স্পিডবোট
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্পিডবোটের ধাক্কায় জেলের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেঘনা নদীর আশুগঞ্জ এলাকায় স্পিডবোটের ধাক্কায় পিয়াল আহমেদ নামে এক জেলের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (৪ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভৈরব নৌপুলিশ জেলের লাশ উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
আরও পড়ুন: মহানন্দা নদীতে ডুবে ২ ভাইয়ের মৃত্যু
দুইদিন আগে বৃহস্পতিবার রাতে দুই জেলে ডিঙিনৌকা নিয়ে মাছ ধরতে গিয়ে এই দুর্ঘটনায় পড়েন। একজনকে উদ্ধার করা হলেও অপরজন নিখোঁজ ছিলেন।
নিহত পিয়াল আহমেদ নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার মহেষপুর ইউনিয়নের বেগমাবাদ গ্রামের করইপুর এলাকার ছাদেক মিয়ার ছেলে।
ভৈরব নৌপুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম জানান, পিয়াল ও আতাবর বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে মেঘনা নদীর আশুগঞ্জ প্রান্তে একটি ডিঙিনৌকা নিয়ে মাছ ধরতে যান। এসময় ভৈরব থেকে দ্রুতগতিতে আসা একটি স্পিডবোট নৌকাটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়।
তিনি আরও জানান, এতে নৌকাটি উল্টে যায় এবং দুই জেলে ভাটার টানে হারিয়ে যান। কিছুক্ষণ পর আতাবরকে নৌপুলিশ উদ্ধার করলেও পিয়ালের খোঁজে পায়নি। নিখোঁজের দুইদিন পর শনিবার সকালে আশুগঞ্জ মেঘনা নদীর সার কারখানা প্রান্ত থেকে পিয়ালের লাশ উদ্ধার করে নৌপুলিশ।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে সেপটিক ট্যাংকে আটকে ২ জনের মৃত্যু
হুমায়রা হিমুর মৃত্যু: ঢাকার বংশাল থেকে একজনকে আটক করেছে র্যাব
১ বছর আগে
মিঠামইনে স্পিডবোট ডুবে শিশু নিখোঁজ
কিশোরগঞ্জের মিঠামইন থেকে যাত্রী নিয়ে করিমগঞ্জের বাঁলিখলা ঘাটে যাওয়ার পথে ঘোড়াউত্রা নদীতে নৌকার সঙ্গে সংঘর্ষে স্পিডবোট ডুবে এক শিশু নিখোঁজ হয়েছে।
শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে মিঠামইনে নির্মাণাধীন সেনানিবাসের সামনে ঘোড়াউত্রা নদীতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মিঠামইনের কামালপুর স্পিডবোট ঘাট থেকে ১৪ জন যাত্রী ও চালকসহ একটি স্পিডবোট করিমগঞ্জ উপজেলার বাঁলিখলা ঘাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। স্পিডবোটটি মিঠামইন সেনানিবাস সংলগ্ন ঘোড়াউত্রা নদীতে একটি নৌকার সঙ্গে সংঘর্ষে ডুবে যায়। এ সময়, চালকসহ যাত্রীরা সাঁতরে তীরে আসতে পারলেও মা-বাবার সঙ্গে থাকা ৪ বছর বয়সী মোছা. বুসরা নামে এক শিশু নিখোঁজ হয়।
আরও পড়ুন: কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের ৪ দিন পর অটোচালকের লাশ উদ্ধার
বুসরা ভৈরব উপজেলার বসির উদ্দিনের মেয়ে। বসির অষ্টগ্রাম উপজেলায় ভূমি অফিসে কর্মরত।
মিঠামইন ফায়ার সার্ভিস ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান মিঠামইন ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধার দল। সেখানে স্পিডবোট ও নৌকা পাওয়া যায়নি। তারা নিখোঁজ শিশুর উদ্ধারে চেষ্টা চালান।
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা আবুজর গিফারী বলেন, ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি ইউনিট কিশোরগঞ্জ থেকে নিকলী ফায়ার স্টেশনে অবস্থান করছে। শনিবার ভোরে উদ্ধার অভিযান চালাবে।
আরও পড়ুন: কিশোরগঞ্জে এলজিইডি ভবনে আগুন
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের ৪৩ ঘণ্টা পর যুব ইউনিয়ন নেতার ভাসমান লাশ উদ্ধার
১ বছর আগে
সেন্টমার্টিনে পর্যটকবাহী স্পিডবোট ডুবিতে নিহত ১, উদ্ধার ২৩
