নভোচারী
মঙ্গলবার পৃথিবীতে ফিরছেন নাসার আলোচিত দুই নভোচারী
নয় মাসের বেশি সময় আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) আটকে থাকার পর পৃথিবীতে ফিরে আসছেন নাসার আলোচিত দুই নভোচারী। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) তারা পৃথিবীতে পা রাখবেন বলে নিশ্চিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ সংস্থা নাসা।
রবিবার (১৬ মার্চ) এক বিবৃতির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে নাসা। আগের পরিকল্পনা অনুযায়ী, বুধবার (১৯ মার্চ) সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরের ফেরার কথা থাকলেও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৫টা ৫৭ মিনিট নাগাদই তারা পৃথিবীতে অবতরণ করবেন বলে জানায় নাসা।
নভোচারী সুনিতা ও বুচকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে গত শুক্রবার (১৪ মার্চ) একটি মিশন পাঠিয়েছে নাসা ও ইলন মাস্কের মহাকাশ প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স।
আরও পড়ুন: পৃথিবীতে ফিরছেন মহাকাশে আটকে পড়া সেই দুই নভোচারী
নভোচারীদের ফিরিয়ে আনতে ক্রু–১০ মিশনে ড্রাগন নামের মহাকাশযানটি (ড্রাগন ক্যাপসুল) ফ্যালকন ৯ রকেটে পাঠানো হয়েছে। নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। এ মিশনে রয়েছেন নাসার নভোচারী অ্যান ম্যাকক্লেইন, নিকোল আয়ার্স, জাপানের মহাকাশ সংস্থার নভোচারী তাকুয়া অনিশি ও রুশ নভোচারী কিরিল পেসকভ।
সুনিতা ও বুচের পাশাপাশি নাসার মহাকাশচারী নিক হেগ এবং রাশিয়ান মহাকাশচারী আলেকজান্ডার গরবুনভও ড্রাগন ক্যাপসুলে করে ফিরবেন বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
হেগ ও গরবুনভ গত সেপ্টেম্বরে স্পেসএক্সের একটি ক্রু ড্রাগন ক্যাপসুলে আইএসএসে যান। ক্যাপসুলটিতে সুনিতা ও উলমোরের জন্য দুটি সিট ফাঁকা রাখা হয়েছিল। ওই মহাকাশ যানটিও আইএসএসের সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে।
এদিকে, গত বছরের জুন মাসে বোয়িং স্টারলাইনারের তৈরি একটি ক্যাপসুলে মহাকাশে গিয়েছিলেন সুনিতা ও বুচ। ওই বছরের ২২ জুন তাদের পৃথিবীতে ফিরে আসার কথা থাকলেও মহাকাশযানটির হিলিয়াম গ্যাস লিক হওয়ার কারণে তাদের ফিরতি যাত্রা স্থগিত হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: নাসার স্পেসএক্স মিশনের নভোচারীরা পৃথিবীতে ফিরছেন
নাসা সেই সময় জানায়, তাদের ফিরতে আট মাস সময় লাগতে পারে। এ নিয়ে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়। মহাকাশ স্টেশনে তাদের জীবন কেমন কাটছে তা নিয়ে জানতে আগ্রহী ছিল সারা বিশ্বের মানুষ।
তবে চলতি বছরের মার্চের শেষ কিংবা এপ্রিলের শুরুতে তাদের ফিরে আসার কথা থাকলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও স্পেসএক্স প্রধান ইলন মাস্কের তৎপরতায় মার্চের মাঝামাঝিতেই তাদের ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় নাসা ও স্পেসএক্স।
ক্ষমতা গ্রহণের পরই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং স্পেসএক্সের ইলন মাস্ক নভোচারীদের ফিরিয়ে আনার গতি বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তাদের পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার সময় এগিয়ে নিয়ে আসে নাসা।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
