অ্যাম্বুলেন্স
পাবনায় অ্যাম্বুলেন্স-অটোরিকশার সংঘর্ষে ২ জনের মৃত্যু
পাবনায় অ্যাম্বুলেন্স ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন।
শনিবার (২০ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে পাবনা-রাজশাহী মহাসড়কের সিঙ্গা বাইপাসে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: রাজশাহী নগরীতে দুই দিনে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ তরুণ নিহত
নিহতরা হলেন- অটোরিকশার চালক পাবনা পৌর সদরের শালগাড়ীয়া মেরিল বাইপাস এলাকার শামসুল ইসলামের ছেলে দুখু মিয়া (৩৫) ও একই এলাকার মৃত দরবেশ আলীর ছেলে রমজান আলী (৫০)।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী জানান, ঘটনার সময় রাজশাহীর দিকে যাচ্ছিল একটি অ্যাম্বুলেন্স। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এ সময় স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসক অটোরিকশার চালক ও এক যাত্রীকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি রওশন আলী বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। নিহত দুখু ও রমজানের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনও কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরের সড়ক দুর্ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনা: ত্রাণের টিন আনতে গিয়ে প্রাণ গেল ৪ জনের
৭ মাস আগে
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স কাউন্টার!
কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স কাউন্টার বসানো হয়েছে এমন অভিযোগ করেছেন হাসপাতালের রোগী ও তাদের স্বজনরা।
এদিকে হাসপাতালের মধ্যে নবনির্মিত গ্যারেজের মধ্যেই চেয়ার-টেবিল বসিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স কাউন্টার। পাশে ঝোলানো হয়েছে খুলনা জেলা অ্যাম্বুলেন্স মালিক কল্যাণ সমিতি লিমিটেড পরিচালিত, অ্যাম্বুলেন্স কাউন্টার।
এছাড়া হাসপাতালের মধ্যে ও বাইরে রাস্তা দখল করে সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সগুলো। দূর থেকে দেখে মনে হবে এটা কোনো সরকারি হাসপাতাল না, যেন বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের সামনে সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে আছে অ্যাম্বুলেন্স। রোগী পরিবহনে চাহিদা যতটা, তার চেয়ে অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা বেশি। কিন্তু রোগী পেলেই ভাড়া হাঁকা হয় অনেক বেশি।
আরও পড়ুন: সরকারি বিএল কলেজে আবাসন-পরিবহন সংকট চরমে
হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা অ্যাম্বুলেন্স না নিয়ে অন্য কোথাও থেকে কম টাকায় ভাড়া করার সুযোগ নেই। হাসপাতালের মধ্যে নবনির্মিত গ্যারজের জায়গা দখল করে তোলা হয়েছে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স কাউন্টার।
কাউন্টারের সামনে ১০ থেকে ১২টা অ্যাম্বুলেন্স, জরুরি বিভাগের সামনে রয়েছে ৪ থেকে ৫টা, হাসপাতালের আউটডোর পেছনে রয়েছে ৭ থেকে ৮টা অ্যাম্বুলেন্সের সারিবদ্ধ লাইন।
এর বাইরে লাশ ঘরে যেতে যে রাস্তা সেখানেও রয়েছে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স। এছাড়া হাসপাতালের দেয়াল ঘেঁষে বাইরে রয়েছে আরও ১০ থেকে ১২টা অ্যাম্বুলেন্সের লাইন। দূর থেকে যে কেউ মনে করবেন, এটা কোনো সরকারি হাসপাতাল নয়, অ্যাম্বুলেন্সের স্ট্যান্ড।
রোগীও স্বজনদের অভিযোগ, হাসপাতালকেন্দ্রিক ‘অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট’ রোগীকে বাইরের অ্যাম্বুলেন্সে তুলতেই দেয় না। হাসপাতালকে কেন্দ্র করে অ্যাম্বুলেন্সের মতো একটি জরুরি পরিবহন সেবাকে ঘিরে এ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি চলছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স এক চালক জানান, বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়ার ক্ষেত্রে সরকারের কোনো নীতিমালা নেই। তাছাড়া অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা বেশি হয়ে যাওয়ায় ট্রিপ কমে গেছে। এ কারণে খরচ পোষাতে কিছুটা বাড়তি ভাড়া নিতে হয়। অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়ার কোনো তালিকা নেই। নেই সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালাও। যে যেভাবে পারছেন রাস্তায় অ্যাম্বুলেন্স নামাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগী পাওয়ার বিষয়টি নির্ভর করে হাসপাতালগুলোর কর্মচারীদের (ওয়ার্ডবয় ও আয়া) উপর। এজন্য তাদের ভাড়ার একটা অংশ কমিশন দিতে হয়। এ কমিশন বাণিজ্য না থাকলে ভাড়া অনেকটাই কমে যেত।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
