আওয়ামী লীগ সভাপতি
রমজানে আগাম পণ্য ক্রয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আসন্ন রমজান মাসে জনগণ যাতে সমস্যায় না পড়ে সেজন্য সরকার আগাম নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কেনার উদ্যোগ নিয়েছে।
তিনি বলেন, 'রমজান মাসে যা যা প্রয়োজন তা আগে থেকেই কেনার ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি।’
আরও পড়ুন: আগামী ৫ বছর উন্নয়ন কাজের গতি বাড়ানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ, উপদেষ্টা পরিষদ ও সহযোগী সংগঠনের যৌথ সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রমজানে দরিদ্রদের জন্য খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনগণ টিসিবি ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য কিনতে পারবে এবং খোলা বাজার বিক্রির (ওএমএস) চাল কিনতে পারবে।
আরও পড়ুন: দুর্নীতি সহ্য করা হবে না: নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘জনগণ যাতে পণ্য কিনতে গিয়ে সমস্যার সম্মুখীন না হয়, সেজন্য আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিশ্চিত করব। মুদ্রাস্ফীতি আরও নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেব।’
তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য এখন জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করছে। ‘হ্যাঁ, মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে, তবে আমরা এটি অনেকটা কমিয়ে এনেছি। কিন্তু কিছু স্বার্থান্বেষী মহল ষড়যন্ত্র করে দাম বাড়ায়।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তবে এটা সত্য যে জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। এছাড়া জনদুর্ভোগ লাঘবে সরকার খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, তার দল সাম্প্রতিক সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠন করেছে। তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছি। এই বিশ্বাসকে সম্মান করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
আরও পড়ুন: শিখা অনির্বাণে সশস্ত্র বাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের সমর্থন, বিশ্বাস ও আস্থা এই নির্বাচনে ব্যাপকভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। একজন সাধারণ গ্রামবাসী আওয়ামী লীগকে বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, অন্য কারো ওপর তাদের আস্থা ও বিশ্বাস নেই।
তিনি বলেন, ‘সুতরাং, আমাদের তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে হবে। দরিদ্র, কৃষক, দিনমজুর ও রিকশাচালকদের মতো সাধারণ মানুষের ভাগ্য কীভাবে পরিবর্তন করা যায় এবং জীবনযাত্রার উন্নতি করা যায় তা আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে।’
আরও পড়ুন: ষড়যন্ত্র অতিক্রম করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে: কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
তিনি বলেন, চলমান উন্নয়ন কাজগুলো সম্পন্ন করতে হবে। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশের উন্নয়নের ধারা আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে এবং ত্বরান্বিত করতে হবে।
১০ মাস আগে
বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় এখন কেউ বাধা দিতে পারবে না: শেখ হাসিনা
গত ৭ জানুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর আওয়ামী লীগ পুনরায় ক্ষমতায় আসায় এখন থেকে কেউ দেশের অগ্রযাত্রায় বাধা সৃষ্টি করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
বুধবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, 'যেহেতু আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসেছে, তাই বাংলাদেশের বর্তমান অগ্রগতিকে আর কেউ ব্যাহত করতে পারবে না।’
আরও পড়ুন: নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিদেশি বন্ধুদের অভিনন্দন
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, অনেকে এই নির্বাচন বন্ধ করতে চেয়েছিল, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে।
আওয়ামী লীগ ও তার সমমনা দলগুলো যখন নির্বাচনে যোগ দেয় তখন একটি বিশেষ দল নির্বাচন প্রতিহত করার চেষ্টা করছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'ভোটারদের ভোট দিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করার পরও এই নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ।’
তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ায় তা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারে না।
আরও পড়ুন: জনগণের কল্যাণই আপনাদের সর্বোচ্চ দায়িত্ব: দলের নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা
তিনি বলেন, 'কেউ বলতে পারবে না যে, এই নির্বাচনে দিনের ভোট রাতে হয়েছে। নির্বাচন অত্যন্ত স্বচ্ছ, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ায় ভোট কারচুপি হয়েছে এমন কিছু বলার ক্ষমতা কারও নেই।’
শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার কখনই নির্বাচন কমিশনে হস্তক্ষেপ করেনি, বরং সহায়তা করেছে।
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে ইসিকে আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীসহ প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান তিনি।
২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ভিশন পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে এখন আর কেউ ছিনিমিনি খেলতে পারবে না।
আরও পড়ুন: একটানা চতুর্থবারের মতো সংসদ নেতা নির্বাচিত হলেন শেখ হাসিনা
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণের শক্তি একটি বড় শক্তি, যা আবারও প্রমাণিত হয়েছে।
সমালোচকদের কঠোর সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, সামরিক স্বৈরশাসকরা যখন ভোট কারচুপি করে ক্ষমতায় এসেছিল তখন তারা নীরব ছিল। ‘কিন্তু এখন যখন আমরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি এবং জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করেছি, তখন তারা আমাদের গণতন্ত্র ও নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
'আমরা গণতন্ত্রকে সুসংহত করেছি;’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে দীর্ঘদিন ধরে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকায় আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে, দারিদ্র্যের হার কমেছে এবং মাথাপিছু আয় বেড়েছে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি স্বতঃস্ফূর্তভাবে তার দলকে ভোট দেওয়ায় বাংলাদেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হলেও কম ভোটে জয় আ.লীগের
বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, তারা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সরকার তাদের প্রচারণায় বাধা দেয়নি।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে এবং শত প্রতিবন্ধকতা ও ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে এই নির্বাচন গ্রহণ করেছে...... গ্রামাঞ্চলেও জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে।’
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ভাষণ একটি ঐতিহাসিক দলিল।
তিনি বলেন, 'জাতির পিতা তার ভাষণে ভবিষ্যতে স্বাধীন বাংলাদেশ কীভাবে চলবে সে বিষয়ে সব দিক নির্দেশনা দিয়েছিলেন।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের অভিনন্দন
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
গত ৭ জানুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ের মধ্য দিয়ে পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হতে যাওয়ায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ওবায়দুল কাদের।
বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের কারাগারে ২৯০ দিন বন্দি থাকার পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি লন্ডন ও নয়াদিল্লি হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন।
আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভা গঠনে শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি
১০ মাস আগে
বাংলাদেশ অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে: প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রবিবারের সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সফলতার সঙ্গে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
তিনি বলেন, ‘আপনারা এসে দেখেছেন এবং আমাদের দেশের মানুষ কীভাবে ভোট দেয় তার সাক্ষী হয়েছেন। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে পারে এমন দৃষ্টান্ত আমরা স্থাপন করেছি।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভুটানের অভিনন্দন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সোমবার (৮ জানুয়ারি) গণভবনে দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, জনগণ এই নির্বাচনে তার দলকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। এ ছাড়া অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং অন্যান্য দলের কয়েকজন প্রতিদ্বন্দ্বী নির্বাচিত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের অভিনন্দন
তিনি বলেন, দেশের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়ে তার দলকে নির্বাচিত করেছে। ‘আপনারা দেখেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছি।’
রবিবারের নির্বাচনে তার দলের নিরঙ্কুশ বিজয় তিনি জনগণের উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘এটা জয় আমার নয়। আমি মনে করি এটি জনগণের বিজয়।’
আরও পড়ুন: নির্বাচনের ঠিক আগে ট্রেনে আগুন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্তের চূড়ান্ত অভিপ্রায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছেন।
বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, একটি দল নির্বাচনে অংশ নেয়নি কারণ তারা সরাসরি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ভয় পায়।
তিনি বলেন, ‘সামরিক স্বৈরশাসকদের হাতে জন্ম নেওয়া দলগুলো নিজেদের চালাতে পারে না। তাদের জনসমর্থন নেই। সুতরাং তারা সরাসরি নির্বাচনে অংশ নিতে ভয় পায়।’
আরও পড়ুন: নির্বাচন ২০২৪: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চীনের অভিনন্দন
বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা, বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সায়মা ওয়াজেদ ও রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
১০ মাস আগে
প্রধানমন্ত্রীকে ৭টি দেশের রাষ্ট্রদূতের অভিনন্দন
প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ৭টি দেশের রাষ্ট্রদূত।
সোমবার সকালে (৮ জানুয়ারি) সকালে ভারত, রাশিয়া, চীন, ভুটান, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর ও শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রদূতরা গণভবনে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে অভিনন্দন জানান।
এছাড়া আগা খান ডিপ্লোম্যাটিক রিপ্রেজেন্টেটিভের একটি প্রতিনিধি দলও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইংয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রবিবারের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ে নিজ নিজ দেশ ও সংগঠনের পক্ষ থেকে তারা শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান।
এ সময় প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাদের ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে তাদের সহযোগিতা কামনা করেন।
১০ মাস আগে
প্রধানমন্ত্রীকে আগামীকাল স্বাগত জানাতে প্রস্তুত খুলনা
আগামীকাল (১৩ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে খুলনা শহরের সড়ক ও গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো ব্যানার, ফেস্টুন ও ডিজিটাল ডিসপ্লে দিয়ে সাজানো হয়েছে। সেখানে তিনি জনসভায় ভাষণ দেবেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল খুলনাসার্কিট হাউজ মাঠে ২২টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন।
এ উপলক্ষে নগরী উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ অধীর আগ্রহে প্রধানমন্ত্রীর আগমনের অপেক্ষায় রয়েছেন।
অনুষ্ঠানের জন্য ৯০ মিটার দীর্ঘ এবং ৪০ মিটার চওড়া মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে, যেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী একটি জনসভায় ভাষণ দেবেন।
অনুষ্ঠানস্থলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নগরীর বিভিন্ন সড়কে স্বাগত জানাতে দুই শতাধিক তোরণ স্থাপন করা হয়েছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে, আগামীকালের অনুষ্ঠান সফল করতে তারা বেশ কয়েকটি সভা করেছেন এবং কেন্দ্রীয় নেতারা বেশ কয়েকবার প্রস্তুতি রক্ষণাবেক্ষণ করেছেন।
দলীয় নেতা-কর্মীরা অনলাইন ও অফলাইন প্রচারণার মাধ্যমে জনগণকে জনসভায় যোগ দিতে উদ্বুদ্ধ করতে ব্যস্ত।
আওয়ামী লীগের সমর্থকরা এরই মধ্যে খুলনা বিভাগ জুড়ে জনসভার পক্ষে মিছিল বের করেছে।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ইউএনবিকে বলেন, সার্কিট হাউজে আওয়ামী লীগের নারী কর্মীরা অবস্থান করবেন এবং পুরুষরা মাঠের চারপাশে রাস্তায় থাকবেন।
তিনি বলেন, এছাড়া নগরীর কাস্টমস ঘাট থেকে শিববাড়ী, জেলখানা ঘাট, সদর থানা মোড়, হাদিস পার্ক ও হাজী মহসিন রোডে সাউন্ড সিস্টেম চালু থাকবে।
মেয়র বলেন, শিববাড়ী মোড়সহ বেশ কয়েকটি স্পটে এলইডি মনিটরে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ প্রদর্শিত হবে।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল রানা বলেন, খুলনা বিভাগের ১০টি জেলার ১০ লাখ মানুষের অবস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) কমিশনার মোজাম্মেল হক বলেন, অনুষ্ঠানস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন থাকবে।
কমিশনার আরও বলেন, সার্কিট হাউস মাঠ ও তার আশেপাশে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে এবং পুরো শহরকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থার আওতায় আনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্থানীয়ভাবে কুষ্ঠ রোগের ওষুধ উৎপাদন করুন: ওষুধ কোম্পানিগুলোকে প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
শেখ হাসিনার মতো আলেম-ওলামাদের জন্য কেউ ভাবেন না: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার মতো দেশের আলেম-ওলামাদের জন্য কেউ ভাবেন না।
৪ বছর আগে
নড়িয়া উপজেলা আ’লীগ সভাপতির মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজি হাছান আলীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৪ বছর আগে