এপি
যুক্তরাষ্ট্রের প্রাপ্তবয়স্কদের ১০ শতাংশের মাঝে দেশটির ব্যাংকগুলোতে উচ্চ আস্থা রয়েছে: এপি- এনওআরসি জরিপ
ওয়াশিংটনযুক্তরাষ্ট্রের প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ বলেছেন, দেশটির ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ওপর তাদের উচ্চ আস্থা রয়েছে। যা ২০২০ সালের ২২ শতাংশের চেয়ে বেশ কম।
চলতি মাসে সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকের পতনের পর অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস-এনওআরসি সেন্টার ফর পাবলিক অ্যাফেয়ার্স রিসার্চের জরিপে দেখা গেছে, সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বলছেন যে সরকার এই ক্ষেত্র নিয়ন্ত্রণে যথেষ্ট কাজ করছে না।
২০০৮-২০০৯ সালের আর্থিক সঙ্কটের বিরক্তিকর স্মৃতি ফিরিয়ে আনার পর আমেরিকার ব্যাংক ও ব্যাংক প্রবিধানের এই অপ্রীতিকর মূল্যায়ন করা হয়।
দেশের ১৬ তম বৃহত্তম ব্যাংক সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক বন্ড মার্কেটে ঝুঁকিপূর্ণ বাজি ধরে গত ১০ মার্চ ব্যর্থ হয়। দুই দিন পরে দেশটির নিয়ন্ত্রকরা নিউইয়র্কভিত্তিক সিগনেচার ব্যাংক বন্ধ করে দেয়। যা ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে জড়িত ছিল। আটলান্টিক মহাসাগর জুড়ে বিশ্বব্যাপী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে আস্থা ফিরিয়ে আনতে ‘শটগান ম্যারেজ’ নকশায় রবিবার প্রতিদ্বন্দ্বী ইউবিএস দীর্ঘদিনের ঝামেলাপূর্ণ ‘ক্রেডিট সুইস’ কিনে নেয়। শটগান ম্যারেজ হচ্ছে বিশেষ পরিস্থিতিতে সংকট মুহূর্তে তড়িঘড়ি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া বা কাজ করা।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোতে ৩০০ বিলিয়ন ডলার জরুরি তহবিল ধার দিল ফেডারেল রিজার্ভ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই অস্থিরতা নীতিনির্ধারকদের মধ্যে ২০১৮ সালের আইন সম্পর্কে প্রশ্ন উত্থাপন করে। ফলে আর্থিক সংকটের পরে প্রণীত কঠোর বিধিগুলো প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।
জরিপটি থেকে যেসব বিষয় জানা যায়: ৫৬ শতাংশ বলেছেন যে সরকার ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পর্যাপ্ত কাজ করছে না। অন্যদিকে ২৭ শতাংশ বলেছেন যে তারা সঠিক পরিমাণে কাজ করছে এবং ১৫ শতাংশ বলেছেন যে এটি খুব বেশি নিয়ন্ত্রণ করছে। আন্ডার-রেগুলেশন সম্পর্কে উদ্বেগ দ্বিপক্ষীয়: ডেমোক্র্যাটদের ৬৩ শতাংশ বলেছেন, বর্তমান ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ অপর্যাপ্ত এবং রিপাবলিকানদের ৫১ শতাংশ একই কথা বলেছেন।
জরিপে দেখা গেছে, ১০ শতাংশ আমেরিকান দেশের ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর তাদের উচ্চ আস্থা আছে বলে দাবি করলেও ৫৭ শতাংশের কিছুটা আস্থা রয়েছে বলে জানিয়েছেন এবং ৩১ শতাংশের ক্ষেত্রে তা খুব কম।
জরিপে আরও দেখা গেছে, সাম্প্রতিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার অস্থিরতার এক মাস আগে থেকে মার্কিন অর্থনীতির মূল্যায়নে সামান্য পরিবর্তন হয়েছে। মাত্র এক চতুর্থাংশ বলেছেন, জাতীয় অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো। তিন-চতুর্থাংশ খারাপ অবস্থা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু ৪৩ শতাংশ ডেমোক্র্যাট অর্থনীতিকে ভালো বলে অভিহিত করেছেন, অন্যদিকে রিপাবলিকানদের মধ্যে এই সংখ্যা মাত্র সাত শতাংশ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় অর্ধেক প্রাপ্তবয়স্করা তাদের ব্যক্তিগত আর্থিক পরিস্থিতিকে ভালো হিসেবে বলেছেন। প্রতি ১০ জন ডেমোক্র্যাটের মধ্যে ৬ জন এবং রিপাবলিকানদের প্রায় অর্ধেক তাদের বর্তমান আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে ইতিবাচক মূল্যায়ন দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২২০টি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র কিনবে অস্ট্রেলিয়া
