ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
ইবির বাসের চাপায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত
কুষ্টিয়ায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দোতলা বাসের চাপায় জাহিদুল ইসলাম নামে এক বাইসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়েছে।
শহরের জেলখানা মোড় এলাকায় মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ১০টায় ঘটনাটি ঘটে।
জাহিদুল ইসলাম শহরের হাউজিং এ ব্লকের মৃত নূর উদ্দিনের ছেলে। এছাড়া শহরের কোর্ট স্টেশন এলাকার টেইলার্সের মালিক ছিলেন জাহিদুল ইসলাম।
প্রত্যক্ষদর্শী ও নিহতের স্বজনদের সূত্রে জানা যায়, বাইসাইকেল করে জাহিদুল টেইলার্সে যাচ্ছিলেন। এ সময় জেলখানার মোড় এলাকায় ইবির একটি দোতলা বাস জাহিদুল ইসলামকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে বাসচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পরে জাহিদুলের লাশ ঘটনাস্থলে পড়ে থাকলেও বাসচালক বাস নিয়ে ১৫০ মিটার দূরে চলে যায়। তখনও বাসের সঙ্গে আটকে ছিল বাইসাইকেলটি। পরে স্থানীয় শিক্ষার্থীরা চালককে মারধর এবং ভাঙচুর করে বাসের গ্লাস।
বাসচালক সেলিম কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সেলিমের বাড়ি সিরাজগঞ্জ বলে জানিয়েছে তারই আরেক সহকর্মী।
জাহিদুলের ছেলে শাহীনুর হাবীব লালন বলেন, সকালে বিছানা থেকেই শুনতে পেলাম বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। জেলখানা মোড়ের মতো ব্যস্ত জায়গায় একজন বাইসাইকেল চালকের বাসের নিচে পড়ার কথা না। চালক বেপরোয়া গাড়ি চালাচ্ছিলেন। আমরা তার বিচার চাই।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিহাবুর রহমান শিহাব বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে। ঘাতক বাসটিকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বাসচাপায় জামায়াত নেতার মৃত্যু
৩ দিন আগে
ইবিতে র্যাগিংয়ের অভিযোগে ৬ শিক্ষার্থী আটক
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আবাসিক হলে র্যাগিংয়ের ঘটনায় ছয় শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের লালন শাহ হলের ৩৩০ নম্বর কক্ষে র্যাগিংয়ের এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে ১৬ নভেম্বর রাতে ক্যাম্পাসের পাশের একটি ছাত্রাবাসে প্রথম দফায় র্যাগিংয়ের ঘটনা ঘটে। এরপর দ্বিতীয় দফায় র্যাগিংয়ের সময় হলটির আবাসিক শিক্ষার্থীরা খবর পেয়ে অভিযুক্ত ছয় শিক্ষার্থীকে হাতেনাতে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
আটক শিক্ষার্থীরা হলেন- সাব্বির হোসেন, শেহান শরীফ শেখ, লিমন হোসেন, কান্ত বড়ুয়া, সাকিব খান এবং ল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের সঞ্চয় বড়ুয়া।
এর আগে ১৬ নভেম্বর প্রথম দফায় র্যাগিংয়ে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা হলেন-ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সাব্বির হোসেন, লিমন হোসেন, শেহান শরীফ, কান্ত বড়ুয়া, সাকিব খান ও জিহাদ। তারা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
আরও পড়ুন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা-গবেষণা নিশ্চিত করা হবে: ভিসি নসরুল্লাহ
শফিউল্লাহর নেতৃত্বে আটজন শিক্ষার্থী মিলে নবীন ১৬ শিক্ষার্থীকে মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতন করে আসছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। হাসানুল বান্না অলিসহ হলের শিক্ষার্থীরা তাদের হাতেনাতে ধরে থানায় হস্তান্তর করেন।
জানা যায়,গত রাত সাড়ে ৯টার দিকে ভুক্তভোগীদের ডাকে অভিযুক্ত শেহান। পরে তাদের লালন শাহ হলের ৩৩০ নম্বর রুমে ডাকেন অভিযুক্তরা। অতঃপর ভুক্তভোগী সাইম, রাকিবুল, শামীম, রাকিব, হামজা, তারেক, রিশান, তানভীর এবং মামুনসহ ঐ রুমে যান। একপর্যায়ে চারজনকে রেখে (শামীম, সাইম, রাকিবুল, হামজা) বাকিদের অ্যাসাইনমেন্ট লেখা লাগবে বললে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর চারজনের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে অভিযুক্ত সাব্বির ও সঞ্চয়।
