পায়রা বন্দর
১৮ দিন উৎপাদন বন্ধের পর অবশেষে জ্বালানি নিয়ে পায়রা বন্দরে জাহাজ ভিড়েছে
অবশেষে ১৮ দিন পর পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৪১ হাজার ৩২৭ মেট্রিকটন কয়লা নিয়ে পায়রা বন্দরে এসেছে এমভি অ্যাথেনা নামের একটি জাহাজ।
কেন্দ্রটি বন্ধের পর এই প্রথম চালান নিয়ে আসা এমভি অ্যাথেনা শুক্রবার (২৩ জুন) বিকাল ৩টায় লাইটার জাহাজের মাধ্যমে চ্যানেলে নোঙর করা অবস্থায় কিছু কয়লা খালাস করার কথা রয়েছে।
এছাড়া রাতে কোনো এক সময় পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে ভিড়বে জাহাজটি।
আরও পড়ুন: পায়রা বন্দরের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জাহাজ ভিড়বে এপ্রিলে
এবং আগামিকাল শনিবার (২৩ জুন) সকালে পুরো কয়লা খালসের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন পায়রার একটি দায়িত্বশীল সূত্র।
সূত্র জানায়, জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে আরও ৪টি কয়লাবাহী জাহাজ আসবে পায়রায়।
প্লান্ট ম্যানেজার মো. গোলাম মাওলা বলেছেন, প্রায় ২ লাখ মেট্রিকটন কয়লা মজুতের পরই পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পুনরায় বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাবে।
তবে এর আগেই প্রথম চালানে আসা কয়লা দিয়ে ২৫ জুন বিদ্যুত উৎপাদনে যাওয়ার সম্ভাবনাকেও উড়িয়ে দেননি ওই কর্মকর্তা।
বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে এমভি অ্যাথেনা নামক জাহাজটি পায়রা বন্দরের গভীর চ্যানেলে পৌঁছানোর পর বন্দরের একটি মাদার ভ্যাসেল গিয়ে কয়লাবোঝাই জাহাজটিকে প্রোটোকল দেয়।
প্রসঙ্গত, জ্বালানি শেষ হওয়ায় গত ৫ জুন দুপুর থেকে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় দেশের বৃহত্তম তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র পায়রার উৎপাদন। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দায় চলতি বছরের এপ্রিল মাস পর্যন্ত কয়লা আমদানিতে ৩৯০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া পড়ে।
ডলার সংকটে বিল পরিশোধ করতে না পারায় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কয়লা সরবরাহ বন্ধ করে দিলে জ্বালানি সংকটে গত ২৫ মে বন্ধ হয় বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিটের উৎপাদন।
অবশিষ্ট কয়লা দিয়ে একটি ইউনিটের উৎপাদন চালু রাখা হলেও গত ৫ জুন্য বন্ধ হয় দ্বিতীয় ইউনিট। জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমে যাওয়ায় দেশব্যাপী শুরু হয় লোডশেডিং।
পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (অপারেশন) শাহ আব্দুল হাসিব জানান, বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও ডলার সংকটের কারণে এলসি খুলতে বিলম্ব হয়।
তিনি জানান, ইতোমধ্যেই বিশ্বব্যাংকের মাধ্যমে ১০০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া পরিশোধ করা হয়েছে। আগামি ২৫ জুনের মধ্যে কয়লাবাহী জাহাজ আমাদের জেটিতে আসবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
এছাড়া ৩/৪ দিনের মধ্যে কয়লা আনলোড করে আগামী ১ জুলাইের মধ্যে ইউনিটগুলো চালু করতে পারবো।
আরও পড়ুন: মোংলা ও পায়রা বন্দর ব্যবহার করতে পারবে নেপাল: প্রধানমন্ত্রী
পায়রা বন্দরে কন্টেইনার ইর্য়াড নির্মাণের উদ্যোগ
১ বছর আগে
পায়রা বন্দরের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জাহাজ ভিড়বে এপ্রিলে
অবশেষে আগামী এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে পায়রা বন্দরে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জাহাজ ভিড়বে। এছাড়া মে মাসের প্রথম সপ্তাহে পায়রা বন্দরের ‘প্রথম টার্মিনাল’ উদ্বোধন করা হবে।
১০ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের এবং ২২৫ মিটার দৈর্ঘ্যের জাহাজ আসবে। এ সপ্তাহের মধ্যে সাতটি জাহাজ আসার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: পায়রা বন্দরে কন্টেইনার ইর্য়াড নির্মাণের উদ্যোগ
এছাড়া পায়রা বন্দরের ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের কাজ ২৬ মার্চ সম্পন্ন হবে।
তখন পোর্টটি আরও বেশি ভায়েবল হবে। বড় বড় জাহাজ আসবে। ইনার ও আউটারবারে মার্কিং, বয়া বাতি বসানো হয়েছে। ইনারবারে ১৫টি জাহাজ রাখা যাবে।
সেখানে লোডিং আনলোডিং কার্যক্রম চলবে।
পায়রা বন্দরের জন্য অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকদের ৪২ হাজার পরিবারকে ২৩টি ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। তারা স্বাবলম্বী হচ্ছেন।
এছাড়া ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের মাটি দিয়ে এক হাজার একর জমি ভরাট করা হয়েছে।
বুধবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থাসমূহের ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের এডিপিভূক্ত জিওবি ও সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত সময়ের বাস্তবায়ন অগ্রগতি সংক্রান্ত পর্যালোচনা বৈঠকে এসব তথ্য জানানো হয়।