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: যেমন আছে নারী ও শিশুরা
যেকোন যুদ্ধেই সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়ে নারী ও শিশুরা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধেও এর ব্যতিক্রম হচ্ছে না। রুশ বাহিনীর হামলার পর ইউক্রেনীয় নারী ও শিশুরা চরম মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েছে। এপি’র আলোকচিত্রীদের তোলা ছবিতে তা স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।
গণহত্যা ও জ্বালাও-পোড়াও নীতিতে ফিরে যাচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী আবারও তাদের গণহত্যা ও জ্বালাও-পোড়াও নীতিতে ফিরে যাচ্ছে। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা এপির এক অনুসন্ধানে এ তথ্য উঠে এসেছে। এসময় এপি কমপক্ষে ৪০ জন প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে কথা বলে, সামাজিক মাধ্যমের বিভিন্ন পোস্ট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে, স্যাটেলাইট থেকে তথ্য নিয়ে এবং মৃতের সংখ্যা পর্যালোচনা করে।
এপির অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, সেনাবাহিনী একদিকে যেমন দেশের বেসামরিক নাগরিকের ওপর নিপীড়ন চালাচ্ছে, অন্যদিকে তেমনি বিরোধী দলগুলোর ওপরও নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে। গত ১ ফেব্রুয়ারি জান্তাবাহিনী দেশের ক্ষমতা দখলের পর থেকেই দেশটির কিশোর, তরুণ, স্বাস্থ্যকর্মী ও বিক্ষোভকারীদের ওপর নিষ্ঠুরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে সেনাবাহিনীর এ ধরনের গণহত্যা ও নগ্ন হিংস্রতার চিত্র উঠে এসেছিল দেশটির মুসলিম রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর চালানো নির্যাতন থেকে। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীর নির্যাতনে হাজার হাজার রোহিঙ্গা সেসময় প্রাণ হারান।
গত ক্রিসমাসের সন্ধ্যায় পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের কারেন্নি নৃগোষ্ঠীর ৩৫ জনকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। এ হত্যাকাণ্ডের একজন প্রত্যক্ষদর্শী এপিকে জানিয়েছেন, হত্যার পর অজ্ঞাত পরিচয়ের অনেক নারী, পুরুষ ও শিশুর লাশ পুড়িয়ে দিয়েছে সেনাবাহিনী।
কিন্তু বর্তমানে সেনবাহিনী তাদের বৌদ্ধ বামার সম্প্রদায়ের মানুষের ওপরও একই ধরনের নির্যাতন চালাচ্ছে। দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় বৌদ্ধ বামার জনবহুল অংশেও সেনাবাহিনীকে ব্যাপক গণহত্যা চালাতে দেখা যাচ্ছে।
মিয়ানমারে রাজনৈতিক বন্দিদের সহায়তা সংস্থার (এএপিপি) তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট থেকে শুধুমাত্র সাগাইং অঞ্চলে তিন বা তার বেশি হত্যাকাণ্ডে ৮০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। এই মৃত্যু প্রবণতার হিসাবে সাগাইংকে মিয়ানমারের সবচেয়ে সংঘাতপ্রবণ অঞ্চলে পরিণত করেছে৷
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে ‘সেনাবাহিনীর হামলা’য় সেভ দ্য চিলড্রেনের ২ কর্মী নিখোঁজ
এছাড়া বিরোধীদের সমর্থন থাকতে পারে এমন গ্রাম পুরো ধ্বংস করার জন্য আগুনে জ্বালিয়ে দিচ্ছে সেনাবাহিনী। ম্যাক্সার টেকনোলজিস থেকে প্রাপ্ত উপগ্রহ চিত্রে দেখা যায়, সেপ্টেম্বর থেকে শুধুমাত্র উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর থান্টলাং-এ ৫৮০ টিরও বেশি বাড়ি পুড়ে গেছে।
