নিরাপত্তা
বিদেশি দূতাবাসগুলোকে নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে ঢাকা
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তুতি এবং দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে ঢাকায় বিদেশি মিশনের প্রধানদের অবহিত করেছে সরকার। এ সময় বিদেশি দূতাবাসগুলোকে নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে ঢাকা।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় আয়োজিত এক বৈঠক বিদেশি মিশনের প্রধানদের ব্রিফ করেন পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র ইউএনবিকে জানিয়েছে, নির্বাচন কমিশন যে বিদেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানাবে, ব্রিফিংয়ে সেটা তাদের জানানো হয়েছে। তাদের নির্বাচন পর্যবেক্ষক পাঠাতেও আমন্ত্রণ জানানো হয়।
তিনি বলেন, এ ছাড়া স্বশস্ত্র বাহিনীসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে সদাসতর্ক ও সচেষ্ট রয়েছেন, এ বিষয়ে তাদের জানানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে দূতাবাসগুলোকে তাদের নিরাপত্তার ব্যাপারেও আশ্বস্ত করা হয়েছে।
ব্রিফিংয়ে ঢাকার দূতাবাসগুলোর প্রায় ৪০ জন কূটনীতিক উপস্থিত ছিলেন।
১ দিন আগে
চার স্তরের নিরাপত্তায় শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুত জাতীয় স্মৃতিসৌধ
আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। পাকিস্তানের শাসন-শোষণ থেকে বাঙালির মুক্তির ৫৪তম বার্ষিকী। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে জাতির শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সিক্ত হতে প্রস্তুত সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
ইতোমধ্যে পুরো স্মৃতিসৌধ এলাকা ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে রঙ-তুলির আঁচড়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। স্মৃতিসৌধ এলাকায় গ্রহণ করা হয়েছে চার স্তরের কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। এরই মধ্যে ১১ ডিসেম্বর থেকে সব দর্শনার্থীর জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে।
নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে ইতোমধ্যে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, জেলা পুলিশ সুপারসহ স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন ও বিভিন্ন সংস্থার বড় বড় কর্তাব্যক্তিরা একাধিকবার জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
রাজধানী ঢাকা থেকে স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত প্রায় ২৩ কিলোমিটার মহাসড়কে ১৩টি সেক্টরের মাধ্যমে ৪ হাজার পুলিশের ৪ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ১৩ ডিসেম্বর থেকে সাদা পোশাকে এবং ইউনিফর্মে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে, যা ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত থাকবে।
এ বিষয়ে ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, জনগণ যতক্ষণ থাকবে, ততক্ষণ শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় আমাদের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। ১৬ ডিসেম্বর প্রত্যুষে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, কূটনৈতিক কোরের ডিন, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা জাতীয় স্মৃতিসৌধে নাম না জানা লাখো শহীদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এ সময় রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টাকে তিন বাহিনীর পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সর্বসাধারণের জন্য স্মৃতিসৌধ খুলে দেওয়া হবে। পরে সাধারণ জনগণের পাশাপাশি সেখানে শ্রদ্ধা জানাবেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা।
ঢাকা জেলা পুলিশের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদা পোশাকে চার হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হচ্ছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।
এদিকে, তথ্য অধিদপ্তরের এক বার্তায় বলা হয়েছে, বিজয় দিবস উপলক্ষে ঢাকার গাবতলী থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত সড়কে কোনো ধরনের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন লাগানো যাবে না। ওইদিন সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে স্মৃতিসৌধের আকর্ষণীয় ফুলের বাগানের কোনোরকম ক্ষতি না করার জন্য সর্বস্তরের মানুষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
৪ দিন আগে
নিউইয়র্কে অধ্যাপক ইউনুস ও তার সফরসঙ্গীদের নিরাপত্তা জোরদার
