উদযাপন
নভোএয়ারের ১২ বছরের সাফল্য উদযাপন
দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার ১২ বছর পূর্ণ করে ১৩তম বর্ষে পদার্পণ করেছে। বুধবার (৮ জানুয়ারি) নভোএয়ার বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে সাফল্যের ১২ বছর উদযাপন করে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, ব্যবসায়িক সহযোগী ও যাত্রীদের শুভেচ্ছা জানান নভোএয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মফিজুর রহমান।
তিনি বলেন, নিরাপত্তা ও সেবা, এই দুটি মূল মন্ত্রে আমরা সমানভাবে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি। সময় অনুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনা ও নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করা আমাদের ব্যবসায়িক দর্শনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।
এছাড়া নভোএয়ার যাত্রীদের চাহিদা পূরণে সদা প্রস্তুত ও ভবিষ্যতে আরও উন্নত সেবা প্রদানে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বলেও জানান মফিজুর রহমান।
তিনি আরও বলেন, নানাবিধ চ্যালেঞ্জ ও প্রতিকূলতা জয় করে আকাশপথে নভোএয়ার সবার কাছে একটি বিশ্বস্ত, নির্ভরযোগ্য এবং আস্থার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে আমাদের অঙ্গীকার হবে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুট সম্প্রসারণ এবং যাত্রীদের আরও উন্নত সেবা দেওয়া।
বর্তমানে নভোএয়ার প্রতিদিন ঢাকা থেকে অভ্যন্তরীণ রুটে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, যশোর, সৈয়দপুর, রাজশাহী ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
এছাড়া কলকাতায় ফ্লাইট সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে, শীঘ্রই চালু করা হবে।
২০১৩ সালের ৯ই জানুয়ারি নভোএয়ার ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম রুটে যাত্রী পরিবহন শুরু করে। ১২ বছরে এক লাখেরও বেশি ফ্লাইট পরিচালনা করেছে ও সাড়ে ৭০ লাখেরও বেশি যাত্রীকে সেবা প্রদান করেছে।
এছাড়া, যাত্রীদের বিশেষ সেবা দিতে নভোএয়ার দেশের প্রথম উড়োজাহাজ সংস্থা হিসেবে চালু করেছে ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লায়ার প্রোগ্রাম স্মাইলস, কো-ব্রান্ডেড কার্ড, টিকিট ক্রয়ের জন্য মোবাইল অ্যাপ এবং ওয়েব চেক-ইন সুবিধা।
নভোএয়ার ভ্রমণ বিষয়ক পাক্ষিক ম্যাগাজিন দি বাংলাদেশ মনিটরের ২০১৪ সালে বেস্ট ডমেস্টিক এয়ারলাইন্স, ২০১৯ সালে বেস্ট ডমেস্টিক এয়ারলাইন্স, ২০২২ ও ২০২৩ সালে বেস্ট অনটাইম পারফরমেন্স এয়ারলাইন্স হিসেবে পুরস্কার লাভ করে।
৯৮ দিন আগে
সিকৃবির ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বর্ণাঢ্য আয়োজনে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) দিবসটি জাঁকজমকভাবে পালনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন কমিটির উদ্যোগে নানাবিধ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।
এদিন সকাল ১০টায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. আলিমুল ইসলামের নেতৃত্বে আনন্দ র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি সমগ্র ক্যাম্পাস ঘুরে টিএসসির সামনে গিয়ে শেষ হয়।
পরে ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস অনুষদ ভবনের সম্মেলন কক্ষে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ভিসির দুর্ব্যবহারের প্রতিবাদে আন্দোলনে সিকৃবির শিক্ষকরা
এ সময় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এম রাশেদ হাসনাতের সভাপতিত্বে এবং অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা লাকীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. আলিমুল ইসলাম এবং প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন সিকৃবির প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল হোসেন।
১২০ দিন আগে
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নিরাপত্তা সপ্তাহ উদযাপন
যাত্রী ও বিমানকর্মীদের মাঝে নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নিরাপত্তা সপ্তাহ উদযাপন করছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. সাফিকুর রহমান প্রধান কার্যালয়ের বলাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফিতা কেটে নিরাপত্তা সপ্তাহের উদ্বোধন করেন।
বিমানের নিরাপত্তা বিভাগের কার্যক্রমে ২ ডিসেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ আনুষ্ঠান উদযাপিত হবে।
এ সময় বিমানের পরিচালক ও ঊর্ধতন কর্মকর্তা এবং নিরাপত্তা বিভাগের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: দিল্লিতে বাংলাদেশ মিশনগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করেছে ভারত
বিমানের মহাব্যবস্থাপক নিরাপত্তা মেজর মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘বিমানের নিরাপত্তা বিভাগ সুনামের সঙ্গে যাত্রীদের ব্যাগেজ, কার্গোপণ্য, এয়ারক্রাফট ও স্থাপনার নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। অত্যাধুনিক বডি ক্যামেরা ও সিসিটিভি সার্ভেইলেন্সের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নজরদারি করা হয়।
এছাড়াও উড়োজাহাজ থেকে যাত্রী নামার পর কেবিন চেক করে যাত্রীদের ভুলে ফেলে যাওয়া মূল্যবান সামগ্রী উদ্ধার করে যাত্রীদের ফেরত পাঠানো হয়। নিরাপত্তা বিভাগ বিমানের পাশাপাশি অন্যান্য এয়ারলাইন্সকে নিরাপত্তা সংক্রান্ত সেবার মাধ্যমেও উল্লেখযোগ্য রাজস্ব আয় করে থাকে।’
