বেগম জিয়া
বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে, বেগম জিয়াও দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন: তথ্যমন্ত্রীর আশা প্রকাশ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি সব সময় বলে যে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে না, কিন্তু পরে তারা অংশ নেয়।
তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, এবারও তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
সোমবার সচিবালয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণের চেয়ে জনগণের অংশগ্রহণ বেশি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বিএনপি ও তার মিত্ররা যদি নির্বাচন বর্জনও করে, জনগণের অংশগ্রহণে একটি আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন বাংলাদেশে যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক দলের চেয়ে ভোটারদের অংশগ্রহণ বেশি গুরুত্বপূর্ণ: তথ্যমন্ত্রী
সরকার বিএনপিকে নির্বাচনে চায় কি না জানতে চাইলে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা চাই তারা নির্বাচনে আসুক, সেজন্যই আমরা তাদের বারংবার আহ্বান জানাচ্ছি। তারা যদি এতো জনপ্রিয়ই হয়, নির্বাচনে আসুক।’
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, আমি মহান স্রষ্টার কাছে দোয়া করি, বেগম জিয়া যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।
তিনি বলেন, বেগম জিয়া যাতে সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসেবা পান সে জন্য সরকার আন্তরিক এবং যতো ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন সেটি করছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের সবচেয়ে ভালো একটি হাসপাতালে তার ইচ্ছা অনুযায়ী তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে এটিও বলা হয়েছে, যদি কোনো বাইরের ডাক্তারও আনার প্রয়োজন পড়ে তারা আনতে পারেন।’
তিনি আরও বলেন, আর বিদেশ পাঠানো সেটি আদালতের এখতিয়ার। যদি তাদের সেটাই করতে হয় তাহলে তারা আদালতে শরণাপন্ন হতে পারেন।
আরও পড়ুন: পত্রিকায় ছোটদের পাতা প্রকাশ অব্যাহত রাখুন: তথ্যমন্ত্রী
হেরে যাওয়ার ভয়ে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করতে চায়: হাছান মাহমুদ
১ বছর আগে
বেগম জিয়াকে বিদেশে নেয়ার দাবি উদ্দেশ্য প্রণোদিত: তথ্যমন্ত্রী
বেগম জিয়াকে বিদেশে নেয়ার জন্য বিএনপির দাবিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে বিদেশ পাঠানোর রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে যে দাবি সেটি সরকারের মানার কোনো সুযোগ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বেগম জিয়া যাতে সর্বোচ্চ চিকিৎসা পান সেটি নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর। প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় সকল চিকিৎসকদের দিয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড হতে পারে, সেই বোর্ড পরামর্শ দিতে পারে।’
সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে মনে হচ্ছে, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, রিজভী আহমেদ, খন্দকার মোশাররফ হোসেন সাহেবসহ বিএনপির নেতারা এখন ডাক্তার হয়ে গেছেন। আ স ম রব সাহেবও এখন বড় ডাক্তার, মান্না সাহেবও ডাক্তার, তারা এখন ডাক্তারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। তারাই বলছেন যে, বেগম খালেদা জিয়া জীবন মরণাপন্ন বা সংকটাপন্ন। কিন্তু এভারকেয়ার হাসপাতাল বা কোনো বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কিছু বলেননি।’
আরও পড়ুন: লন্ডনে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে তথ্যমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বেগম জিয়া আগেও অসুস্থ হয়েছিলেন, তখনও বিএনপি ধুঁয়া তুলেছিল যে বেগম জিয়াকে অবশ্যই বিদেশ পাঠাতে হবে, নইলে তাকে বাঁচানো যাবে না। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে তখনও আমাদের দেশে চিকিৎসা নিয়েই তিনি ভালো হয়ে বাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন। তখনকার মতো এখনও তারা একই ধুঁয়া তুলছেন। আসলে বেগম জিয়াকে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার দাবিটা তার স্বাস্থ্যগত কারণে নয়, এই পুরো দাবিটাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে প্রণোদিত।’
৩ বছর আগে
বেগম জিয়াকে দ্বিতীয়বার কারামুক্তি দেয়া প্রধানমন্ত্রীর নজিরবিহীন মহানুভবতা: তথ্যমন্ত্রী
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তির মেয়াদ দ্বিতীয় দফায় আরও ছয় মাস বৃদ্ধি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নজিরবিহীন মহানুভবতার পরিচয় দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
৪ বছর আগে
বিএনপিই প্রমাণ করেছে তারা খুনিদের দল: হাছান মাহমুদ
১৫ আগস্ট জাতির পিতা ও তার পরিবারের শাহাদতবার্ষিকীতে বেগম জিয়ার রোগমুক্তি প্রার্থনায় পক্ষান্তরে তার ভুয়া জন্মদিন পালন করে বিএনপিই খুনিদের দল প্রমাণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
৪ বছর আগে