বৃষ্টির পানি
চট্টগ্রামে পানিতে ডুবে ২ জনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বৃষ্টির পানিতে ডুবে অজ্ঞাত এক যুবক এবং মাছ ধরতে গিয়ে খালের পানিতে ডুবে মো. মনসুর আলম নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (২৭ মে) কোতোয়ালি থানার শুটকি পট্টি পোলের কাছে এবং জেলার বোয়ালখালী উপজেলায় পৃথক ঘটনা দুইটি ঘটে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম আশেক বলেন, সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে মোহাম্মদ হানিফ নামে এক পথচারী অজ্ঞাত যুবককে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: গোলাপগঞ্জে পানিতে ডুবে ২ বোনের মৃত্যু
তিনি আরও বলেন, আনয়নকারীর দেওয়া তথ্যমতে কোতোয়ালি থানার শুটকি পট্টির পোলের কাছে জমে থাকা পানিতে ডুবন্তবস্থায় পড়ে থাকা এই যুবককে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তার লাশ ইমারজেন্সি লাশ ঘরে রাখা আছে।
এদিকে বোয়ালখালী উপজেলায় খালের পানিতে ডুবে মো. মনসুর আলম নামের আরও এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।
নিহত মনসুর আলম উপজেলার পোপাদিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের উজির আলী চৌধুরী বাড়ি মৃত লেদু মিয়ার ছেলে।
সোমবার (২৭ মে) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার ছন্দারিয়ার খালের পোপাদিয়া বাদুড়তলা এলাকায় স্থানীয়রা মনসুর আলমকে ভাসতে দেখেন।
পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা জানান, বৃদ্ধ মনসুর আলম খালে জাল দিয়ে মাছ ধরছিলেন। তিনি খাল থেকে জাল টেনে তোলার সময় পানিতে পড়ে যান। তার ৫ ছেলে ও ৩ মেয়ে রয়েছে।
বোয়ালখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক পূজা ভৌমিক বলেন, বিকাল ৪টার দিকে ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: গোলাপগঞ্জে পানিতে ডুবে ২ বোনের মৃত্যু
বীরগঞ্জে পুকুরে ডুবে ২ ভাইয়ের মৃত্যু
৬ মাস আগে
কিশোরগঞ্জে গর্তে জমা বৃষ্টির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে গর্তে জমা বৃষ্টির পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে উপজেলার মসূয়া ইউনিয়নের চারালদিয়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু মো. তাওহীদ (৩) একই ইউনিয়নের পূর্ব মসূয়া গ্রামের মিজান মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়েকদিন আগে তাওহীদ নানা বাড়িতে বেড়াতে আসে। মঙ্গলবার বিকালে অন্য শিশুদের সঙ্গে বাড়ির আঙ্গিনায় খেলা করছিল। হঠাৎ সবার অজান্তে বাড়ির পাশেই বৃষ্টির পানি জমে থাকা একটি গর্তে পড়ে তলিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পরে অনেক খোঁজাখুঁজি করে সন্ধ্যা ৭টায় পানি ভরা গর্ত থেকে তাওহীদের লাশ উদ্ধার করে আত্মীয়-স্বজনরা।
এ বিষয়ে মসূয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আবু বকর সিদ্দিক বলেন, বিকালে পানিতে ডুবে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে বলে সন্ধ্যায় আমাকে জানানো হয়।
কটিয়াদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শাহাদাত হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
১ বছর আগে
চট্টগ্রামে বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ জনের মৃত্যু
চট্টগ্রাম মহানগরীর একটি আবাসিক এলাকার ভবনের নিচে তলায় বৃষ্টির পানি জমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে পাঁচলাইশ থানাধীন কাতালগঞ্জ আবাসিকের ১ নম্বর সড়কের একটি পেট্রোল পাম্পের সামনে খান বাড়ির নিচতলায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন- মীরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জ থানার সত্তরোয়া এলাকার ছালেহ আহমেদের ছেলে গাড়ি চালক মো. হোসেন (৩৮) ও খাগড়াছড়ির রামগড় থানার গজলতলা এলাকার মৃত আবদুর রউফের ছেলে বাড়ির কেয়ারটেকার আবু তাহের (৬৫)।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারায়ণগঞ্জে ৩ জায়ের মৃত্যু
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দিন মজুমদার জানান, রাতে খান বাড়ির নিচতলায় বৃষ্টির কারণে হাঁটু পরিমাণ পানি উঠে যায়। এতে পরিবারের সদস্যরা দ্বিতীয় তলায় উঠে যান। নিচতলায় আইপিএসের সংযোগ ছিল, পানি ওঠায় কেয়ারটেকার আবু তাহের আইপিএস বন্ধ করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আহত হন। তাকে বাঁচাতে গিয়ে গাড়ি চালক হোসেনও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন।