এ সময় ভুক্তভোগীদের মধ্যে একজনকে পাঁচ রকম হাসি দিতে বলা হয়, আরেকজনকে কল দিয়ে বাজে ভাষা বলতে বলা হয় এবং আরেকজনকে নাচতে বলা হয়। এ সময় হলের সিনিয়র শিক্ষার্থী হাসানুল বান্না উপস্থিত হয়ে তাদের হাতেনাতে ধরেন এবং পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা অভিযুক্তদের থানায় হস্তান্তর করেন।
এদিকে এর আগে গত ১৬ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে নবীন ব্যাচের ১২জন শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী একটি ছাত্রাবাসে ডাকেন অভিযুক্তরা। পরে তাদেরকে রাত আড়াইটা পর্যন্ত শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। এ সময় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে পর্ণ সিনেমার তারকাদের নাম জিজ্ঞেস করা হয়। কাউকে পর্ণ তারকা সেজে অভিনয়ও করতে বলা হয়। এছাড়া তিনজনকে দিয়ে অশ্লীল কবিতা পাঠ করানো হয়। আরেকজনকে বলে রিলেশনশীপের ওপর অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে। এরকম নানা হয়রানির পর হুমকিও দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৭৪৫ আসন খালি
এ সময় উপস্থিত অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা হলেন- ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শফিউল্লাহ,তরিকুল, মুকুল, সাব্বির, সাকিব, শেহান, কান্ত বড়ুয়া এবং জিহাদ।
এদিকে র্যাগিং চলা অবস্থায় হাতেনাতে ধরা হলটির সিনিয়র শিক্ষার্থী হাসানুল বান্না বলেন, ‘আমার কাছে অভিযোগ আসে, হলের ৩৩০ নম্বর রুমে র্যাগিং চলতেছে। তারপরেই আমি সেখানে গিয়ে দেখি সাব্বির এবং সঞ্চয় দুজন মিলে ওদেরকে র্যাগ দিচ্ছে। পরে তারা ঘটনার কথা অস্বীকার করে। এর পরে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের কয়েকজন বন্ধু ঘটনাস্থলে পৌঁছালে তখন ভুক্তভোগীরা র্যাগিং চলছিল বলে নিশ্চিত করে। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতায় অভিযুক্তদের থানায় পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’
এদিকে এ ঘটনায় অভিযুক্ত শরীফ শেহান বলেন, ‘আমি হলের কক্ষে ছিলাম না। পরে আমাকে ডাকা হয়। এ সময় ভিতরে গিয়ে বান্না ভাইকে দেখতে পাই। এর আগে গতদিন মেসে জুনিয়রদের সঙ্গে আমরা বসেছিলাম। ওদিন ভিসি, প্রক্টর স্যারের নামসহ, বিভাগের সব শিক্ষকের নাম জিজ্ঞেস করা হয়। কেউ না পারলে তাকে একটু ধমকও দেওয়া হয়। তবে এ সময় কারো মারধর বা শারীরিক নির্যাতন করা হয়নি। তবে বাকি অভিযোগগুলোর বিষয়ে কিছুটা সত্যতা রয়েছে বলেও জানান তিনি।’
আরও পড়ুন: প্রতিষ্ঠার ৪৩ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
এদিকে ইবি থানার কর্তব্যরত অফিসার এস আই মাসুদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন আমাদের কাছে ছয়জনকে নিয়ে এসেছেন। পরে তাদের থানায় পুলিশি হেফাজতে নিরাপদে রাখা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
৩ দিন আগে
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা-গবেষণা নিশ্চিত করা হবে: ভিসি নসরুল্লাহ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেছেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা ও গবেষণা নিশ্চিত করা।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ববিদ্যালয়টির অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজকে সহজ করতে অ্যালামনাইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
ভিসি নসরুল্লাহ বলেন, মক্কা সম্মেলনে ঘোষণার মধ্য দিয়ে আধুনিক ও ইসলামী শিক্ষার সমন্বয়ে শিক্ষার নতুন ধারা সৃষ্টির অন্যতম একটি উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় আঞ্চলিক শিক্ষা বিস্তারে প্রতিষ্ঠিত হলেও সৃষ্টিগতভাবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক চরিত্র ধারণ করে আছে।
তিনি বলেন, নানা চড়াই-উৎরায় পেরিয়ে বিভিন্ন শাসন পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমান পর্যায়ে এসেছে। বিভিন্ন সময়ে শাসকগোষ্ঠী এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল উদ্দেশ্য বুঝতে পারেনি। আজকে বাংলাদেশে কাজ করার সুযোগ এসেছে, পরিবর্তনের সুযোগকে কাজে লাগানোর। তাই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন এবং অগ্রসর করার জন্য আমি কাজ করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ।
