বিশ্বের ১৩টি দেশের অংশগ্রহণে বুধবার দেশে প্রথমবারের মতো অনলাইনে আন্তর্জাতিক ডাকটিকেট প্রদর্শনী ‘ফিলিক্স-২০২০’ উদ্বোধন করতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন তিনি।
বাংলাদেশ ফিলাটিক ফেডারেশনের পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফিলাটিক অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, বাহরাইন, কানাডা, ফ্রান্স, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আরব, নেপাল, সুইডেন্ট, থাইল্যান্ড ও শ্রীলংকা প্রদর্শনীতে অংশ নেয়।
মন্ত্রী বলেন, ‘ডাকটিকেট শুধু একটি টিকেটই নয়, যা দিয়ে ডাক মাশুল পরিশোধ করা হয়। বস্তুত ডাকটিকেট মানবসভ্যতার ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাহিত্য সংস্কৃতি ও উত্তরাধিকার বা স্বপ্নকে প্রতিফলিত করে।’
একাত্তরে এই দিনে বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকেট প্রকাশ করে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কালক্রমে আমাদের ডাকটিকেট আমাদের ইতিহাস ঐতিহ্য, সাহিত্য, সংস্কৃতির পাশাপাশি গুণীজনদের ইতিহাস তুলে ধরছে।’
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফিলাটিক অ্যাসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসএস ভদ্র, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফিলাটিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক কাজী শরিফুল আলম, এফআইপি প্রেসিডেন্ট বার্ণর্ড বেস্টন এবং এফআইএপি প্রেসিডেন্ট প্রাকব চিরাকতি প্রমূখ অংশ নেন।