্টকার্ড। এসব উন্নয়নে জীবনচিত্রের পরিবর্তন ঘটেছে এখানকার মানুষের জন্য।
তবে এত কিছুর পরেও পৃথক ইউনিয়ন বাস্তবায়ন না হওয়ায় কিছুটা অতৃপ্তি রয়েছে দাসিয়ারছড়াবাসীর।
বাংলাদেশ ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির বাংলাদেশ শাখার সাধারণ সম্পাদক ও ছিটমহল আন্দোলনের অন্যতম নেতা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘‘৬৮ বছরে যা পাই নাই,তা দুই বছরে পেয়েছি। ছিটমহলের মানুষ এখন নিজের পরিচয়ে আত্মনির্ভরশীল। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর স্মৃতি ধরে রাখার জন্য ‘মুজিবনগর’ নামে নামকরণ হয়েছে। তেমনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ছিমহলবাসী মুক্তি পেয়েছে। তাই দাসিয়ারছড়ায় ‘হাসিনানগর’ নামে একটি ইউনিয়ন পরিষদের দাবি সবার।’’
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলা নিবার্হী অফিসার সুমন দাস জানান, ‘‘ছিটমহলে ইতোমধ্যে সরকারের নেওয়া পরিকল্পনা বেশিরভাগ বাস্তবায়িত হয়েছে। মূল স্রোতধারায় ছিটমহলবাসীকে আনতে সরকারি নানামুখী উদ্যোগ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকতে হবে।’’
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে সৌখিন মাছ শিকারির খোঁচায় ১৬ কেজির বোয়াল!
১ বছর আগে
দারিদ্র্য হার কমাতে প্রবৃদ্ধি বাড়াতে চায় সরকার
দেশের দারিদ্র্য হার কমাতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর লক্ষ্যেই আগামী বাজেট বাস্তবায়নের চিন্তা করছে সরকার।
আগামী বাজেটের এক নথি পর্যালোচনায় জানা যায়, দেশের দারিদ্র্যতা ও অসমতা দূর করে নিম্ন আয়ের মানুষদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্যই এমন পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।
আরও পড়ুন: বাজেট: কালো টাকা বৈধ করার সুযোগ না দেয়ায় টিআইবির সাধুবাদ
দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে সরকার দরিদ্র ও ক্ষতিগ্রস্তদের আরও বেশি করে সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করতে চাইছে। এর পাশাপাশি, দেশে ও বিদেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ক্ষুদ্রঋণ এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।
বাজেট সংক্রান্ত নথি থেকে জানা যায়, এসব খাতে সরকার আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরে আরও বেশি গুরুত্ব দিতে যাচ্ছে। সরকারের এখন অন্যতম চেষ্টাই হচ্ছে আরও বেশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই ও সার্বিক উন্নয়ন সাধন করা।
আরও পড়ুন: বাজেটে দরিদ্র ও বেকাররা ব্যাপকভাবে অবহেলিত: বিএনপি
দেশের আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭.২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজেট বাস্তবায়নের জন্য বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ তৈরি, রপ্তানি বৃদ্ধি, ব্যবসা বান্ধব কর ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক খাতকে পুনর্গঠন এবং জনগণের কাছ থেকে বিনিয়োগ বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার।
এবারের বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো- স্বাস্থ্য খাতের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি এবং বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির অন্তরায়গুলো দূর করা।
আরও পড়ুন: বাজেটে জীবন, জীবিকার সুরক্ষায় সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই: সিপিডি
এর পাশাপাশি সরকার দেশের বড়-বড় প্রকল্প সহ সকল গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প সঠিক সময়ে মধ্যে বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির টেকসই উর্ধ্বগতি নিশ্চিত করতে চায়।
এসকল প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম হলো - পদ্মা সেতু, পদ্মা রেল সেতু, দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন নির্মাণ, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, পায়রা সমুদ্র বন্দর, মাতারবাড়ি পাওয়া প্ল্যান্ট এবং ঢাকা মেট্রোরেল।
আরও পড়ুন: প্রস্তাবিত বাজেট তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জনের অন্তরায়
বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির মাঝেই জীবন এবং জীবিকা নিশ্চিত ও অর্থনৈতিক প্রভাব কাটিতে ওঠার লক্ষ্যে সরকার আসন্ন অর্থবছরে গতানুগতিক বাজেটের থেকে একটু ভিন্ন ধারার বাজেট আনতে চলেছে।
৩ বছর আগে
বর্তমান সরকার অসহায় মানুষের সরকার: পরিবেশ মন্ত্রী
বর্তমান সরকারকে অসহায় ও গরীব মানুষের সরকার বলে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন সোমবার বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার সমাজের অসহায় মানুষকে আর্থিকভাবে সহায়তা করার জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি করে চলেছে।’
৪ বছর আগে
বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মোকাবিলা আইএমএফের ৭৩.২ কোটি ডলার অনুমোদন
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) করোনাভাইরাস মহামারির ফলে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের জন্য ৭৩ কোটি ২০ লাখ ডলার অনুমোদন দিয়েছে।
৪ বছর আগে