এ ব্যাপারে খুমেক হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. মো. হুসাইন শাফায়াত বলেন, বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স কয়েকজন চালকরা আমার কাছে এসে বলেন, তাদের নিজস্ব জায়গায় কাউন্টার কাজ বসানোর কাজ চলছে। ২ থেকে ১ দিনের মধ্যে তাদের কাজ শেষ হয়ে যাবে। এই অনুরোধের কারণে তাদের বলেছিলাম কয়েকদিনের জন্য হাসপাতালের ভেতরে কাউন্টার রাখার জন্য। কিন্তু এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ শোনার পরে জানতে পারলাম এদের একটু মানবিক দিক সুযোগ দেওয়ায় পুরো হাসপাতালটাই দখল করে নিয়ে নিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, হাসপাতালে মধ্যে কোনো বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স থাকতে পারবে না, রোগীদের প্রয়োজন হলে বাইরে থেকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভাড়া আনতে পারবেন। এর বাইরে হাসপাতালের জায়গা দখল করে অ্যাম্বুলেন্স রাখার সুযোগ নেই।
খুলনায় বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার মেহেদী নেওয়াজ জানান, মেডিকেল কলেজের নিজস্ব অ্যামবুলেন্স যার মাধ্যমে রোগীকে সেবা দেওয়া হয়। তারপরও বেসরকারি অ্যামবুলেন্স চালু হয়েছি বলে শুনেছি। কোনো রোগীকে যাতে হয়রানি না করা হয় সে জন্য প্রোয়জনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মো. মনজুর মোরশেদ বলেন, এ ব্যবসা অনেকদিন যাবত চলছে। খুমেক হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আইনি সহযোগিতায় তাদের উঠিয়ে দিলে কিছুদিন পর আবার তারা বসতে শুরু করে।
তিনি আরও বলেন, খুমেক হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার সেই ব্যবস্থা নেবে।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
৯ মাস আগে
সাতক্ষীরায় স্বামীর লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে স্ত্রীর সন্তান প্রসব!
সাতক্ষীরায় আলতাফ হোসেন (৩৪) নামে এক ব্যক্তির লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে সন্তান প্রসব করেছেন তার স্ত্রী রহিমা খাতুন।
বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ থেকে স্বামীর লাশ নিয়ে আশাশুনি যাওয়ার পথে বুধহাটা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
আলতাফ হোসেন সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর এলাকার শামছুর রহমানের ছোট ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় ইট ভাটাশ্রমিক আলতাফ হোসেনের। লাশ নিয়ে গ্রামের বাড়ি ফেরার পথে বুধহাটা বাজার এলাকায় পৌঁছালে লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে থাকা গর্ভবতী স্ত্রী রহিমা খাতুনের প্রসব বেদনা শুরু হয়। পরে অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই তিনি একটি মেয়েশিশুর জন্ম দেন।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আলতাফ হোসেন গত দুই সপ্তাহ আগে ইটভাটায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতে যান। সেখানে গিয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তাকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ডাক্তার জানান আলতাফের ব্লাড ক্যান্সার ধরা পড়েছে। খুব দ্রুত তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় এবং মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় ছেলের বন্ধুদের হাতে বাবা নিহত
বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে অ্যাম্বুলেন্সে করে তার লাশ গ্রামের বাড়ি আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর নেওয়া হচ্ছিল। বুধহাটা এলাকায় পৌঁছালে অ্যাম্বুলেন্সে থাকা আলতাফ হোসেনের স্ত্রীর প্রসব বেদনা উঠে। এরপর অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই তিনি একটি মেয়েশিশুর জন্ম দেন।