ইবি ভিসি আরও বলেন, দেশের স্বনামধন্য নাগরিক তৈরিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা অন্যন্য। বাংলাদেশের গন্ডি পেরিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা সারাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে। আজকের এই অনুষ্ঠান শুধু একটি সাধারণ সভা নয়, এটি আনন্দ মেলা, মিলন মেলা। আপনারাই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল মূল্যবোধ। তাই এ বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিতে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি অ্যালামনাইদের অনেক দায়িত্ব আছে।
‘ইউনাইটেড ইন ব্রাদারহুড’ শ্লোগানে আয়োজিত সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন অ্যালামনাইয়ের আহবায়ক মুহাম্মদ নাজমুল হক সাঈদী।
এতে স্বাগত বক্তব্য দেন সদস্য সচিব মুহাম্মদ আবদুল হাই। ড. মো. জিল্লুর রহমান।
ড. আব্দুল মান্নানের পরিচালনায় এতে অ্যালাইমনাইদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ডিআইজি ড. মো. আশরাফুর রহমান, আব্দুল হাই মো. সাইফুল্লাহ, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হান্নান (রাবি), অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আওয়াল, অধ্যাপক ড. শহীদ মো. রেজওয়ান, অধ্যাপক ড. মো. আবু সিনা, মাওলানা তারেক মনোয়ার, অধ্যঅপক ড. মো. ইকবাল হোসাইন, অ্যাডভোকেট আব্দুল আওয়াল, অধ্যাপক ড. মো. নাছির উদ্দিন মিঝি প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৭৪৫ আসন খালি
সভাপতির বক্তব্যে নাজমুল হক সাঈদী বলেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার কথা থাকলেও নানা বাধা ও ষড়যন্ত্রের কারণে হয়নি। বিশেষ করে গত সাড়ে ১৫ বছরে ইবিকে প্রায় ধ্বংস করা হয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আসল রূপ পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে। সব বাধা পেরিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এবার নতুন রূপে এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
বিকালে দ্বিতীয় অধিবেশনে অ্যালামনাইয়ের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা এবং গঠনতন্ত্র অনুমোদন করা হয়।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের আহবায়ক হিসেবে নাজমুল হক সাঈদী এবং সদস্য সচিব হিসেবে মুহাম্মদ আবদুল হাই নির্বাচিত হন। তারা একটি সার্চ কমিটির মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়।
পরে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। এতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার নিবন্ধিত অ্যালামনাই ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: প্রতিষ্ঠার ৪৩ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৪ সপ্তাহ আগে
কুষ্টিয়ায় মোড়ে মোড়ে তল্লাশি, আটক ১৬
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক তল্লাশিতে আটক হয়েছেন ১৬ জন। তাদের মধ্যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রয়েছেন।
বুধবার বেলা ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত শহরের মোড়ে মোড়ে তল্লাশি করে তাদের আটক করা হয়। এসময় তাদের সঙ্গে ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে ১৮১ ভরি স্বর্ণ জব্দ, আটক ১
এছাড়া মোল্লা তেঘরিয়া মোড়, চৌড়হাস মোড়, মজমপুর রেলগেট, সাদ্দাম বাজার এলাকাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে র্যাব, বিজিবি ও পুলিশের গাড়ির টহল দিতে দেখা যায়।