এএপিপির তথ্য যাচাইয়ের জন্য এপি কয়েক ডজন সাক্ষী, নিহতদের পরিবারের সদস্য, পদত্যাগ করেছিলেন এমন একজন সামরিক কমান্ডার, মানবাধিকার গোষ্ঠী এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছে। এছাড়াও স্যাটেলাইট ইমেজ এবং কয়েক ডজন ছবি ও ভিডিও পর্যালোচনা করেছে এপি।
তাদের অনুসন্ধানে উঠে এসছে, প্রকৃত মৃতের সংখ্যা সম্ভবত প্রকাশিত মৃতের সংখ্যার তুলনায় অনেক বেশি। কারণ সেনাবাহিনী বিভিন্ন প্রত্যন্ত গ্রামে গিয়ে হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, এবং তখন ওইসব অঞ্চলে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়; যাতে করে নিপীড়নের তথ্য প্রকাশ না হতে পারে।
কিয়াও মো টুন, যিনি সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখলের পরে মিয়ানমারের জাতিসংঘের দূত হিসেবে তার অবস্থান ছাড়তে অস্বীকার করেছিলেন; তিনি বলেছেন এই মুহুর্তে সারা দেশে একই ধরনের ঘটনা ঘটছে। বিশেষ করে মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় অংশে ব্যাপক গণহত্যা চালাচ্ছে সেনাবাহিনী।
তিনি এপিকে আরও বলেন, গণহত্যার ধরন দেখুন। তারা যেভাবে গণহত্যা চালাচ্ছে, তাতে বোঝা যায় এগুলো পূর্বপরিকল্পিত ও ভয়াবহ।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর গবেষক ম্যানি মং বলেছেন, কতটা নির্লজ্জভাবে এইসব হামলা করা হয়েছে তাতে সত্যিই বোঝা যায় যে আমরা আগামীতে; বিশেষ করে আগামী বছর অনেক সহিংসতার মুখোমুখি হবো।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের প্রত্যাবাসনে সহযোগিতার আশ্বাস জাপানের
জাতিসংঘে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে বহালে খোলা চিঠি
ইউএনবির উপদেষ্টা সম্পাদক হিসেবে যোগ দিলেন সাংবাদিক ফরিদ হোসেন
বাংলাদেশের একমাত্র বেসরকারি বার্তা সংস্থা ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশের (ইউএনবি) উপদেষ্টা সম্পাদক (অ্যাডভাইজরি এডিটর) হিসেবে যোগদান করেছেন ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সদ্য সাবেক প্রেস মিনিস্টার সাংবাদিক ফরিদ হোসেন।
প্রবীণ এই সাংবাদিক এক সময় আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) বাংলাদেশ ব্যুরো প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ইউএনবির এডিটর-ইন-চিফ এনায়েতউল্লাহ খান বলেন, ‘সাংবাদিক ফরিদ হোসেন ইউএনবির উপদেষ্টা সম্পাদক হিসেবে যোগদান করায় আমরা বেশ আনন্দিত। তার চার দশকেরও বেশি সময়ের দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনের অভিজ্ঞতা ইউএনবির আগামী পথচলাকে আরও মসৃণ ও গ্রহণযোগ্য করে তুলবে।’
তিনি বলেন, ফরিদ হোসেনের বর্তমান নিউ মিডিয়া বা ডিজিটাল মিডিয়া সম্পর্কিত দক্ষতা ইউএনবিকে সাংবাদিকতার ডিজিটাল জগতে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
ইউএনবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সহ সভাপতি ফরিদ হোসেন জীবনের বেশিরভাগ সময়ই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের জন্য কাজ করেছেন। এর মধ্যে ‘টাইম’ ম্যাগাজিন এবং কলকাতার ‘টেলিগ্রাফ’ অন্যতম।
মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ হোসেন এক সময় বিদেশী গণমাধ্যমে কর্মরত বাংলাদেশি সাংবাদিকদের সংগঠন ‘ওভারসিস করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’-এর সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
আরও পড়ুন: ইউএনবি এবং ঢাকা কুরিয়ারে এডিটর এট লার্জ হিসেবে যোগ দিলেন আফসান চৌধুরী