প্রতাপনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু দাউদ ঢালী বলেন, ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে সাতক্ষীরা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আলতাফের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার দুপুরে তার জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। লাশ বাড়িতে আনার পথে লাশবাহী গাড়িতে তার স্ত্রী একটি মেয়েশিশুর জন্ম দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে আলতাফের পরিবারকে সহযোগিতা করা হবে। তার পরিবারকে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় পুকুরে ডুবে ৫ বছরের ২ শিশুর মৃত্যু
সাতক্ষীরায় ট্রাক-অ্যাম্বুলেন্সের সংঘর্ষে মা ও নবজাতক নিহত
১১ মাস আগে
বগুড়ায় অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় নারী নিহত
বগুড়ার নন্দীগ্রামে অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় এক নারী নিহত হয়েছেন। শনিবার (১৯ আগস্ট) সকালে উপজেলার বুড়ইল এলাকার নন্দীগ্রাম-শেরপুর আঞ্চলিক সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মোমেনা বিবি (৫০) উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের ধুন্দার গ্রামের মৃত বুলু মিয়ার স্ত্রী।
আরও পড়ুন: শাজাহানপুরে বাস খাদে পড়ে ২ নারী নিহত
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে নন্দীগ্রাম-শেরপুর আঞ্চলিক সড়কের বুড়ইল রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন মোমেনা। শেরপুর থেকে আসা অ্যাম্বুলেন্সের চাকা হঠাৎ পাংচার হয়ে ধাক্কায় দেয় মোমেনাকে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় ওই নারীর মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত, আহত ৩
যাত্রাবাড়ীতে সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির চাপায় নারী নিহত
১ বছর আগে
সাঈদীর মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঘিরে সমর্থকদের বিক্ষোভ: শাহবাগে মোটরসাইকেলে আগুন
রাজধানীর শাহবাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের (বিএসএমএমইউ) সামনের সড়কে মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) ভোরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও এর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা অন্তত দুটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয়।
ভোর সাড়ে ৫টার দিকে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা দণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতে ইসলামীর নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সকে ঘিরে বিক্ষোভ করার সময় এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মারা গেছেন
এ সময় তারা সাঈদীর জানাজা ঢাকায় করার দাবি জানান।
পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে।
এর আগে সোমবার (১৫ আগস্ট) রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন দেলোয়ার হোসেন সাঈদী।
আরও পড়ুন: বুকে ব্যথা নিয়ে কারাগার থেকে হাসপাতালে সাঈদী
চট্টগ্রামে সাঈদীর মুক্তি চেয়ে স্ট্যাটাস, মাদরাসা অধ্যক্ষ গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
সাতক্ষীরায় ট্রাক-অ্যাম্বুলেন্সের সংঘর্ষে মা ও নবজাতক নিহত
সাতক্ষীরায় তেলবাহী ট্রাক ও অ্যাম্বুলেন্সের মুখোমুখি সংঘর্ষে মা ও নবজাতক কন্যা নিহত হয়েছে। বুধবার (১০ মে) বিকালে খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের মির্জাপুর শ্মশান এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ নিহত ৩
নিহতরা হলো-সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার খলিষানী গ্রামের আলাউল ইসলামের স্ত্রী তানজিলা খাতুন (৪০) ও তার নবজাতক শিশু কন্যা।
নিহত নারীর স্বামী আলাউল ইসলাম বলেন, বাড়িতে সন্তান জন্মদানের পর বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসার জন্য তাদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছিল। পথে মির্জাপুর এলাকায় তাদের বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে তারা নিহত হন।
হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শওকত হোসেন জানান, দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে মা ও নবজাতকের মৃত্যু হয়।
এছাড়া অ্যাম্বুলেন্সেরে চালকসহ কমপক্ষে চারজন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দু’জনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও দুই জনকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষক নিহত
উলিপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্রের মৃত্যু
১ বছর আগে
তেল বরাদ্দ না থাকায় ৪৫ দিন থেকে ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স বন্ধ
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালের দুইটি অ্যাম্বুলেন্স দেড় মাস ধরে বন্ধ রয়েছে। এতে রোগীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। হাসপাতালে এসে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যাওয়া বা এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে যেতেও বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে রোগীদের গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ টাকা।
তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে তেল বরাদ্দ না থাকায় এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। বরাদ্দ পাওয়া গেলে আবার এই সেবা চালু করা সম্ভব হবে।
১৯১৭ সালে ফরিদপুর শহরের প্রাণকেন্দ্র নিলটুলী মুজিব সড়কের পাশে প্রতিষ্ঠিত হয় ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতাল। বর্তমানে এই হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা ১২৫টি।
শহরের রোগীরা প্রথম অবস্থায় শহরের মধ্যে অবস্থিত ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। এছাড়া জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকেও রোগীরা আগে চিকিৎসা সেবা নিতে হাসপাতালটিতে যান। এই হাসপাতালে যে সব রোগীদের চিকিৎসা দেয়া সম্ভব তাদের এখানে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়, পাশাপাশি অপেক্ষাকৃত জটিল রোগীদের পাঠানো হয় ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
আরও পড়ুন: ওএমএস-এর জন্য ২.২০ কোটি লিটার সয়াবিন তেল সংগ্রহ করবে টিসিবি
ফরিদপুর শহরের বাসিন্দা বিমান দত্ত বলেন, আমার শ্বশুর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসি। এখানে আসার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা সংকটাপন্ন দেখে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। জেনারেল হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স নিতে চাইলে তাকে জানানো হয় তেল সংকটের কারণে সব কিছু ঠিক থাকলেও হাসপাতালের দু’টি অ্যাম্বুলেন্স চলাচল বন্ধ রয়েছে। পরে তাকে দ্বিগুন টাকা দিয়ে একটি বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে হয়।
মধুখালী উপজেলার মথুরাপুর গ্রামের বাসিন্দা মকবুল হোসেন বলেন, আমাদের এলাকার এক ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করেছিলাম। সে সুস্থ হয়েছে, তাকে বাড়ি নিয়ে যেতে হচ্ছে। বাধ্য হয়ে দুই হাজার টাকা খরচ করে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সে করে বাড়ি যেতে হচ্ছে। অথচ সরকারি অ্যাম্বুলেন্সে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকার বেশি লাগত না।
বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, হাসপাতাল প্রাঙ্গণের পশ্চিম পাশে তত্ত্বাবধায়কের কার্যালয়ের কাছে চারটি গাড়ি রাখার গ্যারেজ রয়েছে। এর মধ্যে দু’টি গ্যারেজে হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স দু’টি কলাপসিবল গেট টেনে তালা দিয়ে রাখা হয়েছে।
অ্যাম্বুলেন্স দু’টির চালক মোতাহার হোসেন(৫১) ও ইমরান হোসেন(৪২) অ্যাম্বুলেন্স বন্ধ থাকায় তাদের হাসপাতালে কোনও কাজ নেই। তবে তারা প্রতিদিনই হাজিরা দেন হাসপাতালে।
শহরের গোয়ালচামট এলাকার বাসিন্দা শফিকুর রহমান বলেন, হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স সেবা বন্ধ থাকায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সময়মত রোগীকে হাসপাতাল থেকে স্থানান্তর করা সম্ভব হচ্ছেনা। বাইরের অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হয়, এছাড়া এই সুযোগে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সগুলোও ভাড়া বেশি আদায় করছে।