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে এসে সোমবার নিউ ইয়র্কের জন. এফ কেনেডি বিমানবন্দরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন এবং যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারাসহ রাজনৈতিক নেতাদের ওপর উদ্দেশ্যমূলক হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
সরকারের দাবি, ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সহযোগী এবং সমর্থকরা এই হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা দেশের অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিকভাবে গণতান্ত্রিক নীতি ও আইনের শাসন সমুন্নত রাখার প্রতি আমাদের অটল অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি। রাজনৈতিক সহিংসতা এবং ভীতি প্রদর্শনের ঘটনা, তা বাংলাদেশের ভেতরে হোক বা এর সীমানার বাইরে হোক, কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না। এ ধরনের ঘটনায় যথাযথ আইনি ও কূটনৈতিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, এ ঘটনার পর প্রধান উপদেষ্টা ও সরকারি প্রতিনিধিদলের সব সদস্যের নিরাপত্তা উল্লেখযোগ্যভাবে জোরদার করা হয়েছে।
সরকার বলেছে, ‘এই নিন্দনীয় ঘটনার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার শাসনামলে গড়ে ওঠা বিধ্বংসী ও সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতির এক স্পষ্ট ও মর্মান্তিক চিত্র প্রকাশ পেয়েছে। এই বিধ্বংসী রাজনৈতিক সংস্কৃতির অবসান ঘটিয়ে একটি শান্তিপূর্ণ, গণতান্ত্রিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
প্রধান উপদেষ্টা এবং তার সঙ্গে থাকা রাজনৈতিক নেতাদের সফরের সময় সম্ভাব্য নিরাপত্তা ঝুঁকির আশঙ্কায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিভিন্ন পর্যায়ে একাধিক সতর্কতামূলক নিরাপত্তা ব্যবস্থা সমন্বয় করেছিল। জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর প্রতিনিধিদলটিকে প্রথমে একটি নির্দিষ্ট ভিভিআইপি গেট দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় এবং একটি বিশেষভাবে সুরক্ষিত পরিবহন ইউনিটে ওঠানোও হয়েছিল। তবে, অপ্রত্যাশিত এবং শেষ মুহূর্তের ভিসা-সম্পর্কিত জটিলতার কারণে প্রতিনিধিদলটিকে পথ পরিবর্তন করে বিকল্প পথে অগ্রসর হতে হয়।
বিমানবন্দরে রাজনৈতিক নেতাদের জন্য ভিভিআইপি প্রবেশাধিকার এবং নিরাপত্তা সুবিধা দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ করা সত্ত্বেও বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ দুঃখজনকভাবে সেই অনুরোধ রাখেনি। এর ফলে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা ঝুঁকির মুখে পড়েন বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।
ঘটনার পরপরই, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিউইয়র্কে বাংলাদেশ মিশনের মাধ্যমে দ্রুত এবং আইনানুগ ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করে।
সরকার জানিয়েছে, ‘আমাদের জানানো হয়েছে যে ইতোমধ্যেই একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং বর্তমানে ঘটনাটির আনুষ্ঠানিক তদন্ত চলমান।’
সরকার আরও বলেছে, এই ঘটনার পর প্রধান উপদেষ্টা এবং প্রতিনিধিদলের সকল সদস্যের নিরাপত্তা ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্যভাবে জোরদার করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিদেশে তার প্রতিনিধিদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এবং স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাথে সার্বক্ষণিক ঘনিষ্ঠ এবং অবিচ্ছিন্ন সমন্বয় রেখে যাচ্ছে।
৮৭ দিন আগে
নববর্ষ উদ্যাপনে কোনো নিরাপত্তা হুমকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ উদ্যাপনকে কেন্দ্র করে দেশে কোনো ধরনের নিরাপত্তা হুমকি নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
উপদেষ্টা মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতীয়ভাবে চৈত্র সংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ-১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ আনুষঙ্গিক বিষয়ে সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, এ বছর বিস্তৃতভাবে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করা হবে। বিষয়টি মাথায় রেখে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আগের চেয়ে বাড়ানো হয়েছে৷। নিরাপত্তা যাতে বিঘ্নিত না হয় সেজন্য যা যা করা প্রয়োজন, সবই করা হচ্ছে। তাছাড়া নববর্ষের শোভাযাত্রায় যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