৮ ঘণ্টা আগে
পৃথিবীতে ফিরছেন মহাকাশে আটকে পড়া সেই দুই নভোচারী
দীর্ঘ আট মাস পর পৃথিবীতে ফিরতে চলেছেন মহাকাশে আটকেপড়া নাসার আলোচিত দুই নভোচারী । আগামী মার্চের শেষ কিংবা এপ্রিলের শুরুতে তাদের ফিরে আসার কথা থাকলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও স্পেসএক্স প্রধান ইলন মাস্কের তৎপরতায় মার্চের মাঝামাঝিতেই তাদের ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ইলন মাস্কের রকেট কোম্পানি স্পেসএক্স এক বিবৃতিতে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে। আটকেপড়া দুই নভোচারীর নাম বুচ উইলমোর ও সুনিতা উইলিয়ামস।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, এতে মহাকাশ স্টেশনে আটকে থাকার সময় কয়েক সপ্তাহ কমে আসবে ওই দুই নভোচারীর। গত সপ্তাহে মহাকাশে অবস্থানের আট মাস পূর্ণ করেছেন তারা।
আরও পড়ুন: নাসার স্পেসএক্স মিশনের নভোচারীরা পৃথিবীতে ফিরছেন
গত বছরের জুন মাসে বোয়িং স্টারলাইনারের তৈরি একটি ক্যাপসুলে মহাকাশে যান নাসার দুই নভোচারী। ওই বছরেরে ২২ জুন তাদের পৃথিবীতে ফিরে আসার কথা থাকলেও মহাকাশযানটির হিলিয়াম গ্যাস লিক হওয়ার কারণে তাদের ফিরতি যাত্রা স্থগিত হয়ে যায়।
নাসা সেই সময় জানায়, তাদের ফিরতে আট মাস সময় লাগতে পারে। এ নিয়ে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়। মহাকাশ স্টেশনে তাদের জীবন কেমন কাটছে তা নিয়ে জানতে আগ্রহী ছিল সারা বিশ্বের মানুষ।
নাসার বাণিজ্যিক ক্রুর প্রোগ্রাম ম্যানেজার স্টিভ স্টিচ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘মানুষের মহাকাশযাত্রা অপ্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জে পরিপূর্ণ।’
এদিকে, ক্ষমতা গ্রহণের পরই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং স্পেসএক্সের ইলন মাস্ক নভোচারীদের ফিরিয়ে আনার গতি বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেন।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে নাসার পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। নতুন করে নভোচারীদের মহাকাশে পাঠানোর আগেই আটকে থাকা দুই নভোচারীকে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেন তারা। নাসা জানায়, উইলমোর এবং উইলিয়ামসকে যত দ্রুত সম্ভব ফিরিয়ে আনার জন্য দ্রুতগতিতে কাজ করছে তারা।
নাসার তথ্যমতে, মহাকাশে যাত্রার শুরু থেকেই বোয়িং স্টারলাইনার ক্যাপসুলটিতে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেয়। এ কারণে তারা ওই নভোযানটি ফিরিয়ে এনে স্পেসএক্সের একটি নতুন ক্যাপসুল পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়। আগামী জুন মাসে তাদের ফিরে আসার কথা ছিল।
আরও পড়ুন: মহাকাশ স্টেশনে ৬ মাস অবস্থানের পর ফিরলেন ৩ চীনা নভোচারী
তবে স্পেসএক্স জানিয়েছে নতুন কোনো ক্যাপসুল তারা এখনি উৎক্ষেপন করবেন না। তাদের ধারণা সফলভাবে যাত্রা পরিচালনা করতে আরো কারিগরী প্রস্তুতির প্রয়োজন রয়েছে।
ফলে স্পেসএক্সের পুরাতন ক্যাপসুলেই এবার নভোচারীদের পাঠানোর কথা জানিয়েছে নাসা। আগামী ১২ মার্চ উৎক্ষেপণের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন ক্রুতে দুজন নাসা নভোচারী, একজন জাপানি এবং একজন রাশিয়ান নভোচারী অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।
৩৩ দিন আগে
নাসার স্পেসএক্স মিশনের নভোচারীরা পৃথিবীতে ফিরছেন
ড্রাগন মহাকাশযানে চড়ে পৃথিবীতে ফিরেছেন নাসার স্পেসএক্স ক্রু মিশনের চার নভোচারী। নাসা জানিয়েছে, শুক্রবার বিকাল ৪টা ৫৫ মিনিটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ফ্লোরিডা উপকূলে নিরাপদে অবতরণ করেন নভোচারীরা।
চার সদস্যের আন্তর্জাতিক ক্রু সদস্যরা হলেন-নাসার মহাকাশচারী কেজেল লিন্ডগ্রেন, বব হিনস, জেসিকা ওয়াটকিনস এবং ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির নভোচারী সামান্তা ক্রিস্টিফোরেটি।
মহাকাশযানটি শুক্রবার দুপুর ১২টা ৫ এর দিকে ইস্টার্ন টাইম (১৬০৫ জিএমটি) এ আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে আনডক করা হয়।
গত ২৭ এপ্রিল ফ্লোরিডায় নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশে এই অভিযাত্রীরা যাত্রা করেন।
আরও পড়ুন: মহাকাশযান গ্রহাণুর কক্ষপথ পরিবর্তন করতে সফল হয়েছে: নাসা
দুবাইয়ে চালকবিহীন বৈদ্যুতিক উড়ুক্কু গাড়ি চালাল চীনা প্রতিষ্ঠান
টেসলার রোবট ‘অপটিমাস’ দেখালেন ইলন মাস্ক
৮৮৪ দিন আগে
৫০ বছর পর চাঁদে রকেট পাঠাচ্ছে নাসা
আগামী সপ্তাহে নতুন চন্দ্রাভিযান রকেট প্রকাশ করতে যাচ্ছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা, যা পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের প্রস্তুতি নেবে। তবে আপাতত রকেটটিতে কোনো নভোচারী থাকবে না।
৩২২ ফুট উঁচু রকেটটি প্রাথমিকভাবে খালি ক্যাপসুল (নভোচারীদের জন্য) নিয়ে দূরবর্তী চন্দ্র কক্ষপথ দিয়ে প্রদক্ষিণের চেষ্টা করবে। নাসার বিখ্যাত ‘অ্যাপোলো’-এর ৫০ বছর পর এই চেষ্টা করা হবে। পুরো পরিকল্পনায় বড় আকারের ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে।
সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৪ সাল নাগাদ নভোচারীরা চাঁদের চারপাশ প্রদক্ষিণ করতে পারবে এবং ২০২৫ সালে চাঁদের পৃষ্ঠে নামতে সক্ষম হবে।
সোমবার সকালে নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে বিষয়টি জানানো হয়। নাসার কর্মকর্তারা সতর্ক করেন, ছয় সপ্তাহব্যাপী পরীক্ষামূলক এই উড্ডয়ন ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো বিষয় ব্যর্থ হলে সময় কমিয়ে আনতে হতে পারে।
আরও পড়ুন: মহাকাশের প্রথম রঙিন ছবি প্রকাশ করেছে নাসা
বুধবার নাসার প্রশাসক বিল নেলসন এপিকে বলেন, ‘আমরা ঝুঁকি নিবো এবং পরীক্ষা চালাবো। আমরা যতটা পারি নিরাপদ করার জন্য কোনো নভোচারীকে রাখছি না।’
জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পেস পলিসি ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা (অবসরপ্রাপ্ত) জন লংসডন বলেন, যদি কোনো ব্যত্যয় ঘটে তাহলে ক্রম বর্ধমান খরচ ও দুটি উড্ডয়নের মাঝে দীর্ঘ বিরতি পুরো প্রক্রিয়া কঠিন করে তুলবে।
তিনি আরও বলেন, চাঁদ, মঙ্গল ও এর চেয়েও বড় কোনো অভিযানের টেকসই পদক্ষেপ হতে যাচ্ছে এটি। তবে বড়ধরনের ত্রুটির সম্মুখীন হলে যুক্তরাষ্ট্র কি চালিয়ে নিতে প্রস্তুত থাকবে?
