স্বস্তির বৃষ্টি
চাঁদপুরে ১৭ দিন পর দেখা মিলল স্বস্তির বৃষ্টির
টানা ১৭ দিন মানুষের ঘাম ঝড়ানোর পর আজ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে হঠাৎ শীতল ও ধুলিসহ ঝড়ো বাতাস বইতে শুরু করে উত্তর দিক থেকে চাঁদপুরের সদর ও তার আশপাশের উপজেলায়। এরপরই শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি ও বজ্র।
চাঁদপুর জেলা আবহাওয়া অফিসের জেলা আবহাওয়াবিদ এস এম শোয়েব ইউএনবিকে জানান, গত ৯ এপ্রিলের পর ১৭দিন বৃষ্টিহীন ও প্রচণ্ড কড়া রোদের পর আজ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় স্বস্তির বৃষ্টি হলো। সঙ্গে ছিল বজ্র ও ধুলিসহ ঝড়ো বাতাস।
এর আগে বিকালে থেকেই আকাশ মেঘে ভরে যায়। চারিদিকে কালো মেঘে সন্ধ্যার আগেই অন্ধকার নেমে আসে।
তিনি আরও বলেন যে সন্ধ্যায় শুরু হয়ে রাত পর্যন্ত চাঁদপুরে বৃষ্টি হয়েছে ২৪ মিলিমিটার।
আরও পড়ুন: অবশেষে চুয়াডাঙ্গায় নামলো স্বস্তির বৃষ্টি
ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
১ বছর আগে
অবশেষে চুয়াডাঙ্গায় নামলো স্বস্তির বৃষ্টি
চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপদাহের অবসান হলো, সোমবার অবশেষে ২৪ দিন পর বৃষ্টির দেখা পেল চুয়াডাঙ্গাবাসী।
চুয়াডাঙ্গাতে সর্বশেষ বৃষ্টি হয়েছিল গত ১ এপ্রিল। সেসময় সাত মিলিমিটার বৃষ্টিপাতও রেকর্ড করা হয়।
আরও পড়ুন: সিলেটে স্বস্তির বৃষ্টি, ঝরেছে শিলা
এরপর একটানা ১৯ দিন প্রচণ্ড তাপে পুড়তে থাকা জেলাবাসী বৃষ্টির জন্য চাতক পাখির মতো অপেক্ষায় ছিলো। সেই অপেক্ষার অবসান ঘটেছে।
সোমবার বেলা পৌনে তিনটায় জোরেশোরেই এ জেলায় বৃষ্টি নামে। যদিও মুষলধারে এখনও এখানে বৃষ্টি নামেনি।
গত তিন দিন মেঘ-রোদের খেলায় ঈদ কাটিয়েছে এ জেলার মানুষ। তবে সামান্য বৃষ্টি হওয়ার পর আবার রোদ উঠে থেমে থেমে বাতাস আর গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান বলেন, কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা কমছে। এটি কয়েক দিন থাকবে। আর দীর্ঘ ২৪ দিন পর বৃষ্টি হলো চুয়াডাঙ্গায়। এর চলতি মাসের ১ তারিখে এ জেলায় ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছিলো।
তিনি আরও বলেন, সোমবার সর্বোচ্চ চুয়াডাঙ্গায় ৩৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশের কিছু জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অফিস
৩ বিভাগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা
১ বছর আগে
সিলেটে স্বস্তির বৃষ্টি, ঝরেছে শিলা
বৈশাখের খরতাপে পুড়ছে সিলেটসহ সারাদেশ। তবে বুধবার অন্যান্য দিনের চেয়ে তাপমাত্রা কিছুটা কম ছিল। বৃষ্টির কিছুটা ভাব থাকলেও এত তাড়াতাড়ি তা ঝরবে বলে মনে হচ্ছিল না। তবে শেষ পর্যন্ত স্বস্তির বৃষ্টি নামলেও সঙ্গে নিয়ে এসেছে শিলা। শিলাবৃষ্টির কারণে ঈদ বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতারা কিছুটা হলেও বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন।
বুধবার (১৯ এপ্রিল) রাত সোয়া ১০টার দিকে সিলেট মহানগরী ও শহরতলীর আশপাশ এলাকায় বৃষ্টি ঝরেছে। তবে এ বৃষ্টিতে কিছুটা স্বস্তি মিললেও অস্বস্তিতে আছেন সচেতন মহল। কারণ, বৃষ্টির সঙ্গে ঝরেছে শিলাও।
অস্বস্তির বড় কারণ, হাওরে স্বপ্নের বোরো ধান উঠছে। এ অবস্থায় শিলাবৃষ্টি বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তবে শিলাবৃষ্টির পরিমাণ সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি।
এদিকে বৃষ্টির সঙ্গে শিলা ঝরতে থাকলে সিলেট মহানগরীতে ঈদের কেনাকাটায় ব্যস্ত নাগরিকদেরও দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। বিশেষ করে যারা ফুটপাত থেকে প্রয়োজনীয় কেনাকাটা সারছিলেন তাদের দৌড়াতে হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে। এতে ক্ষতির মুখে পড়েছেন ফুুটপাতের দরিদ্র ব্যবসায়ীরাও।
রাত পৌনে ১১টার দিকে বৃষ্টির দাপট কমে যায়।
আরও পড়ুন: সিলেটে হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস, ঢাকাসহ অন্যান্য স্থানে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই
ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
১ বছর আগে
রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
রাজধানীসহ দেশের ওপর দিয়ে বয়ে চলা মৃদু তাপ প্রবাহের মধ্যে মঙ্গলবার এক পশলা মুষলধারে বৃষ্টি স্বস্তি নিয়ে এসেছে।
৪ বছর আগে