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার গণেশ কুমার আগারওয়ালা বলেন, তেল বরাদ্দ না পাওয়ায় এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। যে পেট্রোল পাম্প থেকে হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সের তেল নেয়া হতো, সেই পেট্রল পাম্পে প্রায় সাড়ে তিন লাখ টাকা বকেয়া পড়েছে। ফলে গত ১ নভেম্বর থেকে রোগীদের সেবায় আমরা অ্যাম্বুলেন্স দিতে পারছি না। এটি দেড় মাস ধরে বন্ধ রয়েছে।
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিভিল সার্জন মো. ছিদ্দীকুর রহমান বলেন, তেল কম বরাদ্দ পাওয়ায় আমাদের পক্ষে অ্যাম্বুলেন্সের সেবা বন্ধ রাখতে হয়েছে। গত ২০২১-২২ অর্থবছরে তেল বাবদ আমাদের বরাদ্দ দেয়া হয় ৩০ লাখ টাকা। অথচ বর্তমানে ২০২২-২৩ অর্থবছরে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে মাত্র ৭২ হাজার টাকা। বরাদ্দের টাকা বাড়বে ভেবে আমরা নির্ধারিত পেট্রোল পাম্পে বুঝিয়ে এখন পর্যন্ত সাড়ে তিন লাখ টাকার তেল বাকিতে ব্যবহার করেছি। কিন্তু এখনো বরাদ্দ না পাওয়ায় বাধ্য হয়ে অ্যাম্বুলেন্স বন্ধ রাখতে হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এ সংকট সমাধানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালককে (অর্থ) দুই দফা এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে একবারসহ মোট তিনবার লিখিত চিঠি দেয়া হয়েছে। কিন্তু আমরা কোনো সদুত্তর পাইনি। বরাদ্দ পাওয়া গেলে আবার এই সেবা চালু করা সম্ভব হবে।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালে পাইপলাইনে ভারত থেকে জ্বালানি তেল আমদানি শুরু: প্রধানমন্ত্রী
আবারও বাড়ল সয়াবিন তেল ও চিনির দাম
১ বছর আগে
রংপুরে বাস-অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষে নবজাতকসহ নিহত ৩
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় রবিবার ভোরে বাস ও অ্যাম্বুলেন্সের মুখোমুখি সংঘর্ষে সাত দিনের শিশুসহ তিনজন নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন।
নিহত অপর দুজন হলেন বন্যা (৩০) এবং রফিকুল ৪০।
তারাগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব মোর্শেদ জানান, ভোর সাড়ে ৫টার দিকে নীলফামারীগামী ‘ভাই ভাই পরিবহন’-এর বাসটি খারুভাজ সেতুর কাছে বিপরীত দিক থেকে আসা মাইক্রোবাসকে ধাক্কা দিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ সময় অ্যাম্বুল্যান্সে থাকা এক পরিবারের সাত সদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন।
ওসি বলেন, আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসাপাতালে পাঠালে সেখানে তিনজনের মৃত্যু হয়।
এর আগে গত ৫ সেপ্টেম্বর রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কে উপজেলার খারুভাজ সেতুর কাছে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নয়জন নিহত ও অর্ধশতাধিক আহত হন।
পড়ুন: রংপুরে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৯, আহত ৫০
যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২, আহত ১০
২ বছর আগে
যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানায় ধূলিঝড়ে গাড়ির সংঘর্ষ, নিহত ৬
যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানা অঙ্গরাজ্যে শুক্রবার সন্ধ্যায় ঝড়ো বাতাসে ধূলিঝড়ের কারণে বেশ কয়েকটি যানবাহনের মধ্যে সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
এ ঘটনায় ২১টি যানবাহন বিধ্বস্ত হয়। মন্টানা হাইওয়ে পেট্রোল সার্জেন্ট জে নেলসন বলেন, আবহাওয়ার কারণেই এ ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করছে কর্তৃপক্ষ।
হার্ডিনের তিন মাইল (পাঁচ কিলোমিটার) পশ্চিমে আঘাত হানা এ ধূলিঝড়ে প্রতি ঘণ্টায় বাতাসের বেগ ছিল ৬০ কিলোমিটার।
আহতের সংখ্যা তাত্ক্ষণিকভাবে গণনা করতে না পারলেও সাহায্যের জন্য বিলিংস থেকে অতিরিক্ত অ্যাম্বুলেন্সের জন্য আহ্বান করতে হয়েছে বলে জানান নেলসন।
অঞ্চলটির গভর্নর গ্রেগ জিয়ানফোর্ট টুইটারে বলেছেন, ‘আমি হার্ডিনের কাছে এমন দুর্ঘটনার খবরে গভীরভাবে শোকাহত। ক্ষতিগ্রস্থ ও তাদের প্রিয়জনদের জন্য অনুগ্রহ করে প্রার্থনা করুন।’