আরও পড়ুন: লাইনে সংস্কারের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে লাইনম্যানের মৃত্যু
পরে তাদেকে উদ্ধার করে নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পাঁচলাইশ থানায় অপমৃত্যু মামমলা হয়েছে বলে ওসি জানিয়েছেন।
২ বছর আগে
বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও নদীর পানি সংরক্ষণের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরতা কমাতে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও নদীর পানি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার চট্টগ্রাম ওয়াসার নবনির্মিত শেখ হাসিনা ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট-২ উদ্বোধনকালে তিনি বলেন, ‘আমাদের যেভাবেই হোক বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করতে হবে এবং বর্ষায় নদীর পানি সংরক্ষণ করতে হবে যাতে আমরা পানির সঠিক ব্যবহার করতে পারি।’
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে চট্টগ্রামের একটি হোটেলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
চট্টগ্রাম ওয়াসার কর্ণফুলী পানি সরবরাহ প্রকল্প (পর্যায়-২) এর আওতায় চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় নির্মিত পানি শোধনাগার চালুর ফলে চট্টগ্রাম ওয়াসার সার্বিক পানি সরবরাহ ক্ষমতা এখন১৪ দশমিক ৩০ কোটি লিটার বেড়ে দৈনিক ৫০ কোটি লিটারে পৌঁছেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও বর্ষাকালে নদীর পানি সংরক্ষণের জন্য যে কোনো স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রতিটি স্থানে পানির সংরক্ষণাগার রাখতে হবে, তা আবাসন বা শিল্প যাই হোক না কেন।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনা পানি শোধনাগার-২ প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
গোয়ালন্দে বৃষ্টির পানিতে ডুবছে কৃষকের স্বপ্ন
ঘূর্ণিঝড় ‘জাওয়াদ’ এর প্রভাবে টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় কৃষি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সরিষা, মসুর, খেসারী, গম, পেঁয়াজ, রসুন, টমেটোসহ রোপন করা বিভিন্ন ধরনের কৃষি ফসলের খেতে হাঁটুপানি জমে আছে। একই সাথে ৬০ ভাগ আমন ধান ঘরে তুললেও অনেকে ধান কেটে মাঠে শুকানোর জন্য রাখলে সেগুলো এখন পানির মধ্যে।
প্রাথমিকভাবে প্রায় ২ হাজার ৩৯ হেক্টর জমির কৃষি ফসল ও শাকসবজি পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে বলে জেলা কৃষি বিভাগ বলছে। এ অবস্থায় কৃষকদের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পরবর্তী করণীয় নিয়ে সরকারি নির্দেশনা এলে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
সরেজমিন, গতকাল বুধবার এবং আগের দিন মঙ্গলবার গোয়ালন্দ উপজেলার উজানচর, দৌলতদিয়া ও দেবগ্রাম ইউনিয়নের চরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এসব চিত্র দেখা যায়।
বুধবার উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের নতুন পাড়ায় দেখা যায়, কৃষক সিদ্দিক সরদার, জাহিদ সরদার, আব্দুল বিশ্বাস নিজ নিজ সবজি ও ফসলি খেত থেকে পানি বের করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু আশপাশের খেতগুলোতেও পানি থাকায় চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন এই পানি কোথায় গড়াবেন।
কৃষক জাহিদ সরদার জানান, তিনি এবছর প্রায় দুই বিঘা জমিতে বাঁধাকপির আবাদ করেছেন। এতে তার ব্যয় হয়েছে প্রায় ৬০ হাজার টাকা। সেই সাথে তিনি সরিষা, বেগুনসহ অন্যান্য সবিজর আবাদও করেছেন। কিন্তু পুরো এক বিঘা জমির বাঁধাকপি খেতে পানি জমে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। এই পানি বের করারও কোন উপায় নেই।
কৃষক সিদ্দিক সরদার জানান, তিনি নিজেও কয়েক বিঘা জমিতে বেগুন ও বাঁধাকপির আবাদ করেছেন। মুষলধারে বৃষ্টিতে তারও অনেক ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টির পানি জমে থাকায় বাঁধাকপি খেত ও সরিষার খেত সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বৃষ্টির পানিতে তলিয়েছে ফরিদপুরে ২০ হাজার হেক্টর ফসলের খেত
৩ বছর আগে
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
চট্টগ্রামে নগরীতে বৃষ্টির পানিতে ডুবে যাওয়া সড়কে সিএনজি অটোরিকশা নালায় পড়ে দুই জনসহ সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন তিনজন।
আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ষোলশহর দুই নম্বর গেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সিএনজি খালে পড়ে নিহতরা হলেন, খাতিজা বেগম (৬৫) ও সিএনজি চালক মো. সুলতান (৩৮)।