তিনি বলেন ‘নিরাপত্তা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে বিমান নিরাপত্ত বিভাগ বিমানবন্দরে ও বিমানের বিভিন্ন স্থাপনায় যাত্রী ও বিমানকর্মীদের মাঝে নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে ব্রিফিং ও লিফলেট বিতরণ করছে এবং ব্যানার স্থাপন করেছে।’
আরও পড়ুন: ১৫ বছরে অতিরিক্ত ক্যাপাসিটি পেমেন্ট ৩৬ হাজার কোটি টাকার বেশি: শ্বেতপত্র
১৩৫ দিন আগে
দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপনে পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকবে: ডিএমপি কমিশনার
শারদীয় দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপনের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার মো.ময়নুল হাসান।
ডিএমপি সদর দপ্তরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সংক্রান্ত সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ কাজ করছে।
আরও পড়ুন: এফআইআরে নাম থাকলেই গ্রেপ্তার নয়, পুলিশ আগে তদন্ত করবে: ডিএমপি কমিশনার
সাদা পোশাকের পুলিশ, সোয়াত, ক্রাইসিস রেসপন্স টিম, কুইক রেসপন্স টিম, ক্রাইম সিন ভ্যান ও বোমা নিষ্ক্রিয়করণ ইউনিটও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে সার্বক্ষণিক সতর্ক থাকবে বলে জানান তিনি।
তিনি পূজা-উদযাপন পরিষদকে পূজামণ্ডপে তাদের সিসিটিভি স্থাপনের শাপাশি নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্বেচ্ছাসেবক টিম মোতায়েন করার আহ্বান জানান।
ডিএমপি কমিশনার জনগণকে যে কোনো জরুরি প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি পরিষেবা ৯৯৯ এ কল করার জন্যও বলেছেন।
আরও পড়ুন: অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে সহায়তার আহ্বান ডিএমপির
২০৩ দিন আগে
ব্রুনাইয়ে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদযাপন
যথাযথ সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদযাপন করেছে ব্রুনাইয়ের বাংলাদেশ হাইকমিশন।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) ব্রুনাইয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এতে অংশ নেন দেশটিতে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
আরও পড়ুন: পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে মুজিবনগর দিবসের কর্মসূচি শুরু
অনুষ্ঠানের শুরুতেই বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন ব্রুনাইয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশনার নাহিদা রহমান সুমনা।
এরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ও তার পরিবারের সদস্য, চার জাতীয় নেতা ও শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে ও বাংলাদেশের উত্তরোত্তর কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বাংলাদেশ হাইকমিশনার ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বাণী পাঠ করা হয়।
উপস্থিত সবাইকে মুজিবনগর দিবসের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও ঘটনাবলী সম্পর্কিত একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়।
মুজিবনগর দিবসের ঐতিহাসিক তাৎপর্য উপস্থিত সবার নিকট তুলে ধরেন বাংলাদেশ হাইকমিশনার নাহিদা রহমান সুমনা।
তিনি তার বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও চার জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মুহাম্মদ মনসুর আলী এবং আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সর্বকালের সর্বশেষ্ঠ বাঙ্গালী হিসেবে অভিহিত করে বাংলাদেশ হাইকমিশনার তার বক্তব্যে বলেন, মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠন, শপথ গ্রহণ ও কার্যক্রম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামে অনবদ্য ভূমিকা রেখেছিল।
তিনি গর্বের সঙ্গে বলেন, বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও অসীম সাহসিকতাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের মূল চালিকাশক্তি। সমগ্র বাঙালী জাতিকে বাঙালী জাতীয়তাবোধ, এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের চেতনায় অনুপ্রাণিত ও একতাবদ্ধ করে নয় মাস রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে শক্তিশালী পাকিস্থানি হানাদার বাহিনীকে পরাস্ত করে যে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়েছিল, সেই মহান কীর্তিগাথার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫২ বছরে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করেছে। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ এক রোল মডেল। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, এনার্জি ও তথ্য প্রযুক্তিসহ আরও অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে। তারই বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম-আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের কাতারে থাকবে বাংলাদেশ।
তিনি সবাইকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার উদ্যোগ সফল করতে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে নিরলসভাবে পরিশ্রম করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন করছে জাতি
মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
৩৬৫ দিন আগে
টোকিওর বাংলাদেশ দূতাবাসে পহেলা বৈশাখ উদযাপন
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করেছে টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা, তাদের পরিবারের সদস্য এবং জাপানে বাংলাদেশি কমিউনিটির সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে ‘গণহত্যা দিবস’ পালিত