একক অভিযানের খরচ নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০০ কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি। এক দশক আগে নানা পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি থেকে শুরু করে ২০২৫ সালে চাঁদে অবতরণ পর্যন্ত সব মিলিয়ে ব্যয় ধরা হয়েছে ৯ হাজার ৩০০ কোটি মার্কিন ডলার।
আরও পড়ুন: ভারতীয় চন্দ্রযানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে নাসা
৯৩৪ দিন আগে
৪ নভোচারীকে নিয়ে ফিরেছে স্পেসএক্স
স্পেসএক্স শুক্রবার মেক্সিকো উপসাগরে চার নভোচারীকে নিয়ে ফেরত এসেছে।
ক্যাপসুলে থাকা তিন মার্কিন মহাকাশচারী এবং একজন জার্মান নাগরিক আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন ছেড়ে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে টাম্পার কাছে ফ্লোরিডা উপকূল পাড়ি দিয়েছে।
নাসার রাজা চারি, টম মার্শবার্ন এবং কায়লা ব্যারন এবং ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির ম্যাথিয়াস মাউরকে স্টেশনে থাকা সাত মহাকাশচারী উষ্ণ অর্ভ্যথনা জানান।
ম্যাথিয়াস মাউর বলেন, ‘এটি একটি ছয় মাসের মিশনের সমাপ্তি, কিন্তু আমি মনে করি মহাকাশ স্বপ্ন বেঁচে আছে।’
স্পেসএক্স গত সপ্তাহে একটি চার্টার ট্রিপ শেষ করেছে।
মাস্কের কোম্পানি দুই বছরেরও কম সময়ে ২৬ জনকে মহাকাশে পাঠিয়েছে। এর মধ্যে আটজন মহাকাশ পর্যটক ছিলেন।
আরও পড়ুন: মারিউপোলে ইস্পাত কারখানায় অবরুদ্ধ সেনাদের আত্মসমর্পণে অস্বীকৃতি
তেল আবিবের কাছে ছুরিকাঘাতে ৩ ইসরাইলি নিহত
১০৪৬ দিন আগে
মহাকাশ স্টেশনে ৬ মাস অবস্থানের পর ফিরলেন ৩ চীনা নভোচারী
চীনের তিন নভোচারী দেশটির নতুন মহাকাশ স্টেশনে ছয় মাস থাকার পর পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন। শনিবার মহাকাশ যান শেনঝু ১৩-তে করে তারা মঙ্গোলিয়ার উত্তরাঞ্চলের গোবি মরুভূমিতে অবতরণ করেন।
চীনের রাষ্ট্রীয় টিভিতে সরাসরি তাদের অবতরণের ভিডিও দেখানো হয়েছে।
এই মিশনের তিন মহাকাশচারী হলেন- ওয়াং ইয়াপিং, ক্রুমেট ঝাই ঝিগাং ও ইয়ে গুয়াংফু।
এর আগে গত মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং হাইনানের দক্ষিণ দ্বীপের ওয়েনচাং-এ উৎক্ষেপণ স্থান পরিদর্শন করেন। যেখান থেকে তিয়ানহে মডিউলটি কক্ষপথে নিক্ষেপ করা হয়েছিল।
এই তিন মহাকাশচারী চীনের মহাকাশ স্টেশন তিয়ানগং বা স্বর্গীয় প্রাসাদে থাকা দ্বিতীয় ধাপের মহাকাশযাত্রী। ২০২১ সালের এপ্রিলে এর মূল মডিউল তিয়ানহে চালু করা হয়েছিল।
তিয়ানগং এর উদ্দেশে পরবর্তী মহাকাশযাত্রার তারিখ কর্তৃপক্ষ এখনও ঘোষণা করেনি।
আরও পড়ুন: তিন নভোচারী নিয়ে চীনের প্রথম মহাকাশ যাত্রা
