আইএমএফের নির্বাহী কমিটি র্যাপিড ক্রেডিট ফ্যাসিলিটির (আরসিএফ) আওতায় ২৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা কোটার প্রায় ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, অনুমোদন দিয়েছে।
আর র্যাপিড ফাইন্যান্সিং ইনস্ট্রুমেন্টের আওতায় করোনাভাইরাসের মহামারি মোকাবিলায় ৪৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যা কোটার প্রায় ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ, অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশকে দেয়া এ ঋণ দেশের জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষাসহ সামাজিক নিরাপত্তা আরও জোরদার এবং অর্থনীতিকে সঠিক পথে রাখতে যে প্রণোদনা কর্মসূচি নেয়া হয়েছে তা বাস্তবায়নে ব্যয় করা যাবে এবং এটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে অতিরিক্ত সমর্থন পাওয়ার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগাবে বলে বিবৃতিতে জানিয়েছে আইএমএফ।
ওয়াশিংটন থেকে পাওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ঋণদানকারী সংস্থাটি জানিয়েছে, কোভিড-১৯ মহামারি এরই মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে।
বাহ্যিক অর্থায়নের দুটি প্রধান খাত তৈরি পোশাক শিল্পের (আরএমজি) রপ্তানি এবং রেমিট্যান্স প্রবাহ খুব দ্রুত কমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দেশের ভেতরে মহামরি প্রতিরোধে প্রধান শহরগুলো বন্ধ করে দেয়ার নীতিগত প্রয়োজনীয়তা অনিবার্যভাবে অর্থনৈতিক কার্যক্রম এবং প্রবৃদ্ধিকে ধীর করে দেবে বলে জানিয়েছে আইএমএফ।