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রা শেষে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ অতিথিদের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান।
স্বাগত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত দেশে-বিদেশে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি তুলে ধরতে কাজ করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
পরে স্থানীয় বাংলাদেশি শিল্পীদের অংশগ্রহণে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সহায়তায় উপকূলের সুবিধাবঞ্চিত ১২শ’ তরুণীর কর্মসংস্থান করেছে ব্র্যাক
ভিয়েনায় বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত
৩৬৭ দিন আগে
পহেলা বৈশাখ উদযাপনে প্রস্তুত ঢাবি
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ এর সূর্যোদয় হতে আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাকি। বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম মামের প্রথম দিন উদযাপনে প্রস্তুত দেশবাসী।
প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানাতে বর্ণিল আয়োজনে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। আর এজন্য রবিবার সকাল সোয়া ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হবে।
আরও পড়ুন: চালের বস্তায় লিখতে হবে ধানের জাত ও মিল গেটের মূল্য
এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার থিম নির্ধারণ করা হয়েছে 'আমরা তো তিমিরবিনাশী'।
শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।
শোভাযাত্রাটি শাহবাগ মোড় ও শিশু পার্ক সংলগ্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে গিয়ে শেষ হবে।
মঙ্গল শোভাযাত্রার সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এ উপলক্ষে জয়নুল গ্যালারিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন দিক নির্দেশনা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. মাকসুদ কামাল।
সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন তিনি। চারুকলা অনুষদ থেকে যথাসময়ে শোভাযাত্রা শুরু হবে।
নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে আগামী ১৩ এপ্রিল (শনিবার) সন্ধ্যা থেকে এবং পহেলা বৈশাখের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত যানবাহন ছাড়া অন্য কোনো যানবাহন ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
শোভাযাত্রা চলাকালীন কাউকে উৎসবের মাস্ক পরতে দেওয়া হবে না। তবে অংশগ্রহণকারীদের হাতে উৎসবের মাস্ক বহন করার অনুমতি দেওয়া হবে।
শোভাযাত্রার সময় কোনো ধরনের বাঁশি বা ভুভুজেলা ব্যবহার না করারও পরামর্শ দেন উপাচার্য।
আরও পড়ুন: পহেলা বৈশাখ উদযাপনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ডিএমপির
পহেলা বৈশাখ উদযাপনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ডিএমপির
৩৬৮ দিন আগে
বিমানে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন
নানা কর্মসূচির মাধ্যমে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
রবিবার (১৭ মার্চ) দিবসটি উপলক্ষে বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় এবং ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়।
আরও পড়ুন: ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিমানের অতিরিক্ত ফ্লাইট
এসময় বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
১৭ মার্চ উপলক্ষে বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে চিত্রাঙ্কন ও ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষ্যে বিমানের সব অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং ইন ফ্লাইট এন্টারটেইনমেন্টে (আইএফই) প্রচার করা হয়।
বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় বঙ্গবন্ধুর গৌরবময় কর্মজীবন নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন এবং সভাপতিত্ব করেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব শফিউল আজিম।
আলোচনা সভা শেষে চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ও অংশগ্রহণকারী সকল শিশুর মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
আরও পড়ুন: ফেসবুকে বিমানের লন্ডন-ঢাকা ফ্লাইটের আসন ফাঁকা পোস্টের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
বিমানের নতুন গ্রাউন্ড সাপোর্ট ইক্যুইপমেন্ট কমিশনিং ও যানবাহন প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
৩৯৫ দিন আগে
কুয়ালালামপুরে স্বাধীনতার ৫৩তম বার্ষিকী ও জাতীয় দিবস উদযাপন
যথাযোগ্য মর্যাদা এবং উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ৫৩তম বার্ষিকী এবং জাতীয় দিবস উদযাপন করেছে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন।
শনিবার (৯ মার্চ) কুয়ালালামপুরের একটি পাঁচতারকা হোটেলে এ উপলক্ষে একটি কূটনৈতিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী স্টিভেন সিম চি কিয়ং।
মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান এবং হাইকমিশনারের সহধর্মিণী, প্যান্ডোরা চৌধুরীর সঙ্গে কেক কাটেন এবং আনুষ্ঠানিক ফটো সেশনে অংশগ্রহণ করেন মন্ত্রী স্টিভেন।
মালয়েশিয়ার মন্ত্রী তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল এবং বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের সাফল্য ও সমৃদ্ধির কামনা করেন।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান তার স্বাগত বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সকল শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। হাইকমিশনার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশ এবং 'স্মার্ট বাংলাদেশ' হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরেন।