এ সময় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন।
মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল, পায়রা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম সোহায়েলসহ সংস্থা প্রধানরা সরাসরি ও অনলাইনে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মোংলা ও পায়রা বন্দর ব্যবহার করতে পারবে নেপাল: প্রধানমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের পায়রা বন্দর পরিদর্শন
১ বছর আগে
রিজার্ভের টাকা কেউ চিবিয়ে খায়নি: প্রধানমন্ত্রী
রিজার্ভের টাকা কেউ চিবিয়ে খায়নি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘অনেকেই প্রশ্ন তুলতে পারেন রিজার্ভের টাকা কোথায় গেল। রিজার্ভের টাকা গেছে পায়রা বন্দরে। রিজার্ভের টাকা গেছে দেশের জনগণের জন্য খাদ্য ও সার কিনতে। রিজার্ভের টাকা জনগণের কল্যাণে ও আমদানিতে ব্যয় হয়েছে। কেউ এই অর্থ আত্মসাৎ বা অপব্যবহার করেনি।’
বৃহস্পতিবার সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য উন্নত সুযোগ-সুবিধা তৈরির লক্ষ্যে পায়রা বন্দরে ক্যাপিটাল ড্রেজিংসহ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধনকালে শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উন্নয়ন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: মানুষের উন্নত জীবনযাপনের সুযোগ দিতে হবে: আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে প্রধানমন্ত্রী
উদ্বোধন করা অন্যান্য প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে আটটি জাহাজ, ছয় লেনের সংযোগ সড়ক ও একটি সেতু নির্মাণ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রথমবারের মতো ‘বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ফান্ড’ (বাংলাদেশ অবকাঠামো উন্নয়ন তহবিল) এর অর্থ ব্যবহৃত হয়েছে। এই অর্থ দিয়েই বন্দরের ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হয়।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বন্দরকে ন্যূনতম সুদের হারে ঋণ দিয়েছি। এক শতাংশ সার্ভিস চার্জের সঙ্গে তাদের দিতে হবে মাত্র দুই শতাংশ সুদ।’
দেশের অর্থ বাংলাদেশেই থাকবে বলেও জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যবহার করা যেতে পারে। এ প্রসঙ্গে তিনি বিদেশি তহবিল নেয়ার সময় বাংলাদেশকে যেসব ঝামেলা পোহাতে হয় তা উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: পায়রা সমুদ্রবন্দরে সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে প্রকল্পের মোড়ক উন্মোচন প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সেই বিবেচনায় আমরা একটি তহবিল তৈরি করেছি-বাংলাদেশ অবকাঠামো উন্নয়ন তহবিল। আমরা আমাদের বৈদেশিক রিজার্ভ অর্থ ব্যবহার করে এই তহবিল তৈরি করেছি। যা ব্যবহার করেই পায়রা বন্দরের ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হতে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তিন হাজার ৫৯৮ কোটি মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এক বছর আগে যা ছিল চার হাজার ৬১৯ কোটি মার্কিন ডলার (২০২১ সালের ১৯ অক্টোবর)।
আরও পড়ুন: প্রফিট শেয়ার করার জন্য হাওয়া ভবন ও পিএমওতে উন্নয়ন উইং নেই: ব্যবসায়ীদের প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি আরব
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ রয়েছে উল্লেখ করে সৌদি বিনিয়োগমন্ত্রী বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন।
সোমবার সৌদি বিনিয়োগমন্ত্রী খালিদ আল ফালিহ সৌদি সফররত প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এর সাথে বৈঠককালে এ সম্ভাবনার কথা জানান।
বৈঠকে সালমান এফ রহমান বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে বর্তমান সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলো বর্ণনা করেন। পাশাপাশি সৌদি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্ধারণ করার প্রস্তাব দেন। সৌদি বিনিয়োগমন্ত্রী বাংলাদেশের এ প্রস্তাবকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া টিফা চুক্তি স্বাক্ষর
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্ব ব্যবস্থায় সৌদি বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে খসড়া সমঝোতা স্মারকটি চূড়ান্ত করার জন্য অনুরোধ করেন। উপদেষ্টা আরও বলেন, সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষরিত হলে বাংলাদেশের অবকাঠামোসহ বিভিন্ন খাতে সৌদি বিনিয়োগের সুযোগ প্রসারিত হবে।