কক্সবাজারের সেন্টমার্টিনে স্পিডবোট ডুবে সৈয়দা বেগম নামে এক নারী মারা গেছেন। এসময় জীবিত ২৩ পর্যটককে উদ্ধার হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ২টার দিকে সেন্টমার্টিন জেটি ঘাট থেকে তিন কিলোমিটার দূরে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত সৈয়দা বেগম সেন্টমার্টিন ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। তিনি সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক নারী সদস্য।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান।
আরও পড়ুন: পদ্মায় স্পিডবোট সংঘর্ষ: আরও ৩ জেলের লাশ উদ্ধার
কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার বিএন খন্দকার মুনিফ তকি বলেন, টেকনাফ থেকে ছেড়ে আসা একটি স্পিডবোটে পর্যটক ও স্থানীয় ২৪ জন ছিলেন। এটি সেন্টমার্টিনের কাছাকাছি এলে উল্টে যায়। কোস্টগার্ড খবর পেলে তাৎক্ষণিক উদ্ধার অভিযান পরিচলনা করে ২৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করা। এর মধ্যে একজন মারা যায়। বাকি পর্যটকদের সেন্টমার্টিন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়ার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: পদ্মায় স্পিডবোট উল্টে শিশু নিখোঁজ
যমুনায় দুই স্পিডবোটের সংঘর্ষে নিহত এক
১ বছর আগে
ইন্দোনেশিয়ায় স্পিডবোট ডুবে ১১ জন নিহত, নিখোঁজ ১
পশ্চিম ইন্দোনেশিয়ায় উত্তাল সাগরে ৭৪ জন মানুষ বহনকারী একটি স্পিডবোট ডুবে কমপক্ষে ১১ জন নিহত এবং একজন নিখোঁজ হয়েছেন। শুক্রবার দেশটির কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।
এরআগে, বৃহস্পতিবার বিকালে রিয়াউ প্রদেশের ইন্দ্রগিরি হিলির রিজেন্সির টেম্বিলহান শহর ছেড়ে যাওয়ার প্রায় তিন ঘণ্টা পর নৌকাটি ডুবে যায়।
পেকানবারু সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এজেন্সির প্রধান নিওমান সিদাকার্য বলেন, নিহতদের মধ্যে অনেকেই নারী ও শিশু।
তিনি বলেন, ৬২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে, যাদের মধ্যে কয়েকজন অজ্ঞান অবস্থায় ছিল। উদ্ধারকৃতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তাদের অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।
সিদাকার্য বলেছেন, ইভলিন ক্যালিস্টা ০১ নামক স্পিডবোটটি ৬৮ জন যাত্রী বহন করছিল, যাদের বেশিরভাগ লোকেরা তাদের পরিবারের সঙ্গে ঈদুল ফিতরের ছুটি উদযাপন করতে নিজ শহরে ভ্রমণ করে ফিরেছিল। স্পিডবোটে ছয়জন ক্রু ছিল।
স্থানীয় পুলিশ প্রধান নরহায়াত বলেছেন, ডুবে যাওয়ার কারণ এখনও তদন্ত করা হচ্ছে। তবে বেঁচে যাওয়া জীবিত ব্যক্তিরা কর্তৃপক্ষকে বলেছে যে প্রবল বাতাসে নৌকাটি দুলছিল এবং একটি বড় ঢেউয়ের ধাক্কায় স্পিডবোটটি ডুবে যায়।
আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়ার সৈকতে আরও ১৮৩ রোহিঙ্গার অবতরণ
নরহায়াত বলেন, দুর্ঘটনার পরে রাতের অন্ধকারে প্রবল ঢেউয়ের মধ্যেও দুটি টাগবোট এবং দুটি বড় নৌকা বেঁচে থাকাদের জন্য অনুসন্ধান চালায়।
তিনি বলেন, একটি টাগবোট ডুবে যাওয়া নৌকাটিকে তীরে টেনে নিয়ে যায়, যাতে অনুসন্ধানের প্রচেষ্টা সহজ হয়।
১৭ হাজারেরও বেশি দ্বীপ নিয়ে গঠিত দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায় নৌযান দুঘটনার বিষয়টি খুবই নৈমিত্তিক। প্রায়ই সুরক্ষা বিধি উপেক্ষা করে এখানকার নৌযানগুলো চলাচল করে।
২০১৮ সালে উত্তর সুমাত্রা প্রদেশে একটি গভীর আগ্নেয়গিরির গর্তের হ্রদে প্রায় ২০০ জন লোককে বহনকারী একটি যাত্রীভর্তি ফেরি ডুবে কমপক্ষে ১৬৭জন নিহত হয়।