অপর দিকে নগরীর একে খাঁন গেইট এলাকায় গাড়ি চাপা পড়ে মারা যান এক অজ্ঞাত যুবক।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ যুবক নিহত
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির এসআই জহিরুল ইসলাম তিনজন মারা যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এসআই জানান, দুপুর ১২টার দিকে নগরীর ষোলশহর দুই নম্বর গেটের মেয়র গলি এলাকায় টিএন্ডটি কলোনির বাইলাইন সড়ক থেকে পাশের খালে পড়ে যায় যাত্রীবাহী চলন্ত সিএনজি। এর মধ্যে তিন যাত্রী ভেসে উঠে আসেন। নিহত দুজন সিএনজিতে আটকা পড়ে খালের পানিতে ডুবে যান। পরে ফায়ার সার্ভিসসহ স্থানীয়দের সাহায্যে তাঁদের উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন। আহত অবস্থায় আরও তিনজন হাসপাতালে ভর্তি আছে।
নিহত খাতিজার স্বজন পারভেজ আহমদ জানান, খাতিজা কয়েক দিন আগে এখানে তাঁর ভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছিলেন। আজ নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন তিনি। তাঁর বাড়ি কর্ণফুলী থানা এলাকায়।
আরও পড়ুন: অভয়নগরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই আনসার সদস্য নিহত
ফায়ার সার্ভিসের চট্টগ্রাম বায়েজিদ স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, সিএনজি ডুবে যাওয়ার খবর পেয়ে নগরীর আগ্রাবাদ ও বায়েজিদ স্টেশন থেকে তিনটি ইউনিট উদ্ধার কাজে অংশ নেই। এ সময় ডুবুরিও আসে। সিএনজি তুলে আনার পর এ দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের চমেক হাসপাতালে পাঠানো হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন
এদিকে এর আগে সকালে একে খাঁন গেইট এলাকায় গাড়ি চাপা পড়ে আহত এক অজ্ঞাত ব্যাক্তিকে চমেক হাসপাতালে নেয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানান চমেক ফাঁড়ির পুলিশ।
৩ বছর আগে
বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রাম নগরীর অধিকাংশ এলাকা
মুষলধারে বৃষ্টিতে পানিতে তলিয়ে গেছে বন্দরনীর অধিকাংশ এলাকায়। এতে ব্যাপক জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে নগরবাসী।
আজ রবিবার ভোর থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলেও প্রবল বৃষ্টি শুরু হয় সকাল ৯টার পর থেকে। দিনভর থেমে থেমে বৃষ্টি চলছে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস দুপুর পর্যন্ত চট্টগ্রামে বিভাগে ৭৮৯ মিলিমিটার স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস জানায়, প্রাক মৌসুমী বায়ু ও লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। তবে তা থেমে থেমে হবে। চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি, বজ্রসহ বৃষ্টি হবে।
আরও পড়ুন: তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা
এদিকে সকাল থেকে বৃষ্টিতে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় চরম বেকায়দায় পড়েন সাধারণ মানুষ। সেই সাথে পানির মধ্যে গাড়ি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে চালকদের।
নগরীর চকবাজার জামাল খান, আগ্রাবাদম বড়পোল, ছোটপোল, হালিশহর পতেঙ্গা, ইডিজেড, প্রবর্তক মোড়, বহদ্দারহাট, মুরাদপুর বাকলিয়া, ষোলশহর দামপাড়াসহ বিভিন্ন নিচু এলাকায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। ছোট শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষকে পানির কারণে চরম বেকায়দায় পড়তে দেখা গেছে।
নগরবাসীর অভিযোগ বছরের পর বছর পার হলেও জলাবদ্ধতার সমস্যা থেকে কোনোভাবেই পরিত্রাণ মিলছে না চট্টগ্রামবাসীর সিডিএর জলাবদ্ধতা প্রকল্পের কাজ চলার পরও কোনো উন্নয়ন না হওয়ার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নগরবাসী। তারা বলছেন সিডিএ ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতার শেষ হচ্ছে না।
৩ বছর আগে
চাঁদপুরে পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগ চরমে
চাঁদপুরে গত কয়েক দিন ধরে মেঘনা, ডাকাতিয়া ও ধনাগোদা নদীর পানি বিপদ সীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মুষলধারে বৃষ্টি ও জোয়ারের পানি বেড়ে গিয়ে জেলা শহরের নিম্নাঞ্চলের অনেক রাস্তাঘাট প্লাবিত হয়ে পড়েছে। এসব এলাকায় বসবাসকারীদের দুর্ভোগ বেড়ে চরম আকার ধারণ করেছে।
৪ বছর আগে
চট্টগ্রামে বৃষ্টিতে ড্রেনে পড়ে ২ কিশোরীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে প্রবল বৃষ্টিতে ড্রেনে পড়ে গিয়ে ২ কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে।
৪ বছর আগে