বুধবার ৪টার দিকে চৌড়হাস মোড় এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানে পুলিশ রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ ও ব্যাগ তল্লাশি করছে। সন্দেহ হলে তাদের আটক করে গাড়িতে করে কুষ্টিয়া মডেল থানায় নেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া কালেক্টরেট চত্বরের সামনে সিএনজি থেকে পাঁচজন একসঙ্গে নামলে পুলিশ তাদের ব্যাগ তল্লাশি করে। তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে ব্যাগ ছিল। পরে পুলিশ তাদের থানায় নিয়ে যায়। তবে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো নেতার সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাহফুজুল হক চৌধুরী বলেন, ‘সন্দেহজনক ১৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়েছে। কোনো ছাত্রকে আটক করা হবে না। তবে কোনো দুষ্কৃতিকারীর তথ্য প্রমাণ পেলে তাদের আইনের আওতায় নেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: খুলনায় ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি থেকে ২৩ শিক্ষার্থী আটক
বরিশালে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে আহত ১৫, আটক ১০
৩ মাস আগে
ইবিতে শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় তিন ছাত্রলীগকর্মীর সম্পৃক্ততার প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) গত ৭ ফেব্রুয়ারি আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে নির্যাতনে ছাত্রলীগের তিন কর্মীর সম্পৃক্ততা পেয়েছে ইবি ও লালন শাহ হল প্রশাসনের গঠিত দুটি তদন্ত কমিটি।
মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটিগুলো সোমবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
সম্পৃক্তরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মুদাসসির খান কাফি, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সাগর ও উজ্জল হোসেন। তারা সবাই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের অনুসারী।
এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি।
আরও পড়ুন: ইবি ছাত্রলীগের সাবেক কর্মীসহ ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান জানান, শিক্ষার্থী নির্যাতনে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়ায় আগামী শৃঙ্খলা কমিটির সভায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তদন্ত কমিটি জানায়, গত ৭ ফেব্রুয়ারি মুদাসসির খান কাফি ও মোহাম্মদ সাগরের নেতৃত্বে একদল ছাত্রলীগ কর্মী আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের ওই শিক্ষার্থীকে লালন শাহ হলের ১৩৬ নম্বর কক্ষে ডেকে নেয়।
সেখানে তারা ওই শিক্ষার্থীকে বিবস্ত্র করে মধ্যরাত থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত নির্যাতন করে। এক পর্যায়ে নির্যাতিত অভিযুক্তদের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করতে অস্বীকার করলে স্টিলের লাঠি দিয়ে মারধর করে তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন প্রশাসক ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. এম আনিসুর রহমান বলেন, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ওই শিক্ষার্থীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেছে।
এর আগে গত বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি রাতে ইবির দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা ও তার সহযোগী তাবাসসুম, মিম, উর্মি ও মাওবিয়া জাহানের নির্যাতনের শিকার হন ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী।
এ ঘটনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ব্যাপক প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।
হাইকোর্টের নির্দেশে গত ২১ আগস্ট অন্তরা ও তার চার সহযোগীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আরও পড়ুন: ইবি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের হাতে আবারও নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থী
৬ মাস আগে
ইবিতে ছাত্রী নির্যাতনের সত্যতা মিলেছে, ছাত্রলীগ নেত্রীসহ ৪ জনের সিট বাতিল
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক ছাত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাওয়ায় স্থায়ীভাবে অভিযুক্ত পাঁচজনের আবাসিকতা (হলের বরাদ্দকৃত সিট) বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ।