এ সময় সৌদি বিনিয়োগমন্ত্রী জানান, সমঝোতা স্মারকটি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে এবং তা দ্রুত স্বাক্ষর হবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন। আলোচনাকালে সৌদি মন্ত্রী বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল খাত ভিত্তিক বিনিয়োগ বিষয়ে সহযোগিতা চুক্তি বা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
আরও পড়ুন: মহামারির ধাক্কা কাটাতে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ প্রয়োজন: গোলকিপারস প্রতিবেদন
উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান দু দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে প্রতিনিধি দল বিনিময় এর গুরুত্ব তুলে ধরে সৌদি বিনিয়োগ মন্ত্রীকে আগামী নভেম্বর এর ২৮ ও ২৯ তারিখে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের অনুরোধ জানালে মন্ত্রী খালিদ আল ফালিহ তা সাদরে গ্রহণ করেন।
এর আগে উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান সৌদি আরবের পরিবহন মন্ত্রী সালেহ আল জাসের এর সাথে বৈঠক করেন। এ সময় তিনি চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় নির্মানাধীন কনটেইনার টার্মিনালে সৌদি আরবের রেড সি গেট ওয়ে টার্মিনাল কোম্পানির বিনিয়োগ প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। পাশাপাশি তিনি ঢাকা থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণে সৌদি বিনিয়োগ প্রত্যাশা করেন।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের পরিবহন খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা যেতে পারে। এ সমঝোতা স্মারকের অধীনে দক্ষতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ ও সহযোগিতার সম্ভাব্য ক্ষেত্রগুলো অনুসন্ধান করে দেখা যেতে পারে। এ সময় সৌদি পরিবহনমন্ত্রী তাঁর মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান সোমবার রিয়াদ চেম্বার অব কমার্সের সাথেও বৈঠক করেছেন। এ সময় তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সৌদি আরবে পাঁচ বার সরকারি সফরের মাধ্যমে সৌদি বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। বাংলাদেশের সাথে ব্যবসা বাণিজ্য ও বিনিয়োগের নতুন দ্বার উম্মোচিত হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সৌদি বিনিয়োগকারীদের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সকল সহযোগিতা নিশ্চিত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
আরও পড়ুন: কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে বিনিয়োগের আহবান কৃষিমন্ত্রীর
বর্তমানে সৌদি আরবের সাথে বাংলাদেশের এক দশমিক তিন বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য হয়ে থাকে উল্লেখ করে তা আরও বাড়ানোর ওপর তিনি জোর দেন।
উপদেষ্টা দুদেশের চেম্বার কর্মকর্তাদের পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য দ্বিপক্ষীয় সফর ও বৈঠকের ওপর গুরুত্ব দেন। বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সাথে সৌদি আরব সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে তিনি অনুরোধ করেন।
এর পাশাপাশি উপদেষ্টা দু’দেশের চেম্বার অব কমার্সের মধ্যে ২০০৫ সালে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকটি সংশোধনপূর্বক যুগোপযোগী করার প্রস্তাব দিলে সৌদি ফেডারেশন অব চেম্বার তাঁদের আগ্রহ প্রকাশ করেন। বৈঠকে উপস্থিত বাংলাদেশে বিনিয়োগকারী সৌদি কোম্পানীগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিবেশ নিয়ে তাঁদের সন্তোষ প্রকাশ করেন।
উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের সভাগুলোতে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বিপিএম (বার), বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের সদস্য ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন ও বাংলাদেশ সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সচিব) সুলতানা আফরোজসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সৌদি চেম্বারের সাথে বৈঠকের সময় বাংলাদেশ থেকে আগত ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
৩ বছর আগে
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের পায়রা বন্দর পরিদর্শন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন নিজ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে পায়রা বন্দরের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ঘুরে দেখতে এবং বিশ্বব্যাপী এর সম্ভাবনা তুলে ধরতে গভীর সমুদ্রবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন।
৩ বছর আগে
পায়রা বন্দরে কন্টেইনার ইর্য়াড নির্মাণের উদ্যোগ
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় অবস্থিত পায়রা সমুদ্রবন্দরে প্রথম টার্মিনাল ও কন্টেইনার ইয়ার্ড নির্মাণের জন্য পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ এবং চীনের সিএসআইসি ইন্টারন্যাশনাল ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
৪ বছর আগে