শোভাযাত্রার সামনে-পিছনে পুলিশের নিরাপত্তা বলয় থাকবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘শোভাযাত্রাসহ নববর্ষ উদ্যাপনের পুরো বিষয়টি আয়োজন করছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। তারাই নির্ধারণ করবে কারা কোথায় থাকবে। সে অনুযায়ী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা নেবে।’
আরও পড়ুন: মানবপাচার রোধে শক্তিশালী আইনি কাঠামো প্রস্তুত করেছে বাংলাদেশ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এর বাইরে ফিলিস্তিন ইস্যুকে কেন্দ্র করে প্রতিবাদ-বিক্ষোভের নামে বাটাসহ বিভিন্ন বিদেশি প্রতিষ্ঠানের অফিস-দোকান ভাঙচুর প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সারাদেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব৷ যারা এসব ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইতোমধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৪৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নেয়া হয়েছে।’
সভায় উপস্থিত সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী জানান, নববর্ষের শোভাযাত্রার নাম মঙ্গল শোভাযাত্রা থাকবে কিনা তা আগামী ১০ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে। এবারের নববর্ষ উৎসবে প্রচুর জনসমাগম হবে। এ নিয়ে প্রস্তুতিও ব্যাপক। দেশের বিভিন্ন জায়গায় এ উপলক্ষ্যে মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। বাঙালি ছাড়াও ২৬টি জাতিগোষ্ঠী উৎসবমুখর পরিবেশে নববর্ষ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবে।
২৫৫ দিন আগে
ঈদের ছুটিতে বাড়তি নিরাপত্তার দাবি স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের
ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে চলমান বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে বাড়তি নিরাপত্তার দাবিতে সংবাদ সম্মেলম করেছে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
সংবাদ সম্মেলনে বাজুসের সহ-সভাপতি রিপনুল হাসান জানান, দেশে মোট ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান আছে। সাম্প্রতিক সময়ে এসব প্রতিষ্ঠানকে টার্গেট করে যে হারে চুরি-ডাকাতি বেড়েছে—তা উদ্বেগজনক। এতে করে স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
আরও পড়ুন: ভরিতে ২৬১৩ টাকা বাড়ল স্বর্ণের দাম
স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে বাজুসের নিউ ইস্কাটন রোডের স্থায়ী কার্যালয়ে শুক্রবার (২৮ মার্চ) আইনশৃঙ্খলা আরও জোরদার এবং জানমালের নিরাপত্তার দাবি জানায় বাজুস।
রিপন বলেন, জানুয়ারি থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত দেশে মোট ২৩টি জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানে চুরি-ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এরমধ্যে ঢাকায় সর্বোচ্চ ১১টি ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া মুন্সীগঞ্জ, সিলেট, কুমিল্লা, খুলনা এবং হবিগঞ্জে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি হয়েছে। এ অবস্থায় ঈদের ছুটিতে স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান অলংকারের কর্ণধার এম এ হান্নান আজাদ বলেন, ‘২৬ মার্চ ভোর পাঁচটায় ২৫ থেকে ৩০ জনের একটি দল আমার বাসায় হামলা চালায়। তারা আমাকে টার্গেট করেই এসেছিল। যেভাবে ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে তারা গেট ভেঙে বাসায় প্রবেশ করে তাতে করেই বোঝা যায় এরা প্রশিক্ষিত ডাকাত। এরা আমাকে অপহরণের চেষ্টাও করে। এ ধরণের ঘটনার পর খুব স্বাভাবিকভাবেই আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বাজুসের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গুলজার আহমেদ বলেন, সরকারের নিরাপত্তার পাশাপাশি ব্যক্তি এবং প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগেও স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের নিজ এবং প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন এবং নিরাপত্তা প্রহরীর সংখ্যাবৃদ্ধির পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মার্কেট মালিক সমিতির সঙ্গে আলোচনা করে ঈদে কীভাবে জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানে বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়—তা নির্ধারণে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ঈদের আগে স্বর্ণের দাম বেড়ে ইতিহাসে সর্বোচ্চ
সংবাদ সম্মেলনে জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানে সশস্ত্র প্রহরার দাবি জানিয়ে বাজুসের পক্ষ থেকে বলা হয়, যারা স্বর্ণ চুরি এবং ডাকাতির সঙ্গে জড়িত—তাদের দ্রুত বিচার করতে হবে। নিরাপত্তাহীনতা না কাটলে ১৫ এপ্রিলের পর পরবর্তী করণীয় ঠিক করবে বাজুস।
২৬৬ দিন আগে
পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব পালনের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনীকে পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (১৯ মার্চ) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এমন মন্তব্য করেন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
এ সময় দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি ও সেনাবাহিনীর চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন সেনাপ্রধান। এছাড়া জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সে সম্পর্কেও প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে পুলিশকে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা
জবাবে সেনাবাহিনীর ভূমিকা ও অবদানের প্রশংসা করেন প্রধান উপদেষ্টা। পাশাপাশি ভবিষ্যৎ কার্যক্রমে সেনাবাহিনীকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনাও দেন তিনি। দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী তাদের পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখবে—এমন আশাবাদও ব্যক্ত করেন ড. ইউনূস।
সাক্ষাতকালে নিজের সাম্প্রতিক সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক সফরের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করে সেনাপ্রধান বলেন, এই সফরটি দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কোন্নয়ন ও সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশাবাদী।
এ ছাড়াও, বিভিন্ন বঞ্চিত সেনা কর্মকর্তাদের সুবিচার নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত উচ্চপদস্থ পর্ষদের মূল্যায়ন ও সুপারিশ, পাশাপাশি বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত জেসিও ও অন্যান্য পদবির সেনা সদস্যদের বিষয়ে চলমান উচ্চপদস্থ পর্ষদের অগ্রগতির বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন তিনি।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কেও প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়েছে।
২৭৫ দিন আগে
ঈদ ও স্বাধীনতা দিবস ঘিরে কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র সচিব
আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এবং মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ঘিরে কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি।
রবিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এবং মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ সংক্রান্ত প্রস্তুতিমূলক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন তিনি।
সিনিয়র সচিব বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। পুলিশ এখন শক্ত অবস্থানে রয়েছে।
‘পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে ঘরমুখী যাত্রীদের নিরাপত্তায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সক্রিয় রয়েছে এবং নিয়মিত টহল কার্যক্রম চলছে। শপিংমলগুলোতেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে,’ যোগ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: প্রতারণা: অ্যাপ ও সরাসরি কাউন্টার থেকে ট্রেনের টিকেট কেনার পরামর্শ
নাসিমুল গনি বলেন, পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষ্যে যাতে কোনো শ্রম অসন্তোষের ঘটনা না ঘটে, সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তাছাড়া শ্রমিকদেরকে যাতে ঈদের আগে নির্ধারিত সময়ে বেতন-ভাতাদি পরিশোধ করা হয়, সেটি নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর (অব.) সভাপতিত্বে সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী, আইজিপি বাহারুল আলমসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
২৭৮ দিন আগে
বিএনপি আমলে নারীর মর্যাদা ও নিরাপত্তা সমুন্নত ছিল: মুরাদ
বিএনপি সরকারের সময় নারীর মর্যাদা, নিরাপত্তা ও অধিকার সমুন্নত ছিল বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা জেলা যুবদলের সভাপতি ইয়াছিন ফেরদৌস মুরাদ। তিনি বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া মুসলিম বিশ্বের মহিয়সী নারী। তার শাসনামলে নারীর জীবনমান উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ হয়েছিল। নারীদের জন্য তিনি অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করেছিলেন।’
শনিবার (৮ মার্চ) ধামরাইয়ের আমতা ও চৌহাট ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে পৃথক আয়োজিত আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন।
চৌহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় ইয়াছিন ফেরদৌস মুরাদ বলেন, ‘নারী সেনাবাহিনী ও নারী পুলিশের উন্নয়নে খালেদা জিয়ার শাসনামলে সবচেয়ে বেশি কাজ হয়েছে। জিয়াউর রহমান বিদেশে তৈরি পোশাক রপ্তানি চালু করেছিলেন। আর এটিকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। গার্মেন্ট সেক্টরে নারী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানে তিনি উদ্যোগ নিয়েছিলেন।’
আরও পড়ুন: নারী নির্যাতনসহ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি কঠোর হস্তে দমন করুন: সরকারকে বিএনপি
তিনি বলেন, ‘সমাজের অর্ধেক অংশ নারী এবং তাদের অবদান ছাড়া কোনো সমাজই পূর্ণতা পায় না। পরিবার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় পর্যায় পর্যন্ত নারীরা তাদের দক্ষতা, মেধা এবং শ্রম দিয়ে সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এখন অনেক ক্ষেত্রে নারীরা বৈষম্য, নির্যাতন এবং অবহেলার শিকার হচ্ছেন। আমাদের এই অবস্থা পরিবর্তন করতে হবে।’
এর আগে আমতা ইউনিয়ন আয়োজিত আলোচনা সভায় অংশ নেন তিনি।
ধামরাই উপজেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি খন্দকার আইয়ুবের সভাপতিত্ব ও জেলা বিএনপির সদস্য মাসুদ আহম্মেদর পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় নেতা এস আহম্মদ, এনায়েত হোসেন, আব্দুস সালাম, কামরুল ইসলাম, ইবাদুল হক জাহিদ, মনিরুল ইসলাম মনির, আবুল হোসেন, রাকিব হোসেন, রনি আহম্মেদ, হাজী লোকমান দেওয়ান, আতিকুর রহমান, আসলাম হোসেন, সামিউল ইসলাম সজীব, কহিনুর ইসলাম, রাজা মিয়া প্রমুখ।
২৮৬ দিন আগে
কুয়েটের আবাসিক হল বন্ধ ঘোষণা
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো আবাসিক হল পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আগামীকাল (বুধবার) সকাল ১০টার মধ্যে হল ত্যাগ করার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
মঙ্গলবার (ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের ৯৯তম (জরুরি) সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এরপর সন্ধ্যায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আদেশ জারি করা করে প্রশাসন।
আরও পড়ুন: কুয়েটের ভিসির বাসভবনে তালা, আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আনিচুর রহমান ভূঁঞা স্বাক্ষিরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কুয়েটের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্রদলের ফরম বিতরণকে কেন্দ্র করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এরপর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় অংশ নেয় স্থানীয় বহিরাগতরাও। এ নিয়ে কুয়েটের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় কুয়েটের একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়।
এরপর শুক্রবার রাতে কুয়েট প্রশাসনের ৯৮তম সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। পরে মিছিল নিয়ে ভিসির বাসভবনের ফটকে তালাও ঝুলিয়ে দেন তারা।
২৯৭ দিন আগে
এবার বাসভবনে নিরাপত্তা বাড়াচ্ছেন সালমান খান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন কর্মী বলিউড সুপারস্টার সালমানের বাসভবন গ্যালাক্সির বাইরে নতুন করে সিসিটিভি ক্যামেরা সংযোগ দিচ্ছেন। এর পাশাপাশি আনা হচ্ছে ভবনটির অবকাঠামোগত কিছু পরিবর্তন। বিশেষ করে আরও জোরদার করা হচ্ছে জানালার কাঁচ এবং বারান্দার কাঠামো।
গত বছর এপ্রিলে গ্যালাক্সির বাইরে লরেন্স বিষ্ণু গ্যাং সালমান খানকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এ হামলার পর ফেসবুক পোস্টে লরেন্সের ভাই আনমল বিষ্ণু জানান, তিনিই সালমানকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছিলেন। এ ঘটনার পর থেকে নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে আলাদা করে ভাবতে হচ্ছে সুপারস্টার সালমানকে।-খবর ইন্টারনেটের
এ নিয়ে বেশ কয়েকবার জীবননাশের হুমকি পেয়েছেন সালমান। গত অক্টোবরে সালমানের ঘনিষ্ঠ বাবা সিদ্দিকিকে গুলি করে হত্যার পর জনসমক্ষে আসা কমিয়েছেন তিনি। তাকে যখনই কোনো অনুষ্ঠানে দেখা গেছে, সঙ্গে ভারী অস্ত্রসহ দেহরক্ষীদের বিশাল বহর ছিল।
আরও পড়ুন: '৫ কোটি রুপি না দিলে বাবা সিদ্দিকির মতো পরিণতি হবে': সালমান খানকে হুমকি
যদিও এত হুমকি ধামকির মধ্যেও পেশাগত জীবন থেকে দূরে সরেননি সুপারস্টার। সম্প্রতি রোহিত শেঠির সিংহাম এগেইন এবং বেবি জন সিনেমায় বিশেষ দৃশ্যের শুটিং শেষ করেছেন। এছাড়া ঈদ সামনে রেখে কাজ করছেন সিকান্দার ছবিতে।
ইতোমধ্যে সিকান্দার ছবির ট্রিজার প্রকাশ পেয়েছে। সেখানে সালমান একটি সংলাপে বলেছেন, ‘শুনেছি বহু মানুষ আমার পিছে লেগে আছে। এখন শুধু ঘুরে দাঁড়ানো বাকি।’ ভক্তরা সালমানের এই সংলাপকে বিষ্ণু গ্যাংয়ের প্রতি স্পষ্ট বার্তা হিসেবে দেখছেন।
৩৪৭ দিন আগে