মাইলফলক
গোল উৎসব করে শীর্ষে উঠল রিয়াল মাদ্রিদ
স্প্যানিশ সুপার কাপের ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার কাছে বিধ্বস্ত হয়ে যেন হুঁশ ফিরেছে রিয়াল মাদ্রিদের। ওই ম্যাচের পর থেকে দুর্দান্ত পারফর্ম করে চলেছে লা লিগা চ্যাম্পিয়নরা।
গত বৃহস্পতিবার কোপা দেল রের শেষ ষোলোর ম্যাচে সেল্তা ভিগোকে বিধ্বস্ত করার পর এবার লা লিগায় লাস পালমাসের ওপরও রোলারকোস্টার চালিয়েছে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা।
সান্তিয়াগো বের্নাবেউতে রবিবার (১৯ জানুয়ারি) লিগের ২০তম রাউন্ডের ম্যাচে পালমাসকে ৪-১ গোলে হারিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ।
এটুকু বললে বোধহয় ‘গোলউৎসব’ শব্দটির যথার্থতা প্রকাশ পেল না। ম্যাচে রিয়ালের আরও তিনটি গোল অফসাইডে কাটা পড়ে, যার একটি ছিল পরিষ্কার বৈধ গোল।
এদিন রেফারি ম্যাচ শুরুর বাঁশি বাজানোর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই গোল পেয়ে যায় লাস পালমাস। ম্যাচের ২৮ সেকেন্ডের মাথায় সান্দ্রো রামিরেসের পাঠানো ক্রস নিখুঁত নৈপুণ্যে জালে জড়িয়ে দেন ফাবিও সিলভা।
এটি যেকোনো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে দ্বিতীয় দ্রুততম গোল খাওয়ার রেকর্ড রিয়ালের।
২০১১ সালে লস ব্লাঙ্কোসদের বিপক্ষে দ্রুততম গোলের রেকর্ডটি গড়েন রায়ো ভায়েকানোর মিগেল ‘মিচু’ পেরেস। শেষ পর্যন্ত ওই ম্যাচটিও বড় ব্যবধানে জিতে নিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। ৬-২ গোলের সেই ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। এছাড়া করিম বেনজেমা দুটি ও গন্সালো হিগুয়েন অপর গোলটি করেন।
আরও পড়ুন: পাঁচ বছরেও গেতাফের মাঠে জিততে পারল না বার্সেলোনা
৮৮ দিন আগে
'মৈত্রী দিবস' একটি মাইলফলক, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের চিরন্তন অনুপ্রেরণার উৎস: প্রণয় ভার্মা
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা 'মৈত্রী দিবস' দিনটিকে একটি মাইলফলক এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের দশ দিন আগে ভারত বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন, সার্বভৌম জাতি হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দিন ‘মৈত্রী দিবস‘। এই দিবসটির ৫৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে ভারতীয় হাই কমিশন ৬ ডিসেম্বর ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে একটি সংগীত সন্ধ্যার আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার বলেন, উভয় দেশই একে অপরের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে গভীর অংশীদারিত্ব রয়েছে এবং তিনি জনগণকে এই সম্পর্কের ভিত্তি হিসাবে বর্ণনা করেন।
আরও পড়ুন: ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যত রক্ষক হিসাবে যুবসমাজকে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে সে বিষয়ে তিনি বিশেষভাবে জোর দেন।
হাইকমিশনার যোগাযোগ, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আরও জোরালো সংযোগের মাধ্যমে দু'দেশের মধ্যে বিদ্যমান আন্তঃনির্ভরশীলতা আরও জোরদার করার আশা প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও যুবক-যুবতীদের ব্যাপক সমাগম ঘটে।
যারা যোগ দিয়েছেন তাদের মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত কয়েকটি বিদেশি মিশনের প্রধান, মুক্তিযোদ্ধা, সুশীল সমাজের সদস্য এবং শিল্প ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা রয়েছেন।
অনুষ্ঠানে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা ছিল।
অনেক তরুণ ও বিশিষ্ট শিল্পী ঐতিহ্যবাহী, লোক ও সমসাময়িক সংগীতে প্রাণবন্ত পরিবেশনা পরিবেশন করেন যা শ্রোতাদের মুগ্ধ করে এবং সন্ধ্যাটিকে তারুণ্যের শক্তিতে উদ্বুদ্ধ করে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ভারতের অংশীদারিত্বের ভবিষ্যৎ কার্যকর বহুমুখী সংযোগে নিহিত: প্রণয় ভার্মা
১৩১ দিন আগে
পর্তুগালের জয়ের রাতে ইতিহাস গড়লেন রোনালদো
ইউরোর ব্যর্থতা ঝেড়ে ফেলে নেশন্স লিগ দিয়ে নতুন শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছিলন পর্তুগিজ কোচ রবের্ত মার্তিনেস। তার আহ্বানে সাড়া দিয়েই নেশন্স লিগ অভিযান শুরু করল পর্তুগাল।
রাজধানী লিসবনে বৃহস্পতিবার রাতে ‘এ’ লিগের গ্রুপ-১ এর ম্যাচে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ২-১ গোলে জিতে উয়েফা নেশন্স লিগে শুভসূচনা করেছে পর্তুগাল।
ম্যাচের সপ্তম মিনিটে দিয়োগো দালোর গোলে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। এরপর ৩৪তম মিনিটে পর্তুগালের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। বিরতির আগে দালোর আত্মঘাতী গোলে ব্যবধান কমায় ক্রোয়েশিয়া। তবে দ্বিতীয়ার্ধে আর গোল না হওয়ায় ওই ব্যবধান ধরে রেখেই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে রবের্ত মার্তিনেসের শিষ্যরা।