দেশটির সবচেয়ে খারাপ নথিভুক্ত দুর্যোগগুলোর মধ্যে একটি হয় ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে। ৩৩২ জন যাত্রী নিয়ে একটি জাহাজডুবে ৩১২ জন প্রাণ হারান।
আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পে নিহত ৭, আহত ৮৫
ইন্দোনেশিয়ায় নাইটক্লাবে সংঘর্ষের পর আগুন, নিহত ১৯
১ বছর আগে
কাপ্তাই হ্রদে স্পিডবোট ও নৌকার সংঘর্ষ: নিখোঁজ ২ শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
দুই দিন আগে কাপ্তাই হ্রদে বালুভর্তি নৌকা ও স্পিডবোটের সংঘর্ষে নিখোঁজ হওয়া দুই শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে নিহত রিটনের লাশ জেলেরা এবং এলিনার লাশ রবিবার ভোরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার করে।
নিহত রিটন চাকমা (২০) ও এলিনা চাকমা (২০) যথাক্রমে বাঘাইছড়ি ও বরকল উপজেলার বাসিন্দা এবং উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট স্তরের শিক্ষার্থী।
লংগদু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল ইসলাম বলেন, তারা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যদের সহযোগিতায় শুক্রবার বিকাল থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত তল্লাশি অভিযান চালালেও লাশ উদ্ধারে ব্যর্থ হয়।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকালে কাপ্তাই হ্রদে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ও বালু বোঝাই নৌকার মুখোমুখি সংঘর্ষে সাতজন আহত ও নিখোঁজ হয়েছেন আরও দুইজন। যাত্রীবাহী নৌকাটি রাঙামাটি সদর থেকে লংগদু উপজেলার দিকে যাচ্ছিল। নৌকার মোট নয়জন যাত্রীর মধ্যে সাতজন সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হন।
আরও পড়ুন: কাপ্তাই হ্রদে স্পিডবোট ও বালুভর্তি ট্রলারের সংর্ঘষে আহত ৭, নিখোঁজ ২
বঙ্গোপসাগরে দুই জাহাজের সংঘর্ষ: ২ জনের মরদেহ উদ্ধার
অটোরিকশা-ভটভটির সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩
২ বছর আগে
কাপ্তাই হ্রদে স্পিডবোট ও বালুভর্তি ট্রলারের সংর্ঘষে আহত ৭, নিখোঁজ ২
রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ও বালুভর্তি ইঞ্জিন চালিত বোর্টের সংর্ঘষে ৭জন আহত ও ২ জন নিখোঁজ রয়েছে। শুক্রবার দুপুর ৩টার দিকে লংগদুর কাট্টলী বিল গাছখিলা এলাকায় কাপ্তাই হ্রদে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজ যাত্রীরা হলেন- রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার কেংড়াছড়ি গ্রামের মুক্ত লাল চাকমার ছেলে লিটন চাকমা (২০) এবং বরকল উপজেলার সুবলং ইউনিয়নের হাজাছড়া গ্রামের সুরুত চাকমার মেয়ে এলিনা চাকমা মহিলা (২০) । তারা দুজনেই উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: কাপ্তাই হ্রদে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু
স্থানীয়রা জানায়, শুক্রবার দুপুরে রাঙামাটি থেকে যাওয়ার পথে লংগদুর কাট্টলী বিল গাছখিলা এলাকায় কাপ্তাই হ্রদে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ও বালুভর্তি ট্রলারের সংর্ঘষ হয়। এতে স্পিড বোটে থাকা ৯জনের মধ্যে দুজন পানিতে তলিয়ে যায়। অন্যদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে পাড়ে নিয়ে আসে।
স্থানীয়রা আরও জানায়, যাত্রীবাহী স্পিডবোট চলন্ত অবস্থায় চালকের চোখে ময়লা পড়ার কারণে চোখ পরিস্কার করতে গিয়ে হঠাৎ বালুভর্তি ট্রলারের সঙ্গে সংর্ঘষ হয়। এসময় যাত্রীবাহী স্পিড বোটে ৯জন যাত্রী ছিলো। এর মধ্যে দুজন যাত্রী পানিতে তলিয়ে যায়। এতে যাত্রীবাহী স্পিড বোটের এক অংশ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দূর্ঘটনার খবর পেয়ে লংগদু ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা এসিল্যান্ড জনি রায় ও লংগদু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আমিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে রাঙামাটি ফায়ার সার্ভিস ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী নিখোঁজ ব্যক্তিদের উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। নিখোঁজদের সন্ধান না পাওয়া পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলবে।
আরও পড়ুন: আজ মধ্যরাত থেকে কাপ্তাই হ্রদে মাছ আহরণ শুরু
৯৯৯ এ কল: কাপ্তাই হ্রদে আটকে পড়া পর্যটকদের উদ্ধার
২ বছর আগে
ভোলা-বরিশাল রুটে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ
বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের পূর্বে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত তিন দিনের জন্য ভোলা-বরিশাল রুটে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ রেখেছে স্পিডবোট মালিক সমিতি। বুধবার সন্ধ্যায় স্পিডবোট চলাচল বন্ধ থাকায় যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
ভোলা জেলার এক স্পিডবোট মালিক মঞ্জুরুল আলম জানান, তারা তিনদিনের ধর্মঘট পালন করেছেন তবে ধর্মঘটের কারণ বলেননি।
ইউএনবি প্রতিনিধি ভোলার ভেদুরিয়া ঘাটে স্পিডবোটের জন্য অপেক্ষারত অনেক যাত্রীকে দেখতে পান।বরিশাল স্পিডবোট ঘাটের ইনচার্জ তারেক শাহ জানান, বরিশাল থেকে নয়, ভোলা থেকে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।
এর আগে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার চলাচলের অনুমতি দিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দাবিতে ৪ ও ৫ নভেম্বর ধর্মঘট ডেকেছেন বরিশালে তিন চাকার গাড়ি চালকরা।
ধর্মঘটটি বিএনপির আসন্ন সমাবেশের তারিখের সঙ্গে মিলে গেছে এবং একই তারিখে জেলার বাস মালিকরা একইভাবে ধর্মঘটের ঘোষণা দিয়েছে।
চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, খুলনা ও রংপুরের পর বিভাগীয় পর্যায়ে বরিশালে হচ্ছে বিএনপির পঞ্চম সমাবেশ।
আরও পড়ুন: আকস্মিক বাস ধর্মঘটে কুষ্টিয়া-মেহেরপুর রুটের যাত্রীদের দুর্ভোগ
রাজধানীর উত্তরা থেকে মহাখালী পর্যন্ত যানজট, যাত্রী দুর্ভোগ চরমে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে করোনায় বন্ধ হওয়া ৬ ট্রেন চালু হয়নি, দুর্ভোগে যাত্রীরা
২ বছর আগে
কালবৈশাখী ঝড়ে সন্দ্বীপে স্পিডবোট ডুবি, শিশুর লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থেকে সন্দ্বীপের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া একটি স্পিডবোট কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে পড়ে সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাটের কাছে ডুবে গেছে। এ ঘটনায় আনিকা নামের ১২ বছর বয়সী এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে পড়ে স্পিডবোটটি উল্টে যায় বলে জানিয়েছেন গুপ্তছড়া ঘাটের ইজারাদার মো. আনোয়ার।
আরও পড়ুন: ফটিকছড়িতে কালবৈশাখী ঝড়ে গাছ চাপায় গৃহবধূর মৃত্যু
তিনি বলেন, ‘সন্দ্বীপের গুপ্তছাড়া ঘাটের কাছাকাছি গেলে কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে পড়ে স্পিডবোট কাত হয়ে ডুবে যায়। আর স্পিডবোটে ২০ জনের মতো যাত্রী ছিল। ১৮ জনকে উদ্ধার করা হলে তাদের মধ্যে আনিকা নামের এক শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কোস্টগার্ডের পূর্ব জোনের জোনাল কমান্ডার ক্যাপ্টেন কাজী শাহ আলম বলেন, সন্দ্বীপে গুপ্তছড়া ঘাটের কাছে একটি স্পিডবোট মিসিং আছে শুনে অভিযান চলছে। তবে এ ঘটনায় কতজন নিখোঁজ আছে বা কতজনকে উদ্ধার করা হয়েছে তা এখনও জানি না।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় কালবৈশাখী ঝড়ে নিহত ১, আহত ৭
২ বছর আগে
কোস্টগার্ডে উন্নত প্রযুক্তির জাহাজ অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার বলেছেন, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সরকার শিগগিরই উন্নত প্রযুক্তির জাহাজ, হোভারক্রাফট ও স্পিডবোট অন্তর্ভুক্ত করতে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ কোস্টগার্ডকে আরও শক্তিশালী ও আধুনিক করতে খুব শিগগিরই উন্নত প্রযুক্তির জাহাজ, হোভারক্রাফট এবং স্পিডবোট যুক্ত করা হচ্ছে।’
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও পদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, গভীর সাগরে টহল দেয়ার জন্য সরকার চারটি ওপিভি নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে।
এছাড়া গভীর সাগরে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের যোগাযোগ সহজ করতে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সাথে ডিজিটাল সংযোগ স্থাপনের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: চলতি মাসেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রত্যাশা প্রধানমন্ত্রীর
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই আধুনিক প্রযুক্তির জাহাজ এবং উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা সংযোজনের মাধ্যমে কোস্টগার্ড ২১ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার আগামী দিনে নতুন দায়িত্ব পালনের জন্য বাংলাদেশ কোস্টগার্ডকে একটি আধুনিক ও চৌকস বাহিনী হিসেবে প্রস্তুত করছে।
তিনি বলেন, ‘সরকার নিজস্ব জনবল নিয়োগ কার্যক্রম এবং বাহিনী পুনর্গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে।’
কোস্টগার্ড সদস্যদের সাহসিকতা ও বিশেষ কৃতিত্বের জন্য প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান তাদের হাতে পদক তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে কোস্টগার্ডের কার্যক্রমের ওপর একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
পড়ুন: উন্নয়নের জন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অপরিহার্য: শেখ হাসিনা
জনগণের অধিকার রক্ষায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
বাঞ্ছারামপুরে স্পিডবোট-ট্রলার সংঘর্ষে নিহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ও ট্রলারের মুখোমুখি সংঘর্ষে দু’জন নিহত হয়েছেন। শনিবার (৩০ অক্টোবর) রাতে উপজেলার মরিচাকান্দির এলাকায় দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- নরসিংদীর সদরের সঙ্গীতা এলাকার জুলফু মিয়ার ছেলে ফরিদ মিয়া (৪৫) ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সলিমাবাদের খুরশিদ মিয়ার ছেলে জুয়েল (৩৫)।
আরও পড়ুন: পদ্মায় স্পিডবোট ডুবি: বোট মালিকসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, শনিবার রাতে ১২ যাত্রী নিয়ে স্পিডবোটটি নরসিংদী থেকে মরিচাকান্দি নৌঘাটে যাচ্ছিল। পথে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রলারের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সবাই নিরাপদে তীরে উঠতে পারলেও জুয়েল ও ফরিদ মিয়া গুরুতর আহত হন। তাদের মধ্যে জুয়েলকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়া পথে ও ফরিদ মিয়াকে নরসিংদী নেয়ার পথে মার যান।
আরও পড়ুন: পটুয়াখালীতে স্পিডবোট দুর্ঘটনার পর পুলিশসহ ৪ জনের লাশ উদ্ধার
ওসি জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। দুর্ঘটনার পর থেকে স্পিডবোট চালককে খোঁজে পাওয়া যায়নি।
৩ বছর আগে