আরও পড়ুন: ইউক্রেনে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ২৩, আহত শতাধিক
শ্রীলঙ্কায় নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আইনপ্রণেতাদের বৈঠক
২ বছর আগে
চুয়াডাঙ্গায় অবহেলায় পড়ে আছে ভারতের উপহারের আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স
চুয়াডাঙ্গায় ভারত সরকারের দেয়া উপহারের অ্যাম্বুলেন্সটি অবহেলায় পড়ে আছে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের ভেতরে। সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্সটি বুঝে নেয়ার পর ৬ মাস পার হয়ে গেলেও চালু হয়নি জীবনরক্ষাকারী এই অ্যাম্বুলেন্স সেবা।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, দেশের অন্যান্য হাসপাতালের মতো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ভারত সরকার উপহার হিসেবে প্রাপ্ত ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত একটি অ্যাম্বুলেন্স পেয়েছিল চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল। আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্সটি ২০২১ সালের ২৬ নভেম্বর রাতে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল প্রাঙ্গণে এসে পৌঁছায়। সেদিনই অ্যাম্বুলেন্সটি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা জেলায় সরকারি বা বেসরকারি কোনো হাসপাতালে আইসিইউ সেবা চালু নেই। ছিল না একটিও আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স। করোনা মহামারির সময়ে গত বছরের ৭ আগস্ট সাজেদা ফাউন্ডেশন নিজস্ব জনবলে ও যন্ত্রপাতি নিয়ে অস্থায়ীভাবে সদর হাসপাতালের নতুন ভবনে আইসিইউ ও এইচডিইউ ইউনিট চালু করে। তবে জেলায় করোনা মহামারির প্রকোপ কমতে শুরু করায় চুক্তি শেষ হওয়ায় ফাউন্ডেশনটি আইসিইউ সেবা বন্ধ করে দেয়। তবে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল থেকে প্রতিনিয়তই মুমূর্ষু রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা, রাজশাহীসহ বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। যে কারণে এ জেলার একমাত্র আইসিইউ সুবিধার অ্যাম্বুলেন্সটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল থেকেই ঝুঁকি নিয়ে অসুস্থ রোগীদের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার সময় অনেক প্রাণহানির ঘটনার সর্ম্পকে জানা গেছে। এ অবস্থায় এ জেলার সাধারণ মানুষ অত্যাধুনিক ও জীবনরক্ষাকারী যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ অ্যাম্বুলেন্সটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে চালু রাখার দাবি জানিয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আতাউর রহমান বলেন, রোগী বহনে হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টযুক্ত অ্যাম্বুলেন্স থাকলেও জনবলের অভাবে তা চালু করা যাচ্ছে না। লাইফ সাপোর্ট না পাওয়ায় সাধারণ অ্যাম্বুলেন্সে অনেক সময় কার্ডিয়াক রোগীদের হাসপাতালে নেয়ার পথেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। লাইফ সাপোর্টযুক্ত অ্যাম্বুলেন্সটির সেবা চালু হলে বিপদ অনেকাংশে কমে আসবে।
তিনি বলেন, চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিট চালু করার বিষয়ে ইতোমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আইসিউই ইউনিট চালু হলে আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্সটিও সচল হবে বলে আশা করছেন তিনি।
চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাত হাসান বলেন, আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্সটি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অধীনে রয়েছে। তবে সেটি সচল করে সেবা দিতে প্রশিক্ষিত জনবল ও চিকিৎসকের প্রয়োজন। জনবল না থাকায় অ্যাম্বুলেন্সটি সচল করা যাচ্ছে না।
তবে অ্যাম্বুলেন্সটি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অধীনে থাকায় তিনিই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে সিভিল সার্জন জানান।
আরও পড়ুন: ভারতের উপহার ৩০ অ্যাম্বুলেন্স পেট্রাপোল বন্দরে
ভারতের উপহার আরও ৪০ অ্যাম্বুলেন্স পেট্রাপোলে
২ বছর আগে