ম্যাচের ৩৪তম মিনিটের ওই গোলে অনন্য এক ইতিহাস গড়েছেন রোনালদো। ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে ৯০০তম গোলের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন ৩৯ বছর বয়সী এই মহাতারকা।
গত ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে পাঁচটি ম্যাচ খেলে একটিও গোল না পাওয়ায় সমালোচকদের তোপের মুখে পড়তে হয় রোনালদোকে। অনেকে তার অবসর নেওয়ার সময় হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন। তবে ৯০০ ক্যারিয়ার গোলের মাইলফলক ছুঁয়ে সমালোচকদের মুখে কুলুপ এঁটে দিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: অবসরের বিষয়ে আগে কাউকে কিছু জানাবেন না রোনালদো
গোলটি করে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারেননি এই ফরোয়ার্ড। মাঠের মধ্যেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। পরে সতীর্থরা এসে তাকে জড়িয়ে সান্ত্বনা দেওয়ার পাশাপাশি অভিনন্দন জানান।
২২৩ দিন আগে
আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন দেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসে একটি মাইলফলক হবে: প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন চান তিনি এবং দেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসে এটি মাইলফলক স্থাপন করবে।
তিনি বলেন, ‘জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবে এবং তাদের বিজয়ী করবে। এটাই আমাদের লক্ষ্য।’
বুধবার ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পাঁচটি জেলা ও একটি উপজেলায় দলের নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
আরও পড়ুন: বিএনপি মানুষ পোড়ায়, বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই তাদের: বরিশালে প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, এই নির্বাচন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রার পথ প্রশস্ত করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, সবাইকে মনে রাখতে হবে, এই নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ‘কারণ অনেকেই বাংলাদেশের সঙ্গে অনেক খেলা খেলতে চায়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে না, তারা জয় বাংলা স্লোগান ও বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করে, তারা দেশকে ধ্বংস করে দেবে।
তিনি বলেন, ‘তারা এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে। সুতরাং আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, কেউ যেন আর এ ধরনের খেলা খেলতে না পারে তা নিশ্চিত করা।’
আরও পড়ুন: বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পাঠ্যসূচিতে পরিবর্তন আনা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, জনগণকে শান্তিপূর্ণভাবে তাদের কাঙ্ক্ষিত প্রার্থীকে ভোট দিতে হবে।‘এখানে, কেউ কাউকে প্রতিরোধ করতে পারে না। আমি কোনো ধরনের সংঘাত চাই না।’
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের স্লোগান হচ্ছে, 'আমি যাকে চাই তাকে ভোট দেব’।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘সুতরাং দয়া করে আপনার পছন্দ মতো ভোট দিন, তবে আমি কোনো বিশৃঙ্খলা চাই না। কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা যেন না ঘটে এবং সবাইকে সর্বোচ্চ ধৈর্যের পরিচয় দিতে হবে। এ নিয়ে কোনো বিভ্রান্তি থাকা উচিত নয়।’
সবাই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ‘আমাদের সেই পরিবেশ বজায় রাখতে হবে।’
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
রেললাইনসহ বিভিন্ন ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালানোর জন্য তিনি আবারও বিএনপি-জামায়াতকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের অপকর্মের জবাব দিতে হবে বাংলাদেশের জনগণকে।
তিনি বলেন, '৭ জানুয়ারির নির্বাচনে আমরা সফল হব এবং জনগণই বিজয়ী হবে।’
বিএনপি-জামায়াতের নৃশংসতার উপযুক্ত জবাব দিয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকায় ভোট দিয়ে দলের বিজয় নিশ্চিত করার জন্য তিনি জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দেওয়া জরুরি। এটাই আমরা চাই।’
শেখ হাসিনা বলেন, প্রায় সব আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থী রয়েছে এবং মনোনয়ন না পাওয়া দলের প্রার্থীদের জন্যও প্রতিদ্বন্দ্বিতা উন্মুক্ত করা হয়েছে।
পরে তিনি গাইবান্ধা, রাজশাহী, টাঙ্গাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লা জেলা এবং চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপ বরদাশত করা হবে না: প্রধানমন্ত্রী
৪৭০ দিন আগে
৫ কোটি গ্রাহকের মাইলফলকে রবি
দেশের শীর্ষ ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রবি পাঁচ কোটি গ্রাহকের অনন্য মাইলফলক অর্জন করেছে।
১৬৪৫ দিন আগে
অনলাইনে ডাকটিকেট প্রদর্শনী একটি মাইলফলক: জব্বার
অনলাইনে ডাকটিকেট প্রদর্শনীকে মাইলফলকে উল্লেখ করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বুধবার বলেছেন, ‘বাংলাদেশ অনলাইনে ডাকটিকেট প্রদর্শনীর আয়োজন করে নতুন একটি মাইলফলক তৈরি করলো।’
১৭২৩ দিন আগে