তিনি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার প্রথম দেশ হিসাবে মালয়েশিয়া কর্তৃক বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকে গভীর কৃতজ্ঞতার স্মরণ করেন। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক মালয়েশিয়া সফর স্বাধীন বাংলাদেশের সঙ্গে মালয়েশিয়ার কূটনীতিক সম্পর্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিল বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে পারস্পরিক মূল্যবোধ, বিশ্বাস ও ঐতিহাসিক বন্ধনের উপর ভিত্তি করে চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহায়তা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, জ্বালানি, পর্যটন এবং মানবসম্পদ উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদার করেছে।
আরও পড়ুন: আরব আমিরাতে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান সহজীকরণের প্রস্তাব পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
রোহিঙ্গা সংকটের দ্রুত সমাধানের জন্য আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ফোরামে মালয়েশিয়ার জোরালো সমর্থনের গভীর প্রশংসা করেন হাইকমিশনার।
অনুষ্ঠানে প্রবাসী বাংলাদেশী শিল্পীদের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনাও ছিল। নৃত্য পরিবেশনায়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বাধীনতার মহাকাব্যিক সংগ্রাম এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে উন্নয়ন যাত্রা তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানস্থলে সুসজ্জিত বাংলাদেশ কর্নারে ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য ও হস্তশিল্প প্রদর্শন করা হয়। এছাড়া, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সংস্কৃতি, অর্থনীতি ইত্যাদি বিষয়ক প্রকাশনা কর্নারে স্থান পায় যা অতিথিদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের সাফল্যের গল্পের সচিত্র বর্ণনাসহ অডিটোরিয়ামটি সুসজ্জিত করা হয়েছিল। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পর্যটন, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, বিনিয়োগ এবং দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার উপর প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, কূটনীতিক, মালয়েশিয়ার গণ্যমান্য ব্যক্তি, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী ও চেম্বার নেতা, শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতাসহ সুশীল সমাজের সদস্য এবং হাইকমিশনের কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের প্রায় ৪০০ অতিথি উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, এ বছরের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের দিনটি রমজান মাসে পড়ায় স্বাধীনতা এবং জাতীয় দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি ৮ মার্চ আয়োজন করে হাইকমিশন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অংশীদারিত্বে রূপান্তরে গুরুত্বারোপ ইউএই'র পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
৪০৩ দিন আগে
কায়রো অপেরা হাউজে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন
মিসরের বিখ্যাত কায়রো অপেরা হাউজে বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিসরের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় যৌথভাবে বাংলাদেশ-মিসর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৪ উদযাপন করেছে।
রবিবার অনুষ্ঠানটির মূল আয়োজন শুরু হয় বাংলাদেশ ও মিসরের জাতীয় সংগীত দিয়ে। এরপর আলোচনা সভা, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও হেরিটেজ সমৃদ্ধ একটি প্রামান্যচিত্র প্রদর্শন, বাংলাদেশি হস্তশিল্প ও রপ্তানিপণ্যসমূহ যথা- নকশি কাথা, জামদানী, শীতল পাটি, চামড়াজাত দ্রব্য, পাটজাত দ্রব্য, সিরামিক সামগ্রী প্রদর্শন, গিফট বিনিময় করা হয়।
অনুষ্ঠানটি উপলক্ষে রাষ্ট্রদূতের নির্দেশনায় দূতাবাস বাংলাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, পর্যটন প্রভৃতির ওপর ভিত্তি করে ৯টা ৪১ মিনিটের একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করে। এছাড়া অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণে বাংলাদেশের হস্তশিল্প ও রপ্তানি পণ্যসমূহ প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: নোম্যান্সল্যান্ডে যৌথভাবে বাংলাদেশ-ভারতের ২১ ফেব্রুয়ারি উদযাপন
অনুষ্ঠানটি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মিসরের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী ড. নেভিন আল কিলানি এবং মিসরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মিজ্ সামিনা নাজ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সুপ্রিম কাউন্সিল অব কালচার’র মহাসচিব প্রফেসর হিসাম আজমি।
রাষ্ট্রদূত দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ইতিহাস তুলে ধরেন এবং অন্যতম প্রথম আরব দেশ হিসেবে স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান, ওআইসি, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় বাংলাদেশের সদস্য পদ লাভে সহায়তায় মিসরের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: মিলানে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের নিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন
শাবিপ্রবির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
৪১৫ দিন আগে