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের অস্বস্তির কারণে চীনকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে বাদ দেয়া হয়। কারণ চীনের সামগ্রিক মহাকাশ কর্মসূচি ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির সামরিক শাখা পিপলস লিবারেশন আর্মি পরিচালনা করে।
তিয়ানগং চীনের তৃতীয় মহাকাশ স্টেশন। এর আগে ২০১১ সালে এবং ২০১৬ সালে চীন দুটি মহাকাশ স্টেশন উৎক্ষেপণ করে। ২০২০ সালে দেশটির সরকার ঘোষণা করেছিল চীনের প্রথম পুনঃব্যবহারযোগ্য মহাকাশযানটি একটি পরীক্ষামূলক ফ্লাইটের পরে সফলভাবে মহাকাশে অবতরণ করেছে।
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের পর তৃতীয় দেশ হিসেবে চীন মহাকাশে নভোচারী পাঠায়।
২০০৩ সালে চীন প্রথমবারের মতো মহাকাশে নভোচারী পাঠায় এবং ২০১৩ সালে চাঁদে এবং ২০২১ সালে মঙ্গলে চীনের রোবট রোভার অবতরণ করে।
আরও পড়ুন: মহাকাশ পরিভ্রমণ করা চীনের প্রথম নারী ওয়াং ইয়াপিং
মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে ফিরলেন ৪ নভোচারী
১০৬৬ দিন আগে
মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে ফিরলেন ৪ নভোচারী
মহাকাশ থেকে চার নভোচারী পৃথিবীতে ফিরেছেন। সোমবার নাসার নভোচারী শেইন কিমব্রোগ, মেগান ম্যাকআর্থার, জাপানের আকিহিকো হশিডি ও ফ্রান্সের থমাস পেসকুট পৃথিবীতে অবতরণ করেন। তবে উচ্চ বাতাসের কারণে তাদের পৃথিবীতে অবতরণ বিলম্ব হয়।
এছাড়া আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে আলাদা হওয়ার ফলে তাদের পরিবর্তে বুধবার চার জন পাঠানোর পথ প্রশস্ত হয়েছে।
তবে প্রথমে নতুনদের পাঠানোর কথা থাকলেও খারাপ আবহাওয়া ও এক নভোচারীর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অপ্রকাশিত তথ্যের জন্য নাসা আদেশে পরিবর্তন আনে।
এক টুইট বার্তায় পেসকুট বলেন, ‘আরও এক রাত এই মোহনীয় দৃশ্যের মাঝে। কে অভিযোগ করতে পারে? আমি আমাদের স্পেসশিপ মিস করবো।’
তবে নভোচারীদের জন্য যাত্রাটি সুখকর ছিল না। তাদের বহন করা নভোযানের শৌচাগার অকেজো থাকায় পৃথিবীতে ফেরত আসার আট ঘণ্টার যাত্রায় তাদের ডায়াপারের ওপর নির্ভর করতে হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতীয় চন্দ্রযানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে নাসা
৭ ঘণ্টার স্পেসওয়াক শেষ করলেন নাসার দুই নভোচারী
১২২৪ দিন আগে
মহাশূন্যে হাঁটাহাঁটি করা বিশ্বের প্রথম নারী দলের ইতিহাস সৃষ্টি
কেপ ক্যানাভেরাল, ১৮ অক্টেবার (এপি/ইউএনবি)- পৃথিবীর অনেক ওপরে শুক্রবার বৈদ্যুতিক সংযোগের ভাঙা অংশ মেরামতের জন্য আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে বেরিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে মহাশূন্যে হাঁটা বা স্পেসওয়াক করা বিশ্বের প্রথম নারী দল।
১৯৭৭ দিন আগে