সোমবার হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামসুল আলম বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘ঘটনার সত্যতা মিলেছে। এতে সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, তাবাসসুম, হালিমা খাতুন উর্মি, ইশরাত জাহাম মীম ও মোয়াবিয়ার সিট বাতিল করা হয়েছে। একইসঙ্গে স্থায়ীভাবে আবাসিকতা বাতিল করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: ইবিতে ছাত্রী হেনস্তা, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
প্রসঙ্গত, বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে গত ১১ ও ১২ই ফেব্রুয়ারি দুই দফায় ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী ফুলপরীকে রাতভর র্যাগিং, শারীরিকভাবে নির্যাতন ও বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণ করার অভিযোগ ওঠে। এতে শাখা ছাত্রলীগ সহসভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ছাত্রলীগ কর্মী তাবাসসুম ইসলাম, মোয়াবিয়া জাহান, ইসরাত জাহান মিমি ও হালিমা খাতুন উর্মীসহ কয়েকজন জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।
পরে ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১৫ই ফেব্রুয়ারি একটি তদন্ত কমিটি করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে ১৫ই ফেব্রুয়ারি পৃথকভাবে দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল ও শাখা ছাত্রলীগ তদন্ত কমিটি গঠন করে।
এছাড়া, হাইকোর্টের নির্দেশেও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন।
আরও পড়ুন: ইবিতে ছাত্রীকে শারীরিক নির্যাতন: ৩ সদস্যের কমিটি গঠনের নির্দেশ হাইকোর্টের
১ বছর আগে
ইবি উপাচার্যের অডিও ফাঁস: ব্যক্তিগত সহকারীকে অব্যাহতি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য এবং একজন চাকরিপ্রার্থীর মধ্যে কথোপকথনের বেশ কয়েকটি অডিও ক্লিপ ফাঁস হওয়ার ঘটনায় উপাচার্যের ব্যক্তিগত সহকারী ( পিএসকে) অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচএম আলী হাসান।
জানা যায়, বুধবার রাতে উপাচার্য অধ্যাপক শেখ আবদুস সালাম পিএস আইয়ূব আলীকে অব্যাহতি দেয়ার নির্দেশ দেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচএম আলী হাসান বলেন, ‘ভিসি স্যার গতরাতে (বুধবার) আমাকে ডেকেছিলেন। কিন্তু শরীর খারাপ থাকায় যেতে পারিনি। তাই সকালে এসে অব্যাহিতর আদেশপত্র প্রস্তুত করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভিসি স্যার শুধু তাকে অব্যাহত দেওয়ার কথা বলেছেন। কোন কারণ জানাননি।’
আরও পড়ুন: ইবিতে ছাত্রীকে শারীরিক নির্যাতন: ৩ সদস্যের কমিটি গঠনের নির্দেশ হাইকোর্টের
এর আগে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কয়েকটি অডিও ক্লিপ ফাঁস হওয়ার পর ইবির তিনটি বিভাগের নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত করে কর্তৃপক্ষ।
ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া মোট পাঁচটি অডিও ক্লিপের মধ্যে তিনটি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের একজন চাকরিপ্রার্থী অলিউর ও উপাচার্যের মধ্যে হওয়া কথোপকথন এবং বাদি দুটি উপাচার্যের সঙ্গে একটি মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তার কথোপকথন।
অডিও ক্লিপগুলোতে, কথিত উপাচার্য অলিউরকে বিভাগের নিয়োগ বোর্ডের শর্ত অনুসারে আরও দু'জন প্রার্থী যোগাড় করতে বলেছিলেন।
আরও পড়ুন: ইবি শিক্ষকের গাড়ির ধাক্কায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নির্দিষ্ট সময়ে মেগা প্রকল্পে নির্মাণ কাজ শেষ করতে ব্যর্থ ইবি
১ বছর আগে
ইবি শিক্ষার্থীর স্বর্ণপদক জয়
বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশন কর্তৃক আয়োজিত বিজয় দিবস কারাতে প্রতিযোগিতা-২০২২ স্বর্ণপদক অর্জন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস তানজিনা।
তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) কুষ্টিয়ার হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