এদিকে সম্প্রতি প্রবীণ সাংবাদিক, লেখক, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসবিদ, বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত আফসান চৌধুরী ইউএনবি এবং ঢাকা কুরিয়ারে এডিটর এট লার্জ হিসেবে যোগদান করেন।
দেশব্যাপী শতাধিক সংবাদদাতার পাশাপাশি ইউএনবির নিউইর্য়ক, নয়াদিল্লি, বেইজিং, কায়রো, লস অ্যাঞ্জেলেস, লন্ডন, ব্রাসেলস, টোকিও, ভ্যাঙ্কুভার এবং সিঙ্গাপুরে আর্ন্তজাতিক সংবাদদাতা রয়েছে। এর ২ কোটি দর্শক, শ্রোতা এবং পাঠক রয়েছে।
বর্তমানে ইউএনবি বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশের সাথে সংবাদ বিনিময় চুক্তি করেছে। যার মধ্যে রয়েছে ভারতের পিটিআই, চীনের সিনহুয়া, জাপানের কিয়োদো, মালেশিয়ার বার্নামা, দক্ষিণ কোরিয়ার ইউনাপ এবং এশিয়ানেট, রাশিয়ার আইটিএআর-টিএএসএস, আফ্রিকার এফএএপিএ, সাইপ্রাসের সিএএন, মরোক্কোর সংবাদ সংস্থা এমএপি, এশিয়া প্যাসিফিকের ওএএনএ উল্লেখযোগ্য।
১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউএনবি দক্ষিণ এশিয়ায় বেসরকারিখাতে আত্মপ্রকাশ করা প্রথম পরিপূর্ণ ডিজিটাল বার্তা সংস্থা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ তারবার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেস (এপি) ইউএনবির সংবাদ বিনিময়ের অংশীদার।
এছাড়াও সংবাদ সংস্থা ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসের (এনএডব্লিউসি) সদস্য ইউএনবি সর্বদা সংবাদের সত্যতা এবং যর্থাথতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে।
গাজায় এপিসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের ভবনে ইসরায়েলে বিমান হামলা
গাজায় বিদেশী গণমাধ্যমের কার্যক্রম বন্ধে এবার এপি, আল-জাজিরাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত একটি ভবনে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
শনিবার ইসরায়েলি হামলায় ওই ১২ তলা ভবনটিকে সম্পূর্ণ গুড়িয়ে দেয়া হয়। এরই মাধ্যমে গাজায় অবস্থানরত বিদেশী সংবাদ মাধ্যমের সরাসরি কাজের সুযোগ বন্ধ করে দিল ইসরায়েলি বাহিনী। ভবনটি ধ্বংসরে পর আশেপাশের এলাকাজুড়ে কালো ধোয়া উড়তে দেখা যায়।
আরও পড়ুন: ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আরও ১০ ফিলিস্তিনি নিহত
যদিও হামলার এক ঘণ্টা আগে ইসরায়েলি বাহিনী ভবনটি খালি করার আদেশ জারি করে। কিন্তু, কেন এই ভবনটিতে হামলা চালানো হয়, তা জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: গণমাধ্যম ব্যবহার করে হামাসকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা ইসরায়েলের
গাজায় অবস্থিত শরণার্থী শিবিরে হামলা চালানো মাত্র কয়েক ঘণ্ট পরেই এই ভবনটি গুড়িয়ে দেয়া হয়। ওই হামলায় ৮ শিশু ও ২ নারী নিহত হয়।
এপি’র ভিডিও দিয়ে নিজেদের ডিজিটাল কন্টেন্ট পুনঃসংজ্ঞায়িত করছে ইউএনবি
ভিজ্যুয়াল সাংবাদিকতার মাধ্যমে ডিজিটাল বিপ্লবে নিজেদের উপস্থিতির জানান দিতে দেশ ও বিদেশে নিজেদের লাখ লাখ দর্শক, শ্রোতা এবং পাঠকের জন্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) থেকে উচ্চমানের ভিডিও কন্টেন্ট নিয়ে আসছে সংবাদ সংস্থা ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি)।
বিশ্বে ১০ জনে একজন করোনায় আক্রান্ত: ডব্লিউএইচও
সামনে কঠিন সময় আসছে সতর্ক করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলছে, সম্ভবত বিশ্বে ১০ জনে একজন কোভিড-১৯ এ
আক্রান্ত।
সংবাদ বিনিময় চুক্তি করল ইউএনবি, ডব্লিউএএম
ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি) এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ওয়াকালাত আনবা’আ আল ইমারাত (ডব্লিউএএম) সংবাদ বিনিময়ের জন্য এক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে।