বাবা-মা
যশোরে শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু, বাবা-মা আটক
যশোরে আয়েশা নামের দেড় বছরের এক শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে যশোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়। এ সময় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের পিতা ও বিমাতাকে আটক করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে পুকুরে ডুবে ২ বছরের শিশু মৃত্যু
শিশু আয়েশা যশোর শহরের খড়কী ধোপাপাড়া এলাকার পিন্টুর মেয়ে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শিশু আয়েশাকে বিমাতা হত্যা করেছেন।
পুলিশ ও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শিশুটির শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
আরও পড়ুন: কচুয়ায় পানিতে ডুবে ২ ভাইয়ের মৃত্যু
নিহত শিশুর পিতা পিন্টু জানান, আয়েশা দুর্বল ছিল। সে বারবার পড়ে যেতো। শনিবার পড়ে গিয়ে সে অচেতন হয়ে পড়ে।
পিন্টু আরও জানান, ৪-৫ মাস আগে শিশুর মা জান্নাতুলের সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়। এ ঘরে তার আরও এক ছেলে রয়েছে।
জান্নাতুলের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর তিনি পারভীনকে বিয়ে করেছেন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৫
যশোর কোতয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জয়ন্ত জানান, শনিবার দুপুর ১টার দিকে শিশুটিকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে আনেন তার পিতা পিন্টু। এসময় তার সৎ মা(বিমাতা) পারভীনও সঙ্গে ছিলেন।
তিনি আরও জানান, চিকিৎসকরা শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। তার শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
তিনি জানান, মৃত্যুটি রহস্যজনক হওয়ায় তার পারভীন ও বাবা পিন্টুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: আগুন পোহাতে গিয়ে দগ্ধ হয়ে নারীর মৃত্যু
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতালের শিশু বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার আফসার আহমেদ জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটির মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
১১ মাস আগে
বাবা-মার সঙ্গে রাগ করে ঘর থেকে বেরিয়ে ধর্ষণের শিকার স্কুল ছাত্রী
চট্টগ্রাম মহানগরীর চান্দগাঁও থানা এলাকায় বাবা-মার সঙ্গে রাগ করে ঘর থেকে বেরিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক স্কুলছাত্রী (১৪)। এ ঘটনায় পুলিশ মো. রাসেল (২১) নামে এক যু্বককে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ।
পুলিশ চিকিৎসার জন্য মেয়েটিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান ষ্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠিয়েছে।
বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) ভোরে নগরীর মোহরা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: বান্ধবীর সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ
ভুক্তভোগী মোহরার একটি স্থানীয় বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী বলে জানায় পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মেয়েটি তার সৎ মায়ের সঙ্গে থাকতো। মঙ্গলবার রাতে বাবা-মার সঙ্গে অভিমান করে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। পরে সে মোহরা এলাকার নিজ বিদ্যালয়ের কাছে ঘোরাফেরা করেছিল। যেখানে রাসেল তাকে দেখতে পেয়ে রাতে আশ্রয় দেয়ার কথা বলে বাসায় নিয়ে যায়।
এরপর বাসায় নিয়ে তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয় বলে থানায় দায়ের করা মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে।
সিএমপির চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের ফোন পেয়ে বিদ্যালয়ের পিছন থেকে মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। মেয়েটি জানিয়েছে, তাকে রাসেল ধর্ষণ করেছে।
ওসি বলেন, আমরা মেয়েটি চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান ষ্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠিয়েছি সেখানে বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। বুধবার অভিযুক্ত রাসেলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে পোশাক কর্মী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার, গ্রেপ্তার ৩
কুমিল্লায় বিয়ের আশ্বাসে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার কিশোরী, গ্রেপ্তার ৫
১ বছর আগে
টুকরো করে শিশু হত্যা, অভিযুক্তের বাবা-মা ৩ দিনের রিমান্ডে
চট্টগ্রামের ইপিজেডে শিশু আলীনা ইসলাম আয়াতকে ছয় টুকরা করে হত্যার পর খালে ও সাগরে ভাসিয়ে দেয়ার ঘটনায় আসামি আবীর আলীর মা-বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
গ্রেপ্তারের পর তাদের আদালতের মাধ্যমে তিন দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট অলি উল্লাহর আদালত পিবিআইয়ের সাত দিনের রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে আবিরের পিতা-মাতাকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠায়।
বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট সেলিম উল্লাহ চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: আদালত চত্বর থেকে ২ জঙ্গি ছিনতাই: গ্রেপ্তার রাফির ৭ দিনের রিমান্ড
তিনি বলেন, আসামি আবীর আলীকে সাত দিনের রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে। মঙ্গলবার তার বাবা-মাকেও তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
তাদের জিজ্ঞাসাবাদে শিশু আয়াতকে পৈশাচিক কায়দায় হত্যা করে ছয় টুকরা করে কেন সাগরে ফেলা হলো এবং শুধু মুক্তিপণ আদায় নাকি অন্য কোনও কারণ আছে তা জানা যাবে।
এর আগে সোমবার (২৮ নভেম্বর) রাতে বন্দরটিলার বাসা থেকে আবির আলীর পিতা ভ্যানচালক আজহারুল ইসলাম ও মা আলেয়া বেগমকে গ্রেপ্তার করে বলে জানায় পিবিআই।
উল্লেখ্য, ১৫ নভেম্বর নগরীর ইপিজেড থানার বন্দরটিলা এলাকার নয়ারহাট বিদ্যুৎ অফিস সংলগ্ন বাসা থেকে পার্শ্ববর্তী মসজিদে আরবি পড়তে যাওয়ার সময় নিখোঁজ হয় আলিনা ইসলাম আয়াত (৫)। এর পরদিন শিশুর বাবা সোহেল রানা এ ঘটনায় ইপিজেড থানায় নিখোঁজের ডায়েরি করে। নিখোঁজের ১০ দিনের মাথায় ২৪ নভেম্বর রাতে শিশু আয়াতকে খুনের মামলায় আবীরের সম্পৃক্ততার প্রমাণ পায় পুলিশ।
রাতেই তাকে গ্রেপ্তার করে পিবিআই। পরে আকমল আলী সড়কে তার মায়ের বাসার সামনে একটি ঝোপ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত বঁটি উদ্ধার করা হয়।
এছাড়া আয়াতের বাসার পাশে কবরস্থান থেকে আয়াতের পায়ের স্যান্ডেলও উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে শিশু আয়াত হত্যা: আসামি আবীর ফের ৭ দিনের রিমান্ডে
উত্তরায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধার: স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
২ বছর আগে
বাচ্চাদের মনোযোগ বাড়াবেন যেভাবে
আজকের মা-বাবাদের কাছে বাচ্চার মনোযোগ বাড়ানো একটা বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে যায়। পড়াতে বসার সময় হলেই কচি কচি মনগুলো পড়ে থাকে মাঠে। অথবা পড়ার সরঞ্জাম নিয়েই শুরু হল খুনসুটি।
৪ বছর আগে
মিরপুরে বাসায় মিলল ছেলেসহ বাবা-মার লাশ
ঢাকা, ১০ অক্টোবর (ইউএনবি)- রাজধানীর মিরপুর ১৩ নম্বর সেকশনে বাসা থেকে বৃহস্পতিবার এক দম্পতি ও তাদের ছেলের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
৫ বছর আগে