আরও পড়ুন: এশিয়ান গেমস হকি বাছাইপর্ব: ইন্দোনেশিয়াকে ৩-১ গোলে হারাল বাংলাদেশ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জুডু অ্যান্ড কারাতে ক্লাব ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনকে পরাজিত করে সিনিয়র-৫০ কেজি (মহিলা) কুমি ইভেন্টে স্বর্ণপদক অর্জন করেন তিনি।
শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) ঢাকার গুলিস্তানের ব্যাডমিন্টন স্টেডিয়ামে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে কারাতে বিষয়ক বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্লাব ও সংগঠনের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।
এ প্রতিযোগিতায় মার্শাল আর্ট সায়েন্স (এমএসএ) টিম তিনটি স্বর্ণপদক, তিনটি রৌপ্যপদক ও নয়টি তাম্রপদক অর্জন করে।
তানজিনা এমএসএ টিমের হয়ে এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।
স্বর্নপদক অর্জনের অনুভূতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তানজিনা বলেন, আজ সম্পূর্ণ প্রস্তুতি ছাড়াই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছি।
কোনো প্রস্তুতি ছাড়া নেমে এতো ভালো অর্জন পেয়ে যাবো ভাবিনি। এই অর্জন সামনের জাতীয় প্রতিযোগিতার অনুপ্রেরণা হবে আমার জন্য।
উল্লেখ্য, ‘ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মার্শাল আর্ট এন্ড সাইন্স এসোসিয়েশন’ এর প্রতিষ্ঠাটা জান্নাতুল ফেরদৌস তানজিনা।
ইবিতে মেয়ে শিক্ষার্থীদের প্রথমবারের মতো কারাতে, মার্শাল আর্ট বা সেল্ফডিফেন্সের প্রশিক্ষণ শুরু করেছেন তিনি।
তানজিনা বাংলাদেশ কারাতে কনফেডারেশনের সিনিয়র প্রশিক্ষক, সিনিয়র খেলোয়াড় এবং এরআগে জাতীয় পর্যায়ে তিনবার স্বর্ণপদক প্রাপ্ত।
এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ কারাতে কনফেডারেশন থেকে ব্লাক বেল্ট ফাস্ট ড্যানের অধিকারী।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু এশিয়ান সেন্ট্রাল জোন অনূর্ধ্ব-২৩ ভলিবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
দক্ষিণ এশিয়া অনূর্ধ্ব-১৫ ব্যাডমিন্টন: গালিব-মুস্তাকিম জুটির শিরোপা জয়
১ বছর আগে
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ১ আগস্ট
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ধর্মতত্ত্ব অনুষদভূক্ত ‘ডি’ ইউনিটের স্নাতক প্রথম বর্ষ ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ১ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে চলবে ১৪ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত।
রবিবার সন্ধ্যায় ’ডি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা কমিটিরসদস্য অধ্যাপক ড. এম ইয়াকুব আলী ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মতত্ত্ব অনুষদ না থাকায় স্বতন্ত্রভাবে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
ধর্মতত্ত্ব ও ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের অধীনে চারটি বিভাগের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য আবেদন করতে পারবে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা। এবছর ১২৫০টাকা আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
এছাড়া ভর্তিপরীক্ষাসংক্রান্তযাবতীয় তথ্যবিশ্ববিদ্যালয়েরওয়েবসাইট www.iu.ac.bd-থেকে জানা যাবে।
আরও পড়ুন: ইবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২১ মার্চ
ইবি খুলছে শনিবার
২ বছর আগে
ইবি খুলছে শনিবার
পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটি শেষে আগামী শনিবার খুলছে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি)।
বৃহস্পতিবার ইবির তথ্য, প্রকাশনা ও জনসংযোগ অফিসের উপ-পরিচালক রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১৫ জুলাই শুক্রবার সকাল ১০টায় আবাসিক হলসমূহ খুলে দেয়া হবে। ১৬ জুলাই শনিবার যথারীতি অফিসসমূহ এবং ১৭ জুলাই রবিবার থেকে ক্লাস ও পরীক্ষাসমূহ শুরু হবে।
উল্লেখ্য, গত ২ জুলাই থেকে এ ছুটি শুরু হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ইবির জন্য প্রায় ১৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিলো ইউজিসি
ইবিতে ঈদুল আজহার ছুটি শুরু ২ জুলাই
২ বছর আগে